Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

অযোধ্যা আছে, বাবরি নেই!

প্রায় পাঁচ বছর আগে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে অস্তিত্ব হারিয়েছিল। এবার ইতিহাসের পাতা থেকে বাবরি মসজিদের নামটাই মুছে দেওয়া হল! দ্বাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পড়ুয়ারা এখন থেকে জানবে, অযোধ্যায় রামমন্দিরের জায়গায় আগে ছিল ‘তিনটি গম্বুজের এক স্থাপত্য’। সদ্য শেষ হওয়া লোকসভা ভোটে উত্তরপ্রদেশের ফৈজাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণ করেও তার ফায়দা তুলতে পারেনি গেরুয়াবাহিনী। অযোধ্যা তথা ফৈজাবাদে হেরে গিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী। কিন্তু এর থেকে যে কোনও শিক্ষাই নেয়নি শাসকদল তা এই পাঠ্যক্রম সংশোধনের ঘটনা থেকেই পরিষ্কার। ইতিহাসের এই বিকৃতি বা প্রকৃত ইতিহাসকে আড়াল করার প্রবণতাকে ভালো চোখে দেখছেন না অনেকেই। পাঠ্যবইতে অযোধ্যার ইতিহাস পাল্টে দেওয়াকে সমর্থন জানিয়ে এনসিইআরটির সর্বময় কর্তা সাফাই দিয়েছেন, শিক্ষার বিষয়বস্তু ঘৃণা বা হিংসা হতে পারে না। পাঠ্যপুস্তকে এসব গুরুত্ব না দেওয়াই শ্রেয়। কেন দাঙ্গার ইতিহাস থাকবে পাঠ্যবইতে, সেই প্রশ্ন তুলেছেন সংস্থার চেয়ারম্যান। তাঁর যুক্তি, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ইতিবাচক নাগরিক, অহিংস বানাতে চাই আমরা। পড়ুয়ারা বড় হলে নিজেরাই সব জানতে-বুঝতে পারবে।’ তাঁর এই সাফাই মানতে নারাজ ইতিহাসবিদদের একাংশ। তাঁদের বক্তব্য, আগের সিলেবাসে অযোধ্যা নিয়ে দাঙ্গার সমালোচনা করা হয়েছিল। তাছাড়া দাঙ্গার ইতিহাস পড়ে কেউ দাঙ্গাবাজ হয় না। ইতিহাসবিদদের কারও কারও বক্তব্য, ইতিহাস সুনাগরিক গড়ে তোলে। তাই পড়ুয়াদের মধ্যে ইতিহাসের সার্বিক জ্ঞান তৈরি করে দেওয়া দরকার। 
এনসিইআরটি কেন্দ্রের অধীন একটি স্বশাসিত সংস্থা। দেশজুড়ে প্রায় ২৭ হাজার স্কুলের কয়েক লক্ষ সিবিএসই পড়ুয়া তাদের সিলেবাস মেনে পড়াশোনা করেন। অনেক ক্ষেত্রে আইসিএসই এবং কোনও কোনও রাজ্যবোর্ডও এই পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে। সংশোধিত অযোধ্যায় ইতিহাস পড়ে এরা যে এক অর্ধসত্য জানবে তাতে কোনও সন্দেহ নেই। দ্বাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পাঠ্যবইতে অযোধ্যা নিয়ে আগে চার পাতা বরাদ্দ ছিল। এখন তা কমে দু’ পাতা হয়েছে। এই সংশোধিত পাঠ্যপুস্তকে অযোধ্যার ইতিহাস বলতে গিয়ে লালকৃষ্ণ আদবানিদের রথযাত্রা, ১৯৯২ সালে ৬ ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ ধ্বংসে করসেবকদের ভূমিকা, সাম্প্রদায়িক অশান্তি, তৎকালীন উত্তরপ্রদেশে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হওয়া, বিজেপি