যে কোনও ব্যবসায়িক কর্মে অতিরিক্ত অর্থলাভের প্রবল সম্ভাবনা। শিল্পীদের পক্ষে শুভদিন। ... বিশদ
অন্যদিকে, রবীন্দ্রসদনে দুঃস্থ শিল্পীদের সাহায্যার্থে বাংলা চলচ্চিত্র প্রসার ও প্রচার সমিতি আয়োজিত ‘মহানায়ক স্মরণ’ অনুষ্ঠানে উত্তমকুমার নামাঙ্কিত জীবনকৃতি কলারত্ন সম্মান পেলেন অভিনেত্রী রত্না ঘোষাল। ‘উত্তমকুমার মৃত্যুহীন’, বলছিলেন প্রবীণ অভিনেত্রী। বস্তুত গত ২৪ জুলাই দিনভর এমনই স্মরণে, শ্রদ্ধায় উদযাপিত হল উত্তমকুমারের ৪৫ তম প্রয়াণবার্ষিকী। ওই অনুষ্ঠানে উত্তমকুমার কলারত্ন জীবনকৃতি সম্মান পেলেন বুদ্ধ গাঙ্গুলি, প্রীতিময় গোস্বামী, শকুন্তলা বড়ুয়া, হরনাথ চক্রবর্তী ও বীরেশ চট্টোপাধ্যায়। এছাড়াও কলারত্ন পুরষ্কার পেলেন চিরঞ্জিত, স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত, মনামী ঘোষ প্রমুখ। গান শোনালেন শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়, মনোময় ভট্টাচার্য, চন্দ্রাবতী রুদ্র দত্তর মতো শিল্পী। অন্যদিকে উত্তম মঞ্চে উত্তমকুমার মেমোরিয়াল কালচারাল কমিটি আয়োজিত উত্তম স্মরণ সন্ধ্যায় লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট পুরস্কার পেলেন লিলি চক্রবর্তী। সম্মানিত লিলি বলেন, ‘উত্তমকুমারের বিকল্প হবে না।’ এছাড়াও সংবর্ধিত হলেন উত্তমকুমার অভিনীত বেশকিছু ছবির দুই প্রোডাকশন অ্যাসিসট্যান্ট রমেশ অধিকারী ও সুকুমার বসু। উত্তমকুমার অভিনীত নানা ছবির কালজয়ী গান শোনালেন সৈকত মিত্র, শ্রীরাধা বন্দ্যোপাধ্যায়, লোপামুদ্রা মিত্র, জয়তী চক্রবর্তী প্রমুখ। পাশাপাশি শিল্পী সংসদের আয়োজনে নন্দনে উত্তমকুমার চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা করেন মাধবী মুখোপাধ্যায়।