Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের মাশুল গুনতে হয় জনগণকেই 

এতদিন যা ছিল মানুষের মনে, বৃহস্পতিবার সেটাই এল সরকারের মুখে। সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষকুমার গঙ্গওয়ার স্বীকার করে নিয়েছেন, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৩-১৪ এবং ২০১৫-১৬ সালের সমীক্ষায় যা ছিল ৩.৪ ও ৩.৭ শতাংশ, ২০১৭-১৮ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৬ শতাংশ। শুধু বেকারত্বই বৃদ্ধি পায়নি, কমেছে দেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির (জিডিপি) হার। এই পরিসংখ্যান যথেষ্ট উদ্বেগের। শুধু সরকারের কাছেই নয়, দেশের প্রতিটি নাগরিকের কাছেও। দেশের বেকারত্ব বৃদ্ধি ও অভ্যন্তরীণ বৃদ্ধির হার কমতে থাকার প্রবণতা আমজনতার জন্য মোটেই সুখকর হবে না। এই অবস্থার দ্রুত পরিবর্তনে পদক্ষেপ জরুরি। তা না হলে বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রটির অর্থনীতি গভীর সঙ্কটে পড়তে বাধ্য।
গোধরা কাণ্ডের কালি গায়ে লেগে থাকা সত্ত্বেও ২০১৪ সালে আসমুদ্র হিমাচল নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদিকেই প্রধানমন্ত্রী চেয়েছিল। মানুষ বিশ্বাস করেছিল, মামুলি চায়ের দোকান চালানো একটা মানুষের হাত ধরে গুজরাত সাফল্য পেয়েছে। সেই মানুষটি প্রধানমন্ত্রী হলে দেশকে যোগ্য নেতৃত্ব দেবেন।
নোট বাতিলের সন্ধ্যায় দেশবাসীকে আশ্বস্ত করার জন্য জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। শুনিয়েছিলেন আশার বাণী, আমজনতার কল্যাণেই নোটবন্দি। খর্ব হবে দেশের কালাধনের প্রভাব, শায়েস্তা হবে কালো টাকার মালিকরা। টান পড়বে সন্ত্রাসবাদীদের অর্থের ভাণ্ডারে। আর তাতেই কমবে সন্ত্রাসবাদ, কমবে জঙ্গি হানা, কমবে নাশকতা। অসাধারণ প্যাকেজিং। চরম দুর্ভোগ সত্ত্বেও মানুষ হাসিমুখে মেনে নিয়েছিল নোটবন্দি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যাঙ্কের সামনে লাইনে দাঁড়িয়েছিল। লাইনে দাঁড়িয়ে মৃত্যুবরণের ঘটনারও সাক্ষী ছিল ভারত। তবুও মানুষ মেনে নিয়েছিল। মেনে নিয়েছিল নিজের টাকা তোলার উপর সরকারের জারি করা রেশনিং ব্যবস্থা। চোখে ছিল সুদিন ফেরার স্বপ্ন।
প্রধানমন্ত্রী সহমর্মিতা জানিয়ে আশ্বাস দিয়েছিলেন, লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা তুলতে আপনাদের কষ্ট হচ্ছে। আমি আপনাদের কষ্টের কথা বুঝি। আপনারা আমার উপর ভরসা রাখুন, এই শেষবারের মতো লাইনে দাঁড়ানোর কষ্ট আপনাদের করতে হচ্ছে। দেশের স্বার্থে এই কষ্টটুকু সহ্য করুন। মানুষ কষ্ট সহ্য করেছে। কারণ কষ্ট করলেই মেলে কেষ্টর সন্ধান।
নোট বাতিলের বিরুদ্ধে প্রথম যিনি তোপ দেগেছিলেন তাঁর নাম অবশ্যই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, নোটবন্দির পিছনে গভীর ষড়যন্ত্র আছে। নোট বাতিলের ফলে সাধারণ মানুষের ক্ষতি হবে। ব্যবসাবাণিজ্য লাটে উঠবে। একথা বলার জন্য সমালোচিতও হতে হয়েছে বিস্তর। অনেকেই কটাক্ষ করে বলেছিলেন, তৃণমূলের সবচেয়ে বেশি কালো টাকা আছে। সেই কারণেই নাকি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এত প্রতিবাদ। তীব্র কটাক্ষ উপেক্ষা করেও তিনি দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় তোলার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু, তাতে নোটবন্দি ঠেকানো যায়নি। কারণ প্রধানমন্ত্রীর সাংবিধানিক ক্ষমতার কাছে একজন মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিবাদ কোনওদিনই ধোপেই টেকেনি।
গাছ বসালেই ফল পাওয়া যায় না। ফল ফলতে সময় লাগে। ফল ধরলে বোঝা যায়, পরম যত্নে লাগানো গাছটি বিষবৃক্ষ, নাকি অমৃতের। নোটবন্দির ফল ফলতে শুরু করেছে। মানুষের মনে নয়, সরকারি রিপোর্টে। সরকারি রিপোর্ট বলছে, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারত্ব বেড়েছে। কমেছে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির হার। আশা করা যায়, এই রিপোর্টে কোনও জল নেই। কারণ সংসদে কেন্দ্রীয় সরকারই এই রিপোর্ট পেশ করেছে। সুতরাং সত্যিই যদি কোনও ভুল হয়ে থাকে, তাহলে তাকে স্বীকার করে নিয়ে মেরামতের চেষ্টা করা দরকার। কিন্তু, তা না করে রিপোর্টে উঠে আসা ভুলটাকে মিথ্যে বলে চালাতে গেলে পরিণতি হবে ভয়ঙ্কর।
সংবিধান আমাদের শিখিয়েছে, ভারত একটি গণতান্ত্রিক এবং জনকল্যাণকর রাষ্ট্র। নির্বাচনে জিতে আসা দলকে সংবিধান যেমন সরকার গঠনের অধিকার দিয়েছে, তেমনই দিয়েছে প্রচুর ক্ষমতা। নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে যে দলই চালকের আসনে বসুক না কেন, তার একটাই লক্ষ্য হওয়া উচিত, দেশের আমজনতার কল্যাণে পদক্ষেপ করা। সরকারের পদক্ষেপ যথাযথ কি না, তা জনগণ অভিজ্ঞতার আলোয় বিচার করেন। বেচাল কিছু দেখলে, ধাপ্পাবাজি বুঝতে পারলেই জনগণ শাসকদলকে শিক্ষা দেয়। সেই ক্ষমতা জনগণকে সংবিধানই দিয়েছে। অতএব ‘ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না’ আপ্তবাক্যটি স্মরণে রেখে সরকারি নীতি নেওয়া দরকার। তা না হলে জনগণকে বারে বারে হতে হবে ‘গিনিপিগ’। 
29th  November, 2019
রান্নাঘরে আগুন, অসহায় সরকার 

