Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

উপেক্ষিতা

স্বাধীনতার প্রায় ৭৭ বছর পরেও লজ্জা ঢাকা গেল না! পৃথিবীর অর্ধেক আকাশ জুড়ে রয়েছে যে নারী, বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশে সংসদে এবারও তাঁরা প্রায় উপেক্ষিতই থেকে গেলেন! ৯ জুনের রবি সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসার পর তাঁর মন্ত্রিসভায় যে ৭১ জন জায়গা পেলেন, তার মধ্যে মাত্র ৭ জন মহিলা। শতাংশের হিসেবে ১০ শতাংশ। গতবার (২০১৯ সালে ভোটের পর) কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় মহিলা প্রতিনিধি ছিলেন ১০ জন। এবার আনুপাতিক হিসেবে আরও ৯ জনকে মন্ত্রী করার সুযোগ রয়েছে মোদির সামনে। কিন্তু তাতেও গতবারের সংখ্যা (মহিলা মন্ত্রী) অতিক্রম করার সম্ভাবনা কম। এই পরিসংখ্যান বুঝিয়ে দিচ্ছে, বাহবা কুড়তে সংসদের এক তৃতীয়াংশ আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত হলেও প্রশাসনের শীর্ষস্তরে নারীকে পুরুষের সমান গুরুত্ব দিতে নারাজ মোদি ও তাঁর দল। অতএব সাত দশকের ধারাবাহিকতায় কোনও ছেদ পড়ল না এবারও। বরং ভোটের বাজারে ‘নারীশক্তির জাগরণ’ ইত্যাদি কথা বলে মহিলাদের নিয়ে অনেক বাগাড়ম্বর শোনা গেলেও এক্ষেত্রে অন্তত পরম্পরা বা ঐতিহ্য ভাঙার সাহস দেখালেন না প্রধানমন্ত্রী। প্রকারান্তরে বুঝিয়ে দিলেন, মহিলারা কন্যা, স্ত্রী, মা হতে পারেন, কিন্তু তাঁর জমানায় তেমনভাবে রক্ষক, অধিনায়ক, মার্গদর্শক নন। সমালোচকদের মতে, এখানেও তাঁদের চোখে ‘সনাতনী’ হিন্দুধর্মের প্রভাব কাজ করতে পারে। 
পরিসংখ্যান বলছে, দেশের ১৯৫২ সালের প্রথম লোকসভায় মহিলা সাংসদ ছিলেন মাত্র ২২ জন (৪.৪১ শতাংশ)। ৭২ বছর পর ১৮তম লোকসভায় ধারে ও ভারে মহিলা সাংসদের সংখ্যা অনেকটা বাড়লেও তা এক তৃতীয়াংশের ধারেকাছে নয়। মোদি জমানায় ২০১৪ সালে মহিলা সাংসদ ছিলেন ৬২ জন (১১.৪২ শতাংশ) ২০১৯-এ ৭৮ জন (১৪.৩৬ শতাংশ)। এবার তা কমে হয়েছে ৭৪ জন (১৩.৬৩ শতাংশ)। এটা স্বাভাবিক যে, সংসদে মহিলা প্রতিনিধির সংখ্যা বাড়াতে গেলে তাঁদের অনেক বেশি সংখ্যায় ভোটে প্রার্থী করতে হবে। এখানেই যেন অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে প্রায় প্রতিটি রাজনৈতিক দল। এবারে যেমন লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৮ হাজার ৩৬০ জন। কিন্তু এর মধ্যে ১০ শতাংশেরও কম মহিলা প্রার্থী। রাজনৈতিক দলগুলির তরফে মহিলা প্রার্থী দেওয়ার হারও তথৈবচ। অন্যদিকে, বিজেপির ২৪০ জন জয়ী প্রার্থীর মধ্যে মহিলা হলেন ৩১ জন (১২.৯২ শতাংশ)। কংগ্রেসের ৯৯ জন জয়ী প্রার্থীর মধ্যে জিতেছেন ১৪ জন (১৩.