সরকারকে আদালতের ভর্ৎসনা, বিজেপি সরকারের অনুশোচনা মূলক বিবৃতি বাদ দেওয়া হয়েছে। বাদ পড়েছে দুটি খবরের কাগজের ছবি। যার একটির শিরোনাম ছিল, বাবরি মসজিদ ধ্বংসের জন্য কল্যাণ সিং সরকারকে বরখাস্ত করা হল। অপরটি ছিল, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ি বলেছেন, অযোধ্যা হল বিজেপির সবচেয়ে বড় ভুল। এসব কিছুই বাদ দিয়ে নতুন বইতে শুধু লেখা হয়েছে, ১৯৮৬ সালে ওই তিন গম্বুজের সৌধের তালা খোলার পর হিন্দুরা মনে করেছিল, রামকে নিয়ে তাঁদের আবেগকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। অন্যদিকে, মুসলিমরা চেয়েছিল, ওই স্থাপত্যের ওপর তাদের অধিকার কায়েম করতে। শেষমেশ ২০১৯ সালের ৯ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ ওইস্থানে রামমন্দির নির্মাণের নির্দেশ দেন। তার ভিত্তিতেই অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণ হয়েছে। মসজিদ তৈরির জন্য আলাদা জমিও দেওয়া হয়েছে। তাৎপর্যপূর্ণ হল, অযোধ্যাকেন্দ্রিক রাজনৈতিক ইতিহাসের ভাষ্যকেও বদলে ফেলা হয়েছে! এই বই পড়ে জানা যাবে না যে, উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা কীভাবে ষোড়শ শতাব্দীতে নির্মিত একটি স্থাপত্যকে ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছিল। 
ইতিহাস বলে, যে কোনও দেশের স্বৈরাচারী শাসকের প্রধান টার্গেট থাকে ‘ইতিহাস’। বিজেপি ধর্মনিরপেক্ষ বহুত্ববাদের এই দেশকে ‘হিন্দুরাষ্ট্র’ বানাতে চায়। সেই লক্ষ্যেই প্রধানত ইতিহাসের নির্মম কাটাছেঁড়া চলছে। এর আগে স্কুলপাঠ্য থেকে মুঘল যুগের ইতিহাস বাতিল করা হয়েছে। দশম শ্রেণির বিজ্ঞান থেকে বাদ গিয়েছে ডারউইনের বিবর্তনবাদ, পিরিয়ডিক টেবিল। বাদ দেওয়া হয়েছে মুসলিম কবি ফৈয়জ আহমেদ সৈয়জের দুটি কবিতা। একাদশের সমাজতত্ত্বের সিলেবাস থেকে বাদ পড়েছে গুজরাত দাঙ্গার কথা (বলা বাহুল্য, গুজরাত দাঙ্গার সময়ে সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নরেন্দ্র মোদি)। দ্বাদশের ইতিহাস থেকে বাদ গিয়েছে মহাত্মা গান্ধী হত্যা বিষয়ক একাধিক অধ্যায়। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় তাদের সিলেবাস থেকে বাদ দিয়েছে সারে যাঁহা সে আচ্ছা-র রচয়িতা মহম্মদ ইকবালের জীবনী, মহাশ্বেতাদেবীর গল্প। মোদি সরকার শিক্ষায় গৈরিকীকরণের অভিযোগে বিদ্ধ। তা নতুন কিছু নয়। প্রকৃত ইতিহাস বদলে দেওয়ার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলেছে নাম বদলের হিড়িক। এইভাবেই হয়তো একদিন ‘ইন্ডিয়া’ নামটিও বদলে দেবে শাসকপক্ষ! সেই আশঙ্কাও দেখা দিচ্ছে। মোদিবাহিনীর কাছে কোনও কিছুই অপ্রত্যাশিত নয়। 
18th  June, 2024
পলকা সরকারের নষ্টামি

