Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

অন্ধকূপেই ডাকঘরের জন্ম

বাপ্পাদিত্য রায়চৌধুরী: শহরের বুক থেকে ইংরেজদের পুরনো কেল্লার সীমানা মুছে গিয়েছে কবেই। ফিকে হয়ে এসেছে নবাব সিরাজদ্দৌলার কলকাতা আক্রমণ, প্রথম যুদ্ধজয় এবং অন্ধকূপ হত্যার স্মৃতি। এমনটাই যে হবে, আগেই অনুমান করতে পেরেছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও ইংরেজরা। আর তাই তো সেই কালো অতীত আগলাতে জন্ম হয় কলকাতার প্রথম ডাকঘরের, জিপিও। পুরনো কেল্লা বা ওল্ড ফোর্ট উইলিয়ামের একেবারে সীমানায়।
কলকাতার অফিসপাড়া এবং ধর্মতলা চত্বরে ঐতিহ্যবাহী প্রাসাদোপম বাড়িগুলির প্রায় প্রতিটির সঙ্গেই জড়িয়ে আছে কিছু না কিছু জমকালো ইতিহাস। সেই তালিকায় সবচেয়ে আলোচিত নাম জিপিও। কারণ, তার সঙ্গে যতটা না সোনালি ইতিহাস জড়িয়ে, ততটাই জমাট বেঁধে আছে কালচে বিতর্ক। তার কতটা সত্যি, কতটাই বা মন গড়া, তার নিয়ে বিতর্ক আছে। কিন্তু তাতে ঝলমলে ঐতিহাসিক কাহিনির রং চটেনি এতটুকু।
আসা যাক গোড়ার কথায়। আমরা সবাই জানি, ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজকে পরাস্ত করে ভারতে প্রথম বিজয় নিশান ওড়ায় ‘ব্যবসায়ী’ ইংরেজরা। অথচ তার বছর ষাটেক আগেই বাংলা দখলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হয়েছিল। ১৬৮০ সালের পর থেকে কোম্পানির কর্তারা আবদার জানিয়ে আসছিল, ‘কলিকাতার’ বুকে একটি দুর্গ গড়বে। কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। জোব চার্নকের মৃত্যুর পরে ১৬৯৩ সালে এদেশে আসেন স্যার জন গোল্ডসবরো। দিল্লির সুলতানদের অন্ধকারে রেখে তিনিই হাত লাগান দুর্গ তৈরির কাজে। একদিকে গঙ্গা, অন্যদিকে লালদিঘি—এমনই একটি মনোরম জায়গা খুঁজে নিয়ে শুরু হয় কাজ। ষোড়শ শতাব্দী শেষের আগেই মাথা তুলে দাঁড়ায় সেই মাটির কেল্লা। ১৭০০ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ সম্রাট তৃতীয় উইলিয়ামের নামে তার নাম রাখা হয় ফোর্ট উইলিয়াম।
ব্যবসা করতে এসে দুর্গ গড়ার কী দরকার? এই প্রশ্ন বারবার ইংরেজদের করেছিলেন নবাব আলিবর্দি খাঁ। কিন্তু পাত্তা দেয়নি ব্রিটিশরা। বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তারা বাড়িয়ে যায় কেল্লার পরিসর, আকার। বিষয়টি একেবারেই ভালো চোখে নেননি আলিবর্দি খাঁর দৌহিত্র সিরাজদ্দৌলা। ওই দুর্গ ভাঙাকে তিনি পাখির চোখ করেন। ইতিমধ্যে আলিবর্দির মৃত্যু হয় এবং সিরাজ মসনদে বসেন। ইংরেজদের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক গোড়া থেকেই ছিল তেতো। নবাবের বিরুদ্ধে স্থানীয় জমিদারদের খেপিয়ে তোলার দায়িত্ব নিয়েছিল ব্রিটিশরা। তাই যুদ্ধ ছিল শুধু সময়ের অপেক্ষা। আর অজুহাত তো ছিলই, ফোর্ট উইলিয়াম! ১৭৫৬ সালের ১৬ জুন সিরাজ হাজির হলেন ‘কলিকাতায়’। সঙ্গে ৩০ হাজার সৈন্য। অতর্কিত আক্রমণে দিশাহারা হয়ে পড়ে ব্রিটিশরা। তাই যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হল না। ইংরেজদের অনায়াসে পরাজিত করে ফোর্ট উইলিয়মের দখল নেন সিরাজ। 
