Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

পলকা সরকারের নষ্টামি

সংসদীয় গণতন্ত্রে মানুষের ভোটে নির্বাচিত একটি রাজনৈতিক দল অথবা জোট সরকার তৈরি করে। কিন্তু গঠিত সরকারটি আর সেই দল বা জোটের সম্পত্তি নয়। এজন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে ‘ভারত সরকার’ এবং এরাজ্যের ক্ষেত্রে ‘পশ্চিমবঙ্গ সরকার’ লেখা হয়। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীদের নামেও সরকারগুলি উল্লেখিত হয়ে থাকে। কেননা, পার্টির প্রতীকে জয়ী জনপ্রতিনিধিই প্রধানমন্ত্রী কিংবা মুখ্যমন্ত্রীর আসন অলংকৃত করামাত্র সংকীর্ণ দলীয় গণ্ডির ঊর্ধ্বে উঠে যান এবং তিনি হয়ে যান জনগণের। কোনও সরকারি প্রতিষ্ঠান, চেয়ার এবং মঞ্চ থেকে তাঁরা কোনও দলীয় রাজনৈতিক বক্তব্য পেশ করতে পারেন না। এজন্যই প্রধানমন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীরা সকলের বলেই সম্মানিত হয়ে থাকেন। একজন কট্টর বিজেপি বিরোধী নাগরিকেরও প্রধানমন্ত্রীর নাম নরেন্দ্র মোদি। একইভাবে, পশ্চিমবঙ্গবাসী একজন সিপিএম বা কংগ্রেস সমর্থক কিংবা বিজেপি কর্মীর কাছেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর মুখ্যমন্ত্রী। 
পরিতাপের বিষয় এই যে, কাঙ্ক্ষিত সংযম দেখাতে পেরেছেন কম নেতাই। বরং স্বাধীনতা-উত্তর সাতাত্তর বছরে আমরা এটাই দেখতে অভ্যস্ত যে, বেশিরভাগ প্রধানমন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রী রাজধর্ম পালনের অঙ্গীকার বিস্মৃত হয়ে দলীয় এজেন্ডা রূপায়ণকেই অগ্রাধিকার দেন। তাতে দেশের ও জনগণের কতটা ক্ষতি হয় এবং কতখানি অবমাননা হয় পবিত্র সংবিধানের, তা ভাবার অবকাশ তাঁদের কই! সরকারে বসার অধিকার পেতেই তাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন যে গোটা দেশের গায়ে নিজ নিজ দলের স্ট্যাম্পটা পাকাপাকিভাবে সেঁটে দেওয়ার সামান্য সুযোগও হাতছাড়া করবেন না। এজন্য কংগ্রেস জমানায় প্রতিটি বড় সরকারি প্রকল্পের নামের আগে জহরলাল নেহেরু, ইন্দিরা গান্ধী, রাজীব গান্ধী প্রমুখ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীদের নাম জুড়ে দেওয়া হয়েছিল। এই প্রসঙ্গে জেএনএনইউআরএম, ইন্দিরা আবাস যোজনা, আরজিজিভিওয়াই-এর মতো একগুচ্ছ প্রকল্পের উল্লেখ করা যায়। বহু সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং জাতীয় পুরস্কারও চিহ্নিত হয়েছিল তাঁদের নামে। যেমন জেএনইউ, ইগনু, রাজীব গান্ধী সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি, রাজীব গান্ধী এনভায়রনমেন্ট অ্যাওয়ার্ড, খেলরত্ন পুরস্কার প্রভৃতি। কোনও বিদেশি গবেষক ভারতে এসে এখানকার সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পগুলি সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিতে গেলে এই বিভ্রান্তিতেই পড়বেন যে, কংগ্রেস নেতাদের বাইরে কেউ কিছুই করেননি এই দেশটির জন্য। তাঁরা এই সিদ্ধান্তেই উপনীত হবেন যে, ‘কংগ্রেস মানে উন্নয়ন আর উন্নয়ন মানেই কংগ্রেস’!
