Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ভ্যালি অব ডলস

সমুদ্র বসু: শটি আধুনিক প্রযুক্তির পীঠস্থান। সেই সঙ্গে রয়েছে শতাব্দী প্রাচীন হস্তশিল্প। ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশেল। তাই নানা কারণে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে এশিয়ার এই দ্বীপরাষ্ট্র— জাপান। চারটি প্রধান এবং অসংখ্য ছোট দ্বীপ নিয়ে এই দেশ।
তেমনই একটি দ্বীপের নাম শিকোকু। এই দ্বীপের ল্যা উপত্যকার ছোট্ট একটি গ্রাম নাগোরো। কিন্তু গোটা পৃথিবীর এই গ্রাম নিয়ে এত আগ্রহ কেন? উত্তর হল পুতুল! অবাক লাগলেও এই গ্রামের বাসিন্দাদের সিংহভাগই পুতুল। বস্তুত এই প্রাণহীন পুতুলরাই এই জাপানি গ্রামের প্রাণ। পুতুলে ছয়লাপ গ্রাম নাগোরো তাই পরিচিত ‘ভ্যালি অব ডলস’ বা পুতুল উপত্যকা নামে।
এককালে নাগোরো গ্রামের ৩০০টির বেশি পরিবার বসবাস ছিল। কিন্তু বর্তমানে সেই সংখ্যা কুড়ির আশপাশে এসে দাঁড়িয়েছে। কেন গ্রামবাসীরা এলাকা ছাড়ছেন? পাঁচের দশকে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য বাঁধ নির্মাণ শুরু হয়। নদীতে বাঁধ দেওয়ার ফলে নাগোরো গ্রাম তীব্র জলসঙ্কটের মুখে পড়ে। বাধ্য হয়ে বেশিরভাগ মানুষ গ্রাম ছেড়ে চলে যান। কয়েকটি পরিবার এখন বসবাস করলেও পানীয় জল, দোকানপাট, হাসপাতাল, রেল স্টেশনের মতো সাধারণ পরিষেবার জন্যও তাঁদের শহরে যেতে হয়। এভাবেই জনসংখ্যা কমতে কমতে আজকের অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে নাগোরা। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই গ্রামে শেষ বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছিল ১৯৮৮ সালে। আর গ্রামটিতে শেষবার কোনও শিশুর জন্ম হয়েছিল 
২০০১ সালে। 
কিন্তু প্রশ্নটা হল, এই গ্রামে এত পুতুল এল কীভাবে? সৌজন্যে সুকিমি আইয়ানো। একদা নাগোরো গ্রামের বাসিন্দা সুকিমি আইয়ানো উচ্চশিক্ষা ও পারিবারিক সূত্রে ওসাকায় বাস করতে শুরু করেন। ২০০২ সালে নিজের অসুস্থ বাবার পরিচর্যার জন্য তাঁকে গ্রামে ফিরতে হয়। কিন্তু তাঁর ছোটবেলায় ফেলে যাওয়া গ্রাম আর এখনকার গ্রামের মধ্যে ছিল বিস্তর ফারাক। তাঁর চেনা গ্রাম কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছে। বাবাকে সেবা করার পাশাপাশি পারিবারিক জমিতে সামান্য চাষবাস করতে থাকেন সুকিমি। অন্যদিকে, প্রায় জনশূন্য গ্রামটি পাখিদের আনাগোনার বিরাম ছিল না। আর পাখির অত্যাচারে কোনও গাছই বেশিদিন বাঁচত না। তিতিবিরক্ত সুকিমি একদিন একটি কাকতাড়ুয়া তৈরি করে জমির মাঝে দাঁড় করিয়ে দিলেন। এভাবেই সূত্রপাত হয়েছিল আজকের পুতুল গ্রামের।
