Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

সবুজায়ন সংস্কৃতি

পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে বিধ্বংসী ঝড় বয়ে যাওয়া নতুন কিছু নয়। কিন্তু উম-পুন যে ধাক্কা দিয়ে গিয়েছে, কোনও সংশয় নেই, কলকাতার ইতিহাসে তার বিশেষ উল্লেখ থেকে যাবে। কারণ, স্মরণকালের মধ্যে কলকাতাকে এইভাবে আহত করেনি প্রকৃতির অন্য কোনও খেয়াল। ২০ মে’র এই বিপর্যয়ে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে সুন্দরবন এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের জনজীবন ও অর্থনীতির। সেটা অত্যন্ত হৃদয়বিদারক হলেও নতুন নয়—উপর্যুপরি বিপর্যয়ের সঙ্গে লড়াই করে বার বার মাথা তুলে দাঁড়ানোটাই বাংলার দক্ষিণতম বিন্দুর বৈশিষ্ট্য। সেদিনের ঘটনায় নতুন হল, উম-পুন কলকাতাকেও রেয়াত করেনি—কলকাতাবাসীকে বুঝিয়ে দিয়েছে, প্রকৃতির রোষ কাকে বলে! দুই এলাকার আর্থ-সামাজিক ক্ষতির তফাতটাও পরিষ্কার হল এখানে—কলকাতার জনঘনত্ব এবং সমাজ-অর্থনীতির আকারটাও (সাইজ) যে বিশাল, বহুগুণ। আরও পরিতাপের বিষয় এই যে, উম-পুনের ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার জন্য কলকাতা-সহ বাংলা যখন মরিয়া, তখনই কার্যত নেমে এল মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা—ঠিক এক সপ্তাহের মাথায়, ২৭ মে প্রায় একই অঞ্চলের উপর দিয়ে বয়ে গেল আরও এক দফা ঝড়। স্বল্পকাল স্থায়ী ওই ঝড়ের সরকারি কোনও নাম জোটেনি হয়তো, কিন্তু ভয়াবহতায় সেও তো কম যায়নি! বিধ্বস্ত কলকাতা-সহ বিরাট অঞ্চল তাতে নতুন ক্ষয়ক্ষতির শিকার হল। এই সময়টাকে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ বললে অত্যুক্তি হয় না। সমাজের প্রতিটি, তুচ্ছাতিতুচ্ছ ঘাত-প্রতিঘাতের ছবিও আয়নার মতো ভেসে ওঠে সোশ্যাল মিডিয়ার পর্দায়। ২৭ মে সন্ধ্যা থেকে কলকাতার নানা অঞ্চলের ছবিসহ সংক্ষিপ্ত বর্ণনায় চোখ রেখে চমকে উঠল বিশ্ববাসী—হায়, কলকাতার বুকে আঘাতের পর আঘাত! ছবি পোস্টসহ কেউ লিখেছেন—‘উম-পুনও যে প্রাচীন গাছটাকে নত করতে পারেনি, সেটা আজ ধরাশায়ী হয়ে গেল!’ সেদিনও কলকাতা-সহ রাজ্যের নানা স্থানের মানুষকে নতুন করে বিপর্যয় মেনে নিতে হল।
সরকারি হিসেবে, শুধু কলকাতা মহানগরেই ধ্বংস হয়েছে সাড়ে ১৫ হাজার গাছ। মনে রাখতে হবে, কলকাতা বলতে এখন বাস্তবে আর কলকাতা কর্পোরেশন এলাকাটুকুকেই বোঝায় না। উত্তর ও দক্ষিণ শহরতলি এবং হাওড়া নিয়ে বৃহত্তর কলকাতাই সকলের আলোচনায় আসে। সেই বিচারে এই বিরাট অঞ্চলে নষ্ট-হওয়া গাছের সংখ্যা লক্ষাধিক হয়তো! নগরায়ণের বিরুদ্ধে সবচেয়ে জোরালো যুক্তি হল, ভূমি, জলাভূমি ও অরণ্যের উপর বিরাট কোপ পড়ে। তাতে প্রত্যক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় গাছপালা-সহ সমস্ত রকম উদ্ভিদ এবং তাদেরকে আশ্রয় করে বেঁচে থাকা প্রাণীগুলি—কেঁচো, পতঙ্গ থেকে কাঠবিড়ালি, বেজি, বনবিড়াল, শিয়াল, পাখি প্রভৃতি। মানুষ যতই নিজেকে ‘শ্রেষ্ঠ’ মনে করুক, প্রকৃতি ও পরিবেশ এদের সকলকেই নিয়ে। যে-কোনও একটি অংশ ছেঁটে দেওয়ার অর্থ পরিবেশের ভারসাম্য হারানো। বাতাসের বিশুদ্ধতার চাবিকাঠিটিও এই সিস্টেমের অভ্যন্তরে লুকনো।
ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার পরিপ্রেক্ষিতে প্রকৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে অংশত আপসের নামই নগরায়ণ। এখানেই আমাদের দু’কূল রক্ষার কৌশল নিতে হয়—পরিবেশের ক্ষতি এড়িয়ে নগরজীবন। এই কৌশলের দু’টি দিক—জলাভূমি সংরক্ষণ এবং সবুজের সমারোহ। সাম্প্রতিক দু’দিনের ঝড়ে বৃহত্তর কলকাতার এবং অন্য একাধিক অঞ্চলের গাছপালার বিপুল ক্ষতি হয়ে গিয়েছে। এতে শুধু পাখপাখালি আশ্রয়হীন হয়নি, বাতাসেরও বিপুল ক্ষতি হচ্ছে। লকডাউনের কাল বলে সেভাবে মালুম হচ্ছে না। যানবাহন, কল-কারখানা প্রভৃতি স্বাভাবিক হলেই ত্রাহি রব ছাড়তে হতে পারে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার একেবারে ঠিক সময়ে নতুন ‘সবুজায়ন নীতি’ তৈরি করতে উদ্যোগী হয়েছে। কলকাতাকে ফের সবুজে মুড়ে দেওয়ার অঙ্গীকার করেছন পুরমন্ত্রী তথা মেয়র ফিরহাদ হাকিম। বর্ষাকাল আসন্ন। সমস্ত মানুষকে সঙ্গে নিতে পারলে এই পরিকল্পনার সার্থক রূপায়ণ শুধু সময়ের অপেক্ষা। এটাকে একটা অমূল্য সুযোগ হিসেবেই নিতে হবে। বৃহত্তর কলকাতার পক্ষে উপযোগী বৃক্ষগুলি রোপণের মাধ্যমে আরও সবুজ করে তুলতে হবে এই অঞ্চলটাকে। একই নীতিতে বাকি এলাকারও ক্ষতিপূরণ করতে হবে। সবুজায়ন হয়ে উঠুক আমাদের কালচার, সকলের যাপনচিত্রের অঙ্গ।
01st  June, 2020
গরিবকে মাথা তুলতে নগদ

