Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

জনকল্যাণের নামে প্রহসন

সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রশ্নে ভারতের হাল অত্যন্ত খারাপ। ১৫তম বার্ষিক মার্সার সিএফএ ইনস্টিটিউট গ্লোবাল পেনশন ইনডেক্স (এমসিজিপিআই) অনুসারে, ২০২৩ সালে ৪৭টি দেশের মধ্যে ভারতের র‍্যাঙ্ক ছিল ৪৫। আমাদের জন্য ওই র‍্যাঙ্ক ৪৪টি দেশের মধ্যে ৪১ ছিল ২০২২ সালে। তার আগের বছর ৪৩টি দেশের মধ্যে ৪০তম স্থানে ছিল ভারত। অর্থাৎ সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিচারে কয়েক বছর যাবৎ আমাদের অবস্থান উনিশ-বিশ এবং তা অবশ্যই খারাপের দিক থেকে। যখন কর্মক্ষমতা থাকে তখন একজন মানুষ নিজ যোগ্যতা অনুসারে নিজেকে এবং তার পরিবারকে ভালো রাখার চেষ্টা করে। কিন্তু সে যদি অকালেই কর্মক্ষমতা হারায়, এমনকী যথাসময়ে অবসর গ্রহণের পরও তার নিয়মিত আয় বলে কিছু থাকে না। কিন্তু তার দৈনন্দিন খরচ থেমে যায় না, বরং কিছু ক্ষেত্রে তা বেড়েই চলে। কেননা, রোগ-ব্যাধি বেশি বয়সেই অধিক আঁকড়ে ধরে। এখন এদেশে ওষুধসহ সমগ্র চিকিৎসার খরচ কী সাংঘাতিক তা কারও অজানা নয়। এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার দুটি উপায়—এক, পর্যাপ্ত সঞ্চয় এবং ওই সূত্রে নিয়মিত আয়; আর দুই, ভদ্রস্থ পেনশন। প্রতিমাসে ভালো টাকার পেনশন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকলে একজন প্রবীণ ব্যক্তির পক্ষে খাওয়া-পরা এবং চিকিৎসা খরচ সামলানো সম্ভব হতে পারে। তবে নগদ টাকায় চিকিৎসা করে ওঠা দুঃসাধ্য ব্যাপার, সেক্ষেত্রে মুশকিল আসান হতে পারে একটি চিকিৎসা বিমা। কিন্তু এদেশে এই দুটিই একজন নিম্নবিত্ত, এমনকী মধ্যবিত্ত মানুষের কাছেও অধরা বস্তু। আবার সরকারও এমন কোনও সামাজিক সুরক্ষা নীতি নেয় না যাতে এই সমস্যা দূর হতে পারে।
ভারতের নিম্ন র‌্যাঙ্কিংয়ের একাধিক কারণের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল—এখানকার সবচেয়ে গরিব ২০ শতাংশ শ্রমিকের মধ্যে মাত্র ১.৯ শতাংশ সামাজিক নিরাপত্তার সুবিধা পাচ্ছে। অস্থায়ী শ্রমিক-কর্মীদের হাল তো কহতব্য নয়। কেন্দ্রীয় বাজেট আজ পর্যন্ত এই গুরুতর বিষয়ে সদয় নয়, তাই চাহিদাগুলি পূরণ হয় না সরকারিভাবে। দেশের জন্য জীবনপাত করার পরিণামে চরম বঞ্চনাই হল ভারতের ‘সৌন্দর্য মাহাত্ম্য’! তাই নাগরিকের নিজের প্রয়োজন মেটাতে হয় নিজেকেই, কিন্তু সেখানেও বাধা রাষ্ট্রের রক্তচোষা চক্ষু। নাগরিকের ব্যক্তিগত বিমার উপরেও বিপুল করের বোঝা চাপিয়ে দিয়েছে মোদি সরকার। স্বভাবতই বিমার ছাতার নীচে প্রবেশ করতে পারে না