Bartaman Patrika
 

সামান্য ভিক্ষুক থেকে যাত্রাভিনেতা
হিসাবে নাম করেছিলেন প্যারীমোহন

প্যারীমোহনের বেহালার সুরে মজে গেলেন সেই রূপোপজীবিনী। বললেন, যাত্রা করবে ঠাকুর? লিখেছেন সন্দীপন বিশ্বাস।

এক টা কথা বলতেই হয়, গোপাল উড়ে এসে বিদ্যাসুন্দরকে জনপ্রিয় করার অনেক আগেই সখের দলে বিদ্যাসুন্দর অভিনয়ের সূচনা হয়েছিল। কিন্তু তাঁর মতো আর কেউই বিদ্যাসুন্দরকে এই উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারেননি। ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকেই বিদ্যাসুন্দরের অভিনয় শুরু হয়েছিল বলে অনুমান। কেননা এই সময়ের মধ্যেই কলকাতা এবং শহরের আশপাশে কয়েকটি দল বিদ্যাসুন্দর পালার অভিনয় করেছিল বলে জানা যায়।
মঞ্চে, পালাগানে, খেউড় গানে বিদ্যাসুন্দরের উপস্থাপনই শুধু নয়, বিদ্যাসুন্দর নিয়ে তখন বই ছাপানোরও ধুম পড়েছিল। বটতলা ছিল তার প্রাণকেন্দ্র। বটতলা তখন হয়ে উঠেছিল নিম্নরুচির অল্পশিক্ষিত পাঠকের রুচিবিনোদনের খোলা বাজার। ১৮২৯ খ্রিস্টাব্দে তিনটি ছাপাখানা একসঙ্গে বের করল তিনটি বিদ্যাসুন্দর। রামকৃষ্ণ মল্লিকের প্রেস, মথুরানাথ মিত্রের প্রেস এবং পীতাম্বর সেনের প্রেস থেকে প্রকাশিত হল এই বইগুলি। আর একটি তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে লক্ষ্মীবিলাস প্রেস থেকে বের হয় আরও একটি বিদ্যাসুন্দর। ছাপার সঙ্গে সঙ্গে সেটির প্রায় চার হাজার কপি বিক্রি হয়ে যায়। এই বছরেই দুটি স্মরণীয় ঘটনা ঘটেছিল। একটি সিপাহী বিদ্রোহ এবং অন্যটি হল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা।
বিদ্যাসুন্দর পালাভিনয়ের ব্যাপারে যাঁকে পথিকৃৎ হিসাবে মনে করা হয়, তিনি হলেন ঠাকুরদাস মুখোপাধ্যায়। বরানগরে তিনি ১৮২২ সালে গড়ে তোলেন সখের বিদ্যাসুন্দর যাত্রার দল। তাঁর দলে সুন্দরের ভূমিকায় অভিনয় করতেন রাধামোহন চট্টোপাধ্যায়। বিদ্যা সাজতেন ঈশানচন্দ্র।
সেই সময়ের কাছাকাছি বিদ্যাসুন্দর পালার দল গড়েন হাওড়ার ব্যাঁটরার ঠাকুরদাস দত্ত। ঠাকুরদাসের অদ্ভুত এক ক্ষমতা ছিল। তাঁর দলের বিদ্যাসুন্দর পালা দেখে কয়েকজন এসে তাঁকে ধরলেন। তাঁদের দলের জন্যও বিদ্যাসুন্দর পালা লিখে দিতে হবে। এরকম চারটি দলের পক্ষ থেকে অনুরোধ এল বিদ্যাসুন্দর পালা লেখার। ঠাকুরদাস প্রত্যেককে আলাদা আলাদা বিদ্যাসুন্দর পালা লিখে দিলেন। তার সংলাপ আলাদা, গানও আলাদা। নিজের দল ছাড়াও তাঁর লেখা বিদ্যাসুন্দর পালার অভিনয় করত গজা চিত্রশালাপুরের জমিদারের দল, কালী হালদারের দল, কৈলাস বারুইয়ের দল এবং টাকীর মুনসীদের দল।
