সন্দীপ ঘোষ জমানায় আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ থেকে কিডনি পাচার হয়েছে? রোগীদের শরীর থেকে কিডনি বাদ দেওয়ার কোনও চক্র সক্রিয় ছিল কি? দুর্নীতির তদন্তে যুক্ত কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা সেই আশঙ্কাও বাদ দিচ্ছেন না।
ওপিডি, ওষুধের কাউন্টারে লম্বা লাইন এখন সরকারি হাসপাতালগুলির চেনা দৃশ্য হয়ে উঠেছে। তার মধ্যে বুধবার রোগীর পরিজনরা নয়া অরাজকতার ছবি আনলেন সামনে। অভিযোগ, জরুরি বিভাগে ডাক্তার দেখছেন। তারপর ওপিডিতে পাঠাচ্ছেন।
সুপ্রিম কোর্টের ডেডলাইন শেষ হয়েছে মঙ্গলবার বিকেল ৫টা। তারপরও কাজে যোগ দেননি রাজ্যের আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তাররা। আর তাতেই রীতিমতো বিস্মিত জাতীয় মহল। এর আগেই শীর্ষ আদালতের আবেদন মেনে দেশজুড়ে কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে নিয়েছেন চিকিৎসকরা।
কলকাতার একের পর এক সরকারি হাসপাতাল ফিরিয়ে দিয়েছিল। বাধ্য হয়ে দুর্ঘটনাগ্রস্ত যুবককে বারাসতের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছিল তাঁর পরিবার। কিন্তু শেষরক্ষা হল না! মঙ্গলবার রাতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন দেগঙ্গার বাসিন্দা সফিকুল ইসলাম (৩৮)।
শিক্ষিকার বদলি রুখতে সবরকম চেষ্টা করেছিল পড়ুয়া ও অভিভাবকরা। তা সম্ভব হয়নি। অবশেষে বুধবার বিদায় বেলায় শিক্ষিকাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ভাসাল পড়ুয়ারা। বুধবার এমনই ঘটনা ঘটল দেগঙ্গার পূর্ব চ্যাংদানা অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
গঙ্গার একদিকে বরানগর কুঠিঘাট, উল্টো দিকে বেলুড় মঠ। এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় সরাসরি যাওয়ার জন্য রয়েছে ফেরি পরিষেবা। কিন্তু কুঠিঘাট থেকে সরাসরি দক্ষিণেশ্বর যাওয়ার কোনও উপায় নেই। টোটো পাওয়া যায় সেই কাচের মন্দির স্ট্যান্ড থেকে।
যশোর রোডে যানজট লেগেই থাকে। নাকাল হতে হয় মানুষকে। সবথেকে সমস্যা হয় রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে। অ্যাম্বুলেন্স আটকে যায় রাস্তায়। এবার এই সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নিল বারাসত পুলিস জেলার ট্রাফিক বিভাগ।
ব্যান্ডেল-নৈহাটি লিঙ্ক লাইনে আচমকাই বিভ্রাট। মঙ্গলবার সকাল ৭.৫৫ মিনিটে হঠাৎই লাইনের ট্র্যাক সার্কিট বসে যায়। এর ফলে সিগন্যালিং ব্যবস্থা বিঘ্নিত হয়। প্রভাব পড়ে ট্রেন চলাচলে। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে গিয়ে সিগন্যাল বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসার ঘটনাস্থলে পৌঁছে চমকে ওঠে।
কিছুদিন আগেই হার্টের ব্লক ধরা পড়েছিল। বুধবার সকালেই চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু, সেখানে যাওয়ার আগেই বাড়ির অদূরে লরির ধাক্কায় মৃত্যু হল অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বাগুইআটি থানার অন্তর্গত কেষ্টপুরের ক্যানাল সাইড রোডের উপর।
আবাসনের বাইরে দুষ্কৃতী ঘোরাঘুরির ঘটনায় সরব হলেন ডায়মন্ডহারবার আদালতের বিচারকরা। জেলা জজ ও হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে চিঠি লিখে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
এবার মেটিয়াবুরুজ। খাস কলকাতায় ফের ধর্ষণের অভিযোগ উঠল। যা নারী নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মার্কেটের ভিতরে দোকানের শাটার বন্ধ করে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল এক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে।