বেশিরভাগ নাগরিক। জীবন বিমা, সাধারণ বিমা থেকে চিকিৎসা বিমা সবগুলি থেকেই দূরে সরে সরে যাচ্ছে অনেকে। বিপদ বাড়বে জেনেও নিরুপায় নাগরিক, কেননা তারা সত্যিই অপারগ, অক্ষম। ২০৪৭ সাল বা স্বাধীনতার শতবর্ষকে সামনে রেখে সব নাগরিককে বিমার ছাতার তলায় নিশ্চিতভাবে আনার প্রচার চলে। কিন্তু বাস্তবে মোদির ভারত যে উল্টো দিকেই হেঁটে চলেছে তা মানে দেশের বিমা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইনস্যুরেন্স রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি অব ইন্ডিয়া (আইআরডিএআই)। তাদের হিসেবে, জীবন ও সাধারণ বিমা মিলিয়ে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে এদেশে প্রতি ১০০০ জনে বিমা কিনেছেন মাত্র ৩৭ জন! অর্থাৎ শতকরা হিসেবে ৯৬.৩ শতাংশ ভারতবাসীর কোনও ধরনের বিমা নেই। আরও লক্ষ করার মতো বিষয় হল, বিমা কেনায় এই অনীহা বাড়ছে প্রতিবছর।
ব্যক্তিগত উদ্যোগে কেনা বিমাকে সমীক্ষার আতশকাচের তলায় রাখতেই প্রকাশ্যে এসেছে এই গুরুতর পরিসংখ্যান। বিশ্বের গড় হিসেব অনুযায়ী প্রতি হাজারে ৭০ জন বিমা কিনে থাকেন। সেই নিরিখে ভারতের গড় প্রায় অর্ধেক। এর কারণ অনেকগুলি। প্রথমত, কম খরচে ইনস্যুরেন্স করানোর সুবিধা এদেশে নেই। অনলাইনে বিমা কেনা বা পলিসির শর্ত লাঘবের মতো কিছু পদক্ষেপ কেন্দ্র করলেও তা সব স্তরের মানুষের কাছে পৌঁছয়নি। তার উপর চাপানো হয়েছে অত্যন্ত উচ্চ হারে (১৮ শতাংশ) জিএসটির বোঝা। গ্রাহকের এই বোঝা কমানোর ব্যাপারে বিমা সংস্থাগুলি কেন্দ্রের কাছে বারবার অনুরোধ করছে। সমস্ত গ্রাহক এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির তরফে প্রতিবাদ, আর্জি তো আছেই। এই প্রসঙ্গে মনে রাখা দরকার যে, অর্থনীতির বৃদ্ধির লক্ষণ বস্তুত করুণ। ভারত সরকারের পরিসংখ্যান বিভাগই ইতিমধ্যে অশনিসঙ্কেত দিয়ে রেখেছে, চলতি অর্থবর্ষের জিডিপি বৃদ্ধির হার হবে মাত্র ৬.৪ শতাংশ, যা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রত্যাশার চেয়ে ২০ বেসিস পয়েন্ট কম। অর্থাৎ দেশের অর্থনীতি এগনোর পরিবর্তে চারবছর পিছনে হাঁটতে চলেছে! তারপরও মোদি সরকারের হেলদোল নেই। তাদের এই নীতি কল্যাণকামী রাষ্ট্রব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিপরীত। সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশের সরকারের এই নীতি গ্রহণের অর্থ, একটি রাষ্ট্র হিসেবে ভারতেই সবচেয়ে বেশি মানুষ অমানবিকতার শিকার। সেখানে ‘আচ্ছে দিন’, ‘অমৃতকাল’ প্রভৃতি প্রচার অতিনিকৃষ্ট প্রহসন মাত্র।
10th  January, 2025
গ্রাহক সচেতনতা বেশি জরুরি