সংসদীয় গণতন্ত্রে মানুষের ভোটে নির্বাচিত একটি রাজনৈতিক দল অথবা জোট সরকার তৈরি করে। কিন্তু গঠিত সরকারটি আর সেই দল বা জোটের সম্পত্তি নয়।
বিশদ

যথারীতি দায় এড়াবার খেলা

সবে বছর পেরিয়েছে। ২০২৩-এর ২ জুন বাহানাগায় ঘটেছিল ভারতীয় রেলের ইতিহাসে ভয়াবহতম দুর্ঘটনাগুলির একটি। রেল কর্তৃপক্ষ এবং ওড়িশা সরকারের তথ্য অনুসারে, ২৯৬ জন যাত্রী নিহত হন এবং জখম হন ৬৩৬ জন। আহতদের মধ্যে ১৭৭ জনের আঘাত ছিল গুরুতর।
বিশদ

19th  June, 2024
ডাক্তারি ভর্তি ফিরুক রাজ্যেই

মে নয়া মোড় নিচ্ছে নিট দুর্নীতি। এবার সামনে এল ভয়াবহ তথ্য। বিহারের আর্থিক দুর্নীতিদমন শাখার (ইওইউ) প্রাথমিক তদন্তে প্রকাশ, প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য সে-রাজ্যের অনেক পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে দালালরা মাথাপিছু নিয়েছে ৩০ লক্ষাধিক টাকা। এই সূত্রে তদন্তকারী সংস্থা শনিবার ন’জন পরীক্ষার্থীকে তলব করেছে।
বিশদ

17th  June, 2024
হুঁশ নেই!

পূর্বাভাস ছিলই। সেই আশঙ্কাকে সত্যি প্রমাণ করে খাদ্যপণ্যের বাজারে আগুন লেগেছে। দামের ছেঁকায় জেরবার সাধারণ মানুষ। তবু হুঁশ নেই নরেন্দ্র মোদির! সরকার গঠনের জন্য কোনওরকমে সংখ্যাগরিষ্ঠতা জোগাড় করে আপাতত সংসার সাজিয়ে বসেছেন। বিশদ

16th  June, 2024
পথে বসিয়েছে অযোধ্যা

২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি এখনও স্মৃতিতে টাটকা। সেদিন এক রাজসূয় যজ্ঞের সাক্ষী থেকেছে দেশ। বিপুল সমারোহে, অযোধ্যার বুকে রামমন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ‘বালক’ রামের। আদ্যন্ত ‘ধর্মীয়’ এই অনুষ্ঠানে অর্থ আর ক্ষমতার যৌথ শক্তিতে নিজের কর্তৃত্ব জাহির করতে সক্ষম হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

15th  June, 2024
কথা রাখার পাঠ

কৃষককে ‘অন্নদাতা’ আখ্যা দেন নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২০১৬ সালে তিনিই ঘোষণা করেন, ২০২২-এর ভিতরে কৃষকের আয় দ্বিগুণ হবে। তারপরও পেরতে চলল দেড় বছর, কিন্তু অর্থনীতির উপর মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব মিলিয়ে দেখা যায়, কৃষকের আয় দ্বিগুণ হওয়া দূর, পরিবর্তে তাঁদের আয় বাস্তবে কমেই গিয়েছে। বিশদ

14th  June, 2024
মেধা বনাম ধান্দা

স্কুলে ক্লাসে ও পরীক্ষায় রচনা লিখতে হয় সকলকেই। তার মধ্যে ‘তোমার জীবনের লক্ষ্য’ বিষয়ক রচনা লেখার চল আবহমান। সেখানে দেখা যায়, বেশিরভাগ পড়ুয়া ‘ডাক্তার হতে চাই’ ঘোষণা দিয়েছে! এরপরই আসে ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, শিক্ষক এবং অন্য চেনা পেশাগুলির পালা। বিশদ

13th  June, 2024
সর্বংসহা বাংলা

ফিরে যাওয়া যাক ২০১৪ সালে, যেখান থেকে সূচনা হয়েছিল দেশে মোদিযুগের। সেবার বাংলা থেকে দুটি আসন পেয়েছিল বিজেপি—আসানসোল এবং দার্জিলিং। বাংলার মানুষ ভোলেনি আসানসোলের ভোটদাতাদের কাছে মোদির সেদিনের দাবি—‘মুঝে … চাহিয়ে!’ বিশদ

