Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

জলাশয় ধ্বংসে শাস্তিটাও কাম্য

ভারতে সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ রাজ্যগুলির মধ্যে শীর্ষস্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। জনবসতির ঘনত্ব এখানে ক্রমবর্ধমান, নানা কারণে। স্বভাবত বসতি কেন্দ্রীভূত হওয়ার প্রবণতা কলকাতাকে ঘিরেই। কারণটি সোজা। পূর্ব ভারতের ভিতরে আধুনিক জীবনযাপনের সবচেয়ে বেশি সুযোগ কলকাতাতেই মেলে। জীবিকার সুযোগটি এখানে যেমন কেন্দ্রীভূত হয়েছে, তেমনি বিকশিত হয়েছে জীবনকে নানাভাবে উপভোগ করার উপকরণগুলিও, যেগুলি মোটামুটিভাবে সব শ্রেণীর নাগালেও। কিন্তু, সকলকে মাথা গোঁজার ঠাঁই দেওয়ার পরিসর খাস কলকাতার নেই। কারণ, প্রসারিত হৃদয়ের কলকাতার মানচিত্রের সীমাবদ্ধটি বোধগম্য। অতএব, শহুরে চাহিদার মানুষের ভিড় জমে উঠেছে কলকাতার চতুর্দিকের অপেক্ষাকৃত ছোট পুরসভা এবং পঞ্চায়েত এলাকাগুলিতে। কলকাতা পুরসভায় একাধিকবার ‘অ্যাডেড ‌এ঩রিয়া’ যোগ করে এবং অন্য কয়েকটি ছোট পুরসভার আয়তন বাড়িয়ে নগরায়ণের প্রবণতাটিকে প্রত্যক্ষভাবে উৎসাহিত করা হয়েছে। বিষয়টি অনিবার্যই ছিল। কিন্তু, এই আলোর নীচে অন্ধকারের মতোই প্রবেশ করেছে একটি মস্ত সমস্যা। নাম তার প্রোমোটাররাজ। প্রোমোটার নামে একটি নব্য মুনাফালোভী শ্রেণীর সৃষ্টি হয়েছে। এদের কাছে প্রধান শিকারের নাম জমি। যেন তেন প্রকারে একখণ্ড জমি হাতিয়ে নেওয়াতেই এদের মোক্ষলাভ যেন। এদের বেশিরভাগের কাছে জমির চরিত্রটি গৌণ। তুচ্ছ আ‌ইনি সীমাবদ্ধতা। নিতান্তই অবান্তর পরিবেশগত প্রশ্নগুলি। তার ফলে, কলকাতার অভ্যন্তরের সর্বনাশ যা হওয়ার তা আগেই হয়ে গিয়েছে।
সর্বনাশের শেষ প্রহর গোনে শহরতলি এখন। নদী, খাল, ফসলের খেত খামার, ফলের বাগবাগিচা, খেলার মাঠ, ঘোরা বেড়ানোর পার্ক, কারখানা, স্কুলবাড়ি, সিনেমা হল, অন্যধরনের বিনোদন কেন্দ্র, বিল, দিঘি, পুকুর প্রভৃতির বেশিরভাগ চিরতরে হারিয়ে গিয়েছে। পাড়ার ভিতরে ভিতরে বাকি আছে সামান্য কিছু ক্ষুদ্রকায় ডোবা—যেগুলি আকারে আয়তনে দু-এক বিঘে, এমনকী পাঁচ-দশকাঠার ভিতরেই হয়তো। জমি হাঙরদের শ্যেনদৃষ্টি পড়ে থাকে সেগুলির দিকে। এসবের অবশ্যম্ভাবী পরিণতিতে পরিবেশ বাসযোগ্যতা হারাচ্ছে প্রতিনিয়ত। বায়ুর দূষণ মাত্রা ছাড়াচ্ছে। বিপন্ন দিল্লিকে দেখেও আমরা নির্বিকার। ভয়ঙ্কর আঘাত নেমে এসেছে নিকাশিব্যবস্থায়। রাস্তাঘাট পাড়া বসতি মহল্লা বাজার পার্ক হাসপাতাল প্রভৃতি জলমগ্ন হচ্ছে ফি বর্ষায়। নিকাশি