গ্রামের একাকিত্ব কাটাতে গ্রামেরই মৃত মানুষদের আদলে একের পর এক পুতুলগুলি বানাতে থাকলেন তিনি। প্রথম পুতুলটা তৈরি করেছিলেন নিজের ছোটবেলার খেলার সঙ্গীর অনুকরণে। তারপর যেখানে গ্রামের শেষ বিয়েটি হয়েছিল সেই পুতুল বর-বউ। ঠিক যেন পুতুলের বিয়ে।  তারপর গ্রামের খালি দোকানগুলোতে বসিয়ে দেওয়া হল পুতুলদের। যেন তারা ক্রেতার অন্তহীন অপেক্ষায়। এভাবেই ধীরে ধীরে পুতুলে ভরে যেতে লাগল গ্রামটি। গ্রামের পরিত্যক্ত বিদ্যালয় ভরে গেল সুকিমির তৈরি পুতুল শিক্ষক, শিক্ষার্থীতে। সেগুলি তৈরি হয়েছিল সুকিমির পরিচিত সহপাঠী ও শিক্ষক-শিক্ষিকার আদলে। যেন আদর্শ শান্ত বিদ্যালয়। এমনকী সুকিমির বাড়ির বারান্দাতে আছে তাঁর মায়ের আদলে তৈরি একটি পুতুল।
সুকিমির এই বিচিত্র শখ গ্রামবাসীদের কাছে একপ্রকার নিরীহ মনোরঞ্জন। ক্রমে পুতুল গ্রামের দৌলতে সংবাদমাধ্যম থেকে শুরু করে কৌতূহলীদের কাছে বিশ্বব্যাপী পরিচিত মুখ হয়ে উঠলেন সুকিমি। কোলাহলের পৃথিবীতে এই নীরব গ্রাম যেন এক অন্য গ্রহ, যেখানে নিস্তব্ধতাই এর প্রাণশক্তি। ২০১৩ সাল থেকে প্রতি বছর অক্টোবরে গ্রামের পুতুলদের নিয়ে আয়োজিত হওয়া বিশেষ প্রদর্শনী। যা দেখতে ভিড় জমান বহু পর্যটক। যেখানে খুব কাছ থেকে অনুভব করা যায় এই রোমাঞ্চকর ‘না-মানুষ’দের। ২০১৪ সালে জার্মান পরিচালক ফ্রিটজ স্কুম্যান এই গ্রামের উপর ‘ভ্যালি অব ডলস’ নামে একটি তথ্যচিত্র তৈরি করেন। এই তথ্যচিত্র গ্রামটিকে আরও পরিচিতি দেয়। পর্যটকরা ভিড় জমাতে থাকেন পুতুলদের জগতে। যেখানে মনে হয় সবটাই জীবন্ত। গ্রামের নিস্তব্ধতা আর যত্রতত্র পুতুলদের উপস্থিতি মিলে নাগোরো যেন এক অপার্থিব দুনিয়া।
পুতুল গ্রামের কয়েকটি বিশেষ দর্শনীয় স্থান হল— পুতুলদের বিদ্যালয়: পরিত্যক্ত বিদ্যালয়ে শিক্ষক এবং ছাত্রছাত্রীদের আদলে বেশকিছু পুতুল রয়েছে। যেখানে আছে এক সামগ্রিক বিদ্যালয়ের পরিবেশ।
কমিউনিটি সেন্টার: যেখানে পালিত হয় পুতুলদের জন্মদিন, বিয়ের মতো নানা সামাজিক অনুষ্ঠান। পুতুল বলে কি তাঁদের শখ আহ্লাদ নেই!
তাছাড়া গ্রামের বিভিন্ন জায়গা যেমন খেত-খামার, মাঠ-ঘাট, পাড়ায়, বাড়ির উঠোনে নানারকম পুতুল দেখতে পাওয়া যায়। 
এই পুতুলগুলি তৈরি হয় তুলো, কাঠ, রোল পেপার, কাপড় বিবিধ উপকরণ দিয়ে। পাশাপাশি প্রতিবছর এপ্রিল থেকে নভেম্বর মাসের প্রতি বুধবার সুকিমি আগ্রহী পর্যটকদের পুতুল বানানো শিখিয়ে থাকেন।
স্বাভাবিকভাবেই এরকম পরিবেশ নিয়ে প্রচলিত রয়েছে বিস্তর অলৌকিক কিংবদন্তি। অনেকে মনে করেন, মৃতদের চেহারার আদলে পুতুল বানানোর ফলে তাঁদের মধ্যে বাস করে অশরীরীরা। এমনকী, ভূতের ভয়ে এই গ্রামের ভিতর দিয়ে খুব কমই বাস চলাচল করে। সন্ধ্যার পর আরও কমে আসে লোকচলাচল। হাওয়ায় ভাসে, রাতে পুতুলগুলি জীবন্ত হয়ে ওঠার মতো নানান লোকশ্রুতি। তাছাড়া বিদেশি পর্যটকদের হঠাৎ জ্ঞান হারানো, একা একা পুতুলদের অবস্থান বদলের মতো নানা ঘটনা শোনা যায়। তবে এসব সত্য-মিথ্যার তর্কবিতর্ক সরিয়ে রেখে পুতুল গ্রামের জনপ্রিয়তা নিয়ে সবাই একমত।
নিজের একাকিত্ব কাটানো হোক বা নিছক শখের খেয়ালে সুকিমির একা হাতে পুতুল তৈরির কাজ যে আজ এক অন্যধারার নিঃশব্দ বিপ্লবের নামান্তর, তা অনস্বীকার্য। 
26th  January, 2025
গুপ্ত রাজধানী: সিরি ফোর্ট
সমৃদ্ধ দত্ত

