Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

 অনৈক্য

ঋষির প্রার্থনা ছিল সর্বোত্তম ঐক্যের। এ থেকে কি বোঝায় না যে, ঋষিদের নিজেদের মধ্যে বিরোধ ছিল, অনৈক্য ছিল? জগতের নিয়মেই বিরোধ থাকে। অনৈক্য থাকে। বৈচিত্র্য তো জগতের পরিকল্পনারই অঙ্গ। সুতরাং আমাদের প্রাচীন পূর্বপুরুষগণের মধ্যে বিরোধ ছিল, অনৈক্য ছিল, কিন্তু তাঁদের আকাঙ্ক্ষা ছিল—বিরোধের অবসান হোক। বিরোধ যেন তাঁদের বিচ্ছিন্ন করে না দেয়, দুর্বল করে না দেয়। মানুষ যেহেতু মানুষ—প্রকৃতির নিয়মেই সেই জন্য মানুষের সঙ্গে মানুষের পার্থক্য থাকবেই এবং মানুষের প্রতি মানুষের অসহিষ্ণুতাও অনিবার্য। অসহিষ্ণুতার মূলে থাকে মানুষের সহজাত ও স্বাভাবিক স্বার্থপরতা, লোভ, ঈর্ষা। সেই প্রাচীনকালেই আমাদের পূর্বপুরুষগণ মানুষের এই স্বাভাবিক প্রবণতা ও বৃত্তিকে শনাক্ত করেছিলেন এবং তাদের নিয়ন্ত্রণ করার প্রয়াস করেছিলেন। যদি সেই যুগে বিরোধ এবং অনৈক্য না থাকত তা হলে ঐ ‘‘সং গচ্ছধ্বম্‌ সং বদধ্বম্‌’’ মন্ত্র উচ্চারণ করার, ঐভাবে প্রার্থনা করার, ঐভাবে সঙ্কল্প গ্রহণ করার প্রয়োজন হতো না। তাঁরা দেখেছিলেন, সকলে একভাবে কথা বলেন না, একভাবে চিন্তা করেন না, এক উদ্দেশ্যে সমবেত হন না। তাঁদের মধ্যে অসহিষ্ণুতা আছে, মতান্তর আছে, মনান্তর আছে, এবং সঙ্ঘর্ষও আছে। কিন্তু তাঁরা বুঝেছিলেন, এই বিরোধের মধ্যে, অসহিষ্ণুতার মধ্যে, বিপরীত ও বিরুদ্ধ ভাবের মধ্যে একটি সমান-ভূমি খুঁজতে হবে। বিরোধকে তাঁরা অস্বীকার করেননি, অসহিষ্ণুতাকে তাঁরা অগ্রাহ্য করেননি; কিন্তু বিরোধীতা ও অসহিষ্ণুতার তীব্রতা হ্রাস করতে না পারলে যে সামগ্রিকভাবে সকলেরই অনিষ্ট—সমষ্টির ক্ষতি, তা তাঁরা উপলব্ধি করেছিলেন। করেছিলেন বলেই ঐ অঙ্গীকার-মন্ত্রকে নিজেদের জীবনবেদ করতে সচেষ্ট হয়েছিলেন।
বৈদিক যুগ থেকে পৌরাণিক যুগে এসে আমরা দেখি, তখনো ঐ প্রয়াস অব্যাহত রয়েছে। শ্রীকৃষ্ণ গীতায় বলছেন: ‘‘সূত্রে মণিগণা ইব’’—মালার মধ্যে বিভিন্ন রত্ন-মাণিক্য যেন। অর্থাৎ তিনি স্বীকার করছেন যে, মালার মধ্যে নানা বর্ণের, নানা ধরনের রত্ন থাকে, কিন্তু যখন তাদের গাঁথা সম্পূর্ণ হয় তখন সব রত্ন মিলে একটি রত্নমালার আকার গ্রহণ করে এবং সকলের আনন্দের কারণ হয়। নানা তো থাকবেই, কিন্তু নানার মধ্যে এক-কে খোঁজা এবং দেখার মধ্যেই নিহিত যথার্থ সুখ, যথার্থ আনন্দ। ভারতবর্ষের চিরায়ত ঐতিহ্য এবং সাধনা ঐ সংহতির সন্ধান ও রূপায়ণের ঐতিহ্য ও সাধনা।
পৌরাণিক যুগ থেকে ঐতিহাসিক যুগে আসার পরেও এই ঐতিহ্য ও সাধনার ধারা অব্যাহত ছিল। তবে মধ্যযুগে এবং আধুনিক যুগে মানুষ সঙ্ঘর্ষের মধ্যে, বিরোধের মধ্যে জটিল থেকে জটিলতর-ভাবে জড়িয়ে পড়েছে। জীবনে সর্বত্রই ঐ জটিলতা ছায়া বিস্তার করেছে। আধুনিক কালে বিরোধ এবং বিসংবাদের প্রকাশ ভয়াবহ রূপ ও মাত্রা লাভ করেছে। অসহিষ্ণুতা এবং অনৈক্য আজ সর্বব্যাপী—দেশে দেশান্তরে। এই সমস্যা আজ শুধু একটি দেশের সমস্যা নয়, গোটা পৃথিবীর সমস্যা। ব্যক্তিজীবন বিপর্যস্ত, পরিবার-জীবন বিধ্বস্ত। সমাজজীবন, জাতীয় জীবন, আন্তর্জাতিক জীবন—সর্বত্র ঐ বিপর্যয় বিপজ্জনকভাবে প্রতিফলিত। ফলে সংহতির সমস্যা আজ যুগসমস্যা ও বিশ্বসমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
শ্রীরামকৃষ্ণ জানতেন, সংহতির চেতনা একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় মূল্যবোধ। ব্যক্তিমানুষ যদি এই মূল্যবোধে অনুপ্রাণিত না হয়, ব্যক্তিমানুষ যদি এই মূল্যবোধের অনুশীলন না করে তা হলে তার প্রভাব পড়ে পরিবারে। পরিবার থেকে তা সংক্রামিত হয় সমাজে এবং সেখান থেকে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরে। তখন পরিবার, সমাজ, দেশ, পৃথিবী তাদের বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলে। সেজন্য ভবিষ্যতে যারা ত্যাগের আদর্শে জীবন উৎসর্গ করবেন, শ্রীরামকৃষ্ণের কাছে আগত সেই যুবকবৃন্দকে তিনি সংহতির আদর্শে উজ্জীবিত করতেন। তিনি তাঁদের একসূত্রে বেঁধে দেওয়ার জন্য দিবারাত্র সচেষ্ট থাকতেন। এই বিষয়ে তাঁর ব্যগ্রতার অন্ত ছিল না।
স্বামী পূর্ণাত্মানন্দের ‘শ্রীরামকৃষ্ণের ‘অষ্টাঙ্গিক মার্গ’ থেকে
08th  February, 2019
শ্রীরামকৃষ্ণদেব