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক কর্মী ছিলেন হলওয়েল। তাঁর বর্ণনা অনুযায়ী, ছত্রখান ইংরেজদের যে ক’জনকে নাগালে পায় সিরাজের সেনা, তাদের গুঁজে দেওয়া হয়েছিল কেল্লারই একটি ছোট্ট কুঠুরিতে। ১২৩ জনকে সেখানে রেখে, বাইরে থেকে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় ফোর্ট উইলিয়ামে। আগুনের হল্কা আর ধোঁয়ায় শ্বাসকষ্টে প্রাণ হারিয়েছিলেন ১০০ জন। বেঁচে ফেরেন যে ক’জন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলওয়েল। সেই ঘটনাই ইতিহাসে অন্ধকূপ হত্যা নামে কুখ্যাত। যদিও সেই ঘটনা আদৌ ঘটেছিল কি না, সেবিষয়ে যথেষ্ট সন্দিহান এদেশের ইতিহাসবিদরা। বিষয়টিকে হলওয়েলের নিছক কষ্টকল্পনাও মনে করেন অনেকে। এর এক বছরের মধ্যেই অবশ্য পলাশীর যুদ্ধ। ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
পলাশীর যুদ্ধ জয়ের পর যখন ইংরেজদের মানদণ্ড রাজদণ্ডে পরিণত হয়েছে, তখনও তাদের মাথায় ঘুরছিল পুড়ে যাওয়া কেল্লার কথা। সেটিকে অন্যত্র সরানোর চিন্তা শুরু হয়। গঙ্গার আরও একটু দক্ষিণে গড়ে ওঠে সেই দুর্গ, আজকের ফোর্ট উইলিয়াম! যদিও ‌প্রায় ১০০ বছর আগে ধ্বংস হওয়া পুরনো কেল্লার জমি থেকে নজর সরেনি ব্রিটিশদের। স্থির হয়, ওখানে এমন একটি স্থাপত্য গড়া হবে, যা চমকে দেবে সবাইকে।
 ইতিহাস বলছে, কলকাতায় ডাকঘর ব্যবস্থা চালু হয় সম্ভবত ১৭২৭ সালে। বর্তমানে যেখানে সেন্ট অ্যান্ড্রু’জ চার্চ, সেখান থেকে দেওয়া হতো পরিষেবা। তবে কোম্পানির ব্যবসা ও প্রশাসনিক কাজকর্মে স্থিতি আনতে যোগাযোগ ব্যবস্থা পাকা করার প্রয়োজন অনুভব করেছিলেন লর্ড ক্লাইভ। তাই ডাক ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজার উদ্যোগ নেন। নির্দেশ দেন, চিঠি বাছাইয়ের কাজ হবে ‘গভর্নমেন্ট হাউস’ থেকে। কিন্তু তার কোনও নির্দিষ্ট ঠিকানা ছিল না। বাংলার গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংসই প্রথম জেনারেল পোস্ট অফিস বা জিপিও চালুর সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর উদ্যোগে ১৭৭৪ সালের ৩১ মার্চ ফোর্ট উইলিয়াম থেকে পথ চলা শুরু করে জিপিও। কিন্তু সেটা স্থায়ী জায়গা ছিল না। ফোর্ট, চার্চ লেন, চৌরঙ্গী, ব্যাঙ্কশাল স্ট্রিটের  ঠিকানা বদল হতে থাকে সেই ডাকঘরের। এদিকে যত দিন এগয়, তত বাড়তে থাকে চিঠিপত্রের বহর। ব্রিটিশ সরকার সিদ্ধান্ত নেয়, স্থায়ী ঠিকানা দিতে হবে জিপিওকে। প্রাথমিকভাবে বাছা হয় এসপ্ল্যানেড এলাকাকে। কিন্তু বেঁকে বসে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। তারা যুক্তি দেখায়, ওই এলাকা শহরের ফুসফুস। শহরের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে তা ফাঁকা রাখতে হবে। দুর্গের কাছাকাছি হওয়ায় এব্যাপারে আপত্তি ছিল ব্রিটিশ সেনারও। অবশেষে সিদ্ধান্ত হয়, পুরনো কেল্লার জমিতেই গড়া হবে জিপিও।
বর্তমানে জিপিও ভবনটি উদ্বোধন হয় ১৮৬৮ সালে। সিরাজদ্দৌলার সেনা আগুন লাগিয়ে যে এলাকা পরিত্যক্ত করেছিল, ঠিক সেখানেই। দোতলা সমান বাড়ি, বিশাল করিন্থিয়ান থাম, মাথার উপর বিশাল গম্বুজ, ভিতরে পাক খাওয়া সিঁড়ির নকশা করেছিলেন তৎকালীন ভারত সরকারের আর্কিটেক্ট ওয়াল্টার গ্র্যামভিল। খরচ পড়েছিল প্রায় ছ’লক্ষ টাকা। ১৮৮৪ সালে জিপিওর দরজার উপরে লাগানো হয় একটি ফলক। তাতে লেখা ছিল—ঠিক সামনে পাথরের ফুটপাতের নীচেই ছিল সেই অন্ধকূপ। ফলকটি অবশ্য এখন আর সেখানে নেই। অন্য সবের মতো তার ঠাঁই হয়েছে পোস্টাল মিউজিয়ামে। ভবনটি রয়ে গিয়েছে স্বমহিমায়। একসময় যেখানে প্রথমবারের জন্য যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল ইংরেজরা, ঠিক সেখানেই, গত দেড়শো বছরেরও বেশি সময় ধরে।
31st  March, 2024
এসো কালবৈশাখী