‘তারণা’ একটি সুপ্রাচীন ব্যাধি। যেদিন থেকে মানুষ নিজেকে ‘বুদ্ধিমান’ এবং ‘সভ্য’ ভাবতে আরম্ভ করেছে প্রতারণার জন্ম বস্তুত সেদিন থেকেই। বুদ্ধিমান মানুষ ‘ভালো’ এবং ‘মন্দ’ দুটি কাজই করার অধিকারী।
বিশদ

সমাধান ‘অপরাজিতা’ আইন 

আর জি কর কাণ্ডে দোষী সঞ্জয় রায়কে আমৃত্যু কারাবাসের শাস্তি দিয়েছে শিয়ালদহ আদালত। সোমবার ঘোষিত এই রায় অবাক করেছে মুখ্যমন্ত্রী এবং মৃতার মা-বাবা থেকে শুরু করে বেশিরভাগ মানুষকে। অসন্তোষ গোপন করেননি মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর তাৎক্ষণিক ঘোষণা মতোই, এই রায়কে হাইকোর্টে অতিদ্রুত চ্যালেঞ্জও করেছে রাজ্য।
বিশদ

23rd  January, 2025
মামুলি সিবিআই

কেটে গিয়েছে প্রায় সাড়ে চার মাস। অসংখ্য মানুষ প্রত্যাশায় ছিলেন অভয়া কাণ্ডে অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক চরম শাস্তিই দেবে আদালত।
বিশদ

22nd  January, 2025
যোগ্য জবাব

সরকার চালাতে গিয়ে নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দলবল বারবার বুঝিয়ে দিয়েছেন দেশি-বিদেশি বহুজাতিক সংস্থাগুলির সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক অনেকটা ‘সুখী দম্পতি’র মতো। কয়েকমাস আগে ‘নির্বাচনী বন্ড’-কেলেঙ্কারির তথ্য সামনে আসতেই দেখা গিয়েছে, সরকারি সুযোগ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে কীভাবে নিজেদের দলীয় তহবিল ভরিয়ে তুলেছিল শাসক দল।
বিশদ

21st  January, 2025
উঠোন বাঁকা তত্ত্ব

এবার ভারতের যে আর্থিক বৃদ্ধি ঘটতে চলেছে তা ব্যাপক। জিডিপি বৃদ্ধির অনুমিত হার ৭ শতাংশ। একইসঙ্গে নিম্নমুখী হবে মুদ্রাস্ফীতি এবং দারিদ্রের হার।
বিশদ

20th  January, 2025
চক্রব্যূহে ঘুরপাক

একদিকে ডলারের নিরিখে টাকার অবিশ্বাস্য পতন, অন্যদিকে আর্থিক বৃদ্ধির হার কমে যাওয়া—এই দুই সাঁড়াশি চাপে গোলকধাঁধায় ঘুরপাক খাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি। আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার (আইএমএফ) জানিয়েছে, মোদির ভারতে শিল্পের উৎপাদন অস্বাভাবিক হারে কমে গিয়েছে। বিশদ

19th  January, 2025
আপনি আচরি ধর্ম

‘কাক-এ নিয়ে গেল কান, কাকের পিছে ধাবমান’—গত আগস্ট মাসে আর জি কর হাসপাতালে এক তরুণী-চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা এবং এই জানুয়ারিতে মেদিনীপুর হাসপাতালে এক প্রসূতির মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা নিয়ে যে গেল গেল রব উঠেছে, তাতে ওই প্রবাদ বাক্যটি মনে আসতে পারে অনেকের। বিশদ

18th  January, 2025
মোদির ‘স্বাস্থ্যবান’ অর্থনীতি 

দু’শোর মাইল ফলক অতিক্রম করেছে ভারত, আর এই প্রথম! ব্যাপারটা কী? ধনাঢ্য (বিলিওনিয়ার) ব্যক্তির সংখ্যায় এই প্রথম ‘ডাবল সেঞ্চুরি’ হাসিল হল ভারতের। মহান ভারতে বিলিওনিয়ারের মোট সংখ্যা আপাতত ২০১। একশো কোটি ডলার সম্পদের অধিকারীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বিশদ

17th  January, 2025
উদ্ভট কিন্তু উপেক্ষণীয় নয়

স্বাধীনতাই সব প্রাণীর সেরা প্রাপ্তি। কিন্তু মানুষকে পরাধীন করেছে মানুষই। মানুষের কারাগার থেকে মুক্তির জন্যই মানুষ আমৃত্যু লড়াই সংগ্রাম করে। সমাজবদ্ধ জীব হিসেবে, আধুনিক মানুষ রাষ্ট্রের ধারণা নিয়ে নিরাপত্তাসহকারে বিকশিত হতে চায়। বিশদ

16th  January, 2025
নয়া এনপিএ

জাতীয় রাজনীতিতে নরেন্দ্র মোদির উত্থান নিঃসন্দেহে চমকপ্রদ। একেবারে দেশের প্রধানমন্ত্রিত্ব নিশ্চিত করেই সংসদ কক্ষে পা রেখেছিলেন তিনি। অর্থাৎ ২০১৪ সালে একটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার থেকে মোদি উঠে এসেছিলেন ভারতেশ্বরের রাজসিংহাসনে! এদেশের রাজনীতিতে এ এক বেনজির দৃষ্টান্ত। বিশদ

15th  January, 2025
শুধুই প্রচারের ঢক্কানিনাদ!

