Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: দেবী যোগমায়া মন্দির
সমৃদ্ধ দত্ত

দ্বিতীয় আকবর শাহের দুর্ভাগ্য যে, পুত্র মির্জা জাহাঙ্গিরকে কিছুতেই বশে আনতে পারলেন না। মাথা ঠান্ডা রাখা যে, সাম্রাজ্য চালানোর সবথেকে বড় শর্ত, এটা সকলে বুঝতে পারে না। ক্ষমতার দম্ভে অন্ধ হয়ে গিয়ে সর্বস্ব হারাতে হয়েছে, এই ইতিহাস মুঘল বংশে বহু দেখা যায়। এমনিতেই সম্রাট আকবর শাহ নিজের বড় পুত্র বাহাদুর শাহকে পছন্দ করেন না। তিনি তাই মনে মনে স্থির করেছেন যে পরবর্তী সন্তান মির্জা জাহাঙ্গিরকেই তখতে বসাবেন। তাঁর উত্তরাধিকারী হবে মির্জা। সমস্যা দুটো। প্রথমত মির্জা এই কৈশোর বয়স থেকেই যতরকম লাম্পট্য আর বিলাসিতা অর্জন করা সম্ভব, সবই করেছে। অতএব তাকে কতজন উজির অথবা সুবেদাররা মেনে নেবে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। আর দ্বিতীয় সঙ্কট হল, ইংরেজরা। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির তরফে যে ব্রিটিশ রেসিডেন্ট দিল্লিতে এখন রয়েছেন, সেই আর্চিবল্ড সিটন এই সিদ্ধান্তের বিরোধী। কারণ কী? কারণ এই ব্রিটিশ রেসিডেন্ট জানেন যে, যাকে মুঘল সম্রাট আকবর শাহ নিজের উত্তরাধিকারী হিসেবে ঘোষণা করতে চান, সেই মির্জা জাহাঙ্গির ওই পদে বসার যোগ্যই নয়। যথেচ্ছাচারী এক দুবির্নীত তরুণ। আকবর শাহ শেষবার ব্রিটিশ রেসিডেন্টকে একবার বোঝাবেন। সেই কারণে তাঁকে আমন্ত্রণ করা হয়েছে লালকেল্লায়। ১৮১২। আলোচনা হচ্ছে নানাবিধ বিষয়ে। সবশেষে আবার সেই সিংহাসনের দাবিদার প্রসঙ্গ। আকবর শাহ জানিয়ে দিলেন যে, তাঁর ঐকান্তিক ইচ্ছা মির্জা জাহাঙ্গিরকেই সিংহাসনে বসানোর। ব্রিটিশ রেসিডেন্ট বললেন, আপনাকে আমি তো আগেই বলেছি যে, এ ব্যাপারে কোম্পানি ঩ভিন্ন মত পোষণ করে। আপনারা এই সিদ্ধান্ত আমাদের পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। যা নিয়ম, সেটাই পালন করতে হবে। বড় ছেলেকে সিংহাসনে বসান। অথবা অন্য কাউকে। কিন্তু মির্জা অনুপযুক্ত।   দ্বিতীয় আকবর শাহ নি঩জেও জানেন যে, এই ব্রিটিশ কোম্পানির শক্তি তাঁর সেনাবাহিনীর থেকে বেশিই। যখন তখন হুমকি দেয় এরা। অতএব কী আর করার আছে! আকবর শাহ মেনে নিলেন। তবে শঙ্কিত তিনি। কারণ, এই যে অগ্রজ বাহাদুর শাহকে উত্তরাধিকারী না করে অনুজকে পরবর্তী সম্রাট করার পিছনেও অনেকটা রয়েছে বেগম মমতাজ মহলের প্ররোচনা। আকবর শাহের বেগমদের মধ্যে এই মমতাজ মহলের দাপট সবথেকে বেশি। তাই তিনি সাফ জানিয়েছেন যে, তাঁর পুত্র মির্জা জাহাঙ্গিরকেই সম্রাট করতে হবে। আকবর শাহ রাজি হয়েছিলেন। কারণ একদিকে যেমন এই ছোট ছেলে মির্জা বিলাসিতায় মত্ত, আবার অন্যদিকে বড় ছেলে বাহাদুর শাহ কবিতা লেখা, ছবি আঁকা এসব অদ্ভুত অদ্ভুত কাজে ব্যস্ত। তাঁর দাপট নেই। হাঁকডাক নেই। শের শায়েরি করে আর ওইসব শায়েরদের সঙ্গে সময় কাটায়। এরকম কাউকে সিংহাসনে বসানো বিপজ্জনক। কিন্তু আকবর শাহের আর উপায় নেই। স্বয়ং কোম্পানি বাহাদুর বলে যাচ্ছে যে, তাদের মির্জাকে অপছন্দ। 