 ঠাকুর একদিন বিদ্যাসাগর মহাশয়ের বাড়ীতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিছলেন। বিদ্যাসাগরকে বললেন—‘‘এতদিনে সাগরে এসে মিশলুম।’’ বিদ্যাসাগর হেসে বললেন, ‘‘তবে কিছু লোনা জল নিয়ে যান।’’ ঠাকুর হেসে বললেন—‘‘না গো, তা হবে কেন? তুমি যে অমৃতের সাগর।’’
বিশদ

অধ্যাত্মবিজ্ঞানাশ্রিত মহাসঙ্গীত

রোশনচৌকির একজন পোঁ ধরে থাকে অপর একজন সাত ফোঁকর দিয়ে নানা রাগিনী বাজায়। তেমনি শ্রীরামকৃষ্ণজীবনে অধ্যাত্মবিজ্ঞানাশ্রিত মহাসঙ্গীত হয়েছিল পটভূমি এবং চিত্রণ, মূর্তিগড়ন, সঙ্গীত-নৃত্য-নাট্য প্রভৃতির বিচিত্র সুষমা তাঁর সমগ্র জীবনে পরিব্যাপ্ত হয়েছিল।
বিশদ

16th  February, 2019
 ধর্মক্ষেত্র

 ধর্মক্ষেত্র কী? বলা হয়েছে, ধর্মক্ষেত্র হ’ল এই শরীরটা। শরীর না থাকলে ধর্ম সাধনা করা যায় না। যে সব মানুষ এই জীবনে অনেক ভাল কাজ করেছেন, যাঁদের আত্মা অনেক উন্নত হয়েছে তাঁরাও যদি মোক্ষ প্রাপ্তির পূর্বেই কালগ্রস্ত হন, মারা যান, তাহলে যতদিন পর্যন্ত না নতুন জীবন পাচ্ছেন ততদিন তাঁদের প্রগতি স্তব্ধ থাকে, বন্ধ থাকে; কারণ শরীর পেলে, শরীর থাকলে তবেই সাধনা হবে।
বিশদ