উত্তরপ্রদেশে গঙ্গার তীরে অবস্থিত বারাণসী থেকে ২০১৪ সালের মে মাসে সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, ‘মা গঙ্গার সেবা করাই আমার ভাগ্যের লিখন।’ সে বছর নিউ ইয়র্কের ম্যাসিডন স্কোয়ার পার্কে প্রবাসী ভারতীয়দের এক সভায় দাঁড়িয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘যদি এই নদীকে আমরা পরিষ্কার করে তুলতে পারি, তাহলে দেশের ৪০ শতাংশ মানুষের বিরাট উপকার হবে। বিশদ

14th  January, 2025
দায়িত্বশীল উত্তরণ

অপরাধের সঙ্গে মানব সভ্যতার সম্পর্কটি ওতপ্রোত। ‘অপরাধ’-এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হল—‘crime’।  এই ‘crime’ কথাটি এসেছে প্রাচীন ফরাসি শব্দ ‘crimne’ থেকে। সেটির সূত্র আবার ল্যাটিন শব্দ ‘crimen’।  
বিশদ

13th  January, 2025
গেম চেঞ্জার

শুরুর সময় থেকে কটাক্ষ-শ্লেষ কম শুনতে হয়নি। কেউ বলেছে, এ হল ‘ভিক্ষা দানে’র প্রকল্প। কেউ প্রশ্ন তুলেছিল, এটা কি দারিদ্র্য-নিবারক ভাতা, না গৃহশ্রমের মজুরি? অনেকের মত ছিল, এটা প্রাপ্য নয়, উৎকোচ। অনেক তাত্ত্বিক আবার বলেছিলেন, এই টাকা দেওয়ার চেয়ে পরিবারের বেকার ছেলেটার একটা চাকরি হলে মা বেশি খুশি বিশদ

12th  January, 2025
ফের মহাজনি ফাঁদে ছোট শিল্প?

ভারতে বৃহৎ শিল্পের প্রসারে সবচেয়ে বড় বাধা পুঁজি। আজকের বৃহৎ শিল্প অতিমাত্রায় প্রযুক্তিনির্ভর। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিকে ভিত্তি করে গড়ে ওঠা শিল্পে যত পুঁজির প্রয়োজন কর্মসংস্থান সেই অনুপাতে হয় না। ভারত হল সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। বিশদ

09th  January, 2025
স্বাস্থ্যে কাঙ্ক্ষিত পদক্ষেপ

নতুন বছরের প্রথম সোমবার রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব জারি করেছেন একটি উল্লেখযোগ্য সরকারি বিজ্ঞপ্তি। তাতে পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে কোনও সরকারি ডাক্তার তাঁর কর্মস্থল থেকে ২০ কিমি দূরত্বের বাইরে গিয়ে আর প্র্যাকটিস করতে পারবেন না। বিশদ

08th  January, 2025
‘ফকিরের’ কেরামতি!

প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দশ বছর নরেন্দ্র মোদিকে দেখে ও তাঁর কথাবার্তা শুনে দেশবাসী একটা বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছে। তা হল, তিনি যা বলেন, আসল সত্যটি অনেক সময়েই ঠিক তার উল্টো। নিজের সম্পর্কে একবার তিনি বলেছিলেন, ‘আমি তো ফকির (গরিব) মানুষ। বিশদ

07th  January, 2025
একনজরে
বাজার ধরতে সস্তায় খাবার বিক্রির প্রতিযোগিতা চলছে। করোনার পর সব শহরেই বেড়েছে রেস্তরাঁ বা স্টলের সংখ্যা। বিরিয়ানি, মোগলাই বা চাউমিন কে কত কম দামে বিক্রি করে ক্রেতাদের মন জয় করতে পারবে তা নিয়ে অঘোষিত প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ...

ব্যাটল অব উইংস! এভাবেই চিহ্নিত হচ্ছে শুক্রবারের ইস্ট বেঙ্গল বনাম কেরল ব্লাস্টার্স ম্যাচ। আসলে দ্বৈরথটা যে দুই শিবিরের দু’জন উইং-হাফের। কেরল কোচের বড় ভরসা নোয়া ...

মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর থানার বাসিন্দাদের যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম রেলপথ। কুমেদপুর, হরিশ্চন্দ্রপুর, মিলনগড় ও ভালুকা রোড এই চার স্টেশন এই থানার মধ্যে পড়ে। ...

