Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

এগিয়ে বাংলার মেয়ে

তাঁদের শারীরিক ও মানসিক সীমাবদ্ধতার দোহাই পেড়ে পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র মেয়েদের কাজ-কর্তব্যের সামনে একটি গণ্ডি এঁকে দেওয়া হয়। তার মধ্যে অবশ্যই রয়েছে ভারত। অথচ এই ভারতেই দেবী দুর্গাকে দশপ্রহরণধারিণী ও মহিষাসুরমর্দিনী সাজিয়ে আরাধনা করা হয়, বঙ্গদেশের সর্ববৃহৎ উৎসব পালিত হয় তাঁকেই ঘিরে। নারীর বীরত্বের কাহিনি ইতিহাসেও কম নেই। রাজনীতি, প্রশাসন থেকে সমরাঙ্গন—নানা ক্ষেত্রেই তাঁরা উল্লেখযোগ্য কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। তাঁদের মধ্যে ঝাঁসির রানির নাম সকলেরই জানা। তাঁর তুল্য আরও অনেক বীরনারীকে ভারত তার ইতিহাসের পাতায় উজ্জ্বল করে রেখেছে। স্বর্ণাক্ষরে লেখা সেই পাতাগুলি শুধু উল্টে দেখার অবসর পায় না পুরুষতান্ত্রিক সমাজ। ওই বন্ধ পাতাগুলিতেই রয়েছে আব্বাকা চৌতার (১৫২৫-১৫৭০) কথা। তিনি পর্তুগিজ দস্যুদের পরাজিত করেন এবং গোয়ার দক্ষিণে তাদের এগতে বাধা দেন। ভারত সম্রাট আকবরের বাহিনীর বিরুদ্ধে স্বাধীনভাবে যুদ্ধ করার হিম্মত দেখিয়েছিলেন রানি দুর্গাবতী (১৫২৪-১৫৬৪) এবং চাঁদ বিবি (১৫৫০-১৫৯৯)। দাক্ষিণাত্যের কেলাদি চেন্নাম্মা (১৬৭-১৬৯৬) যুদ্ধ করেন আওরঙ্গজেবের বাহিনীর বিরুদ্ধে। ওনাকে ওবাররা একজন সাধারণ নারী হয়েও একাই হত্যা করেন হায়দার আলির লুটেরা বাহিনীর বেশ কয়েকজন সৈন্যকে! তারপরে সপ্তদশ শতকে ছিলেন শাড়ি পরিহিতা রানি বেলওয়াদি মাল্লামা। শিবাজির বিরুদ্ধে যুদ্ধে তাঁর বাহিনীকে মাল্লামা সফল নেতৃত্ব দেন। কিত্তুরের শাসক কিত্তুর চেন্নাম্মার কথাও মনে রেখেছে খুব কম মানুষ। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ‘ডকট্রিন অফ ল্যাপস’ নীতির বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেন তিনি। মনে রাখতে হবে, অত্যাচারী ইংরেজের বিরুদ্ধে তাঁর এমন ‘রণং দেহি’ মূর্তি প্রকাশ পেয়েছিল রানি লক্ষ্মীবাইয়ের বীরত্ব প্রদর্শনের তিন দশকেরও বেশিকাল আগে।
এমন বীরত্বপূর্ণ অতীত যাঁদের সেই নারীকে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে। জিতে আসতে হয়েছে দীর্ঘ আইনি লড়াই। ভারতের প্রতিরক্ষার তিন বাহিনীতে মহিলাদের উপযুক্ত পদে নিয়োগের দ্বিধা তবুও সম্পূর্ণ কাটেনি, আজও! ডান, বাম বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল তাদের সর্বোচ্চ পদে মহিলাদের বসাতে এখনও ইতস্তত করে। নির্বাচনগুলিতে প্রার্থী মনোনয়নে মহিলাদের যথাপ্রাপ্য গুরুত্ব দেওয়া হয় না। মন্ত্রিসভা গঠনেও চেষ্টা চলে এলেবেলে দপ্তর দিয়ে মহিলাদের খুশি রাখতে। ইন্দিরা গান্ধীর আগে এবং পরে মিলিয়ে, ৭৭ বছরের স্বাধীন ভারত দ্বিতীয় মহিলা প্রধানমন্ত্রী পায়নি! এই মুহূর্তে, এত বড় ভারতে