 শস্যশ্যামলা বাংলা। কিন্তু বিধ্বংসী উম-পুন তছনছ করে দিয়েছে আমাদের ঘর। সবচেয়ে ক্ষতি করেছে সোনার বাংলার সোনার ফসলের। চাষির ঘরে তাই এখন হাহাকার। দুশ্চিন্তায় মাথায় হাত। কীভাবে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলার লক্ষ লক্ষ চাষি? ঝড় আসছে বলে আগাম সতর্কবার্তা ছিল।
বিশদ

বিকেন্দ্রিত কোভিড চিকিৎসা

 সোমবারের সরকারি হিসেব বলছে, কালিম্পং ছাড়া রাজ্যে আর কোনও জেলা নেই, যাকে গ্রিন জোন হিসেবে উল্লেখ করা যায়। অর্থাৎ বাকি সমস্ত জেলাতেই কমবেশি কোভিড-১৯ পজিটিভ রোগী আছে। সোজা কথায়, কালিম্পং বাদে বাংলা করোনা-পীড়িত।
বিশদ

03rd  June, 2020
আশার আলো

করোনার দাপটে যখন বিশ্বজুড়ে মন্দা শুরু হয়েছে, চাকরি যাচ্ছে কোটি কোটি মানুষের, তখন এই রাজ্যের জন্য সুখবর বয়ে এনেছে মোদি সরকারের দেওয়া এক তথ্য। কেন্দ্র জানিয়েছে, গত এক বছরে রাজ্যে চাকরির বাজার বেড়েছে। চাকরি পেয়েছেন প্রায় পৌনে তিন লক্ষ মানুষ।
বিশদ