15th  February, 2019
 অভাব

 মানুষের আসল অভাবটা হচ্ছে ভগবানকে-না-পাওয়ার অভাব—সেই বিরাট অভাবটাই মূল অভাব। কিন্তু ঠাকুর খুব ফাঁকি দিতে জানেন, তাই ছোট ছোট নানান্‌ অভাব দিয়ে সেই বিরাট অভাবকে ভুলিয়ে রাখেন। সব অশান্তির মূল কারণ কিন্তু একটিই—ভগবৎ-অবস্থা থেকে বিচ্যুতি। বিশদ

14th  February, 2019
 মা

 আমার মাকে আমি সহস্ররূপে সহস্র ভাবে সহস্রনয়নে, সহস্রবার দেখিতে চাই। শুধু একটী রূপের ভাতি লইয়া নয়ন-সম্মুখে দাঁড়াইলেই মাতৃ-দর্শন-পিয়াসী সন্তানের পিপাসা মিটিবে না। তাঁর জীবনে শুধু একটী ভাবের লীলা-বৈচিত্র্য দেখিলেই আমি তুষ্ট হইব না, বহু যুগ পরে পরে একটীবার করিয়া মা আবির্ভূতা হইলেই আমার আশা মিটিবে না। বিশদ

13th  February, 2019
শাস্ত্রকারগণ রিপু

 কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাৎসর্য্য এই ছয়টীকে শাস্ত্রকারগণ রিপু বলিয়া নির্দ্দেশ করিয়াছেন। শত্রু আরও শত শত আছে, সহস্র সহস্র আছে, কিন্তু এই ছয়টি শত্রুকে যে পদতলে পিষিয়া মারিতে পারে, অপরাপর শত্রু হইতে তাহার আর ভয়ের কোনও কারণ থাকে না।
বিশদ

12th  February, 2019
পবিত্রতা

ধর্মপিপাসু প্রশ্ন করলেন—এ যুগের কথা কি?
শ্রীশ্রীঠাকুর সত্যানন্দদেব উত্তরে বললেন—‘‘এ যুগের কথা পবিত্রতা। পবিত্রতা লাভ করলেই সব হবে।’’
বিশদ

11th  February, 2019
 স্বাধিকার

 জাগতিক প্রভুত্বের উদ্ধত নেশায় তুমি আমাকে পদাঘাতে অপমান করিতে পার, আমি প্রতিঘাত করিতে পারি না বলিয়া সবই নীরবে সহিয়া লইলাম; কিন্তু তুমি যাহা করিলে তাহাতে তোমার স্বাধিকার প্রসার পাইল না, সঙ্কুচিত হইল। বিশদ

10th  February, 2019
উদ্ধব

 উদ্ধব, আমি সর্বজীবের অধীশ্বর। নিখিল জগৎ আমাতে অধিষ্ঠিত। তুমি সংযমী হইয়া সমাচিত-চিত্ত হও, পরমাত্মায় আত্মদর্শন কর—‘‘আত্মন্যাত্মানমীক্ষস্ব’’। তুমি আত্মস্থ হও, আত্মানুভবে সন্তুষ্ট থাক। আগন্তুক কোন বিঘ্ন-বিপদ্‌ তোমাকে বিহত করিতে পারিবে না—
বিশদ

09th  February, 2019
সংগঠন

সংগঠন বা দলবদ্ধ প্রয়াস অর্থাৎ Team Work একালের যুগলক্ষণ—তাহা স্বামীজী বুঝিয়াছিলেন। মানুষের আধ্যাত্ম-জীবনেও এই দলবদ্ধ প্রচেষ্টা এযুগের বিশেষত্ব, সেকথা এই একবিংশ শতাব্দীর সুরুতে আমরা যথেষ্টই উপলব্ধি করিতেছি। কিন্তু বিশ্বায়নের নামে ধর্মকে পণ্য করা বা Consumerism-এর স্তরে এই অধ্যাত্ম প্রচেষ্টাকে টানিয়া নামাইতে স্বামীজী কখনোই বলেন নাই।
বিশদ

