শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্ত শত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত ... বিশদ
নবজ্যোতি সরকার: অর্কিডের প্রতি মানুষের চাহিদা বেড়েই চলেছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিষ্ণুপুর ২ নম্বর ব্লকের বাখরাহাট, চক এনায়েতপুর এবং পারবেড়িয়া-জয়চণ্ডীপুরের প্রায় ১০০টি নার্সারিতে বিক্রি হচ্ছে লাকি বাম্বু, ক্যাটেলিয়া ও ফ্যালেনপসিস প্রজাতির অর্কিড। গোটা দেশে এইসব অর্কিড রপ্তানি হচ্ছে। বিদেশেও যাচ্ছে। লাকি বাম্বু ১৫০ টাকা। ক্যাটেলিয়া ৪০০ টাকা। আর ফ্যালেনপসিস প্রতি গুচ্ছ ৪০০ টাকা। এতে লাভ ভালোই। এমনটাই জানিয়েছেন পাথরবেড়িয়া-জয়চণ্ডীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি নার্সারির মালিক শঙ্কর রঙ্গি ও বিভূতি রঙ্গি। তাঁরা বলেন, লাকি বাম্বু গুচ্ছ হাল্কা থালা ও প্লেটে জেলির মধ্যে ঠাণ্ডা জলে রেখে দিলেই চলবে। যাঁরা লাকি বাম্বু কিনবেন, তাঁরা বাঁশগাছ কাটিং করে নিতে পারবেন। বেশ কয়েকটা লাকি বাম্বুর কাটিং ফিতে দিয়ে মুড়ে অন্য প্লেটের জলে রাখলেই আর একটা অর্কিড তৈরি হয়ে যাবে। বাখরাহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি নার্সারির মালিক মঙ্গল সী ও শ্যামলী সী জানালেন, তাঁরা ক্যাটেলিয়া অর্কিড বেশি বিক্রি করেন। অর্কিডের পাত্রে খুবই সামান্য ঝুরো মাটি ও কেঁচোসার ১ :১ অনুপাতে দিয়ে থাকেন। এতে বছরে বেশ কয়েকবার ফুল দেয়।
তবে বারবার ওইসব বিশেষ ধরনের থালার মতো টব বদলানো যাবে না। এতে ফুল নাও ফুটতে পারে। এই ক্যাটেলিয়া অর্কিডের চাহিদা দক্ষিণ কলকাতায় ব্যাপক। তাঁরা এই অর্কিডের মা চারাগাছ কর্ণাটক থেকে আনছেন। খরচ পড়ছে ২০০ টাকা। এর পর নার্সারিতে পরিচর্যা তার পরিচর্যা চলছে। তাই দাম কমাতে পারছেন না। ৪০০ টাকা গুচ্ছ বিক্রি করতে হচ্ছে। চক এনায়েতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি নার্সারির মালিক সমীর বন্দ্যোপাধ্যায় ও সুবল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, তাঁরা ফ্যালেনপসিস অর্কিড বেশি বিক্রি করেন। যাঁরা কিনবেন, তাঁদের বাড়ি গিয়ে তার ট্রেনিং দিয়ে আসেন তাঁরা। এই অর্কিডের টবে তাঁরা বরফ ব্যবহার করতে বলছেন। এতে অর্কিডের শ্রীবৃদ্ধি ঘটবে। এবং ফুলও বছরে কয়েকবার ফুটবে। অতিরিক্ত আলোয় অর্কিড রাখা যাবে না। এতে পাতা সাদা হয়ে যাবে। ঘরের টিউবের আলোয় যথেষ্ট। বেডরুমে রাখলে জানলা খুলে রাখতে হবে। ফ্যালেনপসিস অর্কিডের বাইরে বেরনো শিকড়ের রং সবুজ হলে বুঝতে হবে গাছের সার, জল ও আলো সবই পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে। তিনি এই অর্কিডের মা গাছ চেন্নাই থেকে আনছেন। কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রো বায়োলজি ও বায়ো টেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. তাপস বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, তাঁর বিভাগের বিজ্ঞানীরা সাফল্যের সঙ্গে ক্যাটেলেয়া ও ফ্যালেনপসিস অর্কিডের টিস্যু কালচার করেছেন। কিছুদিন বাদেই এই দুই অর্কিডের টিস্যু কালচার চারা পাওয়া যাবে।
তবে বারবার ওইসব বিশেষ ধরনের থালার মতো টব বদলানো যাবে না। এতে ফুল নাও ফুটতে পারে। এই ক্যাটেলিয়া অর্কিডের চাহিদা দক্ষিণ কলকাতায় ব্যাপক। তাঁরা এই অর্কিডের মা চারাগাছ কর্ণাটক থেকে আনছেন। খরচ পড়ছে ২০০ টাকা। এর পর নার্সারিতে পরিচর্যা তার পরিচর্যা চলছে। তাই দাম কমাতে পারছেন না। ৪০০ টাকা গুচ্ছ বিক্রি করতে হচ্ছে। চক এনায়েতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি নার্সারির মালিক সমীর বন্দ্যোপাধ্যায় ও সুবল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, তাঁরা ফ্যালেনপসিস অর্কিড বেশি বিক্রি করেন। যাঁরা কিনবেন, তাঁদের বাড়ি গিয়ে তার ট্রেনিং দিয়ে আসেন তাঁরা। এই অর্কিডের টবে তাঁরা বরফ ব্যবহার করতে বলছেন। এতে অর্কিডের শ্রীবৃদ্ধি ঘটবে। এবং ফুলও বছরে কয়েকবার ফুটবে। অতিরিক্ত আলোয় অর্কিড রাখা যাবে না। এতে পাতা সাদা হয়ে যাবে। ঘরের টিউবের আলোয় যথেষ্ট। বেডরুমে রাখলে জানলা খুলে রাখতে হবে। ফ্যালেনপসিস অর্কিডের বাইরে বেরনো শিকড়ের রং সবুজ হলে বুঝতে হবে গাছের সার, জল ও আলো সবই পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে। তিনি এই অর্কিডের মা গাছ চেন্নাই থেকে আনছেন। কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রো বায়োলজি ও বায়ো টেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. তাপস বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, তাঁর বিভাগের বিজ্ঞানীরা সাফল্যের সঙ্গে ক্যাটেলেয়া ও ফ্যালেনপসিস অর্কিডের টিস্যু কালচার করেছেন। কিছুদিন বাদেই এই দুই অর্কিডের টিস্যু কালচার চারা পাওয়া যাবে।