02nd  June, 2020
দুর্দিনে ভরসা সেই কৃষি

ভারতীয় অর্থনীতির উপর করোনা আক্রমণের প্রভাব যে বিরাট হতে চলেছে, তা নিয়ে সংশয়ের অবকাশ নেই। তবে এখনও পর্যন্ত যতটুকু আমরা জানতে পারছি তা বিক্ষিপ্ত কিছু তথ্য এবং তার বেশিরভাগটাই অনুমান বা আশঙ্কা।
বিশদ

31st  May, 2020
মমতার আশঙ্কাই সত্যি

 করোনা সঙ্কট মোকাবিলায় কেন্দ্রীয় সরকারের ধারাবাহিক ব্যর্থতার মাশুল দিতে হচ্ছে রাজ্যকে। পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়া লকডাউন ঘোষণার ফল ভুগতে হচ্ছে পরিযায়ী শ্রমিকদের। এটাই বাস্তব সত্য। তাঁদের নিয়ে কেন্দ্রের যে কোনওরকম সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছিল না, তা ইতিমধ্যে স্পষ্ট। প্রশ্ন হল, দেশবাসীর সুরক্ষায় সতর্ক প্রহরীর মতো দাঁড়িয়ে দেশের শাসক রাজধর্ম কতটা পালন করছে? বিশদ

30th  May, 2020
খামখেয়ালি ট্রেন

 মানুষ শোকে কাতর হয়। কিন্তু শোক যখন বিরাট বিপুল—জানা হয়ে গিয়েছে যে উপর্যুপরি শোকটাই ভবিতব্য—মানুষ সেই শোকে পাথর হয়ে যায়। ঠিক এই নিয়মেই খবরের কাগজের ভিতরের পাতায় স্বাভাবিক জায়গা খুঁজে নিয়েছে ‘আমরিকায় ভাইরাসের বলি লক্ষ, বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭ লক্ষ ছাড়াল’-র মতো বিরটা খবরটি।
বিশদ

29th  May, 2020
বিপদ পিছু ছাড়েনি,
সতর্কতা জরুরি

দু’মাস পেরিয়ে গিয়েছে, অথচ করোনা নিয়ে আতঙ্ক কেটে যাওয়ার কোনও লক্ষণ নেই! বরং এই মারণ ভাইরাসের থাবায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। কী দেশে, কী রাজ্যে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আরও বেশ কিছুদিন এই ভাইরাসের লালচোখ দেখতে হবে। বিশদ

28th  May, 2020
সমন্বয়ের এতটা অভাব! 

জয় যেখানে চূড়ান্ত লক্ষ্য, সেটা একটা গেম, বা খেলা। সেই হিসেবে যুদ্ধ হল সবচেয়ে বড় খেলা। যুদ্ধে জরুরি সৈন্যসহ লোকবল এবং কৌশল। জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয় সেরা কৌশলের দ্বারা। কৌশল নির্ধারণ করতে হয় প্রতিপক্ষ কে এবং কেমন তার শক্তি ও কৌশল ইত্যাদি দেখে।   বিশদ

27th  May, 2020
বিপদকালেও চীনের আগ্রাসন! 

ভারত বরাবরই শান্তি ও সৌভ্রাতৃত্বের আদর্শে বিশ্বাসী। কিন্তু তার প্রতিবেশী এমন দু’টি রাষ্ট্র রয়েছে, যারা সে পথে হাঁটে না। চীন ও পাকিস্তান। কখনও সীমান্ত দিয়ে সেনা ঢুকিয়ে দখলদারির চেষ্টা, কখনও বা জঙ্গিহানায় মদত জুগিয়ে ভারত সরকারকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখতে চায় তারা।   বিশদ

26th  May, 2020
আর একটু ধৈর্য 

প্রবাদ যে কতটা সত্য বহন করে, তা পশ্চিমবঙ্গকে হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দিল ২০২০। এ বছরটা শুরুই হয়েছে যেন বিপর্যয়কে সঙ্গী করে। অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে পড়েছে দেশ। সাড়ে তিন বছরেও ‘কারেকশন’ হয়নি।  বিশদ