বৈশাখ শেষের তামাটে বিকেলেই ধেয়ে আসে সর্বনাশী মেঘ। সব লন্ডভন্ড করে দেওয়া সেই ঝড়ের স্মৃতি ও একটুকরো ইতিহাস লিখলেন কৌশিক মজুমদার বিশদ

19th  May, 2024
সেকালের কলকাতার ঝড়বৃষ্টি

‘মনে হচ্ছে দুনিয়া ভাসিয়ে দেবার জন্য স্বর্গের জানলাগুলো খুলে গেছে। ভয়ানক বাজ আর তীব্র বিদ্যুৎ। ইউরোপে এমন বাজের আওয়াজ কোনওদিন শুনিনি। সেখানে বৃষ্টি মানে নেহাত আনন্দ। ঝড় আর বাজের এমন রূপ কেউ চিন্তাও করতে পারে না!’ লিখেছিলেন ফ্যানি পার্কস। বিশদ

19th  May, 2024
রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দের সংগ্রাম
পূর্বা সেনগুপ্ত

বুদ্ধের সেবা আর খ্রিস্টান মিশনারীদের সেবা—দুই সঙ্ঘবদ্ধ সন্ন্যাসীদের অভিজ্ঞতা মিশিয়ে স্থাপিত হয় রামকৃষ্ণ মিশন। বিশদ

12th  May, 2024
বরানগর মঠ: প্রতিষ্ঠা কাহিনি

শ্রীরামকৃষ্ণের দেহাবসানের ১৫ দিনের মাথায় ছেড়ে আসতে হয়েছিল কাশীপুর উদ্যানবাটী। সারদা দেবী গৃহীভক্ত বলরাম বসুর পরিবারের সঙ্গে তীর্থে চললেন। গুরুভাইদের নিয়ে পথে নেমে এসেছিলেন নরেন্দ্রনাথ দত্ত। সব ছেড়ে নবীন সন্ন্যাসীদের মঠে যাওয়ার ডাক দিতেন। বিশদ

12th  May, 2024
রবীন্দ্রনাথ ও সত্যজিৎ

শান্তিনিকেতনের লাইব্রেরি তাঁকে সিনেমা সম্পর্কে কৌতূহলী করে তুলেছিল। প্রকৃতি ও জগৎকে দেখার চোখ খুলে দিয়েছিলেন বিনোদবিহারী মুখোপাধ্যায় ও নন্দলাল বসু। শান্তিনিকেতন তথা রবীন্দ্র-সাহচর্যেই সত্যজিৎ রায় হয়ে উঠেছিলেন বিশ্বজয়ী চলচ্চিত্র পরিচালক। লিখেছেন সুখেন বিশ্বাস বিশদ

05th  May, 2024
জনমত
সমৃদ্ধ দত্ত

গোরুর গায়ে ‘ভোট দিন’ লিখেছিল কংগ্রেস। বিমান থেকে টারম্যাকে লাফ দেন ইন্দিরা। বাজপেয়ির প্রচারে খরচ ৭০০ কোটি। কিন্তু কী ছিল ভোটের ইস্যু? নেহরু থেকে মোদি... আজ তারই একঝলক। বিশদ

28th  April, 2024
চারুলতার অন্দরমহল

‘আশ্বিনের ‘পরিচয়’ খুলে দেখলুম রুদ্রমশাই আবার আমার পিছনে লেগেছেন।... রুদ্রমশাই সাহিত্য বোঝেন কিনা জানি না; সিনেমা তিনি একেবারেই বোঝেন না। শুধু বোঝেন না নয়; বোঝালেও বোঝেন না।’ পরিচয় পত্রিকায় সত্যজিৎ রায়-অশোক রুদ্রের এই চাপানউতোরের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ‘চারুলতা’।
বিশদ

