যে কোনও ব্যবসায়িক কর্মে অতিরিক্ত অর্থলাভের প্রবল সম্ভাবনা। শিল্পীদের পক্ষে শুভদিন। ... বিশদ
২০-২৪। এককথায় ‘জেন জেড’। তরুণ প্রজন্মের এই ছেলেমেয়েদের অনেকেই এখন গতে বাঁধা ডাক্তারি-ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মতো পেশায় আসতে চাইছেন না। প্রতি চারজনের মধ্যে একজন এআই, সাইবার সিকিওরিটি এবং কনটেন্ট ক্রিয়েশনের মতো ‘নিউ এজ’ প্রযুক্তিতে চাকরি করতে আগ্রহী। ভিভো গোষ্ঠীর মোবাইল ব্র্যান্ড ‘আইকিউওও’ এবং সাইবার মিডিয়া রিসার্চ-এর যৌথ উদ্যোগে হওয়া ‘আইকিউওও কোয়েস্ট’ নামের এক সাম্প্রতিক সমীক্ষায় এমন সাড়া জাগানো তথ্যই মিলেছে। ভারত-সহ ইউএসএ, ইউকে, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড এবং ব্রাজিল, এই সাত দেশের ২০-২৪ বছর বয়সের ৬,৭০০ জনের মধ্যে এই সমীক্ষা চালায় সংস্থা দু’টি। যেখানে সমীক্ষকদলের তরফে আরও দাবি করা হয়েছে, যুবরা অল্পবয়সে এতটাই পেশাদারিত্বের মোড়কে মুড়ে ফেলেছে নিজেদের, যে তাঁদের ৪৩ শতাংশ কেরিয়ারের স্বার্থে ব্যক্তিগত জীবন ও কাজের মধ্যে ভারসাম্য বিসর্জন দিতেও রাজি। সমীক্ষা রিপোর্ট অনুযায়ী, অন্য দেশের যুব প্রজন্মের তুলনায় ভারতের যুবসমাজের নিজস্ব স্বপ্ন এবং তা কীভাবে পূরণ করা যাবে, সে বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ সম্পর্কে চমকে দেওয়ার মতো তথ্যও মিলেছে। যেখানে সমীক্ষকদলের তরফে দাবি করা হয়েছে, রাজ্যের যুব প্রজন্ম গোটা দেশের যুব প্রজন্মের তুলনায় কেরিয়ারে অনেক বেশি মনোযোগী ও সচেষ্ট। রাজ্যের ছেলেমেয়েদের পারফর্মিং আর্টস, বিজ্ঞান পড়া ও গবেষণার আগ্রহও জাতীয় স্তরের যা গড় হিসেব, তার তুলনায় তিন গুণ বেশি।
ম্যাডাম নিয়ে এল রাখির সুগন্ধি
রাখির উপহারে সেজে উঠেছে লিউর অ্যান্ড চলিউর বাই ম্যাডাম। রাখি ভারতবাসীর কাছে হৃদয়ের বড় কাছের উৎসব। এমন দিনে বোন বা দিদি যেমন ভাই বা দাদার হাতে সুতো বেঁধে তার দীর্ঘায়ু কামনা করে তেমন দাদা বা ভাইও তাঁদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন। এমন দিনে উপহার আদানপ্রদান খুব স্বাভাবিক। এবার লিউর বাই ম্যাডামে পাবেন রাখিতে উপহার দেওয়ার মতো নানা পারফিউম। এই বিভাগে মিলবে জুঁই, গোলাপ, হেলিওট্রোপের সুগন্ধ। দীর্ঘস্থায়ী এই সুগন্ধিগুলির ভিত্তি মূলত ওক মস, পাচৌলি ও কস্তুরীর গন্ধ। আর এক বিভাগ চ্যালিউর বাই ম্যাডামে পাবেন নানা প্রাকৃতিক গন্ধের সমাহার। পারফিউমের শিশিতে পাবেন লেবুর তরতাজা গন্ধ, কমলালেবুর ঘ্রাণ, হলুদ ও অন্যান্য ভেষজ উপকরণের এসেন্স। এর সঙ্গে মিশছে জুঁই, চেরি, আমন্ড ইত্যাদির প্রাকৃতিক গন্ধ। ওক মস, সিডার উড, অ্যাম্বের, গ্রে অ্যাম্বেরের গন্ধে সেজেছে এই বিভাগের পারফিউম। রাখির দিনে উপহার হিসেবে দিতেই পারেন এমন একটি পারফিউম!