সমস্যায় একাকার হয়ে পড়ছে কলকাতা এবং শহরতলির ব্যাপক অংশ। সমস্যাটি প্রতি বছর তীব্রতর হচ্ছে। আরও একটি বিপদ হল—গ্রামে গ্রামে ইতিহাস হয়ে গিয়েছে কৃষিজ ফসল উৎপাদনের, ফলমূল জোগানের উৎসগুলি। শীতের শুরুতে সারা বাংলায় সাধারণভাবে সব্জির জোগান বেড়ে যাওয়ার কথা থাকে। বাজারে চলে আসে মিষ্টি জলের রকমারি মাছ। খেজুরগুড়ের গন্ধে ম ম করে আমাদের চারপাশ। কিন্তু, এবছর কলকাতা এবং শহরতলি, এবং অংশত সারা বাংলা যে অচেনা ঠেকছে—তাকে পরিবেশ ধ্বংসযজ্ঞের ‘ডাইরেক্ট এফেক্ট’ হিসেবেই চিহ্নিত করতে হয়।
সংবিৎ ফেরা মানুষের বাঁচার লড়াইকে নস্যাৎ করে দেওয়ার নষ্টামিও জারি রেখেছে অসাধু কিছু প্রোমোটার। টার্গেট করে নেওয়া পুকুর, ডোবা, মাঠ প্রভৃতিকে তারা ধীরে ধীরে রাতের আঁধারে ভরাট করে ফেলছে। এমনভাবে করছে যাতে অসতর্ক মানুষ ধরতে না-পারে। অনেক ক্ষেত্রে আবার প্রতিবাদী মানুষকে চরম মূল্য চোকাতে হয়। এর দৃষ্টান্ত ভূরি ভূরি। সম্প্রতি এমনই কিছু সমস্যার কথা অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র মহাশয়ের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। তিনি উত্তর শহরতলির এই গুরুত্বপূর্ণ এলাকারই বিধায়ক। সেখানকার কল্যাণনগরসহ বিস্তীর্ণ এলাকায় খান ১৪ পুকুর ডোবা ভরাটের নাছোড় নষ্টামি চলছে। বাসিন্দাদের অভিযোগ অনুসারে, ইতিমধ্যেই সেগুলির ৫-২০ শতাংশ ভরাট হয়ে গিয়েছে। এগুলি এখনই ঠেকানো না-গেলে পুরোটাই কংক্রিটের জঙ্গলে রূপান্তরিত হয়ে যাবে। সেই বিভীষিকার কথা কল্পনা করে বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে উঠেছেন। সংবেদনশীল মন্ত্রী মশায়ও সেটা ঠেকাবার জন্য যথাবিহিত তৎপর। এজন্য তাঁর সাধুবাদ প্রাপ্য। তাঁর নির্দেশ মোতাবেক আংশিক ভরাট হয়ে-যাওয়া পুকুর ডোবা থেকে মাটি তুলে ফেলা হচ্ছে। সেগুলিকে পুরনো চেহারাতেই ফিরিয়ে দেওয়া হবে। এই বাবদ খরচটি কিন্তু বিপুল। পুরসভার কোষাগার উপুড় করে সেটা না-করলেই ভালো। খরচের পুরোটাই দোষী জমি মাফিয়া এবং প্রোমোটারদের কাছ থেকে আদায় করা দরকার। তাদেরকে আইনের মুখোমুখি আনাও জরুরি, রেয়াত করা হলে এই সর্বনাশের পুনরাবৃত্তি রোধ করা কিন্তু অসম্ভব হয়ে পড়বে। এখানে কিছুদিন ঘাপটি মেরে থেকে কালো হাত তারা অন্যত্র বাড়াবে। আর, যদি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বার্তাটি দেওয়া যায়, তবে বাংলাজুড়ে তাদের ‘বেরাদাররাও’ হিসেব করে কদম ফেলতে বাধ্য হবে।
21st  November, 2019
রান্নাঘরে আগুন, অসহায় সরকার 