12th  June, 2024
উপেক্ষিতা

স্বাধীনতার প্রায় ৭৭ বছর পরেও লজ্জা ঢাকা গেল না! পৃথিবীর অর্ধেক আকাশ জুড়ে রয়েছে যে নারী, বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশে সংসদে এবারও তাঁরা প্রায় উপেক্ষিতই থেকে গেলেন! ৯ জুনের রবি সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসার পর তাঁর মন্ত্রিসভায় যে ৭১ জন জায়গা পেলেন, তার মধ্যে মাত্র ৭ জন মহিলা। শতাংশের হিসেবে ১০ শতাংশ।
বিশদ

11th  June, 2024
বাঁচার রাস্তা উন্নয়ন

অটলবিহারী বাজপেয়ি ছিলেন এনডিএ নামক কংগ্রেস-বিরোধী এক জোট সরকারের প্রধানমন্ত্রী। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় এনডিএর শক্তি ৩০৩ থাকলেও, বিজেপির নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা ছিল না—ম্যাজিক ফিগারের (২৭২) অনেক নীচেই ছিল বিজেপির একার সংগ্রহ (১৮২)। বিশদ

10th  June, 2024
কার্যত ‘সুপার ফ্লপ’

পরীক্ষায় বসার অনেক আগে থেকে নিজেকে ‘সেরা ছাত্র’ হিসাবে দেখাতে চেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ঢাকঢোল পিটিয়ে নিজের মাহাত্ম্য প্রচার করে বোঝাতে চেয়েছিলেন, শিবঠাকুরের আপন দেশে আগের সব প্রধানমন্ত্রীর থেকে তিনি একেবারেই আলাদা। বিশদ

09th  June, 2024
খেলা শুরু

এ যেন ‘শুরুর’ আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে! তীব্র গরমের সঙ্গে ঘরে-বাইরে সাঁড়াশি চাপে হাঁসফাঁস অবস্থা নরেন্দ্র মোদির। স্বপ্ন দেখেছিলেন, আগের দু’বারের মতো এবারও দলের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য মসনদে বসবেন। কিন্তু তা হয়নি। বিশদ

08th  June, 2024
ধন্যবাদ ভারতবাসী

গুজরাতে বিজেপির প্রভাব দীর্ঘদিন যাবৎ। সঙ্ঘের উত্থানের শুরুর ইতিহাস সেখানে প্রাচীন। ১৯৯৫ সালে কেশুভাই প্যাটেলের নেতৃত্বে ওই রাজ্যে প্রথমবার ক্ষমতার স্বাদ পায় তারা। তবে তাঁর রাজপাট দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বিজেপি থেকেই, তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন যিনি সেই সুরেশ মেহতাকে ক্ষমতার অলিন্দ ছেড়ে বেরিয়ে যেতে হয় অল্পকাল পরেই। বিশদ

06th  June, 2024
‘মোদি ম্যাজিক’ উধাও 

‘মোদি ম্যাজিক’ বলে বাস্তবে কিছু নেই, গেরুয়া শিবিরের তরফে একটি আরোপিত শব্দবন্ধ মাত্র। ‘মোদির গ্যারান্টি’তেও আর আস্থা রাখে না দেশবাসী। মঙ্গলবার প্রকাশিত সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল এটাই ঘোষণা করে দিল পরিষ্কারভাবে।‌ বিশদ

05th  June, 2024
ফয়সালা

কাল সকালে আকাশের (আবিরে রাঙানো) রং গেরুয়াই থাকবে, নাকি বদলে যাবে রামধনু-রঙে— আজই সেই কঠিন প্রশ্নের ফয়সালা হয়ে যাবে। বিশদ

04th  June, 2024
অবিকৃত ফলাফল

বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ভারতের বৈশিষ্ট্য ও সেরা সম্পদ। বিচিত্রতা গাঁথা রয়েছে এদেশের প্রকৃতি, ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি প্রভৃতির মধ্যে। তার ফলে এখানে কোনও একটি বড় ‘ইভেন্ট’ যেমন-তেমন করে বা যখন-খুশি উদযাপন করা সম্ভব হয় না। বিশদ

