Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ

এখানে দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ উৎসরাজি হইতে প্রবহমান একটা স্রোত অনুভব করা যাইতেছে, যে-সত্যকে মানুষ ইচ্ছামত দেখিতে পায় না। এখানে আছে একটা মনোবৃত্তি যাহা শুধু ভাবিতে পারে এরূপ নয়, দেখিতেও পারে— বস্তুরাজির শুধু বহিস্তল নয় তাহাদের অন্তর অবধি দেখিতে পায়; বুদ্ধিগত চিন্তা নিরন্তর নিষ্ফল মল্লযুদ্ধ করিতেছে এই বহিস্তলের সহিত, যেন আর কিছু নাই। তান্ত্রিকেরা বাক্‌শক্তির একটা স্তরকে বর্ণনা করেন ‘‘পশ্যন্তী বাক্‌’’, অর্থাৎ যে-বাক্য দেখিতে পায়; এখানে রহিয়াছে ‘‘পশ্যন্তি বুদ্ধি’’, অর্থাৎ যে-বুদ্ধি দেখিতে পায়। এরূপ হইতে পারে এই জন্য যে আন্তর দ্রষ্টা চিন্তাকে অতিক্রম করিয়া অনুভূতির ক্ষেত্রে প্রবেশ করিয়াছে, কিন্তু এমন অনেকে আছে যাহাদের অনুভূতির প্রভূত ঐশ্বর্য্য থাকা সত্ত্বেও চিন্তা-দৃষ্টি এতটা পরিষ্কার হয় নাই; আত্মা অনুভব করিতেছে বটে, কিন্তু মন তাহার মিশ্র ও অপূর্ণ প্রতিলিপি সব করিয়া যাইতেছে, ধারণাতে অস্পষ্টতা ও গন্ডগোল সমস্ত ঘটিতেছে। এই লোকটির প্রকৃতিতে যথাযথ দৃষ্টির শক্তি নিশ্চয়ই প্রস্তুত হইয়াছিল।
এমন দ্রুত ও পূর্ণভাবে মেঘ-কুয়াসার ঝিকিমিকি আলোককে দূর করা কঠিন কাজ—যে মেঘ-কুয়াসাকে আজিকার বুদ্ধিবাদ পরম সত্যের দীপ্তি বলিয়া ভ্রম করে। আধুনিক মন নিম্নভূমির ঝুটো আলোকে এতদিন ধরিয়া অবিরাম ঘুরিয়া বেড়াইয়াছে (আর আমরাও সেইসঙ্গে ঘুরিয়াছি) যে, আজ কাহারও পক্ষে সহজ নয় সূক্ষ্মদৃষ্টির সূর্য্যালোকের দ্বারা কুজ্ঝ঩টিকারজিকে অপসারিত করা এত শীঘ্র ও এমন সম্পূর্ণভাবে যেরূপ এখানে করা হইয়াছে। আধুনিক মানব-ধর্ম্ম ও দয়াদাক্ষিণ্য সম্বন্ধে যাহা বলা হইয়াছে, আবেগময় আদর্শবাদীর ও অক্ষম বুদ্ধিবাদীর নিষ্ফল প্রয়াস সম্বন্ধে তথা ধর্ম্মমতের সমন্বয় ও সেইরূপ অন্যান্য প্রচেষ্টা সম্বন্ধে যাহা বলা হইয়াছে সে সমস্তই সুচিন্তিত কথা, তাহাতে অবান্তর কিছু নাই। কিন্তু এসব উপায়ে ত মানুষের জীবনধারার একান্ত আবশ্যকীয় রূপান্তর সাধন সম্ভবপর হইবে না—তাহা হইতে পারিবে শুধু মূল সত্যে পৌঁছিলে, আন্তর ও আধ্যাত্মিক রূপান্তর সাধন করিলে এবং চেতনাকে দিব্য রূপ দিলে। কিন্তু আজিকার চিৎকার গন্ডগোল ও বিপর্য্যয়ের মাঝে সত্যের বাণী কাহাকেও শোনান কঠিন।