সাবধানে পা ফেলতে হবে। দেখে তো মনে হচ্ছে মাটি। ঘাস। পাথর। অনায়াসে পা রেখে রেখে এগিয়ে চলা যায়। একটি ধ্বংসস্তূপ থেকে অন্য একটি ধ্বংস চিহ্নে যাওয়ার জন্য যে ব্যাসল্ট পাথরের অমসৃণ টুকরোয় সতর্কভাবে পা রাখতে হয়, সে সতর্কতা নিছক পিছলে পড়ে যাওয়ার জন্য? বিশদ

19th  January, 2025
ডক্টর মিশ্র
নন্দিনী নাগ

সল্টলেকে ঝাঁ-চকচকে চেম্বার, একতলা একটা ফ্ল্যাটের পুরোটা নিয়ে। সাদা পাথরের তিন ধাপ সিঁড়ি ডিঙিয়ে কাঠের জাঁকালো সদর দরজা। সেই দরজা পেরিয়ে ভেতরের হলঘরে সোফার মধ্যে শরীর ছেড়ে দেওয়ার পর মিসেস দত্তের মনে ডাক্তারবাবুর প্রতি বেশ সমীহ জন্মাল। বিশদ

12th  January, 2025
অস্তরাগ
সঞ্জয় রায়

অস্তগামী সূর্যের রক্তিম আভা নদীর জলে গলে গলে যাচ্ছে। বসন্ত বাতাসে চরাচর জুড়ে গোধূলির অদ্ভুত বর্ণচ্ছটায় প্রকৃতি যেন মায়াময়। চিত্রপটে স্যিলুট হয়ে বসে আছে দু’টি নরনারী। জীবনের প্রান্তদেশে পৌঁছে দু’টি মন পরস্পর খুঁজে পেয়েছে তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের অদ্ভুত মিল। বিশদ