21st  April, 2024
বিদেশে এখনও আমি ‘চারুলতা’

কতদিন হয়ে গেল। এখনও বিদেশে গেলে প্রায় কেউই আমাকে মাধবী বলে ডাকেন না। কী বলে ডাকে, জানেন? ‘চারুলতা।’ শুধু বিদেশে নয়, দেশের অনেক জায়গাতেও। আজ থেকে ৬০ বছর আগেকার কথা। তখন সবে ‘মহানগর’ ছবির শ্যুটিং শেষ হচ্ছে।
বিশদ

21st  April, 2024
অমলকে দেওয়া চারুর খাতাটা বাবা বাড়িতে বসেই ডিজাইন করেছিলেন

তখন আমার বয়স খুবই কম। ১৯৬৪ সালে ‘চারুলতা’ হয়েছিল। আমার বয়স তখন ১১ বছর। তাই স্মৃতি যে খুব একটা টাটকা, এমনটাও নয়। বাড়িতে ‘চারুলতা’ নিয়ে বাবাকে খুবই পরিশ্রম করতে দেখেছি।
বিশদ

21st  April, 2024
আমরি বাংলা ভাষা
অনুপ বন্দ্যোপাধ্যায়

রোজকার মতো প্রাতঃভ্রমণ সেরে চায়ের দোকানে এসে বসলেন চণ্ডীবাবু। কাগজের দিকে হাত বাড়াতে যাচ্ছিলেন। আর মধ্যেই আমাকে দেখে বলে উঠলেন—
গুড মর্নিং স্যর, হ্যাপি বেঙ্গলি নিউ ইয়ার। বিশদ

14th  April, 2024
রহস্যময় গম্ভীরা

পুরীর গম্ভীরায় জীবনের শেষ আঠারোটা বছর কাটিয়েছিলেন শ্রীচৈতন্যদেব। অন্তর্ধানের আগে মহাপ্রভু অন্তিমবারের মতো বের হয়েছিলেন সেখান থেকেই। সেই গম্ভীরা ঘুরে ইতিহাস-রহস্যের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার। বিশদ

07th  April, 2024
জিপিও ২৫০

বুধবারের দুপুরবেলা। দোল-হোলি পর্বের টানা ছুটি কাটিয়ে এবার ছন্দে ফেরার পালা। কিন্তু একটু বড় ছুটি পেলেই মানুষের মতো শহরটাকেও জড়িয়ে ধরে আলস্য। অফিস-কাছারি খুলতেই আড়মোড়া ভাঙছে শহর। রাস্তাঘাটে অবশ্য তেমন ভিড় নেই। বিশদ

31st  March, 2024
নানা রঙের দোল

বারসানায় এখন পা-টুকু নিশ্চিন্তে রাখার জো নেই! দেহাতি, দক্ষিণ ভারতীয়, বাঙালি, বিদেশি কে নেই সেই বিখ্যাত ভিড়ে। প্রায় সবার মাথায় রংবেরঙের পাগড়ি। কারও হাতে আবির, তো কারও ক্যামেরা। একসপ্তাহ ধরে চলছে রঙখেলা। হোলি... লাঠমার।
বিশদ

24th  March, 2024
 ‘যত মত তত পথ’
পূর্বা সেনগুপ্ত

দক্ষিণেশ্বরের দেবালয়। বিরাট বারান্দার এক কোণের ঘরে বসে ভক্তসঙ্গে ধর্মপ্রসঙ্গ করছেন শ্রীরামকৃষ্ণ। দেবালয়ের পাঁচ টাকা মাইনের পুরোহিত হলে কি হবে...মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা রাণী রাসমণি থেকে তাঁর জামাই মথুরবাবু, সকলেই তাঁকে সমীহ করে চলেন। বিশদ

17th  March, 2024
একনজরে
ছোট শিল্প সংস্থাগুলি যাতে শেয়ার বাজার থেকে পুঁজি সংগ্রহ করতে পারে, তার জন্য ‘এসএমই আইপিও’ চালু হয় ২০১২ সালে। বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ এবং ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ এই সুবিধা করে দেয়। ছোট শিল্প সংস্থাগুলি যাতে প্রথমবারের জন্য বাজারে শেয়ার ছাড়তে পারে, ...