বহির্মুখী প্রকৃতির ঘটনাবলীর ক্ষেত্র এবং ভাগবত সত্যের ক্ষেত্র, এই দুই ক্ষেত্রের মধ্যে যে পার্থক্য, তাহা আন্তর জ্ঞানের মূল কথার অন্তর্গত, এই পার্থক্যের উপর খুব জোর দেওয়া হইয়াছে এখানে। ইহাকে পত্রলেখক যে-ভাবে দেখিয়াছেন, তাহা শুধু একজন টিকাকারের চাতুর্য্যের পরিচয় দেয় না, বরং তাহাকে বলা যায় একটা সুস্পষ্ট ধ্রুবতত্ত্বের অভিব্যক্তি, যে- তত্ত্ব তোমার দৃষ্টিপথে পড়ে যখন তুমি সীমারেখা পার হইয়া গিয়া বাহ্য জগৎকে দেখ তোমার আন্তর আধ্যাত্মিক অনুভুতির ক্ষেত্র হইতে। তুমি যতই ঊর্দ্ধ্বে উঠিবে বা যতই ভিতরে প্রবেশ করিবে, ততই তোমার দৃষ্টিভঙ্গী পরিবর্ত্তিত হইবে এবং পদার্থবিজ্ঞানের দ্বারা ব্যবস্থিত তোমার বাহ্য জ্ঞান তাহার আপন যথার্থ ও একান্ত সীমাবদ্ধ স্থান গ্রহণ করিবে। অধিকাংশ মানসিক ও বহির্মুখী বিদ্যার মত পদার্থবিদ্যাও তোমাকে দেয় শুধু পদ্ধতিপ্রণালীর তত্ত্ব। একথাও বলিতে পারি যে পদ্ধতিপ্রণালীর সমগ্র তত্ত্বও ইহা দিতে পারে না; কারণ তুমি স্থূল গরবান তত্ত্ব কিছু ঩কিছু ধরিতে পারিলেও অত্যাবশ্যকীয় সূক্ষ্ম ভারহীন তত্ত্বরাজি তোমার নজরের বাহিরে থাকিয়া যায়; তুমি ধরিতে পার কেবল ঘটনাবলীর পরিবেশ, কিন্তু কি প্রকারে তাহারা ঘটিতেছে তাহা একরকম অজানা থাকিয়া যায়। পদার্থবিজ্ঞানের অপূর্ব্ব কীর্ত্তিকলাপ, তাহার জয়জয়কার সত্ত্বেও সমগ্র জাগতিক ব্যাপারের মূলতত্ত্ব, তাহার কারণ, তাহার অর্থ, আগের মতই, হয়ত বা আগের চেয়েও বেশী, অন্ধকার ও রহস্যময় রহিয়া গিয়াছে। বিজ্ঞান ক্রমবিকাশের যে ছক প্রস্তুত করিয়া দিয়াছে তাহা একটা অযৌক্তিক জাদুবিশেষ, অতিবড় রহস্যময় কল্পনা অপেক্ষাও বুদ্ধিভ্রংশকারী; শুধু এই সমৃদ্ধ বিচিত্র বিশাল জড়জগতের কথা নয়, প্রাণমনচেতনারও তাহাদের ক্রিয়াবলীর ক্রমপরিণতির কথা বলিতেছি, যাহা সমস্তই নিশ্চেতন ইলেকট্রন কণার রাশি হইতে পরিণত, একই অভিন্ন ইলেকট্রন-কণা শুধু সংখ্যা ও সংঘটনপদ্ধতিতে ভিন্ন।
ঋষি অরবিন্দের ‘এই বিশ্বের প্রহেলিকা’ থেকে
06th  February, 2019
শ্রীরামকৃষ্ণদেব