এই সময়ের পালাগানে অভিনয় ছাড়াও মানুষ তারিফ করত বাদ্যযন্ত্রকারদেরও। যেমন বরানগরের ঠাকুরদাসের দলে ঢোল বাজিয়ে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন রামধন মিস্ত্রি। বেহালা বাজিয়ে মানুষের তারিফ কুড়িয়েছিলেন নারায়ণ দাস। বেহালার কথাই যখন উঠল, তখন অনিবার্যভাবেই আসবে প্যারীমোহনের নাম। তিনি ছিলেন একজন বেহালাবাদক। অসাধারণ সুর খেলত তাঁর হাতে। তাঁর বাড়ি ছিল বরানগরে। সকালে তিনি কাঁধে বেহালা নিয়ে বেরিয়ে পড়তেন। সারাদিন মানুষের দ্বারে দ্বারে বেহালা বাজিয়ে ভিক্ষা করতেন। এমনই একটা দিন। সেদিন তিনি বেহালা বাজিয়ে ভিক্ষা করতে করতে চলে গিয়েছেন ভবানীপুরের বেলতলা অঞ্চলে। সেখানে থাকতেন এক বারাঙ্গনা। প্যারীমোহনের বেহালার সুর শুনে তাঁর হৃদয় টলোমলো হল। বুকের গভীরে কেউ যেন দোলা দিল। তাড়াতাড়ি ঘর ছেড়ে বেরিয়ে এসে দেখলেন দরজার সামনে দাঁড়িয়ে এক সুদর্শন যুবক বেহালা বাজাচ্ছেন। প্যারীমোহনকে তিনি ঘরে ডেকে এনে বসতে দিলেন। একটা রেকাবে কিছু মিষ্টি ও জল খেতে দিলেন। সেই বারাঙ্গনা ছিলেন নাচ ও গানে বেশ দড়। প্যারীমোহনকে দেখে তাঁর মাথায় একটা বুদ্ধি এল। তিনি প্যারীমোহনকে উৎসাহ দিয়ে বললেন, ‘ঠাকুর তুমি এমন গুণী মানুষ হয়ে কেন মানষের দজ্জায় দজ্জায় ব্যায়লা বাজিয়ে ভিক্ষে করে ফিরছো?’ চুপ করে বসে থাকেন প্যারীমোহন। কীই বা উত্তর দেবেন! নিজের অদৃষ্টকেই দোষারোপ করতে থাকেন। সেই মহিলা বলতে থাকেন, ‘ঠাকুর, তুমি একটা দল গড়বে? যাত্রার দল? তুমি সেখানে পালায় অভিনয় করবে। এমন করে ব্যায়লা বাজিয়ে মানষের মন জয় করবে! আমি নাচব। সক্কলে একেবারে ধন্যি ধন্যি করতে থাকবে!’ প্রস্তাব শুনে প্যারীমোহনের চোখে জল এল। সেই বারাঙ্গনার দিকে তাকিয়ে তিনি ভাবলেন, এ কোন দেবী নেমে এল স্বর্গ থেকে!
প্যারীমোহন রাজি হলেন। সেই ‘দেবী’ বারাঙ্গনার সাহায্যে তৈরি করলেন বিদ্যাসুন্দরের দল। সেই দলকে লোকে বলত বেলতলার দল। প্রতিভা এবং পরিশ্রমের কারণে বেশ সুখ্যাতি অর্জন করেছিল বেলতলার দলের বিদ্যাসুন্দর। প্যারীমোহনের গানে দর্শকরা উল্লসিত হয়ে হইহই করতেন। বেলতলার দলের সকলের গলায় সেকী জোর! তাঁরা নাকি খালি গলাতেই পালাগানে ৬-৭ হাজার লোকের মন জয় করে নিতেন। সেই পালার একটি গান খুব বিখ্যাত হয়েছিল। ‘আমি আর যাব না তোমার সনে, তুমি ফচকে মেয়ে, / পুরুষ দেখলে অম্‌঩নি থাকো তার পানেতে চেয়ে।’ বিদ্যাসুন্দরের পর প্যারীমোহন ‘নল দময়ন্তী’ পালার অভিনয় করেছিলেন। কিন্তু সে পালা তেমন চলেনি। প্যারীমোহন যাত্রাপালার এবং অভিনয়ের আঙ্গিকে বেশ কিছু নতুনত্ব এনেছিলেন। এর পিছনে নাম না জানা সেই বারাঙ্গনার অবদান অনেকখানি। তিনি পাকা জহুরীর মতো রতন হিসাবে চিনেছিলেন প্যারীমোহনকে।