অনেক ঢাক-ঢোল পিটিয়ে তিন-তিনবার সরকার গড়েও সেই নিন্দনীয় ট্র্যাডিশন ভাঙার সামান্য চেষ্টাও করেনি ‘পার্টি উইথ আ ডিফারেন্স’—বরং তাতে আরও ধোঁয়া দিয়ে গিয়েছে তারা। ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিক্যাল কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে অনেকগুলি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি হয়েছে অটলবিহারী বাজপেয়ির নামে। এছাড়া চলছে অটল মিশন ফর রেজুভিনেশন অ্যান্ড আরবান ট্রান্সফর্মেশন, অটল পেনশন যোজনা, বাজপেয়ি আরোগ্যশ্রী যোজনা প্রভৃতি। একাধিক টানেল এবং সেতু ‘অটল’ নামাঙ্কিত হয়েছে। এমনকী, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী গুজরাতে একটি স্টেডিয়াম এবং মেডিক্যাল কলেজের নাম পাল্টে তাতে ‘নরেন্দ্র মোদি’ কথাটি যোগ করেছেন! এরপর রয়েছে মোদি জমানার এক্সক্লুসিভ সংযোজন—বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের নামের আগে ‘প্রধানমন্ত্রী’ বা ‘পিএম’ কথাটি জুড়ে দেওয়ার হ্যাংলামি। একটি বালকও বোঝে, এর নেপথ্যে রয়েছে রাজ্যের ভূমিকা নস্যাৎ করার অগণতান্ত্রিক রাজনীতি, যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা এই সংকীর্ণতা কোনোভাবেই অনুমোদন করে না। যেসব রাজ্যে মজবুত এবং সোজা শিরদাঁড়ার সরকার বহাল রয়েছে, তাদের পক্ষে এই অন্যায় মেনে নেওয়া অসম্ভব। যেমন পশ্চিমবঙ্গ সরকার শুরু থেকেই এই গেরুয়া আগ্রাসী সংস্কৃতির বিরোধিতা করে এসেছে। তার জন্য অনেক মূল্য দিতে হয়েছে নবান্ন, তৃণমূল এবং গরিব মানুষকে। বাংলার বাঘিনীকে তাতেও দমাতে পারেননি মোদিরা। বিজেপির জায়গায় পলকা এনডিএ সরকার গড়েও তৃতীয় দফায় শোধরাননি মোদিজি। কেন্দ্র-রাজ্যের যৌথ প্রকল্পেও শুধুমাত্র ‘পিএম’ শব্দটি খোদাই করার গোঁ ধরে আছেন তাঁরা। স্বভাবতই, ফের রুখে দাঁড়িয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। ‘পিএমশ্রী’ প্রকল্পে সই দেয়নি নবান্ন। বাংলার সাফ জবাব, যৌথ প্রকল্পে একা মোদির নাম কেনার নষ্টামি চলবে না। রাজ্যের এই অবস্থানকে ‘অজুহাত’ করে ফের বাংলাকে আর্থিক বঞ্চনার প্রেক্ষাপট রচনা করেছেন মোদিরা। আটকে রাখা হয়েছে সমগ্র শিক্ষা অভিযানে বাংলার  প্রাপ্য দু’হাজার কোটি টাকা। দিল্লি বস্তুত এইভাবে বাংলার শিশুদের শিক্ষার অধিকার কেড়ে নেওয়ার এবং তাদের পেটে লাথি মারার আয়োজন করছে! ‘ইন্ডিয়া’ জোটের অন্তর্ভুক্ত সব রাজ্য সরকারের উচিত সংঘবদ্ধভাবে এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো। বিড়াল প্রথম রাতেই মারতে হাত কাঁপলে কিন্তু আগামী দিনে সকলকেই ভুগতে হবে।
যথারীতি দায় এড়াবার খেলা