ডায়মন্ড হারবারে কফি হাউসের বর্ষপূর্তি
কলেজ স্ট্রিট, যাদবপুর এবং শ্রীরাপুরের পর স্মৃতিমাখা কফিহাউস আজ এক বছর ধরে রয়েছে ডায়মন্ড হারবারেও। সম্প্রতি কফি হাউসের প্রথম বর্ষপূর্তি পালন হল এখানে। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলেজ স্ট্রিট কফি হাউস কো-অপারেটিভ সোসাইটির অবৈতনিক উপদেষ্টা প্রসূন ভৌমিক, স্থানীয় পুরসভার পুরপ্রধান অনুপ দাস, ডায়মন্ড হারবার মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক হিমাদ্রী পাল প্রমুখ। প্রসূন ভৌমিকের কবিতা ও ঋষিকা ভৌমিকের গানের যুগলবন্দি পিতাপুত্রীর কথকতা মঞ্চস্থ হয়। লোকগানের সম্ভার নিয়ে মাতিয়ে তোলেন তীর্থ বিশ্বাসের ‘সহজ মানুষ’। সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সৌমিত বসু। ডায়মন্ড হারবারের পর্যটন মানচিত্রে এই কফি হাউসও বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে। নানা ধরনের কফির পাশাপাশি চিকেন স্যান্ডউইচ, কবিরাজি, চিকেন অমলেট, ফিশ ফ্রাই সব রকমই নস্টালজিক খাবার মেলে এখানে। ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমেও খাবার অর্ডারের সুবিধা রয়েছে।
শিশুর ঘুম নিশ্চিত করছে মামিপোকো প্যান্টস
‘পাওয়ার অব ডিপ স্লিপ’ বিজ্ঞাপনী প্রচার প্রকাশ্যে আনল ইউনিচার্ম ইন্ডিয়ার ডায়াপার ব্র্যান্ড মামিপোকো প্যান্টস। শিশুদের জন্য গভীর ঘুম ও জনগণের সঙ্গে ইউনিচার্মের সম্পর্ক এই দুই লক্ষ্য সামনে রেখে এই ক্যাম্পেন তৈরি হয়। প্রচারমঞ্চে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার মার্কেটিং ভাইস প্রেসিডেন্ট তোশিউকি নাকামুরা, সিনিয়র সেলস ডিরেক্টর আশিস কুমার ভার্মা, এবং অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা সরকার। ডিপ অ্যাবজর্বেশন (১২ ঘণ্টা পর্যন্ত শোষণক্ষমতা), ক্রিসক্রস শিট ও ফ্লেক্সি ফিটের সুবিধা রয়েছে এই ডায়াপারে। এই প্রসঙ্গে ইউনিচার্ম ইন্ডিয়ার সিনিয়র সেলস ডিরেক্টর আশিস কুমার ভার্মা জানান, ‘পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা থেকে ‘পাওয়ার অব ডিপ স্লিপ’ ক্যাম্পেন লঞ্চ করতে পেরে রোমাঞ্চিত। পশ্চিমবঙ্গ আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মার্কেট। শিশুরা যাতে তাদের ত্বক সুস্থ রেখে আরামে ঘুমাতে পারে। সেই উদ্দেশ্যেই এই ক্যাম্পেন। অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা সরকার বলেন, ‘একজন মায়ের কাছে সবচেয়ে বড় তৃপ্তি তাঁর সন্তানকে প্রতি রাতে শান্তিতে ঘুমাতে দেখা। একজন মা হিসেবে, আমার সন্তানের রাতের ঘুম নিশ্চিত করা আমার অন্যতম কাজ। একটি শিশুর সামগ্রিক বৃদ্ধি এবং সুস্থতার জন্য নির্ঝঞ্ঝাট ও গভীর ঘুম প্রয়োজন।’