05th  January, 2025
অতীতের আয়না: সাহেবি বড়দিন ও নিউ ইয়ার
অমিতাভ পুরকায়স্থ

কাজকর্ম শিকেয় তুলে পাঁচ দিন ধরে বাঙালির দুর্গোৎসব পালন যাঁরা বাঁকা চোখে দেখেন, তাঁদের আঠারো শতকের কলকাতা থেকে ঘুরিয়ে আনতে পারলে বেশ হতো। সে সময় শহরের সাহেব-মেমদের বড়দিন উপলক্ষ্যে খানা-পিনা-নাচ-গান ও কেনাকাটার হুল্লোড়ের মরশুম চলত দিন দশেক। বিশদ

05th  January, 2025
গুপ্ত রাজধানী: ইন্ডিয়া গেট
সমৃদ্ধ দত্ত

গরিব ও মধ্যবিত্তদের কাছে সেই আর্থিক শক্তি কোথায়! রবিবার অথবা ছুটির দিন কিংবা ন্যাশনাল হলিডে হলেই কোনও বৃহৎ শপিং মল অথবা মাল্টিপ্লেক্সে যাবে! অনেকক্ষণ মেনুকার্ড দেখার পর শেষ পর্যন্ত বরাবরের মতোই ফ্রায়েড রাইস, চিলি চিকেন অর্ডার করার বিলাসিতাও যাদের থাকে না, তারা যাবে কোথায়? বিশদ

05th  January, 2025
কেউ দেখেনি
প্রদীপ আচার্য

নিরাপদর নিরাপদে থাকার সুখ উবে গেল। গ্রামের নিরিবিলি প্রাকৃতিক পরিবেশে থাকার একটা আলাদা সুখ আছে। সেই সুখের মুখে আজ ঝামা ঘষে দিল একটা জানোয়ার। সবাই সাপের ভয় দেখিয়েছে। বিশদ

29th  December, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হোলি ট্রিনিটি চার্চ
সমৃদ্ধ দত্ত

দিল্লি মানেই ইতিহাসের গল্প। এর আনাচকানাচে ছড়িয়ে রয়েছে অসংখ্য ঐতিহাসিক স্থাপত্য। এরমধ্যে বেশ কয়েকটির খোঁজ এখন আর রাখেন না পর্যটকরা। ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে গোপনেই পড়ে রয়েছে সেইসব স্থাপত্য। তারই খোঁজে গুপ্ত রাজধানী। বিশদ

29th  December, 2024
আজও রহস্য: রেস কোর্সের অশরীরী
সমুদ্র বসু

ভূত মানুন আর না মানুন, ভূত-প্রেত নিয়ে আগ্রহ কিন্তু সবার। আমাদের আশপাশের গ্রাম, শহর, মফস্‌সল থেকে শুরু করে খোদ কলকাতা শহরে এমন অনেক জায়গা রয়েছে, যেখানে ব্যাখ্যার অতীত বিভিন্ন ঘটনা আজও ঘটে। সেই তালিকায় আছে কলকাতা রেস কোর্সেরও নাম। বিশদ

29th  December, 2024
চোর  মিনার

গম্বুজ। সমাধি। শহিদ স্তম্ভ। এসবই তো ইতিহাসের চিহ্ন হিসেবে সর্বত্রই  দেখা যায়।  কখনও মসৃণ বহিরঙ্গ। কখনও চিত্রাঙ্কন। আবার কোনও সময় ভাস্কর্যের নমুনা থাকে বহির্গাত্রে। কিন্তু এই মিনারের স্তম্ভগাত্রে এত গর্ত কেন? মাটি থেকে সোজা উঠে গিয়েছে আকাশের দিকে। বিশদ

22nd  December, 2024
কলকাতা এক পরীর দেশ

আসলে আমরা খেয়াল না করলেও আমাদের চারপাশের হাওয়ায় এখনও দিব্যি নিঃশ্বাস নেয় আঠেরো-উনিশ শতকের কলকাতা। আর সেই পুরনো কলকাতার স্মৃতিকে ধরে রাখার অন্যতম প্রতীক হল— পরী।
  বিশদ

