হাসপাতালে ভর্তি করোনা রোগীদের ৫৪.৪ শতাংশই মানসিক চাপে ভোগেন। হাওড়ার সঞ্জীবন হাসপাতালে মোট ১১৪ জন করোনা রোগীর উপর করা এক সমীক্ষা থেকে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল। পুরুষ ছিলেন ৭৫ জন এবং মহিলা ৩৯ জন।
ইতিমধ্যে দেশে প্রায় ২৫ কোটি মানুষ কোভিড ভ্যাকসিন (Covid Vaccine) নিয়ে ফেলেছেন। আর ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেই অনেকের নানা ধরনের উপসর্গ (Side effect) দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে জ্বর (Fever), গা হাত পা ব্যথা, ঘাড়ে ব্যথা, চোখের পিছনে ব্যথার মতো উপসর্গ বহু মানুষের হচ্ছে।
শিশুর মেধা বৃদ্ধির জন্য কিছু ইতিবাচক পরিস্থিতি তৈরি করতে পারেন সব অভিভাবকরা। দেখা যাক সেগুলি কী কী—
রাজ্যে বর্ষা চলে এল। ঝরঝর বাদল ধারায় ভিজবে ধরণী। গ্রীষ্মের দাপটে ফেটে চৌচির হয়ে যাওয়া মাটি জলের মরম পাবে। ডানা মেলবে সবুজ পাতা। অবশ্য এহেন আনন্দময় আবহাওয়াতেও আশপাশের পরিবেশের দিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। কারণ বর্ষার সঙ্গেই রাজ্যে ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি শুরু হয়ে।
বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
গর্ভবতী মহিলারা সর্বদা দুটি মাস্ক ব্যবহার করবেন। খাওয়া, মুখ ধোয়া, স্নান করা এবং ঘুমানোর সময় বাদ দিয়ে সবসময় মাস্ক পড়তে হবে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বেরোবেন না। গর্ভাবস্থায়, হাসপাতাল বা ডাক্তারের ক্লিনিকে যাওয়ার সংখ্যা মাত্র ৪ বার – ১) ১০ থেকে ১২ সপ্তাহ, ২) ১৮ থেকে ২০ সপ্তাহ, ৩) ২৮ থেকে ৩০ সপ্তাহ এবং ৪) ৩৪ থেকে ৩৬ সপ্তাহ। পিপিই কিটের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে সংক্রমণ ছড়ানো বন্ধ করতে হবে। প্রসবের সময় সংক্রমণ আটকাতে হবে। দম্পতিরা সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করলে অবশ্যই সন্তানধারণের আগে টিকার দুটি ডোজ নিয়ে নেবেন। তাই একটি টিকা গর্ভাবস্থার আগে ও একটি টিকা গর্ভাবস্থার মধ্যে ও নিতে পারেন। গর্ভবতী থাকাকালীন দুটি টিকা নিতে পারেন। বা একটি টিকা গর্ভাবস্থায় ও একটি নিতে পারেন প্রসবের পরে।
মায়ের শরীর থেকে রক্তের মাধ্যমে এই সংক্রমণ সন্তানের মধ্যে যায় না। কিন্তু মায়ের শরীর থেকে সংক্রমণের প্রতিরোধ ক্ষমতা শিশুর শরীরে পৌঁছে যায়।
মায়ের শরীর থেকে রক্তের মাধ্যমে এই সংক্রমণ সন্তানের মধ্যে যায় না। কিন্তু মায়ের শরীর থেকে সংক্রমণের প্রতিরোধ ক্ষমতা শিশুর শরীরে পৌঁছে যায়।