সবে বছর পেরিয়েছে। ২০২৩-এর ২ জুন বাহানাগায় ঘটেছিল ভারতীয় রেলের ইতিহাসে ভয়াবহতম দুর্ঘটনাগুলির একটি। রেল কর্তৃপক্ষ এবং ওড়িশা সরকারের তথ্য অনুসারে, ২৯৬ জন যাত্রী নিহত হন এবং জখম হন ৬৩৬ জন। আহতদের মধ্যে ১৭৭ জনের আঘাত ছিল গুরুতর।
বিশদ

19th  June, 2024
অযোধ্যা আছে, বাবরি নেই!

প্রায় পাঁচ বছর আগে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে অস্তিত্ব হারিয়েছিল। এবার ইতিহাসের পাতা থেকে বাবরি মসজিদের নামটাই মুছে দেওয়া হল! দ্বাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পড়ুয়ারা এখন থেকে জানবে, অযোধ্যায় রামমন্দিরের জায়গায় আগে ছিল ‘তিনটি গম্বুজের এক স্থাপত্য’।
বিশদ

18th  June, 2024
ডাক্তারি ভর্তি ফিরুক রাজ্যেই

মে নয়া মোড় নিচ্ছে নিট দুর্নীতি। এবার সামনে এল ভয়াবহ তথ্য। বিহারের আর্থিক দুর্নীতিদমন শাখার (ইওইউ) প্রাথমিক তদন্তে প্রকাশ, প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য সে-রাজ্যের অনেক পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে দালালরা মাথাপিছু নিয়েছে ৩০ লক্ষাধিক টাকা। এই সূত্রে তদন্তকারী সংস্থা শনিবার ন’জন পরীক্ষার্থীকে তলব করেছে।
বিশদ

17th  June, 2024
হুঁশ নেই!

পূর্বাভাস ছিলই। সেই আশঙ্কাকে সত্যি প্রমাণ করে খাদ্যপণ্যের বাজারে আগুন লেগেছে। দামের ছেঁকায় জেরবার সাধারণ মানুষ। তবু হুঁশ নেই নরেন্দ্র মোদির! সরকার গঠনের জন্য কোনওরকমে সংখ্যাগরিষ্ঠতা জোগাড় করে আপাতত সংসার সাজিয়ে বসেছেন। বিশদ

16th  June, 2024
পথে বসিয়েছে অযোধ্যা

২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি এখনও স্মৃতিতে টাটকা। সেদিন এক রাজসূয় যজ্ঞের সাক্ষী থেকেছে দেশ। বিপুল সমারোহে, অযোধ্যার বুকে রামমন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ‘বালক’ রামের। আদ্যন্ত ‘ধর্মীয়’ এই অনুষ্ঠানে অর্থ আর ক্ষমতার যৌথ শক্তিতে নিজের কর্তৃত্ব জাহির করতে সক্ষম হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

15th  June, 2024
কথা রাখার পাঠ

কৃষককে ‘অন্নদাতা’ আখ্যা দেন নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২০১৬ সালে তিনিই ঘোষণা করেন, ২০২২-এর ভিতরে কৃষকের আয় দ্বিগুণ হবে। তারপরও পেরতে চলল দেড় বছর, কিন্তু অর্থনীতির উপর মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব মিলিয়ে দেখা যায়, কৃষকের আয় দ্বিগুণ হওয়া দূর, পরিবর্তে তাঁদের আয় বাস্তবে কমেই গিয়েছে। বিশদ

14th  June, 2024
মেধা বনাম ধান্দা

স্কুলে ক্লাসে ও পরীক্ষায় রচনা লিখতে হয় সকলকেই। তার মধ্যে ‘তোমার জীবনের লক্ষ্য’ বিষয়ক রচনা লেখার চল আবহমান। সেখানে দেখা যায়, বেশিরভাগ পড়ুয়া ‘ডাক্তার হতে চাই’ ঘোষণা দিয়েছে! এরপরই আসে ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, শিক্ষক এবং অন্য চেনা পেশাগুলির পালা। বিশদ

13th  June, 2024
সর্বংসহা বাংলা

ফিরে যাওয়া যাক ২০১৪ সালে, যেখান থেকে সূচনা হয়েছিল দেশে মোদিযুগের। সেবার বাংলা থেকে দুটি আসন পেয়েছিল বিজেপি—আসানসোল এবং দার্জিলিং। বাংলার মানুষ ভোলেনি আসানসোলের ভোটদাতাদের কাছে মোদির সেদিনের দাবি—‘মুঝে … চাহিয়ে!’ বিশদ