07th  February, 2019
দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ

এখানে দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ উৎসরাজি হইতে প্রবহমান একটা স্রোত অনুভব করা যাইতেছে, যে-সত্যকে মানুষ ইচ্ছামত দেখিতে পায় না। এখানে আছে একটা মনোবৃত্তি যাহা শুধু ভাবিতে পারে এরূপ নয়, দেখিতেও পারে— বস্তুরাজির শুধু বহিস্তল নয় তাহাদের অন্তর অবধি দেখিতে পায়; বুদ্ধিগত চিন্তা নিরন্তর নিষ্ফল মল্লযুদ্ধ করিতেছে এই বহিস্তলের সহিত, যেন আর কিছু নাই।
বিশদ

06th  February, 2019
রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার

বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার অথবা রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার। যাহাই ভাবি না কেন, এই প্রসঙ্গে কিছু আত্মসমালোচনামূলক বিশ্লেষণ এবং কিছু ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করিবার সময় আসিয়াছে। দিকে দিকে যেন অশান্তির রণদামামা বাজিতেছে, সাধারণ মানুষের হৃদয় প্রকম্পিত হইতেছে। সম্মুখের আলো কি ক্রমশ নিভিয়া আসিতেছে?
বিশদ

05th  February, 2019
ব্রহ্মবিদ্যা

মনুষ্যজীবনের চিরবাঞ্ছিত সুখ পাওয়া যায় কেবল মাত্র ভূমা প্রাপ্তির দ্বারা অর্থাৎ ব্রহ্মসাক্ষাৎকার বা মোক্ষের দ্বারা। এই মোক্ষ ব্রহ্মবিদ্যার দ্বারা প্রাপ্ত হওয়া যায় এবং ব্রহ্মবিদগণ ব্রহ্ম স্বরূপই হয়ে যান। এতৎ সমস্ত শ্রুতি আদি বিভিন্ন শাস্ত্র উদ্ধৃত পূর্বক প্রমাণীকৃত হয়েছে। এখন প্রশ্ন হতে পারে যে কেন বার বার শাস্ত্র উল্লেখ করা হয়েছে?
বিশদ

04th  February, 2019
 জাতি

বিশাল দেশ, বিরাট জাতি,— এ দেশে মুষ্টিমেয় কর্ম্মী হইলে চলিতে পারে না। দেশ জোড়া শত শত মত, শত শত পথ,—এমন অবস্থায় অধঃপতনের গতিবেগ প্রহত করিতে হইলে একটি মাত্র নির্দ্দিষ্ট লক্ষ্য লইয়া গঠিত সঙ্ঘ দ্বারা সম্যক্‌ কার্য্য হইবে না। বিশদ

03rd  February, 2019
 জীব ও ব্রহ্ম

জীব ও ব্রহ্মের ঐক্য বিষয়ে বিশেষ কি আর বলিবার আছে? জীব স্বয়ং ব্রহ্মই। এই বিস্তৃত জগতের সব কিছুই অবশ্য ব্রহ্মমাত্র, শ্রুতি বলেন, ‘ব্রহ্ম অদ্বিতীয়।’ বিষয়বিরাগী, ‘ব্রহ্মই আমি’ এই প্রকার বিজ্ঞানসম্পন্ন, (অজ্ঞান-নিদ্রা হইতে উত্থিত) সাধকগণ নিরন্তর চিদানন্দময়-আত্মস্বরূপে অবশ্যই অবস্থান করেন।
বিশদ

02nd  February, 2019
সংগঠন

১৮৯৪ সালের জুন-জুলাই মাসে স্বামী বিবেকানন্দ আমেরিকা হইতে বরাহনগর মঠে গুরুভ্রাতাদের উদ্দেশে একটি পত্র লিখিয়াছিলেন। সেই পত্রে ‘সংগঠন’ কাহাকে বলে তাহা ব্যাখ্যা করিয়া তিনি লিখিয়াছেন: ‘‘Organisation’’ শব্দের অর্থ Divission of Labour (শ্রমবিভাগ)। 
বিশদ

01st  February, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, আলিপুরদুয়ার: শুক্রবার জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে গণ্ডার শুমারীর প্রথম দিনে বাইসনের গুঁতোয় ভয় পেয়ে ঘাবড়ে গিয়ে বিট অফিসার ও মাহুতকে ফেলে দিয়ে পিঠে দড়িতে বাঁধা রাইফেল নিয়ে জঙ্গলের ভিতরে হারিয়ে যাওয়া কুনকি হাতি শ্রীমন্তের শনিবার হদিশ মিলল।  ...