15th  December, 2024
লাল মন্দির

সমৃদ্ধ দত্ত
মুখোমুখি দাঁড়িয়ে লালকেল্লা ও লাল মন্দির। একটি জগৎ বিখ্যাত। অন্যটি স্বল্প খ্যাত। লাল মন্দিরের উচ্চতা তো কম নয়। লালকেল্লার সামনের রাস্তায় দাঁড়িয়ে চাঁদনি চকের দিকে তাকালেই চোখে পড়ার কথা। অথবা সেভাবে পর্যটকদের দৃষ্টিগোচরই হয় না।
বিশদ

15th  December, 2024
ডাক দিয়েছে কোন সকালে
বিজলি চক্রবর্তী

হরি হে তুমি আমার সকল হবে কবে...।’ গলা ছেড়ে গানটা গাইতে গাইতে বিশ্বরূপ রান্নাঘরের দরজায় এসে দাঁড়াল। হাতের কাজ বন্ধ করে নবনীতা বিশ্বরূপের মুখোমুখি হল। বিশ্বরূপ গান বন্ধ করল না। নবনীতার চোখের মুগ্ধতা তাকে উৎসাহিত করে। বিশ্বরূপের গানের ভক্ত নেহাত কম নয়। বিশদ

15th  December, 2024
আদরের পিউ
কৌশানী মিত্র

অনির্বাণের কাল নাইট ছিল। সারারাত দুর্দান্ত পরিশ্রম গিয়েছে। জুনিয়র রেসিডেন্ট হিসেবে এই অদ্ভুত একটা আধা গ্রাম-আধা শহর মতো জায়গাটায় এসে থাকতে শুরু করেছে ও। এখানে আসার পর থেকেই সকাল-দুপুর-রাত কেমন গুলিয়ে যায় অনির্বাণের। বিশদ

08th  December, 2024
প্রতিশোধ
সাবিনা ইয়াসমিন রিঙ্কু

মাত্র ছ’মাসেই যে ফল পেয়ে যাবে ভাবতে পারেনি জয়তী! প্রদীপ্ত কি নিজেও ভাবতে পেরেছিল বাষট্টি থেকে চুরানব্বই হবে! বেশ লম্বা বলে বাইরের লোকরা পার্থক্যটা অতটা ধরতে না পারলেও জয়তী জানে পুরনো প্যান্টগুলো আর কোমর পর্যন্ত উঠতে চাইছে না। বিশদ

01st  December, 2024
একনজরে
তাঁর শারীরিক অবস্থার কথা মাথায় রেখে  নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ‘জেলবন্দি’ পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে পিজি থেকে কোনও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হোক। তাঁর কৌঁসুলি বিপ্লব গোস্বামী এই ...

বাঁদরের ধাক্কায় ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু হল দশম শ্রেণির ছাত্রীর। বিহারের সিওয়ান জেলার ঘটনা। মৃত কিশোরীর নাম প্রিয়া কুমারী।  ...

দল সাফল্য পেলে ক্যাপ্টেনের অনেক ভুলত্রুটি ধামাচাপা পড়ে যায়। সূর্যকুমার যাদব সেরকমই ভাগ্যবান ক্যাপ্টেন। টি-২০ ফরম্যাটে তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর অশ্বমেধের ঘোড়ার মতো ছুটছে টিম ...

সরকারি একাধিক পরিবহণ নিগমকে এক ছাতার তলায় আনার ঘোষণাই সার। গত ১৩ বছরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই স্বপ্ন কার্যত অধরাই থেকে গিয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

