Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

স্বাস্থ্যে কাঙ্ক্ষিত পদক্ষেপ

নতুন বছরের প্রথম সোমবার রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব জারি করেছেন একটি উল্লেখযোগ্য সরকারি বিজ্ঞপ্তি। তাতে পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে কোনও সরকারি ডাক্তার তাঁর কর্মস্থল থেকে ২০ কিমি দূরত্বের বাইরে গিয়ে আর প্র্যাকটিস করতে পারবেন না। রাজ্যে সরকারি মেডিক্যাল কলেজ ২৪টি। রয়েছে চারটি সরকারি টিচিং মেডিক্যাল ইনস্টিটিউট। এছাড়া আছে চোদ্দোশোর মতো সরকারি হাসপাতাল, গ্রামীণ হাসপাতাল ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। এই সবগুলি মিলিয়ে বাংলাজুড়ে সরকারি চিকিৎসা ক্ষেত্রে যত ডাক্তার কমর্রত, এই নির্দেশ তাঁদের ক্ষেত্রে কার্যকর ধরা হবে। অর্থাৎ এই নির্দেশে মেনে চলতে বাধ্য থাকবেন প্রায় ১৩ হাজার সরকারি ডাক্তার। নির্দেশনামায় পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে, এরপর থেকে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করতে চাইলে ইচ্ছুক ডাক্তারকে রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তর থেকে ‘নো অবজেকশন সার্টিফিকেট’ (এনওসি) নিতেই হবে। বলা বাহুল্য, তাতেই উপর্যুক্ত শর্তের উল্লেখ থাকবে। ইচ্ছুক ডাক্তারকে ওই শর্ত মানার অঙ্গীকার করেই নিতে হবে জরুরি এনওসি। সব জেলায় কিছু সরকারি ডাক্তারের আবাসনের সামনে রোগীদের লম্বা লাইন এক পুরনো চেনা ছবি। নিয়মের তোয়াক্কা না করে সরকারি কোয়ার্টারেই চলে প্রাইভেট চেম্বার (পড়ুন সমান্তরাল আউটডোর)! বিপুল অর্থ উপার্জনকারী ওই ডাক্তারদেরকেও কড়া বার্তা দিয়েছে স্বাস্থ্যদপ্তর—সরকারি আবাসনে প্রাইভেট প্র্যাকটিসও আর কোনোভাবে বরদাস্ত নয়। অর্থাৎ, নয়া বিজ্ঞপ্তি মারফত সরকারি ডাক্তারদের ক্ষেত্রে দুটি নিয়ম বলবৎ করতে চলেছে স্বাস্থ্যদপ্তর। এক, সরকারি হাসপাতালের ডিউটি অবহেলা করে বেসরকারিভাবে বিপুল অর্থ উপার্জনের জন্য তাঁরা দূর দূরান্তে আর ঘুরে বেড়াতে পারবেন না। শর্ত মেনে সরকারি অনুমতিপত্র সংগ্রহের পর হাসপাতালের নিকটবর্তী অঞ্চলেই তাঁকে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করতে হবে। দুই, সরকারি কোয়ার্টারকে আর বেসরকারিভাবে আয়-রোজগারের আখড়া করে তোলা যাবে না।
কোনও সন্দেহ নেই, এই চাহিদা রাজ্যবাসীরও। কেননা, বহু হাসপাতালে গিয়ে রোগীরা নির্দিষ্ট ডাক্তারের দেখা পান না। এই ঘটনার একমাত্র কারণ ডাক্তারের সঙ্কট নয়, বহু ক্ষেত্রেই দেখা যায়, কোনও কোনও হাসপাতাল বা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ডাক্তার আছেন কেবল খাতাকলমেই। সরকারি ক্ষেত্রে, বাস্তবে তাঁর সাক্ষাৎ রোগীরা পান না দিনের পর দিন। কিন্তু তাঁদের দিব্যি দেখা মেলে কোনও কোনও প্রাইভেট চেম্বারে কিংবা হাসপাতাল/ নার্সিংহোমে। সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ব্যাপার, তা সরকারি হাসপাতালের ডিউটি আওয়ারেই! ‘প্রাইভেট প্র্যাকটিস করি না’ জানিয়েও অনেক সরকারি ডাক্তার লুকিয়ে চুরিয়ে নিজস্ব চেম্বার চালান, পাশাপাশি অম্লান বদনে হাত পেতে নেন মূল বেতনের ১৫ শতাংশ ‘নন প্র্যাকটিসিং অ্যালাউন্স’। সিনিয়রিটি ভেদে সেই অর্থের অঙ্ক মাসে ১৬-২২ হাজার টাকা! অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, প্যাথোলজি, ফার্মাকোলজি ও অন্যান্য শাখার শিক্ষক চিকিৎসকদের প্রায় সকলেই ‘নন প্র্যাকটিসিং অ্যালাউন্স’ নেন। কিন্তু এঁদেরও অন্তত ২০-৩০ শতাংশ চুটিয়ে বেসরকারিভাবে রোগী দেখেন। আর মেডিসিন, সার্জারি, গাইনি, অর্থো, শিশুরোগসহ ক্লিনিক্যাল বিষয়ের শিক্ষক চিকিৎসকদের ৮০-৯০ শতাংশই ওই ভাতা নেন না এবং প্র্যাকটিস করেন, আর তা চলে মূলত ডিউটি আওয়ারে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে স্বাস্থ্যদপ্তরটিও তাঁর নিজের হাতে রেখেছেন। তাঁর সরকারের কাছে অগ্রাধিকার ক্ষেত্রগুলির শীর্ষেই রয়েছে স্বাস্থ্য। সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবার হাল ফিরিয়ে তাকে জনমুখী করে তোলাই স্বপ্ন তাঁর। তিনি ‘কর্ণেন পশ্যতি’ নীতির মানুষ নন, সবটাই চর্মচক্ষে যাচাই করে নেওয়ার পক্ষপাতী। এজন্য কলকাতাসহ রাজ্যজুড়ে অসংখ্য হাসপাতাল তিনি পরিদর্শন করেছেন। এছাড়া সারা রাজ্যে রয়েছে তাঁর ব্যক্তিগত নেটওয়ার্ক—তাঁর ‘সোর্স’ নানা প্রান্তের সাধারণ মানুষ। সহজ অনুমান এই যে, এই দুইয়ের ভিত্তিতেই মানবিক সিদ্ধান্তটি তিনি নিয়েছেন এবং স্বাস্থ্যদপ্তরের তরফে জারি করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তি। নবান্ন সূত্রে বলা হয়েছে, দুর্নীতিমুক্ত স্বাস্থ্যব্যবস্থা চেয়েছেন ডাক্তাররাই, সেই লক্ষ্যেই সরকারের এই অনবদ্য পদক্ষেপ। স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম মনে করেন, ‘সংশ্লিষ্ট ডাক্তাররা এই নির্দেশ অবশ্যই মেনে চলবেন।’ গেল গেল রব তুলে দেওয়া সহজ। কিছু মানুষ এটাই করেন নানা সময়ে। তাঁদের মধ্যে ডাক্তার এবং ওই কমিউনিটির কিছু লোকও আছেন। সন্দেহ জাগে, স্বাস্থ্যদপ্তরের ভূমিকাকে কালিমালিপ্ত করতেই পরিকল্পিতভাবে তা করা হয় না কি? খারাপ বা অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আন্তরিক হলে সবার আগে ডাক্তার এবং তাঁদের কমিউনিটির সকলকেই সরকারের এই মানবিক সিদ্ধান্তের পক্ষে থাকতে হবে। এই নির্দেশ নিজেরা অবশ্যই পালন করবেন এবং যাঁরা পালন করছেন না বা চাতুরির আশ্রয় নিয়ে লঙ্ঘন করছেন, তাঁদের চিহ্নিত করতেও সাহায্য করবেন তাঁরা। এই ব্যাপারে বাম চিকিৎসক সংগঠনের ইতিবাচক প্রতিক্রিয়াই প্রত্যাশিত ছিল, কিন্তু তা মেলেনি। তাহলে কি এটাই ধরে নিতে হবে, বামেদের জনদরদ নিছকই লোক দেখানো?
08th  January, 2025
জনকল্যাণের নামে প্রহসন

সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রশ্নে ভারতের হাল অত্যন্ত খারাপ। ১৫তম বার্ষিক মার্সার সিএফএ ইনস্টিটিউট গ্লোবাল পেনশন ইনডেক্স (এমসিজিপিআই) অনুসারে, ২০২৩ সালে ৪৭টি দেশের মধ্যে ভারতের র‍্যাঙ্ক ছিল ৪৫। আমাদের জন্য ওই র‍্যাঙ্ক ৪৪টি দেশের মধ্যে ৪১ ছিল ২০২২ সালে। বিশদ

ফের মহাজনি ফাঁদে ছোট শিল্প?

ভারতে বৃহৎ শিল্পের প্রসারে সবচেয়ে বড় বাধা পুঁজি। আজকের বৃহৎ শিল্প অতিমাত্রায় প্রযুক্তিনির্ভর। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিকে ভিত্তি করে গড়ে ওঠা শিল্পে যত পুঁজির প্রয়োজন কর্মসংস্থান সেই অনুপাতে হয় না। ভারত হল সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। বিশদ

09th  January, 2025
‘ফকিরের’ কেরামতি!

প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দশ বছর নরেন্দ্র মোদিকে দেখে ও তাঁর কথাবার্তা শুনে দেশবাসী একটা বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছে। তা হল, তিনি যা বলেন, আসল সত্যটি অনেক সময়েই ঠিক তার উল্টো। নিজের সম্পর্কে একবার তিনি বলেছিলেন, ‘আমি তো ফকির (গরিব) মানুষ। বিশদ

07th  January, 2025
গণপরিবহণে গতিবৃদ্ধি

লাল সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ বাংলার মানুষ ‘পরিবর্তন’ চেয়েছিল। জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যবাসীর সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেন ২০১১ সালে। তাঁর সেই আন্তরিক উদ্যোগে শুধু এক জগদ্দল প্রশাসনই সরেনি, বাস্তবিক পরিবর্তনও এসেছে নানা ক্ষেত্রে।
বিশদ

06th  January, 2025
দায় স্বীকার করুন

কোনও সরকার-বিরোধী দল নয়, তথ্য দিয়েছেন স্বয়ং সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী। ২০২৪-এর বর্ষশেষের দিন অশান্ত মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং নতজানু ভঙ্গিতে জানান, ২০২৩-এর মে থেকে হিংসায় রাজ্যে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ২০০ জন। মামলা নথিভুক্ত হয়েছে ১২,২৪৭টি। বিশদ

05th  January, 2025
বিপদ সঙ্কেত

গত আগস্টে বাংলাদেশে পালাবদলের পরেই আশঙ্কার মেঘ জমেছিল। সেই আশঙ্কাকে সত্যি প্রমাণ করে ভারতে অনুপ্রবেশের বিষয়টি ফের মাথাচাড়া দিয়েছে। অনুপ্রবেশকারীদের বেশিরভাগই হয়তো নিরপরাধ সাধারণ মানুষ, যাঁরা পড়শি রাষ্ট্রে সংখ্যালঘু হিন্দু হওয়ার কারণে অত্যাচারিত হয়ে এদেশে ঢুকে পড়ছেন ‘নিরাপদ’ আশ্রয়ের খোঁজে। বিশদ

04th  January, 2025
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারকে জয়ধ্বনি

বোধোদয় দেরিতে হলেও মন্দ নয়। দেশের প্রধান শাসক দল বিজেপি এবং একাধিক বিরোধী দলের বিলম্বিত বোধোদয় তাই প্রশংসার দাবি রাখে। জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলার মহিলাদের জন্য চালু করেন ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্প। বিশদ

03rd  January, 2025
‘মৃত্যু’ ব্যবসায়ী

কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য তাঁর ‘ভেজাল’ শিরোনামের কবিতায় লিখেছিলেন, ‘ভেজাল, ভেজাল ভেজাল রে ভাই, ভেজাল সারা দেশটায়/ ভেজাল ছাড়া খাঁটি জিনিস মিলবে নাকো চেষ্টায়!’ কবিতাটির শেষদিকে কবি তাঁর এই উপলব্ধির কথাও জানিয়েছেন যে, ‘খাঁটি জিনিস’-এর প্রত্যাশা বৃথাই। বিশদ

02nd  January, 2025
এগিয়ে বাংলার মেয়ে

তাঁদের শারীরিক ও মানসিক সীমাবদ্ধতার দোহাই পেড়ে পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র মেয়েদের কাজ-কর্তব্যের সামনে একটি গণ্ডি এঁকে দেওয়া হয়। তার মধ্যে অবশ্যই রয়েছে ভারত। অথচ এই ভারতেই দেবী দুর্গাকে দশপ্রহরণধারিণী ও মহিষাসুরমর্দিনী সাজিয়ে আরাধনা করা হয়, বঙ্গদেশের সর্ববৃহৎ উৎসব পালিত হয় তাঁকেই ঘিরে। বিশদ

01st  January, 2025
নিছকই ঢক্কানিনাদ!