কারখানা থেকে জামাকাপড় চুরি। এর জেরে চোর সন্দেহে এক মহিলা ও তাঁর তিন কন্যার মুখে কালি মাখিয়ে, গলায় প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে ঘোরানো হল প্রকাশ্য রাস্তায়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় শিশুকন্যা দিবস
১৮২৬: ব্যারিস্টার জ্ঞানেন্দ্রমোহন ঠাকুরের জন্ম
১৮৪৮:  জেমস মার্শাল ক্যালিফোর্নিয়ার একটি কাঠচেরাই কলে প্রথম সোনা আবিষ্কার করেন
১৮৫৭: ভারতে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
১৯২৭:  তৎকালীন তরুণ পরিচালক আলফ্রেড হিচককের প্রথম ছবি দ্য প্লেজার গার্ডেন মুক্তি পায়
১৯৪২: প্রাক্তন পর্তুগীজ ফুটবলার ইউসেবিওর জন্ম
১৯৪৫: পরিচালক সুভাষ ঘাইয়ের জন্ম
১৯৫০: ড. রাজেন্দ্রপ্রসাদ ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন
১৯৫০: ভারতের জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে গৃহীত হল ‘জনগণমন অধিনায়ক’
১৯৫২: তৎকালীন বোম্বেতে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের শুরু
১৯৫৪: ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মানবেন্দ্র নাথ রায়ের মৃত্যু
১৯৬৫: ইংরেজ রাজনীতিবিদ ও লেখক উইন্স্টন  চার্চিলের মৃত্যু
১৯৬৬: বিজ্ঞানী হোমি জাহাঙ্গির ভাবার মৃত্যু
১৯৮১: অভিনেত্রী রিয়া সেনের জন্ম
১৯৮৪: অ্যাপল ম্যাকিন্টশ বিক্রি শুরু হয়
১৯৮৭: উরুগুয়ের ফুটবল লুইস সুয়ারেজের জন্ম
১৯৮৮: ভিটামিন ‘সি’র আবিষ্কারক প্রাণ-রসায়নবিদ চার্লস গ্লিন কিংয়ের মৃত্যু
২০১১: হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের প্রবাদপ্রতিম শিল্পী ভীমসেন জোশীর মৃত্যু
২০২২:  বিশিষ্ট  চিত্রশিল্পী ওয়াসিম কাপুরের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৯৮ টাকা ৮৭.০৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.০৯ টাকা ১০৮.০০ টাকা
ইউরো ৮৮.৭০ টাকা ৯১.৩৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮০,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮০,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৬,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯১,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
23rd  January, 2025

দিন পঞ্জিকা

১০ মাঘ ১৪৩১, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি ২০২৫। দশমী  ৩২/৪০, রাত্রি ৭/২৬। অনুরাধা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৬/২২/২১, সূর্যাস্ত ৫/১৫/২০। অমৃতযোগ রাত্রি ৭/৪৮ মধ্যে পুনঃ ৮/৩২ গতে ১০/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৩ গতে ২/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৭ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫৯ গতে ৮/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে ৪/৩৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/৩০ গতে ১১/২২ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৭ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/৫ গতে ১১/৪৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৩২ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১০ মাঘ ১৪৩১, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি ২০২৫। দশমী  সন্ধ্যা ৫/১৭। অনুরাধা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৫/৪৩। সূর্যোদয় ৬/২৫, সূর্যাস্ত ৫/১৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৬ মধ্যে ও ৮/৩১ গতে ১০/৪৪ মধ্যে ও ১২/৫৮ গতে ২/১৭ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/১৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৫১ মধ্যে ও ৩/৪৩ গতে ৪/৩৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/৩৪ গতে ১১/২৫ মধ্যে ও ৪/৩৩ গতে ৬/২৫ মধ্যে। বারবেলা ৯/৮ গতে ১১/৫০ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৩২ গতে ১০/১১ মধ্যে।     
২৩ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বাদুড়িয়াতে পুলিসের গ্রেনেড ফেটে দুই কিশোর জখম হওয়ার অভিযোগ, চাঞ্চল্য
হঠাৎ করেই আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হলে চিলি বা কালারিং-গ্রেনেড ফাটিয়ে পরিস্থিতির ...বিশদ

11:24:00 PM

বিহারে জমি নিয়ে বিবাদের জের, ভাইকে পোস্টে বেঁধে পুড়িয়ে মারল দাদা ও শ্যালিকা, গ্রেপ্তার অভিযুক্ত

10:12:00 PM

কেরলের বিরুদ্ধে ২-১ গোলে জয়ী ইস্ট বেঙ্গল

09:26:00 PM

পূর্ণকুম্ভ ২০২৫: প্রয়াগরাজের সঙ্গমঘাটে পুজো করলেন অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নি

09:16:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ২-কেরল ০ (৮০ মিনিট)

09:07:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ১-কেরল ০ (৭২ মিনিট)

08:59:00 PM