 ঠাকুর একদিন বিদ্যাসাগর মহাশয়ের বাড়ীতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিছলেন। বিদ্যাসাগরকে বললেন—‘‘এতদিনে সাগরে এসে মিশলুম।’’ বিদ্যাসাগর হেসে বললেন, ‘‘তবে কিছু লোনা জল নিয়ে যান।’’ ঠাকুর হেসে বললেন—‘‘না গো, তা হবে কেন? তুমি যে অমৃতের সাগর।’’
বিশদ

অধ্যাত্মবিজ্ঞানাশ্রিত মহাসঙ্গীত

রোশনচৌকির একজন পোঁ ধরে থাকে অপর একজন সাত ফোঁকর দিয়ে নানা রাগিনী বাজায়। তেমনি শ্রীরামকৃষ্ণজীবনে অধ্যাত্মবিজ্ঞানাশ্রিত মহাসঙ্গীত হয়েছিল পটভূমি এবং চিত্রণ, মূর্তিগড়ন, সঙ্গীত-নৃত্য-নাট্য প্রভৃতির বিচিত্র সুষমা তাঁর সমগ্র জীবনে পরিব্যাপ্ত হয়েছিল।
বিশদ

16th  February, 2019
 ধর্মক্ষেত্র

 ধর্মক্ষেত্র কী? বলা হয়েছে, ধর্মক্ষেত্র হ’ল এই শরীরটা। শরীর না থাকলে ধর্ম সাধনা করা যায় না। যে সব মানুষ এই জীবনে অনেক ভাল কাজ করেছেন, যাঁদের আত্মা অনেক উন্নত হয়েছে তাঁরাও যদি মোক্ষ প্রাপ্তির পূর্বেই কালগ্রস্ত হন, মারা যান, তাহলে যতদিন পর্যন্ত না নতুন জীবন পাচ্ছেন ততদিন তাঁদের প্রগতি স্তব্ধ থাকে, বন্ধ থাকে; কারণ শরীর পেলে, শরীর থাকলে তবেই সাধনা হবে।
বিশদ

15th  February, 2019
 অভাব

 মানুষের আসল অভাবটা হচ্ছে ভগবানকে-না-পাওয়ার অভাব—সেই বিরাট অভাবটাই মূল অভাব। কিন্তু ঠাকুর খুব ফাঁকি দিতে জানেন, তাই ছোট ছোট নানান্‌ অভাব দিয়ে সেই বিরাট অভাবকে ভুলিয়ে রাখেন। সব অশান্তির মূল কারণ কিন্তু একটিই—ভগবৎ-অবস্থা থেকে বিচ্যুতি। বিশদ

14th  February, 2019
 মা

 আমার মাকে আমি সহস্ররূপে সহস্র ভাবে সহস্রনয়নে, সহস্রবার দেখিতে চাই। শুধু একটী রূপের ভাতি লইয়া নয়ন-সম্মুখে দাঁড়াইলেই মাতৃ-দর্শন-পিয়াসী সন্তানের পিপাসা মিটিবে না। তাঁর জীবনে শুধু একটী ভাবের লীলা-বৈচিত্র্য দেখিলেই আমি তুষ্ট হইব না, বহু যুগ পরে পরে একটীবার করিয়া মা আবির্ভূতা হইলেই আমার আশা মিটিবে না। বিশদ

13th  February, 2019
শাস্ত্রকারগণ রিপু

 কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাৎসর্য্য এই ছয়টীকে শাস্ত্রকারগণ রিপু বলিয়া নির্দ্দেশ করিয়াছেন। শত্রু আরও শত শত আছে, সহস্র সহস্র আছে, কিন্তু এই ছয়টি শত্রুকে যে পদতলে পিষিয়া মারিতে পারে, অপরাপর শত্রু হইতে তাহার আর ভয়ের কোনও কারণ থাকে না।
বিশদ

12th  February, 2019
পবিত্রতা

ধর্মপিপাসু প্রশ্ন করলেন—এ যুগের কথা কি?
শ্রীশ্রীঠাকুর সত্যানন্দদেব উত্তরে বললেন—‘‘এ যুগের কথা পবিত্রতা। পবিত্রতা লাভ করলেই সব হবে।’’
বিশদ

11th  February, 2019
 স্বাধিকার

 জাগতিক প্রভুত্বের উদ্ধত নেশায় তুমি আমাকে পদাঘাতে অপমান করিতে পার, আমি প্রতিঘাত করিতে পারি না বলিয়া সবই নীরবে সহিয়া লইলাম; কিন্তু তুমি যাহা করিলে তাহাতে তোমার স্বাধিকার প্রসার পাইল না, সঙ্কুচিত হইল। বিশদ

10th  February, 2019
উদ্ধব

 উদ্ধব, আমি সর্বজীবের অধীশ্বর। নিখিল জগৎ আমাতে অধিষ্ঠিত। তুমি সংযমী হইয়া সমাচিত-চিত্ত হও, পরমাত্মায় আত্মদর্শন কর—‘‘আত্মন্যাত্মানমীক্ষস্ব’’। তুমি আত্মস্থ হও, আত্মানুভবে সন্তুষ্ট থাক। আগন্তুক কোন বিঘ্ন-বিপদ্‌ তোমাকে বিহত করিতে পারিবে না—
বিশদ