বিদ্যাসুন্দরের অভিনয়ের ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন আর এক বারাঙ্গনা। রাজা বৈদ্যনাথ রায়ের রক্ষিতা ছিলেন তিনি। তিনিও একটি বিদ্যাসুন্দর দলের পরিচালনা করতেন। সেটাই প্রথম মহিলা পরিচালিত কোনও যাত্রাদল। সেই সময় শহর ছাডিয়ে গ্রামের সংস্কৃতির মধ্যে ক্রমে ঢুকে যাচ্ছিল বিদ্যাসুন্দরের প্রভাব। ধনেখালির নিরক্ষর বাগদি নামে একজন সেখানে বিদ্যাসুন্দরের অভিনয় আরম্ভ করেন। সেও কিছুদিন চলেছিল।
প্যারীমোহনের দলের খ্যাতির কথা কানে গেল শ্যামবাজারের ধনপতি নবীন বসুর। তিনি প্যারীমোহনের দলকে নিজের বাড়িতে এনে অভিনয় করালেন। পালা দেখে মজে গেলেন নবীন বসু। মনস্থ করলেন নিজেই বাড়িতে মঞ্চস্থাপন করে বিদ্যাসুন্দর পালা নতুনভাবে অভিনয় করাবেন। প্রসন্নকুমার ঠাকুর গড়েছেন হিন্দু থিয়েটার, দ্বারকানাথও চৌরঙ্গি থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। যেমন ভাবনা তেমনই কাজ। বাড়িতেই প্রতিষ্ঠা করলেন রঙ্গমঞ্চ। এখন যেখানে শ্যামবাজার ট্রামডিপো, সেখানেই অনেকখানি জায়গা নিয়ে ছিল নবীনচন্দ্র বসুর বাড়ি। সেখানে নাট্যশালায় ১৮৩৫ সালের ৬ অক্টোবর অভিনয় হল বিদ্যাসুন্দর নাটকের। এক একটি দৃশ্য অভিনীত হতো এক একটি স্থানে। সুতরাং একটি দৃশ্য যখন শেষ হতো। তখন অন্য দৃশ্য যেখানে অভিনীত হবে, সেখানে দর্শকদের যেতে হতো। প্রায় সাড়ে ৬ ঘণ্টা ধরে এর অভিনয় হতো। রাত বারোটায় অভিনয় শুরু হতো। এবং শেষ হতে সকাল সাড়ে ৬টা বেজে যেত। এই নাটকে সুন্দর সেজেছিলেন শ্যামাচরণ বন্দ্যোপাধ্যয়। বিদ্যার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন রাধামণি নামে একটি ১৬ বছরের কিশোরী। রানি এবং মালিনীর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন জয়দুর্গা নামের এক অভিনেত্রী। বিভিন্ন পতিতালয় থেকে এনে তাঁদের দিয়ে অভিনয় করানো হয়েছিল। নাটকে দৃশ্যসজ্জা এবং ঝড়বৃষ্টি, বিদ্যুতের এফেক্ট দারুণভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল। যাত্রাগানকে ভালোবাসতে গিয়ে লক্ষাধিক টাকা খরচ করেছিলেন তিনি।
 অঙ্কন: সুব্রত মাজী
13th  April, 2019
প্রকৃত জ্ঞানীর মতোই নিরহঙ্কার এবং আড়ম্বরহীন মানুষ ছিলেন সলিলদা