১৩ শতাংশ) মহিলা। তবে মহিলা প্রার্থীর জয়ের হারে দেশের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল সমাজবাদী পার্টির (১৪ শতাংশ), ডিএমকের ১৪ শতাংশ, জনতা দল ইউনাইটেড (১৭ শতাংশ), তেলগু দেশমকে (৬ শতাংশ) ছাপিয়ে গিয়েছে বঙ্গে মমতার দল। তৃণমূল একমাত্র ব্যতিক্রমী দল। বাংলায় তাদের ২৯ জন জয়ী প্রার্থীর মধ্যে মহিলা প্রার্থীর সংখ্যা ১১। শতাংশের হারে যা প্রায় ৩৮ শতাংশ। যা উল্লেখযোগ্য। সব মিলিয়ে এবার লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন ৭৪ জন মহিলা। তাঁদের মধ্যে মাত্র ১০ শতাংশ মন্ত্রী হয়েছেন। এরমধ্যে আবার যে সাতজন মন্ত্রী হলেন তার মধ্যে পাঁচজন বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়েছেন। 
ভারতে মোট জনসংখ্যায় মহিলাদের অনুপাতের মতোই লোকসভায় যে ৬৪.২০ কোটি নাগরিক ভোট দিয়েছেন, তার অর্ধেকই মহিলা ছিলেন। এবার মহিলা ভোটারের সংখ্যাও বেড়েছিল। মহিলা ভোট পাওয়ার লক্ষ্যে মূলত হেঁশেল সামলাতে অভ্যস্ত গরিব মহিলাদের উজ্জ্বলা প্রকল্পে বিনা পয়সায় গ্যাসের সংযোগ দেওয়া থেকে লাখপতি দিদি তৈরির ঘোষণা করেছিলেন মোদি। নারীশক্তির ক্ষমতায়ন তাঁর পাখির চোখ বলে শোনা গিয়েছিল প্রধানমন্ত্রীর আড়াই মাসের প্রচারে। মহিলাদের এই ‘বাড়তি’ গুরুত্ব দেওয়া নিয়ে ভোট বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যা ছিল, ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে এককভাবে ৩০৩টি আসন পেতে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন মহিলারা। সেই বিবেচনা থেকেই গত বছর সংবিধানের ১০৮তম সংশোধন করে লোকসভা ও বিধানসভায় এক তৃতীয়াংশ আসন সংরক্ষণের বিল পাস করে মোদি সরকার। তার আগে রাষ্ট্রপতি হন একজন মহিলা। এসব দেখে মনে হয়েছিল এবার অন্তত এক তৃতীয়াংশ না হলেও অনেক বেশি সংখ্যক মহিলাকে প্রার্থী করবে বিজেপি। বাস্তবে দেখা গেল, শাসকদলের টিকিট পেয়েছেন মাত্র ৬৯ জন মহিলা, তাঁদের মধ্যে জিতেছেন ৩১ জন, মন্ত্রী হলেন ৫ জন। অর্থাৎ মুখেই কেবল নারীশক্তির জয়গান! অথচ গোটা বিশ্বে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে মহিলাদের সাফল্য উত্থান প্রায় রকেট গতিতে এগচ্ছে। দেখা যাচ্ছে, দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রেও পুরুষের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অংশ নিচ্ছেন মহিলারা। কিন্তু দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে নরেন্দ্র মোদি সেই পথে হাঁটলেন না। এর ফল হল, তাঁর দশ বছরের শাসনের পরেও সংসদীয় রাজনীতিতে মহিলারা সেই কাব্যে উপেক্ষিতাই থেকে গেলেন। গোটা বিশ্ব দেখল, সংসদে মহিলা প্রতিনিধির হিসেবে ১৯৩টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান হয়েছে ১৪২-এ। এ লজ্জা ঢাকার নয়।
11th  June, 2024
পলকা সরকারের নষ্টামি