মহিলা মুখ্যমন্ত্রী মাত্র দু’জন—মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আতিশী মারলেনা সিং! অথচ ভোটাধিকার প্রয়োগে মহিলাদের সচেতনতা বেড়েছে অনেকগুণ। বেশকিছু রাজ্যে ইদানীং মহিলারা ভোটের লাইনে পুরুষদের চেয়ে বেশি সংখ্যাতেই দাঁড়াচ্ছেন। শিক্ষা, উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রেও পুরুষের সঙ্গে সমানে পাল্লা চলেছে নারীর। আধুনিক কর্মক্ষেত্রে মহিলারা বিশেষ কৃতিত্বের পরিচয় দিয়ে চলেছেন। তবু এতখানি সচেতন, যোগ্য ও সক্ষম নারীসমাজ এখনও বঞ্চনার শিকার নানাভাবে। মহিলা শ্রমিকদের, বহু নিয়োগ কর্তা পুরুষের চেয়ে কমই মজুরি দেন। বিশেষ পরিস্থিতিতে কর্মী ছাঁটাই অনিবার্য হলে প্রথম কোপটা পড়ে মহিলাদের উপর। টাটকা দৃষ্টান্ত করোনাকাল। ২০২০-২২ সালের ভিতরে বিশ্বজুড়ে বেশিরভাগ সংস্থা কর্মী সঙ্কোচন নীতি নিয়েছিল। সেসময় সবচেয়ে বেশি হারে চাকরি হারাতে হয়েছিল মহিলাদের।
সেখানেই নতুন বছরের আগে মেয়েদের জন্য সুসংবাদ দিল একটি সমীক্ষা রিপোর্ট: ভারতে প্রতিটি ক্ষেত্রে পুরুষতন্ত্রের চোখে চোখ রেখেই অধিকার বুঝে নিচ্ছে নারী ব্রিগেড। একটি নামী পরামর্শদাতা সংস্থার ওই রিপোর্ট বলছে, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪-এ দেশে চাকরি প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ১.৪ কোটি। তাতে অনেকটাই এগিয়ে মহিলারা। এমনকী নিয়োগের হারে এবং বেতন প্রাপ্তির নিরিখেও কয়েক বছরে তাঁদের অগ্রগতির হার উল্লেখযোগ্য। এই তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের উপস্থিতিটা আরও উজ্জ্বল! ২০২৪-এ চাকরি প্রার্থীর সংখ্যা ৭ কোটি, পূর্ববর্তী বছরের চেয়ে ২৫ শতাংশ বেশি। তার মধ্যে মহিলা ২.৮ কোটি, সংখ্যাটি ২০ শতাংশ বেশি ২০২৩-এর তুলনায়। পুরনো মহিলা চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধির হার ২৮ শতাংশ। এছাড়া শ্রমমন্ত্রকের তথ্য বলছে, ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে মোট শ্রমিকের মধ্যে মহিলা ছিলেন ২২ শতাংশ। ২০২৩-২৪ সালে সংখ্যাটি হয়েছে প্রায় দ্বিগুণ! দেশজুড়ে উচ্চশিক্ষিত মহিলা কর্মীর সংখ্যাও বেশ বেড়ে গিয়েছে। কাজের বাজারে মহিলাদের অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের ছবিটি আরও উজ্জ্বল: ২০২২-এ এখানে বেসরকারি ক্ষেত্রে মহিলা কর্মী ছিলেন ২৭ শতাংশ। সংখ্যাটি ২০২৪-এ হয়েছে ৩৯। এমনকী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলায় মহিলাদের মধ্যে বেকারত্বের হার মাত্র ৩ শতাংশ—সংখ্যাটি অন্যান্য রাজ্যে যখন ৩৪ পর্যন্ত! কর্মী বাহিনীর পুরোটারই সদ্ব্যবহারের এই বেনজির প্রবণতা সত্যিই আশাব্যঞ্জক। এই প্রবণতায় আরও গতি সঞ্চারে নিশ্চয় আন্তরিক ও প্রয়াসী হবে ২০২৫।
01st  January, 2025
জনকল্যাণের নামে প্রহসন

সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রশ্নে ভারতের হাল অত্যন্ত খারাপ। ১৫তম বার্ষিক মার্সার সিএফএ ইনস্টিটিউট গ্লোবাল পেনশন ইনডেক্স (এমসিজিপিআই) অনুসারে, ২০২৩ সালে ৪৭টি দেশের মধ্যে ভারতের র‍্যাঙ্ক ছিল ৪৫। আমাদের জন্য ওই র‍্যাঙ্ক ৪৪টি দেশের মধ্যে ৪১ ছিল ২০২২ সালে। বিশদ

ফের মহাজনি ফাঁদে ছোট শিল্প?

ভারতে বৃহৎ শিল্পের প্রসারে সবচেয়ে বড় বাধা পুঁজি। আজকের বৃহৎ শিল্প অতিমাত্রায় প্রযুক্তিনির্ভর। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিকে ভিত্তি করে গড়ে ওঠা শিল্পে যত পুঁজির প্রয়োজন কর্মসংস্থান সেই অনুপাতে হয় না। ভারত হল সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। বিশদ

09th  January, 2025
স্বাস্থ্যে কাঙ্ক্ষিত পদক্ষেপ

নতুন বছরের প্রথম সোমবার রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব জারি করেছেন একটি উল্লেখযোগ্য সরকারি বিজ্ঞপ্তি। তাতে পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে কোনও সরকারি ডাক্তার তাঁর কর্মস্থল থেকে ২০ কিমি দূরত্বের বাইরে গিয়ে আর প্র্যাকটিস করতে পারবেন না। বিশদ

08th  January, 2025
‘ফকিরের’ কেরামতি!

প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দশ বছর নরেন্দ্র মোদিকে দেখে ও তাঁর কথাবার্তা শুনে দেশবাসী একটা বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছে। তা হল, তিনি যা বলেন, আসল সত্যটি অনেক সময়েই ঠিক তার উল্টো। নিজের সম্পর্কে একবার তিনি বলেছিলেন, ‘আমি তো ফকির (গরিব) মানুষ। বিশদ

07th  January, 2025
গণপরিবহণে গতিবৃদ্ধি

লাল সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ বাংলার মানুষ ‘পরিবর্তন’ চেয়েছিল। জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যবাসীর সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেন ২০১১ সালে। তাঁর সেই আন্তরিক উদ্যোগে শুধু এক জগদ্দল প্রশাসনই সরেনি, বাস্তবিক পরিবর্তনও এসেছে নানা ক্ষেত্রে।
বিশদ

06th  January, 2025
দায় স্বীকার করুন

কোনও সরকার-বিরোধী দল নয়, তথ্য দিয়েছেন স্বয়ং সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী। ২০২৪-এর বর্ষশেষের দিন অশান্ত মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং নতজানু ভঙ্গিতে জানান, ২০২৩-এর মে থেকে হিংসায় রাজ্যে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ২০০ জন। মামলা নথিভুক্ত হয়েছে ১২,২৪৭টি। বিশদ

05th  January, 2025
বিপদ সঙ্কেত

গত আগস্টে বাংলাদেশে পালাবদলের পরেই আশঙ্কার মেঘ জমেছিল। সেই আশঙ্কাকে সত্যি প্রমাণ করে ভারতে অনুপ্রবেশের বিষয়টি ফের মাথাচাড়া দিয়েছে। অনুপ্রবেশকারীদের বেশিরভাগই হয়তো নিরপরাধ সাধারণ মানুষ, যাঁরা পড়শি রাষ্ট্রে সংখ্যালঘু হিন্দু হওয়ার কারণে অত্যাচারিত হয়ে এদেশে ঢুকে পড়ছেন ‘নিরাপদ’ আশ্রয়ের খোঁজে। বিশদ

04th  January, 2025
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারকে জয়ধ্বনি

বোধোদয় দেরিতে হলেও মন্দ নয়। দেশের প্রধান শাসক দল বিজেপি এবং একাধিক বিরোধী দলের বিলম্বিত বোধোদয় তাই প্রশংসার দাবি রাখে। জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলার মহিলাদের জন্য চালু করেন ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্প। বিশদ

03rd  January, 2025
‘মৃত্যু’ ব্যবসায়ী

কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য তাঁর ‘ভেজাল’ শিরোনামের কবিতায় লিখেছিলেন, ‘ভেজাল, ভেজাল ভেজাল রে ভাই, ভেজাল সারা দেশটায়/ ভেজাল ছাড়া খাঁটি জিনিস মিলবে নাকো চেষ্টায়!’ কবিতাটির শেষদিকে কবি তাঁর এই উপলব্ধির কথাও জানিয়েছেন যে, ‘খাঁটি জিনিস’-এর প্রত্যাশা বৃথাই। বিশদ

02nd  January, 2025
নিছকই ঢক্কানিনাদ!