প্রয়াত হলেন নাট্যব্যক্তিত্ব সলিল বন্দ্যোপাধ্যায়। উঁচুপদে চাকরির লোভ সম্বরণ করে আজীবন থিয়েটারের সেবা করে এসেছেন। ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠা করেন নিজের দল ‘থিয়েট্রন’। প্রথম নাটক ‘প্রথম পার্থ’। তাঁর নির্দেশিত ‘বিসর্জন’, ‘অসংগত’, ‘খেলাঘর’ প্রভৃতি নাটকগুলি জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। স্মৃতিচারণ করলেন সংগ্রামজিৎ সেনগুপ্ত।
বিশদ

08th  June, 2019
ভালো প্রযোজনার ইচ্ছেই সম্বল

 প্রত্যন্ত একটি গ্রামে বাবা মায়ের সঙ্গে বাস অভির। একটি অখ্যাত অনামী স্কুলে অভির পড়াশোনা। কিন্তু স্কুল যাই হোক না কেন পড়াশোনায় অভি অত্যন্ত ভালো আর কৃতী ছাত্র হওয়ার সুবাদে গ্রামের মানুষ তাকে একটু অন্যরকমভাবে দেখে। অর্থাৎ ভালোছেলের মর্যাদায় ভূষিত অভি। অভির গৃহশিক্ষক (নাটকে ব্যবহৃত নাম মাস্টারমশাই) অভির আদর্শ।
বিশদ

08th  June, 2019
অন্যায় ও মনস্তত্ত্ব

  মনস্তত্ত্ব আর আবেগ দুটি অত্যন্ত জটিল বিষয়। যার ব্যাখ্যা করা সহজ নয়। কারণ এই দুটি বিষয়ের ওপর মানুষের নিয়ন্ত্রণ থাকে না। তাই যখন মানুষ ভুল করে, তখন তার কাজের একটা ব্যাখ্যা থাকে নিজের কাছে। যেটা সে অন্যদের বোঝাবার চেষ্টা করে। কিন্তু সে বুঝতে পারে না যে তার ছোট্ট একটা ভুল অন্য একজনের কত বড় ক্ষতি করে দিতে পারে।
বিশদ

08th  June, 2019
বাংলা থিয়েটারকে জাতে তুলেছিলেন রামকৃষ্ণ

তখন বাংলা থিয়েটারের অভিনেত্রীরা আসতেন পতিতালয় থেকে। ফলে সাধারণ মানুষ থিয়েটারে আসা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। বাংলা থিয়েটার সমাজে অপাংক্তেয় হয়ে পড়েছিল। সেখান থেকে থিয়েটারকে জাতে তোলেন রামকৃষ্ণ পরমহংস। কীভাবে, তা লিখেছেন ডা. শঙ্কর ঘোষ।
বিশদ

08th  June, 2019
পড়াশুনো না জেনেও ইংরেজিতে সংলাপ বলতেন

 যাত্রাভিনেত্রী বর্ণালী বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে লিখেছেন সন্দীপন বিশ্বাস।
বিশদ

01st  June, 2019
অন্ধ পুত্রস্নেহ আর লোভ, দুই-ই ভয়ংকর

মনুষ্যত্বের সবচেয়ে বড় প্রকাশ প্রেম, ভালোবাসা ও ক্ষমাশীলতাকে কেন্দ্র করে শতাধিক বছর আগে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় লিখেছিলেন তাঁর বিখ্যাত নাটক ‘সাজাহান’। নাটকের মধ্যে একদিকে যেমন ক্ষমতালোভী, প্রতিহিংসাপরায়ণ পুত্রের জঘন্য অপরাধ তুলে ধরা হয়, অন্যদিকে তেমনই অত্যাচারের শিকার হওয়া স্নেহশীল আবেগপ্রবণ পিতার ক্ষমাশীলতাও পরিলক্ষিত হয়।
বিশদ