সংসদীয় গণতন্ত্রে মানুষের ভোটে নির্বাচিত একটি রাজনৈতিক দল অথবা জোট সরকার তৈরি করে। কিন্তু গঠিত সরকারটি আর সেই দল বা জোটের সম্পত্তি নয়।
বিশদ

যথারীতি দায় এড়াবার খেলা

সবে বছর পেরিয়েছে। ২০২৩-এর ২ জুন বাহানাগায় ঘটেছিল ভারতীয় রেলের ইতিহাসে ভয়াবহতম দুর্ঘটনাগুলির একটি। রেল কর্তৃপক্ষ এবং ওড়িশা সরকারের তথ্য অনুসারে, ২৯৬ জন যাত্রী নিহত হন এবং জখম হন ৬৩৬ জন। আহতদের মধ্যে ১৭৭ জনের আঘাত ছিল গুরুতর।
বিশদ

19th  June, 2024
অযোধ্যা আছে, বাবরি নেই!

প্রায় পাঁচ বছর আগে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে অস্তিত্ব হারিয়েছিল। এবার ইতিহাসের পাতা থেকে বাবরি মসজিদের নামটাই মুছে দেওয়া হল! দ্বাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পড়ুয়ারা এখন থেকে জানবে, অযোধ্যায় রামমন্দিরের জায়গায় আগে ছিল ‘তিনটি গম্বুজের এক স্থাপত্য’।
বিশদ

18th  June, 2024
ডাক্তারি ভর্তি ফিরুক রাজ্যেই

মে নয়া মোড় নিচ্ছে নিট দুর্নীতি। এবার সামনে এল ভয়াবহ তথ্য। বিহারের আর্থিক দুর্নীতিদমন শাখার (ইওইউ) প্রাথমিক তদন্তে প্রকাশ, প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য সে-রাজ্যের অনেক পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে দালালরা মাথাপিছু নিয়েছে ৩০ লক্ষাধিক টাকা। এই সূত্রে তদন্তকারী সংস্থা শনিবার ন’জন পরীক্ষার্থীকে তলব করেছে।
বিশদ

17th  June, 2024
হুঁশ নেই!

পূর্বাভাস ছিলই। সেই আশঙ্কাকে সত্যি প্রমাণ করে খাদ্যপণ্যের বাজারে আগুন লেগেছে। দামের ছেঁকায় জেরবার সাধারণ মানুষ। তবু হুঁশ নেই নরেন্দ্র মোদির! সরকার গঠনের জন্য কোনওরকমে সংখ্যাগরিষ্ঠতা জোগাড় করে আপাতত সংসার সাজিয়ে বসেছেন। বিশদ

16th  June, 2024
পথে বসিয়েছে অযোধ্যা

২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি এখনও স্মৃতিতে টাটকা। সেদিন এক রাজসূয় যজ্ঞের সাক্ষী থেকেছে দেশ। বিপুল সমারোহে, অযোধ্যার বুকে রামমন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ‘বালক’ রামের। আদ্যন্ত ‘ধর্মীয়’ এই অনুষ্ঠানে অর্থ আর ক্ষমতার যৌথ শক্তিতে নিজের কর্তৃত্ব জাহির করতে সক্ষম হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

15th  June, 2024
কথা রাখার পাঠ

কৃষককে ‘অন্নদাতা’ আখ্যা দেন নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২০১৬ সালে তিনিই ঘোষণা করেন, ২০২২-এর ভিতরে কৃষকের আয় দ্বিগুণ হবে। তারপরও পেরতে চলল দেড় বছর, কিন্তু অর্থনীতির উপর মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব মিলিয়ে দেখা যায়, কৃষকের আয় দ্বিগুণ হওয়া দূর, পরিবর্তে তাঁদের আয় বাস্তবে কমেই গিয়েছে। বিশদ

14th  June, 2024
মেধা বনাম ধান্দা

স্কুলে ক্লাসে ও পরীক্ষায় রচনা লিখতে হয় সকলকেই। তার মধ্যে ‘তোমার জীবনের লক্ষ্য’ বিষয়ক রচনা লেখার চল আবহমান। সেখানে দেখা যায়, বেশিরভাগ পড়ুয়া ‘ডাক্তার হতে চাই’ ঘোষণা দিয়েছে! এরপরই আসে ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, শিক্ষক এবং অন্য চেনা পেশাগুলির পালা। বিশদ