দেশজুড়ে রীতিমতো যেন প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় পেট্রল, ডিজেল সহ অনেককে পিছনে ফেলে বিদ্যুৎগতিতে এগিয়ে চলেছে পেঁয়াজ। তার গতি এতটাই তীব্র যে, ধারেকাছে কেউ ঘেঁষতে পারছে না। চিতাবাঘের গতিও তার কাছে হার মেনেছে। 
বিশদ

আর রেল দুর্ঘটনা চায় না দেশ

রেল। এই ছোট্ট একটি শব্দের গুরুত্ব ভারতের মতো সুবিশাল দেশে বিরাট। দেশজুড়ে ৬০ হাজার কিমি রেল ট্র্যাকে রোজ নানা ধরনের ১১ হাজারের বেশি ট্রেন দিন-রাত ছুটে বেড়াচ্ছে। তার মধ্যে দীর্ঘতম রেলরুট হল অসমের ডিব্রুগড় থেকে সুদূর দক্ষিণে কন্যাকুমারী—৪,২৮৬ কিমি!
বিশদ

05th  December, 2019
গোদের উপর বিষফোঁড়া 

এখন বাজার করতে যাওয়া আর গিলোটিনে মাথা দেওয়া একই ব্যাপার। বাজার মানেই তপ্ত কড়াই। পিঁয়াজ কিনলে আলু কেনার পয়সা থাকে না। আলু কিনলে ফুলকুপি কেনার পয়সা থাকে না। ফুলকপি কিনলে ধনেপাতা কেনার পয়সা থাকে না। এই নিত্য ছেঁকা খাওয়ার অবস্থার মধ্যেই এল দুঃসংবাদ। আরও এক ছেঁকা। 
বিশদ

03rd  December, 2019
ধ্যান-জপের অপরিহার্য্যতা 

জপ-ধ্যানাদি সম্বন্ধে একটা সন্দেহ কাহারও কাহারও মনে থাকিতে পারে। আচার্য্যদেব ফোন সময়ে বলিয়াছেন—সকলে জপ করে কাঠের মালায়, তিনি জপ করেন জাতিগঠনের মালায়—কোন দুর্ব্বল মুহুর্তে ইহার ব্যাখ্যা কেহ কেহ নিজের সুবিধা মতো করিয়া নিতে পারে। মনে হইতে পারে, আচার্য্যদেব জাতিগঠনের কাজকে জপ-ধ্যানের চাইতে উচ্চ স্থান দিয়াছেন। 
বিশদ

02nd  December, 2019
বন্ধ হোক পেঁয়াজের দাদাগিরি

চলতি সপ্তাহেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে পেঁয়াজ। কালোবাজারি রুখতে সরকারের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ রয়েছে। নজরদারির জন্য রয়েছে টাস্ক ফোর্স। কিন্তু, সেসবকে কলা দেখিয়ে খুচরো বাজারে চলছে ‘পেঁয়াজের দাদাগিরি’। পরিস্থিতি এমনই যে, আপেলের মতো দামি ফলকে হারিয়ে মহার্ঘ তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে সে। 
বিশদ

02nd  December, 2019
আর্থিক সঙ্কট, মোদির চ্যালেঞ্জ 

রাজনীতির ময়দানে একের পর এক ধাক্কা সামাল দেওয়ার ফুরসত নেই, তারই মধ্যে নরেন্দ্র মোদির কাছে আরও বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে এল দেশের অর্থনীতি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ‘সমস্যা কিছু রয়েছে ঠিকই, তবে আর্থিক মন্দা নয়।  বিশদ

01st  December, 2019
আগুনখেলায় হাতও পুড়ল, মুখও বাঁচল না

 কথায় আছে—অতি দর্পে হতা লঙ্কা। এটা শুধু কথার কথা নয়, দেশে-কালে, ইতিহাসে বারবার তা প্রমাণিত সত্য। ঔদ্ধত্য আকাশ ছুঁয়ে ফেললেই তার পতন অনিবার্য। যেমনটা দেখা যাচ্ছে সাম্প্রতিক আমাদের দেশের রাজনীতিতে। সেই কারণেই লোকসভা ভোটে দু’কূল ছাপানো ফলাফলের পর থেকে বিজেপি নিজেকে সর্বশক্তিমান ভাবতে শুরু করেছিল। বিশদ

30th  November, 2019
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের মাশুল গুনতে হয় জনগণকেই 

এতদিন যা ছিল মানুষের মনে, বৃহস্পতিবার সেটাই এল সরকারের মুখে। সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষকুমার গঙ্গওয়ার স্বীকার করে নিয়েছেন, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।  বিশদ

29th  November, 2019
গড়পড়তা

গত শনিবার সাত সকালে দ্বিতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। পিছন পিছন শপথ নিলেন উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ার। তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করালেন রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি। বলা হল, ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেবেন ফড়নবিশ।
বিশদ