03rd  June, 2024
একনজরে
জুয়ার আসরে টাকা হেরেও জেতার আশা ছাড়তে পারেনি। অতিরিক্ত টাকা জেতার আশায় প্রতিবেশী যুবকের কাছে ধার নিয়েছিল ৮০০ টাকা। বেশ কয়েকদিন ধরে তাগাদা করেও সেই টাকা কিছুতেই দিচ্ছিল না। এনিয়ে বচসাও হয়। ...

বয়স মাত্র ২৪। কিন্তু, চুল সাদা করে বড় দাঁড়ি লাগিয়ে বিমানে ওঠার ‘ছক’ কষেছিল এক যুবক। কিন্তু, কর্মরত সিআইএসএফ জওয়ানদের তত্পরতায় ভেস্তে গিয়েছে তার পরিকল্পনা। ...

একটি ভুয়ো বিজ্ঞপ্তি ভাইরাল হওয়ায় দক্ষিণ-পূর্ব রেলের হাওড়া-খড়্গপুর ডিভিশনের নিত্যযাত্রীদের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। ...

গত বছর নববর্ষের দিন বোনকে সাঁতার শেখাতে গিয়ে মৃত্যু হয়েছিল দাদার। বৃহস্পতিবার বাবা-মায়ের সঙ্গে মেধাবী দাদার ডিগ্রি প্রাপ্তির শংসাপত্র নিতে বাবার সঙ্গে এল বোন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব সংগীত দিবস
বিশ্ব যোগব্যায়াম দিবস
১৯০৫: ফরাসি সাহিত্যিক জাঁ পল সার্ত্রের জন্ম
১৯৪০: আর এস এসের প্রতিষ্ঠাতা কেশব বলিরাম হেডগেওয়ারের মৃত্যু
১৯৪৫: কবি নির্মলেন্দু গুণের জন্ম
১৯৫৩: পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর জন্ম
১৯৫৫: প্রাক্তন ফুটবলার মিশেল প্লাতিনির জন্ম
১৯৮২: ডিউক অব কেমব্রিজ প্রিন্স উইলিয়ামের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৭৮ টাকা ৮৪.৫২ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৫২ টাকা ১০৭.৯৮ টাকা
ইউরো ৮৮.১০ টাকা ৯১.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৮০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,২০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৬ আষাঢ়, ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০২৪। চতুর্দ্দশী ৬/২৮ দিবা ৭/৩২। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ৩৩/০ অপরাহ্ন ৬/১৯। সূর্যোদয় ৪/৫৬/৪০, সূর্যাস্ত ৬/১৯/৪৯। অমৃতযোগ দিবা ১২/৫ গতে ২/৪৫ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৩ গতে ২/৫০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৩ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫০ গতে ৬/৪৪ মধ্যে পুনঃ ৯/২৫ গতে ১০/১৮ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৭ গতে ১১/৩৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৯ গতে ১০/১৯ মধ্যে। 
৬ আষাঢ়, ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০২৪। চতুর্দ্দশী দিবা ৬/৫০। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র সন্ধ্যা ৬/২৯। সূর্যোদয় ৪/৫৫, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ১২/৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৩০ মধ্যে ও ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৪/৫৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ গতে ৬/৪৯ মধ্যে ও ৯/২৯ গতে ১০/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৭ গতে ১১/৩৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/১ গতে ১০/২০ মধ্যে। 
১৪ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি-২০ বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ডকে ৭ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল দঃ আফ্রিকা

11:36:31 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ডকে ৩-১ গোলে হারাল অস্ট্রিয়া

11:31:03 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ৩ (৭৮ মিনিট)

11:15:17 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ২ (৬৭ মিনিট)

11:04:07 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ১ (হাফটাইম)

10:25:03 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ১ (৩১ মিনিট)

10:09:10 PM