কিন্তু  পিতা মেনে নিলেও মির্জা কেন মেনে নেবে? সে  লালকেল্লার ছাদে চলে গেল। ব্রিটিশ রেসিডেন্ট আর্চিবল্ড সিটন যখন ঘোড়া নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন, তখন তাঁকে লক্ষ্য করে মির্জা গুলি করল। প্রতিহিংসায় তার মাথা জ্বলছে। কিন্তু লক্ষ্যভ্রষ্ট হল সেই গুলি। আর্চিবল্ড দেখলেন তাঁর শরীরে না লাগলেও তাঁর দেহরক্ষী মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। তৎক্ষণাৎ ঘোড়া ঘুরিয়ে আর্চিবল্ড লালকেল্লায় ফিরলেন। আর সম্রাটকে আদেশ দিলেন, আপনার ছেলেকে বলুন করজোড়ে ক্ষমা চা‌঩ইতে। আমাকে গুলি করার সাহস পায় কীভাবে? আকবর শাহ ছেলেকে বললেও মির্জা অনড়। সে বলল, প্রাণ থাকতে ক্ষমা চাইব না। আর্চিবল্ড ফিরে গিয়ে আবার এলেন  বিরাট বাহিনী নিয়ে। আর আকবর শাহের লালকেল্লা অবরোধ করে বললেন, মির্জাকে দিল্লিতেই রাখা চলবে না। আমরা ওকে নির্বাসনের নির্দেশ দিলাম। এলাহাবাদে পাঠিয়ে দেওয়া হোক। এই বিরাট বাহিনীর সামনে আকবর শাহ কিংবা মির্জার পক্ষে সত্যিই আর কিছু বাড়াবাড়ি করতে যাওয়া মানেই আত্মহত্যা। অতএব মির্জাকে নির্বাসনে যেতেই হল। 
দিন যায়। মাস যায়। বছর যায়। ছেলে কি আর ফিরবে না? কেমন আছে সে? ব্রিটিশদের জেলে? মমতাজ মহল প্রাণপণে ঈশ্বরকে ডাকছেন। পরপর দু’দিন আশ্চর্য ঘটনা। রাতে স্বপ্নে এলেন এক দেবী। এবং খাজা বখতিয়ার কাকী। এই দেবী কে? যোগমায়া। দিল্লির দক্ষিণ প্রান্তে ঩দেবীর মন্দির। আবার কাছেই রয়েছে সেই খাজা বখতিয়ারের দরগা। তাঁদের স্বপ্নে পেয়ে বেগম মমতাজ মহল স্থির করলেন, তাঁর পুত্র আবার নিরাপদে ফিরে এলে তিনি এই দু’জনকেই পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করবেন। 
পাল্টে গেল নাকি মির্জা? সে নাকি ভালো ব্যবহার করেছে নির্বাসনকালে। তাই তাকে মুক্ত করে দিল্লিতে নিয়ে আসা হচ্ছে। অতএব মহাধুমধাম দিল্লিতে। মমতাজ মহলের নির্দেশে শহরকে সাজানো হল নতুন দুলহানের মতো। শুরু হল উৎসব।  কী হবে উৎসবে? সম্রাট, বেগম ও মির্জা তিনজন মিলে যাওয়া হল দিল্লির মেহরৌলি অঞ্চলে। সেখানে ফুলের পসরা সাজিয়ে বসেছে ফুলওয়ালিরা। তাদের থেকে নেওয়া হল একটি ফুলের চাদর। একটি ফুলের পাখা। প্রথমটি দেওয়া হল খাজা বখতিয়ারের দরগায়। আর ফুলের পাখা দিয়ে পুজো দিলেন তাঁরা দেবী যোগমায়া মন্দিরে। সেই উৎসব আজও সমানভাবে ভাস্বর। ফুলওয়ালা উৎসব। কখনও বন্ধ হয়েছে। আবার চালু হয়েছে। 
দিল্লিকে ধারণ এবং রক্ষা করে আছে কারা? ১২ জন সুফি এবং দুই দেবী। দেবী কালকা ও দেবী যোগমায়া। কে যোগামায়া? শ্রীকৃষ্ণের বোন। ১২০৬ থেকে ১২৯০ সাল পর্যন্ত সময়সীমায় দাস বংশের  সুলতানি আমলে অন্তত ২৭টি মন্দির ধ্বংস হয়েছিল। কিন্তু অলৌকিকভাবে কিছুতেই কেউ এই যোগমায়া দেবী মন্দির ধ্বংস করতে পারেনি। কবে তৈরি হল এই মন্দির? সেই ইতিহাসের থেকে মিথ বেশি। সঠিক তথ্য নেই। ১৪ বছর বয়সি সম্রাট আকবরের বাহিনীকে পরাস্ত করেছিলেন এক হিন্দু সম্রাট। বিক্রমাদিত্য হিমু। যদিও প্রথম যুদ্ধে আকবর নিজে ছিলেন না। পরে তিনি বিরাট বাহিনী নিয়ে আসেন আগ্রা থেকে। কিন্তু আকবরের নাকের ডগায় হিমু শাসনও করেছিলেন আজকের পুরনো কেল্লা দখল করে! একমাসের মধ্যেই সেই হিন্দু রাজা হিমু যোগমায়া মন্দিরকে সংস্কার করেছিলেন। আওরঙ্গজেব চেষ্টা করেছিলেন আবার এই মন্দির ধ্বংস করতে। পারেননি! দিল্লির মিথ, যোগমায়া দেবী মন্দিরকে ধ্বংস করা যায় না! 
21st  July, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
ছোট গল্প: মাগুরমারি সাঁকো
সৌমিত্র চৌধুরী