ধাপ্পা এক: ‘ক’-বাবুর পরিবারে চারজন লোক। মাসিক আয় এক লক্ষ টাকা। অর্থাৎ মাথাপিছু আয় ২৫ হাজার টাকা। ‘খ’-বাবুর দু’জনের পরিবারের আয় মাসে ৭০ হাজার টাকা। অর্থাৎ মাথাপিছু আয় ৩৫ হাজার টাকা। মোট টাকার অঙ্কে ‘ক’-বাবুর পরিবারের আয় ‘খ’ বাবুর পরিবারের থেকে বেশি। বিশদ

31st  December, 2024
মমতার বিকল্প শিল্পভাবনা

মানুষ একটা মুখের সঙ্গে দুটো হাতও নিয়ে জন্মায়। হাত দুটো কাজ এবং উপার্জন করার জন্য। হাতে কাজ করলেই নিজের মুখের গ্রাস জোগাড় করতে পারে মানুষ। এরপর উদ্বৃত্ত অর্থ-সম্পদ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে। উদ্বৃত্তের কিছুটা বণ্টনও করে দিতে পারে দুর্বল মানুষের মধ্যে।
বিশদ

30th  December, 2024
ইতিহাস সাক্ষী

‘জীবনে যারে তুমি দাওনি মালা, মরণে কেন তারে দিতে এলে ফুল।’ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর আবেগমথিত শোকজ্ঞাপন দেখে যদি এই জনপ্রিয় বাংলা গানটির প্রথম দু’কলি মনে পড়ে যায় তা কি খুব দোষের হবে? বিশদ

29th  December, 2024
যোগসাজশ!

এ যেন টাট্টু ঘোড়া! নির্বাচনী বন্ড হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি, গত ফেব্রুয়ারি মাসে একথা বলেছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পরকলা প্রভাকর (অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী)। পর্দা ফাঁসের সময় দেখা যায়, মোট অনুদানের প্রায় অর্ধেক অর্থ একাই পেয়ে বসে আছে নরেন্দ্র মোদির দল। বিশদ

28th  December, 2024
ক্ষুধার্তের সামনে খাদ্য নষ্ট!

শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অপুষ্টির হার যেসব দেশে তাদেরই অন্যতম ভারত। অপুষ্টির শিকার সর্বাধিক সংখ্যক শিশু রয়েছে ভারতেই। ৬ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ১৭ শতাংশের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম। ৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ৩৬ শতাংশের বৃদ্ধি ঠিকমতো হয়নি। বিশদ

27th  December, 2024
আতঙ্কের নাম জিএসটি

পেট্রলিয়াম পণ্য, অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় এবং বিদ্যুতের উপর জিএসটি চাপানো হয়নি। এই পণ্যগুলিকে জিএসটির আওতাবহির্ভূত রাখা হয়েছে। এগুলির ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায় করা হয় পৃথকভাবে এবং পূর্ববর্তী কর ব্যবস্থা অনুসারে। এই কর সংগ্রহ করে রাজ্য সরকারগুলি।
বিশদ

26th  December, 2024
দুর্বল ফন্দি

ভারতের সবচেয়ে বড় সমস্যার নাম নিঃসন্দেহে বেকারত্ব। রাজ্য রাজনীতি থেকে জাতীয় রাজনীতিতে উত্তরণের জন্য এই সমস্যাকেই হাতিয়ার করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। মনমোহন সিংয়ের দ্বিতীয় ইউপিএ সরকারকে গদিচ্যুত করতে গেরুয়া শিবিরের মুখ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছিল নরেন্দ্র মোদিকে। বিশদ

25th  December, 2024
একনজরে
ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত লস এঞ্জেলস। পুড়ে ছাই হাজারের বেশি বাড়ি। রাত পর্যন্ত পাঁচজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। গৃহহীণ লক্ষাধিক মানুষ। প্রাণ ...

কোচবিহার মেডিক্যালে চলছে হবু ডাক্তারদের দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা। নকলের অভিনব পথ খুঁজছেন তাঁদের একাংশ! নকলের জন্য এসির ডাক্ট পাইপ ব্যবহার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার পরীক্ষার আগে মহারাজ জিতেন্দ্রনারায়ণ মেডিক্যাল কলেজের একটি ঘরের এসির ডাক্ট পাইপের ভিতর থেকে নকল বের করা হয়। ...

অগ্নিকাণ্ডের পর সিউড়ি বড়চাতুরী ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের মূল ভবনে তালা পড়েছে। অন্য একটি ভবনে চালু রয়েছে শুধু জরুরি বিভাগ ও আউটডোর পরিষেবা। প্রসূতি মায়েদের ডেলিভারিও এই হাসপাতালে বন্ধ রয়েছে। ...

