ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পাওয়ার পর মিঠুন বলেন, কখনও ভাবিনি এত বড় সম্মান পাব। আমি কলকাতার অন্ধ গলি থেকে উঠে এসেছি। আমি আক্ষরিক অর্থেই হতবাক। আমি হাসতেও পাচ্ছি না, কাঁদতেও পাচ্ছি না। এতবড় সম্মান পেয়ে সত্যিই আমি বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছি। আমার ফ্যামিলি আর পৃথিবীতে আমার যত অনুরাগী রয়েছে তাঁদেরকে এই পুরষ্কার উৎসর্গ করলাম।
বিখ্যাত চিত্র পরিচালক মৃণাল সেনের হাত ধরে শুরু হয়েছিল মিঠুনের কেরিয়ার। ‘মৃগয়া’ ছবির হাত ধরে রপোলি জগতে অভিষেক ঘটে তাঁর। তবে বলিউডে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে প্রথমদিকে বেশ বেগ পেতে হয়েছিল তাঁকে। এরপর নানা উত্থান-পতনের মধ্যেই দিয়ে অবলীলায় একের পর এক বাধা পেরিয়ে এগিয়ে গিয়েছেন তিনি। অসামান্য অভিনয় দক্ষতার জোরে জয় করেছেন বহু সিনেমাপ্রেমীর মন। দর্শকদের কাছে হয়ে উঠেছেন ‘ডিস্কো ডান্সার’। ১৯৯০ সালে ‘অগ্নিপথ’ ছবিতে পার্শ্বচরিত্রে সেরা অভিনেতার পুরস্কার হিসেবে ফিল্মফেয়ারও পান তিনি। মিঠুনের কেরিয়ারে মোট ৩টি জাতীয় পুরস্কার রয়েছে। ১৯৮৯ সালে একসঙ্গে ১৯টি ছবি মুক্তি পায় মিঠুনের। যা লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে রয়েছে। বলিউডে সেই রেকর্ড এখনও অটুট।