01st  June, 2019
মহাকাব্যের আড়ালে

  কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধকে কেন্দ্র করে এক গ্রামীন পালা। বেশ উত্তেজনাময় দৃশ্য। একদিকে ভীমের হুঙ্কার, আর অন্যদিকে দুর্যোধনের আস্ফালন। দুই মহারথীর গদাযুদ্ধের আহ্বান। দর্শকরাও বেশ উত্তেজিত। ভীম অর্থাৎ ধর্মের কাছে অধর্মের প্রতীক দুর্যোধনের বিনাশ দেখার জন্য যখন তারা উদগ্রীব, ঠিক তখনই বাঁধল গোল। বিশদ

01st  June, 2019
 বিপজ্জনক ৫০

বিশ্বজুড়ে এক অদ্ভুত আঁধার নেমে এসেছে। পরমতঅসহিষ্ণুতা, পরধর্মঅসহিষ্ণুতা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। গণতন্ত্রের পীঠস্থান বলে ভাবা হতো যে দেশটিকে, বিশ্বের যে কোনও প্রান্তের মানুষ তাদের শেষ আশ্রয়স্থল বলে ভাবত যে দেশটিকে সেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও অভিবাসন নীতিতে কড়া পদক্ষেপ করছে।
বিশদ

01st  June, 2019
অন্ধ পুত্রস্নেহ আর লোভ, দুই-ই ভয়ংকর

মনুষ্যত্বের সবচেয়ে বড় প্রকাশ প্রেম, ভালোবাসা ও ক্ষমাশীলতাকে কেন্দ্র করে শতাধিক বছর আগে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় লিখেছিলেন তাঁর বিখ্যাত নাটক ‘সাজাহান’।
বিশদ

25th  May, 2019
মহাকাব্যের আড়ালে

 কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধকে কেন্দ্র করে এক গ্রামীন পালা। বেশ উত্তেজনাময় দৃশ্য। একদিকে ভীমের হুঙ্কার, আর অন্যদিকে দুর্যোধনের আস্ফালন। দুই মহারথীর গদাযুদ্ধের আহ্বান। দর্শকরাও বেশ উত্তেজিত। ভীম অর্থাৎ ধর্মের কাছে অধর্মের প্রতীক দুর্যোধনের বিনাশ দেখার জন্য যখন তারা উদগ্রীব, ঠিক তখনই বাঁধল গোল।
বিশদ

25th  May, 2019
পড়াশুনো না জেনেও ইংরেজিতে সংলাপ বলতেন

যাত্রাভিনেত্রী বর্ণালী বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে লিখেছেন সন্দীপন বিশ্বাস। বিশদ

25th  May, 2019
 মুক্তাঙ্গনে কমেডি ড্রামা ফেস্টিভ্যাল

সম্প্রতি টালিগঞ্জ রঙ্গ ব্যঙ্গ অদ্বিতীয়ার আয়োজনে, ভারত সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রক-এর আর্থিক সহায়তায় কমেডি ড্রামা ফেস্টিভ্যাল হয়ে গেল মুক্তাঙ্গনে। হাসতে ভুলে যাওয়া মানুষদের কাছে একগুচ্ছ হাসির নাট্যসম্ভার উপহার দিলেন তাঁরা। ৬ দিন ব্যাপী এই হাসির নাটকের অনুষ্ঠানে প্রতিদিন দুটি করে মজাদার কমেডি ড্রামা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
বিশদ

25th  May, 2019
নকশাল আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে মনোগ্রাহী প্রযোজনা 

গত ১৭ই এপ্রিল গিরিশ মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল গড়িয়া কৃষ্টি প্রযোজিত নাটক ‘কালপুরুষ’। সাতের দশকের বামপন্থী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত সমরেশ মজুমদারের কাহিনী অবলম্বনে এই নাটক।  বিশদ