বাঁকের মুখে স্টিয়ারিং ডান দিকে ঘুরাতেই চোখে পড়ল। একটা সাঁকো। মনে হচ্ছে বেশ পুরনো। দূর থেকে ব্রেকে আলতো করে পা ছোঁয়াল বিপুল। চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুদূর এগল। পুলের কাছে আসতেই ব্রেকে আরও একটু চাপ দিয়ে থামিয়ে দিল। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল বিপুলের। বিশদ

04th  August, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লালকেল্লা
সমৃদ্ধ দত্ত

জায়গাটা অনেকটাই কম। যেভাবে সাম্রাজ্য ছড়াচ্ছে আর হিন্দুস্তানের বাইরে থেকে আরও দলে দলে সমস্ত স্তরের মানুষ ভাগ্যান্বেষণে ক্রমাগত এসেই চলেছে, এরপর তো রাজধানীটাই ঩ঘিঞ্জি হয়ে যাবে। আরও বেশি খোলামেলা জায়গা দরকার। কোথায় নিয়ে যাওয়া যায় রাজধানী? বিশদ

04th  August, 2024
অতীতের আয়না: সাহেবদের হুঁকো বিলাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহিলা দিন কয়েক হয়েছে বিলেত থেকে এসেছেন এদেশে। এদেশীয় এক বিদুষী মেমসাহেবের সঙ্গে মহিলার বন্ধুত্ব হয়েছে। তার মতো খাঁটি ইংলিশ নন, তবে যথেষ্ট ঘনিষ্ঠতা হওয়ায় বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার বাড়িতে এসে দেখেন শ্রীমতী হেয়ার-ড্রেসারের তত্ত্বাবধানে কবরী সজ্জায় ব্যস্ত। বিশদ

04th  August, 2024
ছোট গল্প: জামাইয়ের মোবাইল 
বিপুল মজুমদার

হ্যালো অর্পি, শোন মা, সামনের জামাইষষ্ঠীতে ওঙ্কারকে একটা স্মার্টফোন দিতে চায় তোর বাবা। তা তোদের যদি কোনও চয়েস থাকে, ইয়ে মানে কোনও কালার বা কোম্পানি, তাড়াতাড়ি সেটা জানিয়ে দিস তো ভালো হয়।’ বিশদ