25th  May, 2020
এবার কেন্দ্রের পালা

প্রাকৃতিক বিপর্যয় পশ্চিমবঙ্গের ফি বছরের সঙ্গী। কোনও বছর বন্যা, তো পরের বছর বিধ্বংসী ঝড়। কোনও বছর খরা, তো পরের বছর পাহাড়ে ধস। এছাড়া নদীতে ব্যাপক ভাঙন, সুন্দরবন অঞ্চলে মাইলের পর মাইল নদীবাঁধ ভেঙে যাওয়া, লোনাজল ঢুকে গিয়ে কৃষিজমি নষ্ট হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলি আছেই।
বিশদ

24th  May, 2020
দুর্যোগ শেষে অগ্রিম, লক্ষ কোটি
ক্ষতির হিসেব মিলবে তো?

 মারণ ঝড়ের ধ্বংসলীলায় বিধ্বস্ত রাজ্যের লক্ষ লক্ষ মানুষ। মাথার উপর ছাদটুকুও নেই, শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে নিঃস্ব অনেকেই। আকাশে আলো ফুটলেও নির্মম কঠিন এই পরিস্থিতিতে তাঁদের জীবনে কে দেবেন আলোর সন্ধান? বিশদ

23rd  May, 2020
 সবাই মিলে বিপর্যয়ের মোকাবিলা করতে হবে

পশ্চিমবঙ্গ নামের সুপ্রাচীন জনপদটি সুজলা সুফলা। সে আমাদের জন্য আশীর্বাদ। এর পিছনে রয়েছে এখানকার প্রকৃতির বৈশিষ্ট্য। নদীমাতৃক এই সভ্যতা বিপুল পরিমাণে ঋণী বঙ্গোপসাগরের কাছে। বঙ্গের নামাঙ্কিত এই উপসাগর আবার ভয়ঙ্কর খেয়ালি।
বিশদ

22nd  May, 2020
জোড়া বিপর্যয় মোকাবিলার কঠিন চ্যালেঞ্জ

 বিপদ একা আসে না। বিপদের পিছু পিছু আসে অন্য বিপদ। একে করোনা সঙ্কট, তারমধ্যেই ধেয়ে এল এক ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক দুর্যোগ উম-পুন। সুপার সাইক্লোন। এমন জোড়া ধাক্কাই সামলাতে হচ্ছে বাংলাকে। বিশদ

21st  May, 2020
অর্থনীতির প্রাণভোমরা

গত পাঁচ দশক ধরে কৃষিক্ষেত্রকে বাদ দিলে, ভারতীয় অর্থনীতির প্রধান শক্তির নাম এমএসএমই—অর্থাৎ ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। ভারতের শিল্পক্ষেত্রে এমএসএমই দু’ভাবে তার ভূমিকা পালন করে থাকে। (এক) বৃহৎ শিল্পের সহায়ক বা সহযোগী হিসেবে।
বিশদ

20th  May, 2020
বেসরকারিকরণ কি ত্রাণের
প্যাকেজ হতে পারে?

 বিপদের দিনে বোঝা যায় কে বন্ধু আর কে শত্রু। প্রকাশ্যে আসে দেশের সরকারের ভূমিকা। করোনার বিপদ মোদি সরকারের কাছে কিছুটা যেন সাপে বর হয়েই দাঁড়িয়েছে। তাদের সাম্প্রতিক কিছু কাজকর্মে সেটাই ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। বিশদ

19th  May, 2020
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি, ৩ জুন: ট্রেনের সাধারণ কোচকে করোনার কোয়ারেন্টাইনের কাজে ব্যবহার করার বিষয়টিকে ‘গিমিক’ বলেই তোপ দাগল তৃণমূল। শ্রমিক স্পেশালে ৮০ জন পরিযায়ী শ্রমিকের বেঘোরে প্রাণ হারানো নিয়েও মোদি-শাহকে কাঠগড়ায় দাঁড় করালেন দলের জাতীয় মুখপাত্র তথা রাজ্যসভায় তৃণমূলের নেতা ...