09th  February, 2019
 অনৈক্য

 ঋষির প্রার্থনা ছিল সর্বোত্তম ঐক্যের। এ থেকে কি বোঝায় না যে, ঋষিদের নিজেদের মধ্যে বিরোধ ছিল, অনৈক্য ছিল? জগতের নিয়মেই বিরোধ থাকে। অনৈক্য থাকে। বৈচিত্র্য তো জগতের পরিকল্পনারই অঙ্গ। বিশদ

08th  February, 2019
সংগঠন

সংগঠন বা দলবদ্ধ প্রয়াস অর্থাৎ Team Work একালের যুগলক্ষণ—তাহা স্বামীজী বুঝিয়াছিলেন। মানুষের আধ্যাত্ম-জীবনেও এই দলবদ্ধ প্রচেষ্টা এযুগের বিশেষত্ব, সেকথা এই একবিংশ শতাব্দীর সুরুতে আমরা যথেষ্টই উপলব্ধি করিতেছি। কিন্তু বিশ্বায়নের নামে ধর্মকে পণ্য করা বা Consumerism-এর স্তরে এই অধ্যাত্ম প্রচেষ্টাকে টানিয়া নামাইতে স্বামীজী কখনোই বলেন নাই।
বিশদ

07th  February, 2019
রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার

বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার অথবা রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার। যাহাই ভাবি না কেন, এই প্রসঙ্গে কিছু আত্মসমালোচনামূলক বিশ্লেষণ এবং কিছু ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করিবার সময় আসিয়াছে। দিকে দিকে যেন অশান্তির রণদামামা বাজিতেছে, সাধারণ মানুষের হৃদয় প্রকম্পিত হইতেছে। সম্মুখের আলো কি ক্রমশ নিভিয়া আসিতেছে?
বিশদ

05th  February, 2019
ব্রহ্মবিদ্যা

মনুষ্যজীবনের চিরবাঞ্ছিত সুখ পাওয়া যায় কেবল মাত্র ভূমা প্রাপ্তির দ্বারা অর্থাৎ ব্রহ্মসাক্ষাৎকার বা মোক্ষের দ্বারা। এই মোক্ষ ব্রহ্মবিদ্যার দ্বারা প্রাপ্ত হওয়া যায় এবং ব্রহ্মবিদগণ ব্রহ্ম স্বরূপই হয়ে যান। এতৎ সমস্ত শ্রুতি আদি বিভিন্ন শাস্ত্র উদ্ধৃত পূর্বক প্রমাণীকৃত হয়েছে। এখন প্রশ্ন হতে পারে যে কেন বার বার শাস্ত্র উল্লেখ করা হয়েছে?
বিশদ

04th  February, 2019
 জাতি

বিশাল দেশ, বিরাট জাতি,— এ দেশে মুষ্টিমেয় কর্ম্মী হইলে চলিতে পারে না। দেশ জোড়া শত শত মত, শত শত পথ,—এমন অবস্থায় অধঃপতনের গতিবেগ প্রহত করিতে হইলে একটি মাত্র নির্দ্দিষ্ট লক্ষ্য লইয়া গঠিত সঙ্ঘ দ্বারা সম্যক্‌ কার্য্য হইবে না। বিশদ

03rd  February, 2019
 জীব ও ব্রহ্ম

জীব ও ব্রহ্মের ঐক্য বিষয়ে বিশেষ কি আর বলিবার আছে? জীব স্বয়ং ব্রহ্মই। এই বিস্তৃত জগতের সব কিছুই অবশ্য ব্রহ্মমাত্র, শ্রুতি বলেন, ‘ব্রহ্ম অদ্বিতীয়।’ বিষয়বিরাগী, ‘ব্রহ্মই আমি’ এই প্রকার বিজ্ঞানসম্পন্ন, (অজ্ঞান-নিদ্রা হইতে উত্থিত) সাধকগণ নিরন্তর চিদানন্দময়-আত্মস্বরূপে অবশ্যই অবস্থান করেন।
বিশদ

02nd  February, 2019
সংগঠন

১৮৯৪ সালের জুন-জুলাই মাসে স্বামী বিবেকানন্দ আমেরিকা হইতে বরাহনগর মঠে গুরুভ্রাতাদের উদ্দেশে একটি পত্র লিখিয়াছিলেন। সেই পত্রে ‘সংগঠন’ কাহাকে বলে তাহা ব্যাখ্যা করিয়া তিনি লিখিয়াছেন: ‘‘Organisation’’ শব্দের অর্থ Divission of Labour (শ্রমবিভাগ)। 
বিশদ