আলো কম। আবার বিদ্যুৎ বিলের খরচও বেশি। এবার ভিআইপি রোডের দৃশ্যমানতা বাড়াতে উদ্যোগ নিল পিডব্লুডি (ইলেকট্রিক্যাল)। কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে উল্টোডাঙা পর্যন্ত ভিআইপি রোডের দু’দিকেই পুরনো ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬১৬ - রাজদূত স্যার টমাস রো সম্রাট জাহাঙ্গীরের দরবারে হাজির হন
১৬৪২ - রাজা প্রথম চার্লস সপরিবারে লন্ডন থেকে অক্সফোর্ডে পালিয়ে যান
১৬৯৩- কলকাতার প্রতিষ্ঠাতা জোব চার্নকের মৃত্যু
১৮৩৯- ভারত থেকে প্রথম চা রপ্তানি হল ব্রিটেনে
১৮৬২ - পিস্তল আবিষ্কারক স্যামুয়েল কোল্টের মৃত্যু
১৮৬৩ - লন্ডনে প্রথম পাতাল রেল চালু হয়
১৮৮০ – হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সংগীতজ্ঞ তথা বিষ্ণুপুর ঘরানার শিল্পী গোপেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯০১ – বিশিষ্ট সরোদ শিল্পী তিমিরবরণ ভট্টাচার্যের জন্ম
১৯০৮ - বিশিষ্ট  সাহিত্যিক বিনয় মুখোপাধ্যায়ের (যিনি যাযাবর ছদ্মনামে সুপরিচিত) জন্ম
১৯১১ - জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও নাট্য রচয়িতা শিশির কুমার ঘোষের মৃত্যু
১৯২৪ - অভিনেতা ও সঙ্গীতশিল্পী সবিতাব্রত দত্তের জন্ম
১৯৩০ - কিংবদন্তি চলচ্চিত্র পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার  বাসু চ্যাটার্জীর জন্ম
১৯৫০ - বিশিষ্ট সাহিত্যিক সুচিত্রা ভট্টাচার্যর জন্ম 
১৯৬৮ - চাঁদে মহাশূন্য যানের পদাপর্ণ এবং পৃথিবীতে ছবি প্রেরণ শুরু হয়
১৯৬৮ - "জাপান-বন্ধু ভারতীয়" নামে সুপরিচিত বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য রাধাবিনোদ পালের মৃত্যু 
১৯৭২ - পাকিস্তানে বন্দীদশা থেকে মুক্তি পেয়ে শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন
১৯৭৪- অভিনেতা হৃত্বিক রোশনের জন্ম
১৯৮২ - সঙ্গীত পরিচালক, গীতিকার ও সঙ্গীতশিল্পী সুধীন দাশগুপ্তর মৃত্যু
২০২০ - দশকের প্রথম 'উল্ফ মুন এক্লিপ্স' দেখা যায়
২০২৪ - ভারতে নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন, ২০১৯ কার্যকরী হয়



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.১০ টাকা ৮৬.৮৪ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৪১ টাকা ১০৮.১১ টাকা
ইউরো ৮৭.০৫ টাকা ৯০.৪০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,৩০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৬ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫। একাদশী ৯/৫৩, দিবা ১০/২০। কৃত্তিকা নক্ষত্র ১৮/২৮ দিবা ১/৪৬। সূর্যোদয় ৬/২২/৪৯, সূর্যাস্ত ৫/৫/২৯। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৬ গতে ২/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৫৮ গতে ৯/৩১ মধ্যে পুনঃ ১২/১০ গতে ৩/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৬ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/৩ গতে ১১/৪৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৫ গতে ১০/৪ মধ্যে।
২৫ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫। একাদশী দিবা ৯/৩৮। কৃত্তিকা নক্ষত্র দিবা ১/৩৬। সূর্যোদয় ৬/২৫, সূর্যাস্ত ৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১২/৫ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৮ গতে ৫/৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৬ গতে ৯/৩০ মধ্যে ও ১২/৩০ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৪/৩৭ গতে ৬/২৫ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫ গতে ১১/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৫ গতে ১০/৫ মধ্যে।
৯ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পূর্ণকুম্ভ ২০২৫: প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত হল মাসান হোলি

10:50:00 PM

দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল

10:27:00 PM

অসমে কয়লা খনিতে এখনও চলছে উদ্ধারকাজ

09:48:00 PM

আইএসএল: ম্যাচ ড্র, নর্থ ইস্ট ১-পাঞ্জাব এফসি ১

09:38:00 PM

আইএসএল: নর্থ ইস্ট ১-পাঞ্জাব এফসি ১ (৮৪ মিনিট)

09:13:00 PM

১২ এবং ১৯ জানুয়ারি এসপ্ল্যানেড-হাওড়া ময়দান রুটে মেট্রো বন্ধ
আগামী ১২ ও ১৯ জানুয়ারি গঙ্গাবক্ষের মেট্রো পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ...বিশদ

09:03:12 PM