দীর্ঘদিনের আটকে থাকা  কর্মে সফলতা। ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগের প্রচেষ্টায় সফলতা। ভ্রমণ যোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৫৬: দ্বিতীয় মোঘল সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যু
১৮৩১: ঈশ্বরগুপ্তের সম্পাদনায় প্রথম বাংলা সাপ্তাহিক সংবাদ প্রভাকর প্রকাশিত
১৮৩৫: কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা
১৮৬৫: স্বাধীনতা সংগ্রামী পাঞ্জাব কেশরী লালা লাজপত রাইয়ের জন্ম
১৮৮২: কলকাতা-বোম্বাই টেলিফোন (দুরালাপনি) চালু হয়। কলকাতার প্রথম এক্সচেন্জ সেন্ট্রাল এক্সচেন্জ উদ্বোধন করেন ই বারিং
১৮৯৮: ভারতের মাটিতে পা রাখলেন ভগিনী নিবেদিতা
১৯১১: বিশিষ্ট নট ও নাট্যকার মহেন্দ্র গুপ্তর জন্ম
১৯২৫: সুরকার তথা সঙ্গীত পরিচালক নচিকেতা ঘোষের জন্ম
১৯২৫: বিজ্ঞানী রাজা রামান্নার জন্ম
১৯৩০: সঙ্গীতশিল্পী যশরাজের জন্ম
১৯৩৩: বলিউড অভিনেতা মনমোহনের জন্ম
১৯৩৭: সঙ্গীতশিল্পী সুমন কল্যাণপুরের জন্ম
১৯৮৬: অভিনেত্রী শ্রুতি হাসানের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৫৩ টাকা ৮৭.২৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৭৫ টাকা ১০৯.৪৯ টাকা
ইউরো ৮৮.৭৯ টাকা ৯২.১৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮০,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮০,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৬,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,০৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ মাঘ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২৫। চতুর্দ্দশী ৩৩/২০ রাত্রি ৭/৩৭। পূর্বষাঢ়া নক্ষত্র ৬/৩৫ দিবা ৮/৫৯। সূর্যোদয় ৬/২১/৯, সূর্যাস্ত ৫/১৮/৭। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩২ গতে ১০/৪৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৬ গতে ২/২৩ মধ্যে পুনঃ ৩/৭ গতে ৪/৩৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/১১ মধ্যে পুনঃ ৮/৪৮ গতে ১১/২৪ মধ্যে পুনঃ ২/০ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৩ গতে ৯/৫ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫৬ গতে ৮/৩৪ মধ্যে।  
১৪ মাঘ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২৫। চতুর্দ্দশী রাত্রি ৭/৩১। পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্র দিবা ৯/১। সূর্যোদয় ৬/২৪, সূর্যাস্ত ৫/১৭। অমৃতযোগ দিবা ৮/২৫ গতে ১০/৪১ মধ্যে ও ১২/৫৭ গতে ২/২৮ মধ্যে ও ৩/১৩ গতে ৪/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২০ মধ্যে ও ৮/৫২ গতে ১১/২৪ মধ্যে ও ১/৫৬ গতে ৩/৩৭ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৬ গতে ৯/৭ মধ্যে ও ১/১২ গতে ২/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫৬ গতে ৮/৩৪ মধ্যে।  
২৭ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
তৃতীয় টি২০: ভারতের বিরুদ্ধে ২৬ রানে জয়ী ইংল্যান্ড

11:39:25 PM

তৃতীয় টি২০: ২ রানে আউট জুরেল, ভারত ১৪০/৯ (১৯.১ ওভার), টার্গেট ১৭২

10:24:00 PM

তৃতীয় টি২০: ৭ রানে আউট সামি, ভারত ১৪০/৮ (১৯ ওভার), টার্গেট ১৭২

10:23:00 PM

তৃতীয় টি২০: ৪০ রানে আউট হার্দিক, ভারত ১৩১/৭ (১৮.১ ওভার), টার্গেট ১৭২

10:19:00 PM

তৃতীয় টি২০: ৬ রানে আউট ওয়াশিংটন, ভারত ৮৫/৫ (১২.১ ওভার), টার্গেট ১৭২

09:48:00 PM

মুম্বইতে মাদকসহ পাকড়াও উগান্ডার ৩ নাগরিক

09:45:00 PM