ধাপ্পা এক: ‘ক’-বাবুর পরিবারে চারজন লোক। মাসিক আয় এক লক্ষ টাকা। অর্থাৎ মাথাপিছু আয় ২৫ হাজার টাকা। ‘খ’-বাবুর দু’জনের পরিবারের আয় মাসে ৭০ হাজার টাকা। অর্থাৎ মাথাপিছু আয় ৩৫ হাজার টাকা। মোট টাকার অঙ্কে ‘ক’-বাবুর পরিবারের আয় ‘খ’ বাবুর পরিবারের থেকে বেশি। বিশদ

31st  December, 2024
মমতার বিকল্প শিল্পভাবনা

মানুষ একটা মুখের সঙ্গে দুটো হাতও নিয়ে জন্মায়। হাত দুটো কাজ এবং উপার্জন করার জন্য। হাতে কাজ করলেই নিজের মুখের গ্রাস জোগাড় করতে পারে মানুষ। এরপর উদ্বৃত্ত অর্থ-সম্পদ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে। উদ্বৃত্তের কিছুটা বণ্টনও করে দিতে পারে দুর্বল মানুষের মধ্যে।
বিশদ

30th  December, 2024
ইতিহাস সাক্ষী

‘জীবনে যারে তুমি দাওনি মালা, মরণে কেন তারে দিতে এলে ফুল।’ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর আবেগমথিত শোকজ্ঞাপন দেখে যদি এই জনপ্রিয় বাংলা গানটির প্রথম দু’কলি মনে পড়ে যায় তা কি খুব দোষের হবে? বিশদ

29th  December, 2024
যোগসাজশ!

এ যেন টাট্টু ঘোড়া! নির্বাচনী বন্ড হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি, গত ফেব্রুয়ারি মাসে একথা বলেছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পরকলা প্রভাকর (অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী)। পর্দা ফাঁসের সময় দেখা যায়, মোট অনুদানের প্রায় অর্ধেক অর্থ একাই পেয়ে বসে আছে নরেন্দ্র মোদির দল। বিশদ

28th  December, 2024
ক্ষুধার্তের সামনে খাদ্য নষ্ট!

শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অপুষ্টির হার যেসব দেশে তাদেরই অন্যতম ভারত। অপুষ্টির শিকার সর্বাধিক সংখ্যক শিশু রয়েছে ভারতেই। ৬ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ১৭ শতাংশের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম। ৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ৩৬ শতাংশের বৃদ্ধি ঠিকমতো হয়নি। বিশদ

27th  December, 2024
আতঙ্কের নাম জিএসটি

পেট্রলিয়াম পণ্য, অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় এবং বিদ্যুতের উপর জিএসটি চাপানো হয়নি। এই পণ্যগুলিকে জিএসটির আওতাবহির্ভূত রাখা হয়েছে। এগুলির ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায় করা হয় পৃথকভাবে এবং পূর্ববর্তী কর ব্যবস্থা অনুসারে। এই কর সংগ্রহ করে রাজ্য সরকারগুলি।
বিশদ

26th  December, 2024
দুর্বল ফন্দি

ভারতের সবচেয়ে বড় সমস্যার নাম নিঃসন্দেহে বেকারত্ব। রাজ্য রাজনীতি থেকে জাতীয় রাজনীতিতে উত্তরণের জন্য এই সমস্যাকেই হাতিয়ার করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। মনমোহন সিংয়ের দ্বিতীয় ইউপিএ সরকারকে গদিচ্যুত করতে গেরুয়া শিবিরের মুখ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছিল নরেন্দ্র মোদিকে। বিশদ

25th  December, 2024
একনজরে
পায়ের পাতা বেশ ফোলা। অনুশীলনে নামা তো দূর অস্ত, বুট পরতেই পারছেন না আনোয়ার আলি। ডার্বিতে খেলা বেশ কঠিন। হাতে মাত্র দু’দিন। সম্ভাবনা ক্ষীণ বুঝেও ...

কোচবিহার মেডিক্যালে চলছে হবু ডাক্তারদের দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা। নকলের অভিনব পথ খুঁজছেন তাঁদের একাংশ! নকলের জন্য এসির ডাক্ট পাইপ ব্যবহার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার পরীক্ষার আগে মহারাজ জিতেন্দ্রনারায়ণ মেডিক্যাল কলেজের একটি ঘরের এসির ডাক্ট পাইপের ভিতর থেকে নকল বের করা হয়। ...

ডিভিসির জল ছাড়া নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের তরজা। আর সেই বিষয়ে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করে প্রাক্তন কংগ্রেস সাংসদ অধীররঞ্জন চৌধুরীকে কার্যত ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হল। অবশেষে তিনি মামলাটি প্রত্যাহার করতে একরকম বাধ্য হয়েছেন।  ...

ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত লস এঞ্জেলস। পুড়ে ছাই হাজারের বেশি বাড়ি। রাত পর্যন্ত পাঁচজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। গৃহহীণ লক্ষাধিক মানুষ। প্রাণ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬১৬ - রাজদূত স্যার টমাস রো সম্রাট জাহাঙ্গীরের দরবারে হাজির হন
১৬৪২ - রাজা প্রথম চার্লস সপরিবারে লন্ডন থেকে অক্সফোর্ডে পালিয়ে যান
১৬৯৩- কলকাতার প্রতিষ্ঠাতা জোব চার্নকের মৃত্যু
১৮৩৯- ভারত থেকে প্রথম চা রপ্তানি হল ব্রিটেনে
১৮৬২ - পিস্তল আবিষ্কারক স্যামুয়েল কোল্টের মৃত্যু
১৮৬৩ - লন্ডনে প্রথম পাতাল রেল চালু হয়
১৮৮০ – হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সংগীতজ্ঞ তথা বিষ্ণুপুর ঘরানার শিল্পী গোপেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯০১ – বিশিষ্ট সরোদ শিল্পী তিমিরবরণ ভট্টাচার্যের জন্ম
১৯০৮ - বিশিষ্ট  সাহিত্যিক বিনয় মুখোপাধ্যায়ের (যিনি যাযাবর ছদ্মনামে সুপরিচিত) জন্ম
১৯১১ - জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও নাট্য রচয়িতা শিশির কুমার ঘোষের মৃত্যু
১৯২৪ - অভিনেতা ও সঙ্গীতশিল্পী সবিতাব্রত দত্তের জন্ম
১৯৩০ - কিংবদন্তি চলচ্চিত্র পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার  বাসু চ্যাটার্জীর জন্ম
১৯৫০ - বিশিষ্ট সাহিত্যিক সুচিত্রা ভট্টাচার্যর জন্ম 
১৯৬৮ - চাঁদে মহাশূন্য যানের পদাপর্ণ এবং পৃথিবীতে ছবি প্রেরণ শুরু হয়
১৯৬৮ - "জাপান-বন্ধু ভারতীয়" নামে সুপরিচিত বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য রাধাবিনোদ পালের মৃত্যু 
১৯৭২ - পাকিস্তানে বন্দীদশা থেকে মুক্তি পেয়ে শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন
১৯৭৪- অভিনেতা হৃত্বিক রোশনের জন্ম
১৯৮২ - সঙ্গীত পরিচালক, গীতিকার ও সঙ্গীতশিল্পী সুধীন দাশগুপ্তর মৃত্যু
২০২০ - দশকের প্রথম 'উল্ফ মুন এক্লিপ্স' দেখা যায়
২০২৪ - ভারতে নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন, ২০১৯ কার্যকরী হয়



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.১০ টাকা ৮৬.৮৪ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৪১ টাকা ১০৮.১১ টাকা
ইউরো ৮৭.০৫ টাকা ৯০.৪০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,৩০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৬ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫। একাদশী ৯/৫৩, দিবা ১০/২০। কৃত্তিকা নক্ষত্র ১৮/২৮ দিবা ১/৪৬। সূর্যোদয় ৬/২২/৪৯, সূর্যাস্ত ৫/৫/২৯। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৬ গতে ২/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৫৮ গতে ৯/৩১ মধ্যে পুনঃ ১২/১০ গতে ৩/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৬ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/৩ গতে ১১/৪৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৫ গতে ১০/৪ মধ্যে।
২৫ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫। একাদশী দিবা ৯/৩৮। কৃত্তিকা নক্ষত্র দিবা ১/৩৬। সূর্যোদয় ৬/২৫, সূর্যাস্ত ৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১২/৫ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৮ গতে ৫/৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৬ গতে ৯/৩০ মধ্যে ও ১২/৩০ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৪/৩৭ গতে ৬/২৫ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫ গতে ১১/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৫ গতে ১০/৫ মধ্যে।
৯ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পূর্ণকুম্ভ ২০২৫: প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত হল মাসান হোলি

10:50:00 PM

দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল

10:27:00 PM

অসমে কয়লা খনিতে এখনও চলছে উদ্ধারকাজ

09:48:00 PM

আইএসএল: ম্যাচ ড্র, নর্থ ইস্ট ১-পাঞ্জাব এফসি ১

09:38:00 PM

আইএসএল: নর্থ ইস্ট ১-পাঞ্জাব এফসি ১ (৮৪ মিনিট)

09:13:00 PM

১২ এবং ১৯ জানুয়ারি এসপ্ল্যানেড-হাওড়া ময়দান রুটে মেট্রো বন্ধ
আগামী ১২ ও ১৯ জানুয়ারি গঙ্গাবক্ষের মেট্রো পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ...বিশদ

09:03:12 PM