12th  June, 2024
উপেক্ষিতা

স্বাধীনতার প্রায় ৭৭ বছর পরেও লজ্জা ঢাকা গেল না! পৃথিবীর অর্ধেক আকাশ জুড়ে রয়েছে যে নারী, বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশে সংসদে এবারও তাঁরা প্রায় উপেক্ষিতই থেকে গেলেন! ৯ জুনের রবি সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসার পর তাঁর মন্ত্রিসভায় যে ৭১ জন জায়গা পেলেন, তার মধ্যে মাত্র ৭ জন মহিলা। শতাংশের হিসেবে ১০ শতাংশ।
বিশদ

11th  June, 2024
বাঁচার রাস্তা উন্নয়ন

অটলবিহারী বাজপেয়ি ছিলেন এনডিএ নামক কংগ্রেস-বিরোধী এক জোট সরকারের প্রধানমন্ত্রী। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় এনডিএর শক্তি ৩০৩ থাকলেও, বিজেপির নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা ছিল না—ম্যাজিক ফিগারের (২৭২) অনেক নীচেই ছিল বিজেপির একার সংগ্রহ (১৮২)। বিশদ

10th  June, 2024
কার্যত ‘সুপার ফ্লপ’

পরীক্ষায় বসার অনেক আগে থেকে নিজেকে ‘সেরা ছাত্র’ হিসাবে দেখাতে চেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ঢাকঢোল পিটিয়ে নিজের মাহাত্ম্য প্রচার করে বোঝাতে চেয়েছিলেন, শিবঠাকুরের আপন দেশে আগের সব প্রধানমন্ত্রীর থেকে তিনি একেবারেই আলাদা। বিশদ

09th  June, 2024
খেলা শুরু

এ যেন ‘শুরুর’ আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে! তীব্র গরমের সঙ্গে ঘরে-বাইরে সাঁড়াশি চাপে হাঁসফাঁস অবস্থা নরেন্দ্র মোদির। স্বপ্ন দেখেছিলেন, আগের দু’বারের মতো এবারও দলের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য মসনদে বসবেন। কিন্তু তা হয়নি। বিশদ

08th  June, 2024
ধন্যবাদ ভারতবাসী

গুজরাতে বিজেপির প্রভাব দীর্ঘদিন যাবৎ। সঙ্ঘের উত্থানের শুরুর ইতিহাস সেখানে প্রাচীন। ১৯৯৫ সালে কেশুভাই প্যাটেলের নেতৃত্বে ওই রাজ্যে প্রথমবার ক্ষমতার স্বাদ পায় তারা। তবে তাঁর রাজপাট দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বিজেপি থেকেই, তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন যিনি সেই সুরেশ মেহতাকে ক্ষমতার অলিন্দ ছেড়ে বেরিয়ে যেতে হয় অল্পকাল পরেই। বিশদ

06th  June, 2024
‘মোদি ম্যাজিক’ উধাও 

‘মোদি ম্যাজিক’ বলে বাস্তবে কিছু নেই, গেরুয়া শিবিরের তরফে একটি আরোপিত শব্দবন্ধ মাত্র। ‘মোদির গ্যারান্টি’তেও আর আস্থা রাখে না দেশবাসী। মঙ্গলবার প্রকাশিত সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল এটাই ঘোষণা করে দিল পরিষ্কারভাবে।‌ বিশদ

05th  June, 2024
ফয়সালা

কাল সকালে আকাশের (আবিরে রাঙানো) রং গেরুয়াই থাকবে, নাকি বদলে যাবে রামধনু-রঙে— আজই সেই কঠিন প্রশ্নের ফয়সালা হয়ে যাবে। বিশদ

04th  June, 2024
অবিকৃত ফলাফল

বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ভারতের বৈশিষ্ট্য ও সেরা সম্পদ। বিচিত্রতা গাঁথা রয়েছে এদেশের প্রকৃতি, ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি প্রভৃতির মধ্যে। তার ফলে এখানে কোনও একটি বড় ‘ইভেন্ট’ যেমন-তেমন করে বা যখন-খুশি উদযাপন করা সম্ভব হয় না। বিশদ

03rd  June, 2024
একনজরে
ফিল সল্ট যেদিন ফর্মে থাকেন, কোনও টার্গেটই কঠিন মনে হয় না। আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের জার্সিতে ঝড় তুলেছিলেন তিনি। তাঁর ব্যাটিং তাণ্ডবে ম্লান হয়েছিলেন বিপক্ষ ...