 ইসলামাবাদ, ১৬ ফেব্রুয়ারি: ইমরান খান জমানায় নয়া পাকিস্তান। রাষ্ট্রসঙ্ঘ ঘোষিত জঙ্গি। ভারতের অন্যতম মোস্ট ওয়ান্টেড। ২৬/১১ মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড। এহেন হাফিজ সইদ এবার সাংবাদিকতার পাঠ দেবে। লাহোরে এই নতুন স্কুল ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। ...

সংবাদদাতা, রামপুরহাট: রামপুরহাট পুরসভার চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবিতে শহরজুড়ে পোস্টার দিল সিপিএম। বিভিন্ন মোড়ের পাশাপাশি সরকারি কার্যালয়ে হলুদ কাগজের উপর কালো কালিতে লেখা পোস্টারগুলি সাঁটানো হয়েছে। পোস্টারে জানতে চাওয়া হয়েছে, জনগণের উন্নয়নের টাকায় কেন বিলাসবহুল গাড়ি কেনা হল?  ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কোয়েস ইস্ট বেঙ্গল এফসি এবার বিদেশের মাটিতে অফিসিয়াল মার্চেন্ডাইজ বিক্রি করবে। ক্লাবের জার্সিসহ বিভিন্ন স্মারক বিক্রি করা হবে। কোয়েস ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে এই যৌথ উদ্যোগে সামিল বেঙ্গল হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও লন্ডন শারদ উৎসব।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৯৯: কবি জীবনানন্দ দাশের জন্ম
১৯৬৩: আমেরিকান বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও অভিনেতা মাইকেল জর্ডনের জন্ম
১৯৮৭ - ভারতীয় কার্টুনিস্ট অসীম ত্রিবেদীর জন্ম।
২০০৯: সঙ্গীত শিল্পী মালবিকা কাননের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৪৯ টাকা ৭২.১৯ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৭০ টাকা ৯২.৯৪ টাকা
ইউরো ৭৮.৯৫ টাকা ৮২.১২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
16th  February, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,১১৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,৫৯৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৩০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৪০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, দ্বাদশী ৪/৫৭ দিবা ৮/১০ পরে ত্রয়োদশী ৫৬/৩৮ রাত্রি ৪/৫১। পুনর্বসুনক্ষত্র ২৬/২৫ অপঃ ৪/৪৬। সূ উ ৬/১১/২৯, অ ৫/৩০/৫০, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৭ গতে ৯/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৭/১০ গতে ৮/৫২ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৬ গতে ১/১৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৬ গতে ৩/১ মধ্যে।
৪ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ত্রয়োদশী রাত্রি ২/৩৩/১৫। পুনর্বসুনক্ষত্র ২/১৩/৫৩, সূ উ ৬/১২/৫৭, অ ৫/২৮/১২, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৭/৫৮ থেকে ৯/৫৮/২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১০/১০ থেকে ৮/৫২/৮ মধ্যে, বারবেলা ১০/২৬/১১ থেকে ১১/৫০/৩৪ মধ্যে, কালবেলা ১১/৫০/৩৪ থেকে ১/১৪/৫৯ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৬/১০ থেকে ৩/১/৪৬ মধ্যে।
১১ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: বিবাহ যোগ আছে। বৃষ: কোনও উচ্চতর পদের জন্য ডাক আসবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

১৮৯৯: কবি জীবনানন্দ দাশের জন্ম১৯৬৩: আমেরিকান বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও অভিনেতা ...বিশদ

07:03:20 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল- চার্চিল ব্রাদার্স ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র 

07:10:04 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল ১- চার্চিল ব্রাদার্স ১ (৭৮ মিনিট) 

06:52:14 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল ০- চার্চিল ব্রাদার্স ১ (৬৮ মিনিট) 

06:42:37 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল ০- চার্চিল ব্রাদার্স ০ (বিরতি) 

06:00:22 PM