28th  November, 2019
ক্ষোভ প্রশমনের দাওয়াই 

অবসরপ্রাপ্ত বহু মানুষ স্বস্তিতে নেই। সন্তানের বেকারত্ব, নিজের রোগব্যাধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা সমস্যায় জেরবার তাঁরা। কর্মজীবনে তিলে তিলে সঞ্চয় করা অর্থের সুদের টাকায় অনেকের পক্ষে সংসার চালানোটা এখন মুশকিল হয়ে দাঁড়াচ্ছে।  বিশদ

27th  November, 2019
আপাতত জল্পনার স্বর্গরাজ্য 

মাঝরাতেই শিবির বদল শারদ পাওয়ারের ভাইপোর। রাতের অন্ধকারে মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে নাটকীয় পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান চরিত্র হয়ে উঠলেন এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার। কোন অজিত পাওয়ার? ফড়নবিশ যাঁকে দুর্নীতির দায়ে জেলে পাঠিয়েছিলেন। অতঃপর সেই অজিতের হাত ধরেই মহারাষ্ট্রে ফের সরকারে বিজেপি। 
বিশদ

25th  November, 2019
ঐতিহাসিক ‘গোলাপি’ টেস্ট

 অবশ্যই ঐতিহাসিক। দিনরাতের টেস্ট ম্যাচের পরিধিতে ঢুকে পড়ল ভারত। সৌজন্যে, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, বদল আসতে চলেছে তাঁর হাত ধরে। ভারতের ক্রিকেটে।
বিশদ

24th  November, 2019
আবার শিল্পে সুসময় আসুক

পশ্চিমবঙ্গে শিল্প-বিকাশের ক্যালেন্ডারটি থমকে গিয়েছিল বাম আমলেই। একরোখা শ্রমিক আন্দোলনের জেরে ধীরে ধীরে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল কারখানার চিমনিগুলি। ধনতন্ত্রের অবসানে শ্রমিক শ্রেণীর নেতৃত্বে রাষ্ট্র গঠনের আফিমে বুঁদ করে মজদুর খেপিয়ে এক এক করে শিল্পপতিদের রাজ্যছাড়া করেছে সিপিএম। যার ফলে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে বঙ্গের শিল্প সম্ভাবনার। 
বিশদ

23rd  November, 2019
এনআরসির উদ্দেশ্য হয়তো সাধু, উদ্বেগ প্রয়োগ নিয়েই

 মানুষের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের। আর রাজনৈতিক নেতাদের টিকে থাকার জন্য লাগে ইস্যু। জবরদস্ত ইস্যুই রাজনীতির প্রধান খোরাক। রাজনৈতিক দলের তৈরি ইস্যুতে আমরা আলোড়িত হয়, উৎফুল্ল হই, আবার উদ্বিগ্নও হই। এই ইস্যুকে ঘিরেই তৈরি হয় জনমত, এই ইস্যুই রাজনৈতিক দলগুলির ভাগ্য নির্ধারণ করে।
বিশদ

22nd  November, 2019
বছরভর নজরদারি প্রয়োজন 

সাধারণ মানুষ বিশেষত গরিব মধ্যবিত্ত শ্রেণী এই মুহূর্তে যে সমস্যাটিতে জেরবার হচ্ছে তা হল সাম্প্রতিক বাজার দর। দেশের বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতিতে এমনিতেই মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। হাতে নগদ টাকার অভাব।   বিশদ

20th  November, 2019
শ্রীলঙ্কায় ‘চীনবন্ধু’র জয় ভারতের পক্ষে অনুকূল হবে না 

ভোটে জিতে শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট পদে আসীন হলেন গোতাবায়া রাজাপাকসে। আমরা শ্রীলঙ্কার মহিন্দা রাজাপাকসেকে জানি। ইনি হলেন তাঁর দাদা। ভালো মার্জিনে জিতে গোতাবায়া ক্ষমতায় এলেও একমাত্র সিংহলী আর বৌদ্ধরা ছাড়া সেই দ্বীপভূমি রাজ্যে আর কেউ তেমন আনন্দে নেই। কেননা গোতাবায়ার অতীত ইতিহাস তেমন উজ্জ্বল নয়।  
বিশদ

19th  November, 2019
একনজরে
 সংবাদদাতা, উলুবেড়িয়া: বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ভাইঝির উপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠল খুড়তুতো জেঠার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার দুপুরে শ্যামপুর থানার খাড়ুবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মরশাল গ্রামে। ...