13th  June, 2024
সর্বংসহা বাংলা

ফিরে যাওয়া যাক ২০১৪ সালে, যেখান থেকে সূচনা হয়েছিল দেশে মোদিযুগের। সেবার বাংলা থেকে দুটি আসন পেয়েছিল বিজেপি—আসানসোল এবং দার্জিলিং। বাংলার মানুষ ভোলেনি আসানসোলের ভোটদাতাদের কাছে মোদির সেদিনের দাবি—‘মুঝে … চাহিয়ে!’ বিশদ

12th  June, 2024
বাঁচার রাস্তা উন্নয়ন

অটলবিহারী বাজপেয়ি ছিলেন এনডিএ নামক কংগ্রেস-বিরোধী এক জোট সরকারের প্রধানমন্ত্রী। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় এনডিএর শক্তি ৩০৩ থাকলেও, বিজেপির নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা ছিল না—ম্যাজিক ফিগারের (২৭২) অনেক নীচেই ছিল বিজেপির একার সংগ্রহ (১৮২)। বিশদ

10th  June, 2024
কার্যত ‘সুপার ফ্লপ’

পরীক্ষায় বসার অনেক আগে থেকে নিজেকে ‘সেরা ছাত্র’ হিসাবে দেখাতে চেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ঢাকঢোল পিটিয়ে নিজের মাহাত্ম্য প্রচার করে বোঝাতে চেয়েছিলেন, শিবঠাকুরের আপন দেশে আগের সব প্রধানমন্ত্রীর থেকে তিনি একেবারেই আলাদা। বিশদ

09th  June, 2024
খেলা শুরু

এ যেন ‘শুরুর’ আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে! তীব্র গরমের সঙ্গে ঘরে-বাইরে সাঁড়াশি চাপে হাঁসফাঁস অবস্থা নরেন্দ্র মোদির। স্বপ্ন দেখেছিলেন, আগের দু’বারের মতো এবারও দলের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য মসনদে বসবেন। কিন্তু তা হয়নি। বিশদ

08th  June, 2024
ধন্যবাদ ভারতবাসী

গুজরাতে বিজেপির প্রভাব দীর্ঘদিন যাবৎ। সঙ্ঘের উত্থানের শুরুর ইতিহাস সেখানে প্রাচীন। ১৯৯৫ সালে কেশুভাই প্যাটেলের নেতৃত্বে ওই রাজ্যে প্রথমবার ক্ষমতার স্বাদ পায় তারা। তবে তাঁর রাজপাট দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বিজেপি থেকেই, তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন যিনি সেই সুরেশ মেহতাকে ক্ষমতার অলিন্দ ছেড়ে বেরিয়ে যেতে হয় অল্পকাল পরেই। বিশদ

06th  June, 2024
‘মোদি ম্যাজিক’ উধাও 

‘মোদি ম্যাজিক’ বলে বাস্তবে কিছু নেই, গেরুয়া শিবিরের তরফে একটি আরোপিত শব্দবন্ধ মাত্র। ‘মোদির গ্যারান্টি’তেও আর আস্থা রাখে না দেশবাসী। মঙ্গলবার প্রকাশিত সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল এটাই ঘোষণা করে দিল পরিষ্কারভাবে।‌ বিশদ

05th  June, 2024
ফয়সালা

কাল সকালে আকাশের (আবিরে রাঙানো) রং গেরুয়াই থাকবে, নাকি বদলে যাবে রামধনু-রঙে— আজই সেই কঠিন প্রশ্নের ফয়সালা হয়ে যাবে। বিশদ

04th  June, 2024
অবিকৃত ফলাফল

বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ভারতের বৈশিষ্ট্য ও সেরা সম্পদ। বিচিত্রতা গাঁথা রয়েছে এদেশের প্রকৃতি, ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি প্রভৃতির মধ্যে। তার ফলে এখানে কোনও একটি বড় ‘ইভেন্ট’ যেমন-তেমন করে বা যখন-খুশি উদযাপন করা সম্ভব হয় না। বিশদ

03rd  June, 2024
একনজরে
একটি ভুয়ো বিজ্ঞপ্তি ভাইরাল হওয়ায় দক্ষিণ-পূর্ব রেলের হাওড়া-খড়্গপুর ডিভিশনের নিত্যযাত্রীদের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। ...