28th  July, 2024
আমির খসরু ও বসন্ত উৎসব
সমৃদ্ধ দত্ত

সুফি সাধক হজরত নিজামউদ্দিনের কাছে দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসে শান্তির খোঁজে। স্বস্তির সন্ধানে। নিবেদিত প্রাণ নিয়ে তাঁরা সকল দুঃখ-দুর্দশা, ক্ষোভ ক্রোধের আহুতি দিতে চায় এখানে। এই নিজামউদ্দিনের কাছে। তিনি তো সাধারণ সাধক নন। বিশদ

28th  July, 2024
আজও রহস্য: ন্যাশনাল লাইব্রেরির অশরীরী 
সমুদ্র বসু

বেলভিডিয়ার গার্ডেন হাউস, আলিপুর। এই নামে না চিনলেও ন্যাশনাল লাইব্রেরি কলকাতা বললে সহজেই চিনবেন অধিকাংশ মানুষ। এই গ্রন্থাগার ভবন ও সংলগ্ন এলাকাটির পোশাকি নাম বেলভেডিয়ার এস্টেট। বেলভিডিয়ার হল গথিক ঘরানার বিশেষ স্থাপত্য। বিশদ

28th  July, 2024
জিষ্ণুর বউ
নন্দিনী  নাগ

রামচন্দ্র চোদ্দো বছর বনবাসে কাটিয়ে নিজের রাজ্যে ফিরেছিলেন, আর সুজয়িতা বনের বদলে ভিনদেশে কাটিয়ে আজ ফিরছে স্বদেশে।  এই চোদ্দো বছরে যে মেয়ে একবারের জন্যেও আসতে পারেনি, আজ সে আসছে পাকাপাকিভাবে। ফরাসি দেশের পাট পুরোপুরি চুকিয়ে দিয়ে। বিশদ

21st  July, 2024
বর্ষা এল, মাছ ধরতে চল
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

 

শ্যামপুকুরের কৃষ্ণকুমার মিত্রের গাছগাছালি ঘেরা পুকুর সহ নিরিবিলি এক বাগানবাড়ি ছিল দমদমে। বাগানের মালিকের নিমন্ত্রণেই সেখানে একবার বেড়াতে গিয়েছিলেন হেমেন্দ্রকুমার রায়, পূর্ণচন্দ্র চক্রবর্তী সহ কয়েকজন শিল্পী সাহিত্যিক বন্ধু। পূর্ণচন্দ্র ছাড়া বাকিদের মাছ ধরার নেশা ছিল। বিশদ

21st  July, 2024
বেগ বেগমের সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

এটা কী করলেন বাদশা! এরকম এক ভরা বর্ষায় বাংলা-বিহারে যখন নদীগুলো ফুঁসে উঠে জমি, জনপদ ভাসিয়ে নিয়ে যাবে, তখন পর্যন্ত কেউ যুদ্ধের জন্য অপেক্ষা করে?
বিশদ

14th  July, 2024
মাছের হাঁড়ি
সৌরভ হোসেন

টালির চালার ফুটো দিয়ে রোদগুলি ঘুলঘুলি হয়ে পড়ছে যে ডাপখানায়, বাঁশের তৈরি সে ডাপখানাতেই রাখা আছে হাঁড়িটা। একদিকের কানা বসানো।
বিশদ

14th  July, 2024
একনজরে
মহারাষ্ট্রে বিরোধী জোট মহাবিকাশ আঘাড়ি (এমভিএ)-র হাত ধরতে চায় আসাদউদ্দিন ওয়াইসির দল অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (মিম)। চলতি বছরেই মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। ...

ডুরান্ড কাপের কোয়ার্টার-ফাইনাল ম্যাচ খেলতে বুধবার জামশেদপুর যাচ্ছে মোহন বাগান। প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব এফসি। তবে এই ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ান স্ট্রাইকার জেমি ম্যাকলারেন ও আশিক কুরুনিয়ানকে পাচ্ছে না সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। ...

কুসংস্কার-বিরোধী, যুক্তিবাদী চিকিৎসক নরেন্দ্র দাভোলকরের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মঙ্গলবার দেশজুড়ে ন্যাশনাল সায়েন্স টেম্পার ডে (এনএসটিডি) পালিত হল। এনএসটিডির সপ্তম বর্ষে জোর দেওয়া হয়েছে কলকাতা সায়েন্স টেম্পার ডিক্লারেশনের উপরে। ...

