ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
জেলা পুলিসের এক অফিসার বলেন, এভাবে প্রতিবছর নিরাপত্তার দিকটি সুনিশ্চিত করা হয়। এবার নতুন সংযোজন পিঙ্ক ভ্যান। ওই গাড়িতে কম্পিউটার থেকে শুরু করে নানা আধুনিক গ্যাজেট থাকছে। যা পুলিসকর্মীদের দ্রুত লোকেশন ট্র্যাক করে ঘটনাস্থলে পৌঁছতে সাহায্য করবে।
পুলিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, পুজো কমিটিগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নিজেদের মতো করে প্যান্ডেলে ভলান্টিয়ার রাখতে। তাদের জন্য নির্দিষ্ট কার্ড থানা থেকে দেওয়া হবে। যানজট নিয়ন্ত্রণেও ভলান্টিয়ারদের সজাগ থাকতে বলা হয়েছে। তবে আর জি কর ইস্যুতে মূল প্রশ্ন হয়ে দেখা দিচ্ছে, মহিলাদের নিরাপত্তা। রাস্তাঘাটে ইভটিজিং থেকে ‘ব্যাড টাচ’-এর বিরুদ্ধে কীভাবে পুলিস অ্যাকশন নেবে সেটাই দেখার বিষয়। পুলিসের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, কোনও অভিযোগ থাকলে তা সংশ্লিষ্ট এলাকায় উপস্থিত পুলিস কর্মীদের বিষয়টি জানানোর পর উইনার্স বাহিনী কিংবা পিঙ্ক মোবাইল ভ্যানের সঙ্গে যোগাযোগ করতে। মহিলা পুলিসকর্মীরা তৎক্ষণাৎ পদক্ষেপ নেবেন। এই নিয়ে পুলিস কর্তারা ইতিমধ্যেই থানাগুলিকে নিয়ে বৈঠক সেরে নিয়েছে। থানাগুলিও পুজো কমিটিগুলির উদ্দেশ্যে বেশ কিছু নির্দেশিকা দিয়েছে। অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, ভিড় নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি নিরাপত্তার দিকটিকে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেছেন আধিকারিকরা। আরও
জানা যায়, মদ্যপ অবস্থায় কেউ পুজো মণ্ডপে
ভিড়ের মধ্যে রোমিও ও দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করতে পুলিস নিজেদের সোর্স কাজে লাগাচ্ছে। সিভিক ভলান্টিয়ারদের পাশাপাশি পুজো কর্মকর্তাদেরই
মধ্যে কারও সঙ্গে পুলিসের টিম যোগাযোগ রাখবেন। আর জি কর ইস্যুতে পুলিসের প্রধান চ্যালেঞ্জ অভিযোগহীন ভাবে পুজো চারদিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা। - নিজস্ব চিত্র