পশ্চিমবঙ্গে কাজ রয়েছে। রয়েছে সুষ্ঠু পরিবেশ। এখানে খুঁজলেই কাজ পাওয়া যায়। ভিন রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকদের বক্তব্য স্পষ্ট। যা এক কথায় নস্যাৎ করে দিচ্ছে বিরোধীদের ...

আগামী ১২ জুন শুরু হচ্ছে ট্রান্সফার উইন্ডো। দলবদলের মরশুমে উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন অসংখ্য লাল-হলুদ সমর্থক। সোশাল সাইটে তারকা ফুটবলারদের নাম নিয়ে জোরদার চর্চা। কোন পথে এগচ্ছে মশালবাহিনী? খোলামেলা নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার। ...

ব্যাঙ্কিং পরিষেবার বহর বাড়াতে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে লেনদেনের সুযোগ করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। এই ডোরস্টেপ ব্যাঙ্কিং পরিষেবা দেওয়ার জন্য তারা ১২টি রাষ্ট্রায়ত্ত ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব কচ্ছপ দিবস
১৪৯৮ - পর্তুগীজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা উত্তমাশা অন্তরীপ হয়ে ভারতের কালিকট বন্দরে এসেছিলেন
১৬০৯ - শেক্সপিয়ারের সনেট প্রথম প্রকাশিত হয় লন্ডনে
১৮১৮ - প্রথম বাংলা সংবাদপত্র সমাচার দর্পণ আজকের দিনে প্রথম প্রকাশিত হয়। সম্পাদক ছিলেন জন ক্লার্ক মার্শম্যান
১৮২৯- বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৯৪ - ভারতে ফলিত গণিতের জনক বিজ্ঞানী নিখিলরঞ্জন সেনের জন্ম 
১৯০২ - কিউবা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং এই দিনে সকল মার্কিন সেনা কিউবা ত্যাগ করে
১৯০৫ - বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯০৬- নাট্যকার হেনরিক ইবসেনের মৃত্যু
১৯১৮- ইংরেজ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটনের জন্ম
১৯১৯- জয়পুরের রাজমাতা গায়ত্রী দেবীর জন্ম
১৯২৮- বিশিষ্ট তবলিয়া রাধাকান্ত নন্দীর জন্ম
১৯৩০ - বাঙালী প্রত্নতত্ত্ববিদ রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু 
১৯৩২ - ইয়ারহার্ট প্রথম মহিলা যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেন
১৯৫১- বিশিষ্ট দাবাড়ু আনাতোলি কারাপোভের জন্ম
১৯৮৩ - এইচআইভি ভাইরাস সম্পর্কে প্রথম প্রকাশিত হয় সায়েন্স ম্যাগাজিনে



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৯ টাকা ৮৪.২৩ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৪ টাকা ১০৭.৭২ টাকা
ইউরো ৮৮.৯২ টাকা ৯২.০৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৯৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৩,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৩,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৯ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪।  পূর্ণিমা ৩৬/৫ রাত্রি ৭/২৩। বিশাখা নক্ষত্র ১০/৪৫ দিবা ৯/১৫। সূর্যোদয় ৪/৫৭/৩৭, সূর্যাস্ত ৬/৯/৫। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫২ গতে ৯/২ মধ্যে পুনঃ ১১/১৫ গতে ২/৪ মধ্যে পুনঃ ৩/৩১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/৫১ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৩ গতে ১২/৫৪ মধ্যে। 
৯ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪। পূর্ণিমা সন্ধ্যা ৬/৪৮। বিশাখা নক্ষত্র দিবা ৮/৫৮। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সূর্যাস্ত ৬/১২। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে ৬/১২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২ গতে ৯/১০ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ২/৬ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালবেলা ২/৫৩ গতে ৬/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৫ মধ্যে। 
১৪ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ভূপতিনগরে তৃণমূল নেতার উপর হামলা, কাঠগড়ায় বিজেপি
পূর্ব মেদিনীপুরের ভূপতিনগর থানার এক্তারপুরে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি অম্বিকেশ মান্নার ...বিশদ

06:30:00 PM

ইডি-সিবিআইয়ের হাত থেকে বাঁচতে বিজেপিতে গিয়েছেন, নাম না করে তাপস রায় প্রসঙ্গে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:21:55 PM

একবছর আগে থেকেই বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ ছিল, নাম না করে তাপস রায় প্রসঙ্গে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:19:19 PM

মোদি জিতলে এটাই ভারতবর্ষে শেষ নির্বাচন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:11:43 PM

সবার সার্টিফিকেট বহাল থাকবে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:09:11 PM

সারাদেশে বিজেপিকে মদত দিচ্ছে বামেরা: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:07:47 PM