রপ্তানি ক্ষেত্রে পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির খনিজ ও আকরিকের উপর নির্ভরশীলতা কাটিয়ে ওঠার পক্ষে সওয়াল করলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। মঙ্গলবার শহরে সিআইআই আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, পূর্ব ভারতের উন্নয়নে কেন্দ্র আলাদা বাজেট বরাদ্দ করেছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পুজোপাঠে ও সাধুসঙ্গে মানসিক শান্তিলাভ। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর কর্মোন্নতি ও উপার্জন বৃদ্ধি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব বরিষ্ঠ নাগরিক দিবস
১৬১৩- বারো ভূঁইয়াদের অন্যতম ঈশা খাঁর মৃত্যু
১৯০৮ - ভারতীয় বাঙালি বিজ্ঞানী তথা কৃষিতে জৈব সার ব্যবহারের পথিকৃৎ পরমনাথ ভাদুড়ীর জন্ম
১৯১১- লিওনার্দো দা ভিঞ্চির  মোনালিসা ছবিটি লুভারস মিউজিয়াম থেকে চুরি হয়ে যায়
১৯৩১- গায়ক বিষ্ণু দিগম্বর পালুসকরের মৃত্যু
১৯৭২- বন সংরক্ষণ আইন চালু হল
১৯৭৮- ভিনু মানকড়ের মৃত্যু
১৯৭৮- অভিনেত্রী ভূমিকা চাওলার জন্ম
১৯৮৬- জামাইকার স্প্রিন্টার উসেইন বোল্টের জন্ম
১৯৯৫- ভারতের নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী সুব্রহ্মণ্যম চন্দ্রশেখরের মৃত্যু
২০০৬- বিশিষ্ট সানাইবাদক ওস্তাদ বিসমিল্লা খানের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৪ টাকা ৮৪.৭৮ টাকা
পাউন্ড ১০৭.১৪ টাকা ১১০.৬৮ টাকা
ইউরো ৯১.৩৫ টাকা ৯৪.৫৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭১,৯৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৩০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৫,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৫,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ ভাদ্র, ১৪৩১, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪। দ্বিতীয়া ২৯/৩০ অপরাহ্ন ৫/৭। পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র ৪৮/৮ রাত্রি ১২/৩৪। সূর্যোদয় ৫/১৯/১৬, সূর্যাস্ত ৬/০/১৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/০ মধ্যে পুনঃ ৯/৩৩ গতে ১১/১৪ মধ্যে পুনঃ ৩/২৮ গতে ৫/৯ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৫ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১/৩৩ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৬ গতে ৩/২৮ মধ্যে। রাত্রি ৯/১ গতে ১০/৩১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১০/৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৯ গতে ১/১৪ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৩০ গতে ৩/৫৫ মধ্যে। 
৪ ভাদ্র, ১৪৩১, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪। দ্বিতীয়া রাত্রি ৮/১৬। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ৬/২৬ পরে পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/৫১। সূর্যোদয় ৫/১৮, সূর্যাস্ত ৬/৩। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩ মধ্যে ও ৯/৩০ গতে ১১/৮ মধ্যে ও ৩/১৩ গতে ৪/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৪৮ মধ্যে ও ১/৩০ গতে ৫/১৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৩৫ গতে ৩/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৪৮ গতে ১০/২২ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৯ গতে ১০/৫ মধ্যে ও ১১/৪১ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫৪ মধ্যে। 
১৬ শফর।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
২০৭ পয়েন্ট উঠল সেনসেক্স

01:57:35 PM

আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের নতুন সুপার হলে সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়

11:01:43 PM

আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের নতুন অধ্যক্ষ হলেন ডাঃ মানস বন্দ্যোপাধ্যায়

10:46:34 PM

আর জি কর কাণ্ড: আন্দোলনরত ডাক্তারি পড়ুয়াদের দাবি মেনে চার আধিকারিককে বদলি করল স্বাস্থ্য ভবন

10:41:39 PM

অন্ধ্রপ্রদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থায় বিস্ফোরণ: উচ্চপর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুর

10:05:02 PM

অন্ধ্রপ্রদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থায় বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৫

10:02:32 PM