সংবাদদাতা, কাঁথি: খেজুরি-১ বিডিওর উদ্যোগে বিবাহিতা এক নাবালিকাকে উদ্ধার করা হল। পাশাপাশি নাবালিকার পরিবারের লোকজন পুলিস¬-প্রশাসনের কাছে মুচলেকা দিয়ে জানিয়েছেন, মেয়ে ১৮বছর হলেই তাকে স্বামীর বাড়িতে পাঠানো হবে। ততদিন পর্যন্ত বাপেরবাড়ির হেফাজতেই থেকে পড়াশোনা করবে সে।  ...

 ইসলামাবাদ, ৫ ডিসেম্বর (পিটিআই): পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারির স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য মেডিক্যাল বোর্ড গঠনের নির্দেশ দিল পাকিস্তানের আদালত। বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমের এক রিপোর্টে এমনটাই জানা গিয়েছে। ...

বিএনএ, মালদহ: রোগীকে পরীক্ষার নাম করে তার শ্লীলতাহানির অভিযোগে অভিযুক্ত চিকিৎসকের খোঁজ মিলল না বৃহস্পতিবারেও। ইংলিশবাজার শহরে তার চেম্বারটিও বন্ধ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এব্যাপারে মালদহ মহিলা থানা একটি মামলা দায়ের করেছে বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি। প্রিয়জনের বিপদগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা। সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

 ১৯০১ - মার্কিন চলচ্চিত্র প্রযোজক, নির্দেশক ও কাহিনীকার ওয়াল্ট ডিজনির জন্ম,
১৯২৪: গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার জন্ম
১৯৩৫ - কলকাতায় মেট্রো সিনেমা হল প্রতিষ্ঠা হয়।
১৯৫০: বিপ্লবী, দার্শনিক ও আধ্যাত্মসাধক ঋষি অরবিন্দের প্রয়াণ
১৯৫১: শিল্পী ও লেখক অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু
১৯৯৯: মিস ওয়ার্ল্ড হলেন যুক্তামুখী

05th  December, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৯২ টাকা ৭৩.০৯ টাকা
পাউন্ড ৯১.৬২ টাকা ৯৬.০৫ টাকা
ইউরো ৭৭.৪২ টাকা ৮১.১৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৭২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৭৪০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,২৯০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৯ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৬ ডিসেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, দশমী অহোরাত্র। উত্তরভাদ্রপদ ৪২/৬ রাত্রি ১০/৫৭। সূ উ ৬/৬/৫৩, অ ৪/৪৭/৫৩, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ মধ্যে পুনঃ ৭/৩২ গতে ৯/৪০ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৮ গতে ২/৩৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৪১ গতে ৯/১৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৪ গতে ৩/২৭ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/৪৭ গতে ১১/২৭ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৭ গতে ৯/৪৭ মধ্যে।
১৯ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৬ ডিসেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ৫৮/২৮/৪৯ শেষরাত্রি ৫/৩১/৫০। উত্তরভাদ্রপদ ৪১/৪৫/৪১ রাত্রি ১০/৫০/৩৪, সূ উ ৬/৮/১৮, অ ৪/৪৮/২৩, অমৃতযোগ দিবা ৭/২ মধ্যে ও ৭/৪৪ গতে ৯/৫০ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৪/৪৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৫ গতে ৯/২১ মধ্যে ও ১২/৩ গতে ৩/৩৮ মধ্যে ও ৪/৩২ গতে ৬/৯ মধ্যে, কালবেলা ১০/৮/২০ গতে ১১/২৮/২১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৮/২২ গতে ৯/৪৮/২১ মধ্যে।
৮ রবিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। বৃষ: সাংসারিক সমস্যার সমাধান সূত্র ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮২৩: জার্মান দার্শনিক ম্যাক্সমুলারের জন্ম১৮৫৩: ঐতিহাসিক ও শিক্ষাবিদ হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর ...বিশদ

07:03:20 PM

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সিরিজের প্রথম টি-২০ জিতল ভারত

10:31:05 PM

 প্রথম টি২০: ভারত ১৭৭/২ (১৬ ওভার)

10:13:22 PM

প্রথম টি২০: ভারত ৮৯/১ (১০ ওভার) 

09:34:38 PM

প্রথম টি২০: ভারতকে ২০৮ রানের টার্গেট দিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ 

08:34:59 PM