জুয়ার আসরে টাকা হেরেও জেতার আশা ছাড়তে পারেনি। অতিরিক্ত টাকা জেতার আশায় প্রতিবেশী যুবকের কাছে ধার নিয়েছিল ৮০০ টাকা। বেশ কয়েকদিন ধরে তাগাদা করেও সেই টাকা কিছুতেই দিচ্ছিল না। এনিয়ে বচসাও হয়। ...

ফিল সল্ট যেদিন ফর্মে থাকেন, কোনও টার্গেটই কঠিন মনে হয় না। আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের জার্সিতে ঝড় তুলেছিলেন তিনি। তাঁর ব্যাটিং তাণ্ডবে ম্লান হয়েছিলেন বিপক্ষ ...

গত বছর নববর্ষের দিন বোনকে সাঁতার শেখাতে গিয়ে মৃত্যু হয়েছিল দাদার। বৃহস্পতিবার বাবা-মায়ের সঙ্গে মেধাবী দাদার ডিগ্রি প্রাপ্তির শংসাপত্র নিতে বাবার সঙ্গে এল বোন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব সংগীত দিবস
বিশ্ব যোগব্যায়াম দিবস
১৯০৫: ফরাসি সাহিত্যিক জাঁ পল সার্ত্রের জন্ম
১৯৪০: আর এস এসের প্রতিষ্ঠাতা কেশব বলিরাম হেডগেওয়ারের মৃত্যু
১৯৪৫: কবি নির্মলেন্দু গুণের জন্ম
১৯৫৩: পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর জন্ম
১৯৫৫: প্রাক্তন ফুটবলার মিশেল প্লাতিনির জন্ম
১৯৮২: ডিউক অব কেমব্রিজ প্রিন্স উইলিয়ামের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৭৮ টাকা ৮৪.৫২ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৫২ টাকা ১০৭.৯৮ টাকা
ইউরো ৮৮.১০ টাকা ৯১.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৮০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,২০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৬ আষাঢ়, ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০২৪। চতুর্দ্দশী ৬/২৮ দিবা ৭/৩২। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ৩৩/০ অপরাহ্ন ৬/১৯। সূর্যোদয় ৪/৫৬/৪০, সূর্যাস্ত ৬/১৯/৪৯। অমৃতযোগ দিবা ১২/৫ গতে ২/৪৫ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৩ গতে ২/৫০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৩ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫০ গতে ৬/৪৪ মধ্যে পুনঃ ৯/২৫ গতে ১০/১৮ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৭ গতে ১১/৩৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৯ গতে ১০/১৯ মধ্যে। 
৬ আষাঢ়, ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০২৪। চতুর্দ্দশী দিবা ৬/৫০। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র সন্ধ্যা ৬/২৯। সূর্যোদয় ৪/৫৫, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ১২/৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৩০ মধ্যে ও ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৪/৫৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ গতে ৬/৪৯ মধ্যে ও ৯/২৯ গতে ১০/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৭ গতে ১১/৩৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/১ গতে ১০/২০ মধ্যে। 
১৪ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি-২০ বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ডকে ৭ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল দঃ আফ্রিকা

11:36:31 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ডকে ৩-১ গোলে হারাল অস্ট্রিয়া

11:31:03 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ৩ (৭৮ মিনিট)

11:15:17 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ২ (৬৭ মিনিট)

11:04:07 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ১ (হাফটাইম)

10:25:03 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ১ (৩১ মিনিট)

10:09:10 PM