জুয়ার আসরে টাকা হেরেও জেতার আশা ছাড়তে পারেনি। অতিরিক্ত টাকা জেতার আশায় প্রতিবেশী যুবকের কাছে ধার নিয়েছিল ৮০০ টাকা। বেশ কয়েকদিন ধরে তাগাদা করেও সেই টাকা কিছুতেই দিচ্ছিল না। এনিয়ে বচসাও হয়। ...

স্কুলের পড়ুয়াদের জন্য রান্না হল না। খিচুরি বা ভাতের বদলে তাদের দেওয়া হল ক্রিম বিস্কুট। যদিও বিস্কুট দেওয়ার কোনও নিয়ম নেই। বৃহস্পতিবার মালদহ সার্কেলের কাদিরপুর নিউ জিএসএফ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই অভিযোগ উঠেছে ...

বয়স মাত্র ২৪। কিন্তু, চুল সাদা করে বড় দাঁড়ি লাগিয়ে বিমানে ওঠার ‘ছক’ কষেছিল এক যুবক। কিন্তু, কর্মরত সিআইএসএফ জওয়ানদের তত্পরতায় ভেস্তে গিয়েছে তার পরিকল্পনা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব সংগীত দিবস
বিশ্ব যোগব্যায়াম দিবস
১৯০৫: ফরাসি সাহিত্যিক জাঁ পল সার্ত্রের জন্ম
১৯৪০: আর এস এসের প্রতিষ্ঠাতা কেশব বলিরাম হেডগেওয়ারের মৃত্যু
১৯৪৫: কবি নির্মলেন্দু গুণের জন্ম
১৯৫৩: পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর জন্ম
১৯৫৫: প্রাক্তন ফুটবলার মিশেল প্লাতিনির জন্ম
১৯৮২: ডিউক অব কেমব্রিজ প্রিন্স উইলিয়ামের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৭৮ টাকা ৮৪.৫২ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৫২ টাকা ১০৭.৯৮ টাকা
ইউরো ৮৮.১০ টাকা ৯১.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৮০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,২০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৬ আষাঢ়, ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০২৪। চতুর্দ্দশী ৬/২৮ দিবা ৭/৩২। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ৩৩/০ অপরাহ্ন ৬/১৯। সূর্যোদয় ৪/৫৬/৪০, সূর্যাস্ত ৬/১৯/৪৯। অমৃতযোগ দিবা ১২/৫ গতে ২/৪৫ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৩ গতে ২/৫০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৩ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫০ গতে ৬/৪৪ মধ্যে পুনঃ ৯/২৫ গতে ১০/১৮ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৭ গতে ১১/৩৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৯ গতে ১০/১৯ মধ্যে। 
৬ আষাঢ়, ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০২৪। চতুর্দ্দশী দিবা ৬/৫০। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র সন্ধ্যা ৬/২৯। সূর্যোদয় ৪/৫৫, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ১২/৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৩০ মধ্যে ও ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৪/৫৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ গতে ৬/৪৯ মধ্যে ও ৯/২৯ গতে ১০/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৭ গতে ১১/৩৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/১ গতে ১০/২০ মধ্যে। 
১৪ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি-২০ বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ডকে ৭ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল দঃ আফ্রিকা

11:36:31 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ডকে ৩-১ গোলে হারাল অস্ট্রিয়া

11:31:03 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ৩ (৭৮ মিনিট)

11:15:17 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ২ (৬৭ মিনিট)

11:04:07 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ১ (হাফটাইম)

10:25:03 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ১ (৩১ মিনিট)

10:09:10 PM