01st  February, 2019
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কাশ্মীরের পুলওয়ামায় আত্মঘাতী জঙ্গি হানায় শহিদ ৪৯ জন আধাসেনা জওয়ানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর তাগিদ অবশ্যই ছিল। কিন্তু সেই সঙ্গে চিটফান্ড কেলেঙ্কারিতে ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: জেল থেকে আদালতে নিয়ে যাওয়ার সময় জেএমবি জঙ্গি কওসরকে ‘ছিনতাই’ করার পরিকল্পনা ভেস্তে দিল কলকাতা পুলিসের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)। তার আগেই ...

সংবাদদাতা, আলিপুরদুয়ার: শুক্রবার জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে গণ্ডার শুমারীর প্রথম দিনে বাইসনের গুঁতোয় ভয় পেয়ে ঘাবড়ে গিয়ে বিট অফিসার ও মাহুতকে ফেলে দিয়ে পিঠে দড়িতে বাঁধা রাইফেল নিয়ে জঙ্গলের ভিতরে হারিয়ে যাওয়া কুনকি হাতি শ্রীমন্তের শনিবার হদিশ মিলল।  ...

 ইসলামাবাদ, ১৬ ফেব্রুয়ারি: ইমরান খান জমানায় নয়া পাকিস্তান। রাষ্ট্রসঙ্ঘ ঘোষিত জঙ্গি। ভারতের অন্যতম মোস্ট ওয়ান্টেড। ২৬/১১ মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড। এহেন হাফিজ সইদ এবার সাংবাদিকতার পাঠ দেবে। লাহোরে এই নতুন স্কুল ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৯৯: কবি জীবনানন্দ দাশের জন্ম
১৯৬৩: আমেরিকান বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও অভিনেতা মাইকেল জর্ডনের জন্ম
১৯৮৭ - ভারতীয় কার্টুনিস্ট অসীম ত্রিবেদীর জন্ম।
২০০৯: সঙ্গীত শিল্পী মালবিকা কাননের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৪৯ টাকা ৭২.১৯ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৭০ টাকা ৯২.৯৪ টাকা
ইউরো ৭৮.৯৫ টাকা ৮২.১২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
16th  February, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,১১৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,৫৯৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৩০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৪০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, দ্বাদশী ৪/৫৭ দিবা ৮/১০ পরে ত্রয়োদশী ৫৬/৩৮ রাত্রি ৪/৫১। পুনর্বসুনক্ষত্র ২৬/২৫ অপঃ ৪/৪৬। সূ উ ৬/১১/২৯, অ ৫/৩০/৫০, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৭ গতে ৯/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৭/১০ গতে ৮/৫২ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৬ গতে ১/১৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৬ গতে ৩/১ মধ্যে।
৪ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ত্রয়োদশী রাত্রি ২/৩৩/১৫। পুনর্বসুনক্ষত্র ২/১৩/৫৩, সূ উ ৬/১২/৫৭, অ ৫/২৮/১২, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৭/৫৮ থেকে ৯/৫৮/২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১০/১০ থেকে ৮/৫২/৮ মধ্যে, বারবেলা ১০/২৬/১১ থেকে ১১/৫০/৩৪ মধ্যে, কালবেলা ১১/৫০/৩৪ থেকে ১/১৪/৫৯ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৬/১০ থেকে ৩/১/৪৬ মধ্যে।
১১ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: বিবাহ যোগ আছে। বৃষ: কোনও উচ্চতর পদের জন্য ডাক আসবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

১৮৯৯: কবি জীবনানন্দ দাশের জন্ম১৯৬৩: আমেরিকান বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও অভিনেতা ...বিশদ

07:03:20 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল- চার্চিল ব্রাদার্স ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র 

07:10:04 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল ১- চার্চিল ব্রাদার্স ১ (৭৮ মিনিট) 

06:52:14 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল ০- চার্চিল ব্রাদার্স ১ (৬৮ মিনিট) 

06:42:37 PM

আই লিগ: ইস্ট বেঙ্গল ০- চার্চিল ব্রাদার্স ০ (বিরতি) 

06:00:22 PM