নয়াদিল্লি, ৩ জুন: চোটের কারণে দীর্ঘদিন মাঠের বাইরে হার্দিক পান্ডিয়া। ভারতী দলের এই তারকা অলরাউন্ডারটিকে শেষবার টিম ইন্ডিয়ার জার্সি পরে খেলতে দেখা গিয়েছিল ২০১৮ সালে। ...

 রূপঞ্জনা দত্ত, লন্ডন, ৩ জুন: করোনায় মৃত্যু এবং আক্রান্তের নিরিখে ব্রিটেনে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন ব্ল্যাক অ্যান্ড এথনিক মাইনরিটি (বিএএম‌ই) গোষ্ঠীর মানুষ। এ ব্যাপারে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ড (পিএইচ‌ই)। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি,বারাসত: মঙ্গলবার সন্ধ্যার প্রবল বৃষ্টিতে বসিরহাট পুরসভার একাধিক ওয়ার্ডের কয়েকশো বাড়ি জলমগ্ন হয়ে গিয়েছে। বেশ কিছু জায়গায় ঘরের মধ্যে হাঁটু সমান জল দাঁড়িয়ে রয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। ব্যবসাতে যুক্ত ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৩২: শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃতের রচনাকার মহেন্দ্রনাথ গুপ্তের (শ্রীম) মৃত্যু
১৯৩৬: অভিনেত্রী নূতনের জন্ম
১৯৫৯: শিল্পপতি অনিল আম্বানির জন্ম
১৯৭৪: অভিনেতা অহীন্দ্র চৌধুরির মৃত্যু
১৯৭৫ - মার্কিন অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলির জন্ম
১৯৮৫: জার্মান ফুটবলার লুকাস পোডোলোস্কির জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.২৯ টাকা ৭৬.০১ টাকা
পাউন্ড ৯২.৯৪ টাকা ৯৬.২৩ টাকা
ইউরো ৮২.৬৮ টাকা ৮৫.৭৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ৪ জুন ২০২০, বৃহস্পতিবার, ত্রয়োদশী ২/৫৮ প্রাতঃ ৬/৭ পরে চর্তুদশী ৫৫/৫২ রাত্রি ৩/১৬। বিশাখা নক্ষত্র ৩৪/১৩ রাত্রি ৬/৩৭। সূর্যোদয় ৪/৫৫/১৬, সূর্যাস্ত ৬/১৪/৯। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫৭ গতে ৯/৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৬ গতে ২/৪ মধ্যে পুনঃ ৩/২৯ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/৫৪ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৫ গতে ১২/৫৫ মধ্যে।
২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ৪ জুন ২০২০, বৃহস্পতিবার, ত্রয়োদশী প্রাতঃ ৫/১ পরে চর্তুদশী রাত্রি ২/৫৩। বিশাখানক্ষত্র সন্ধ্যা ৬/২২। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৬। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪১ গতে ৬/১৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৫ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/০ গতে ২/৬ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। কালবেলা ২/৫৬ গতে ৬/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৬ গতে ১২/৫৬ মধ্যে।
১১ শওয়াল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বৃষ: শেয়ার-ফাটকায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯৩২: শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃতের রচনাকার মহেন্দ্রনাথ গুপ্তের (শ্রীম) মৃত্যু১৯৩৬: অভিনেত্রী নূতনের ...বিশদ

07:03:20 PM

রাজ্যে করোনায় মৃত্যু ২৮৩
রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৬৮ জনের শরীরে মিলল করোনা ...বিশদ

07:02:37 PM

তামিলনাড়ুতে একদিনে করোনা আক্রান্ত ১,৩৭৩, মৃত ১২ 
তামিলনাড়ুতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১,৩৭৩ জন। মৃত্যু ...বিশদ

07:01:52 PM

কর্ণাটকে একদিনে করোনা আক্রান্ত ২৫৭, মৃত ৪ 
কর্ণাটকে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু ...বিশদ

06:51:26 PM

বাংলাদেশে একদিনে করোনা আক্রান্ত ২,৪২৩, মৃত ৩৫
গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলাদেশে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ২,৪২৩ জন। ফলে ...বিশদ

06:04:57 PM