যে কোনও ব্যবসায়িক কর্মে অতিরিক্ত অর্থলাভের প্রবল সম্ভাবনা। শিল্পীদের পক্ষে শুভদিন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: বন্ধুর জন্মদিনের পার্টিতে ১৪ বছরের এক নাবালিকাকে যৌন হেনস্তা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে তিন নাবালক সহ মোট পাঁচ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে। ডোমজুড়ের ওই কিশোরীর বন্ধুরা মদ্যপ অবস্থায় তাকে যৌন নির্যাতন করেছে বলে অভিযোগ। সোমবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার রামরাজাতলায়। নাবালিকার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাতে পাঁচ অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। পকসো আইনে মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ডোমজুড় থানার পুলিস।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গত সোমবার বিকেলে ডোমজুড়ের বাসিন্দা ওই নাবালিকা বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাটার্জিহাট থানার রামরাজাতলায় একটি জন্মদিনের পার্টিতে গিয়েছিল। কয়েক ঘণ্টা চলেছিল সেই অনুষ্ঠান। সেখানে নাবালিকার বন্ধুদের অনেকেই মদ্যপান করে। অভিযোগ, মদ্যপ অবস্থায় তিন নাবালক সহ মোট পাঁচজন ওই নাবালিকাকে যৌন হেনস্তা করে। এরপর বাড়িতে ফিরে সে পরিবারকে গোটা বিষয়টি জানায়। মঙ্গলবার নাবালিকার পরিবারের তরফে ডোমজুড় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। তদন্তে নেমে মঙ্গলবার রাতেই অভিযুক্ত রাহুল অধিকারী ও আদিত্য নন্দী নামের দুই যুবক এবং আরও তিন নাবালককে গ্রেপ্তার করে পুলিস। বুধবার ধৃতদের হাওড়া জেলা আদালতে তোলা হলে অভিযুক্ত দুই যুবককে ১০ দিনের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। পাশাপাশি অভিযুক্ত তিন নাবালককে জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। হাওড়া পুলিস কমিশনারেটের এক কর্তা বলেন, ‘দুই অভিযুক্তকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এই ঘটনায় আরও কেউ যুক্ত রয়েছে কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে’। যদিও যৌন হেনস্তার ঘটনায় নাবালিকার পরিবারের কেউই কথা বলতে চাননি।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গত সোমবার বিকেলে ডোমজুড়ের বাসিন্দা ওই নাবালিকা বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাটার্জিহাট থানার রামরাজাতলায় একটি জন্মদিনের পার্টিতে গিয়েছিল। কয়েক ঘণ্টা চলেছিল সেই অনুষ্ঠান। সেখানে নাবালিকার বন্ধুদের অনেকেই মদ্যপান করে। অভিযোগ, মদ্যপ অবস্থায় তিন নাবালক সহ মোট পাঁচজন ওই নাবালিকাকে যৌন হেনস্তা করে। এরপর বাড়িতে ফিরে সে পরিবারকে গোটা বিষয়টি জানায়। মঙ্গলবার নাবালিকার পরিবারের তরফে ডোমজুড় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। তদন্তে নেমে মঙ্গলবার রাতেই অভিযুক্ত রাহুল অধিকারী ও আদিত্য নন্দী নামের দুই যুবক এবং আরও তিন নাবালককে গ্রেপ্তার করে পুলিস। বুধবার ধৃতদের হাওড়া জেলা আদালতে তোলা হলে অভিযুক্ত দুই যুবককে ১০ দিনের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। পাশাপাশি অভিযুক্ত তিন নাবালককে জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। হাওড়া পুলিস কমিশনারেটের এক কর্তা বলেন, ‘দুই অভিযুক্তকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এই ঘটনায় আরও কেউ যুক্ত রয়েছে কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে’। যদিও যৌন হেনস্তার ঘটনায় নাবালিকার পরিবারের কেউই কথা বলতে চাননি।