18th  May, 2019
রহস্য, রোমাঞ্চ, উত্তেজনায় টানটান নাটক
 

ঝিনুকের জন্মদিনে সকলেই এসেছে। নাচ,গান পার্টি সবই হচ্ছে। তবুও ঝিনুকের মন পড়ে আছে তাঁর বাবার পথের দিকে।আজ কী উপহার আনবে তার বাবা? সকলের যখন চলে যাওয়ার সময় তখন তার বাবা, দিগন্ত পত্রনবিশ ঝিনুকের জন্য ইয়া বড় এক বাঘ নিয়ে ঢুকলেন। ঝিনুকের সে কী আনন্দ বাঘ পেয়ে!  বিশদ

18th  May, 2019

Pages: 12345

একনজরে
  নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: প্রয়াত হয়েছেন শীলা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারপার্সন এমেরিটাস শীলা গৌতম। গত ৮ জুন তিনি পরলোক গমন করেন। ১৯৭১ সালে তিনি শীলা ফোম তৈরি করেন, যা ক্রমশ সফল ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। পাশাপাশি তিনি ছিলেন একজন বিচক্ষণ রাজনীতিক। ...

 লাহোর, ১১ জুন (পিটিআই): ভারতের আবেদনে সাড়া দিল পাকিস্তান। কিরঘিজস্তানে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) শীর্ষ বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানের আকাশপথ ব্যবহার করতে পারবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিমান। ‘নৈতিক দিকটি’ মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানাল ইমরান খানের ...

 পবিত্র ত্রিবেদি, কলকাতা: বর্ষায় জল জমার দুর্ভোগ থেকে এবারও রেহাই মিলছে না বিধাননগর পুরসভা এলাকার বিভিন্ন জায়গার বাসিন্দাদের। সল্টলেকে জল না জমলেও বিধাননগর পুরসভার বাকি অংশে এই সমস্যা এলাকাবাসীর যন্ত্রণার কারণ হয়। ...

বিএনএ, বাঁকুড়া: এনআরএসের ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেল থেকে কর্মবিরতি শুরু করলেন বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা। এদিন সকাল থেকে হাসপাতালের পরিষেবা স্বাভাবিক থাকলেও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,
১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,
১৯৫৭- পাকিস্তানের ক্রিকেটার জাভেদ মিঁয়াদাদের জন্ম,
২০০৩- মার্কিন অভিনেতা গ্রেগরি পেকের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৬৯ টাকা ৭০.৩৮ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৫৮ টাকা ৮৯.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.২১ টাকা ৮০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৯১৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,২৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৬,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৬,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৩/৫০ সন্ধ্যা ৬/২৭। হস্তা ১৭/১৯ দিবা ১১/৫১। সূ উ ৪/৫৫/২০, অ ৬/১৭/৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/১০ মধ্যে পুনঃ ১/৪৯ গতে ৫/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৯/৫০ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ১/১২ মধ্যে, বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৫/৫৪/৩৯ রাত্রি ৭/১৭/২৫। হস্তানক্ষত্র ২০/৪৩/৩৩ দিবা ১/১২/৫৮, সূ উ ৪/৫৫/৩৩, অ ৬/১৮/৫১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে, বারবেলা ১১/৩৭/১২ গতে ১/১৭/৩৭ মধ্যে, কালবেলা ৮/১৬/২২ গতে ৯/৫৬/৪৭ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬/২৩ গতে ৩/৩৫/৫৭ মধ্যে। 
৮ শওয়াল 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। বৃষ: ভ্রমণ যোগ আছে। মিথুন: প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকে দিনে 
বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,১৯৫৭- পাকিস্তানের ...বিশদ

07:03:20 PM

বিশ্বকাপ: ৪১ রানে পাকিস্তানকে হারাল অস্ট্রেলিয়া 

10:35:44 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ২৩০/৭(৪০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮) 

10:03:16 PM

 বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১৬০/৬(৩০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

09:20:41 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১১০/২(২০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

08:34:26 PM