দেশজুড়ে রীতিমতো যেন প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় পেট্রল, ডিজেল সহ অনেককে পিছনে ফেলে বিদ্যুৎগতিতে এগিয়ে চলেছে পেঁয়াজ। তার গতি এতটাই তীব্র যে, ধারেকাছে কেউ ঘেঁষতে পারছে না। চিতাবাঘের গতিও তার কাছে হার মেনেছে। 
বিশদ

আর রেল দুর্ঘটনা চায় না দেশ

রেল। এই ছোট্ট একটি শব্দের গুরুত্ব ভারতের মতো সুবিশাল দেশে বিরাট। দেশজুড়ে ৬০ হাজার কিমি রেল ট্র্যাকে রোজ নানা ধরনের ১১ হাজারের বেশি ট্রেন দিন-রাত ছুটে বেড়াচ্ছে। তার মধ্যে দীর্ঘতম রেলরুট হল অসমের ডিব্রুগড় থেকে সুদূর দক্ষিণে কন্যাকুমারী—৪,২৮৬ কিমি!
বিশদ

05th  December, 2019
গোদের উপর বিষফোঁড়া 

এখন বাজার করতে যাওয়া আর গিলোটিনে মাথা দেওয়া একই ব্যাপার। বাজার মানেই তপ্ত কড়াই। পিঁয়াজ কিনলে আলু কেনার পয়সা থাকে না। আলু কিনলে ফুলকুপি কেনার পয়সা থাকে না। ফুলকপি কিনলে ধনেপাতা কেনার পয়সা থাকে না। এই নিত্য ছেঁকা খাওয়ার অবস্থার মধ্যেই এল দুঃসংবাদ। আরও এক ছেঁকা। 
বিশদ

03rd  December, 2019
ধ্যান-জপের অপরিহার্য্যতা 

জপ-ধ্যানাদি সম্বন্ধে একটা সন্দেহ কাহারও কাহারও মনে থাকিতে পারে। আচার্য্যদেব ফোন সময়ে বলিয়াছেন—সকলে জপ করে কাঠের মালায়, তিনি জপ করেন জাতিগঠনের মালায়—কোন দুর্ব্বল মুহুর্তে ইহার ব্যাখ্যা কেহ কেহ নিজের সুবিধা মতো করিয়া নিতে পারে। মনে হইতে পারে, আচার্য্যদেব জাতিগঠনের কাজকে জপ-ধ্যানের চাইতে উচ্চ স্থান দিয়াছেন। 
বিশদ

02nd  December, 2019
বন্ধ হোক পেঁয়াজের দাদাগিরি

চলতি সপ্তাহেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে পেঁয়াজ। কালোবাজারি রুখতে সরকারের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ রয়েছে। নজরদারির জন্য রয়েছে টাস্ক ফোর্স। কিন্তু, সেসবকে কলা দেখিয়ে খুচরো বাজারে চলছে ‘পেঁয়াজের দাদাগিরি’। পরিস্থিতি এমনই যে, আপেলের মতো দামি ফলকে হারিয়ে মহার্ঘ তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে সে। 
বিশদ

02nd  December, 2019
আর্থিক সঙ্কট, মোদির চ্যালেঞ্জ 

রাজনীতির ময়দানে একের পর এক ধাক্কা সামাল দেওয়ার ফুরসত নেই, তারই মধ্যে নরেন্দ্র মোদির কাছে আরও বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে এল দেশের অর্থনীতি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ‘সমস্যা কিছু রয়েছে ঠিকই, তবে আর্থিক মন্দা নয়।  বিশদ

01st  December, 2019
আগুনখেলায় হাতও পুড়ল, মুখও বাঁচল না

 কথায় আছে—অতি দর্পে হতা লঙ্কা। এটা শুধু কথার কথা নয়, দেশে-কালে, ইতিহাসে বারবার তা প্রমাণিত সত্য। ঔদ্ধত্য আকাশ ছুঁয়ে ফেললেই তার পতন অনিবার্য। যেমনটা দেখা যাচ্ছে সাম্প্রতিক আমাদের দেশের রাজনীতিতে। সেই কারণেই লোকসভা ভোটে দু’কূল ছাপানো ফলাফলের পর থেকে বিজেপি নিজেকে সর্বশক্তিমান ভাবতে শুরু করেছিল। বিশদ

30th  November, 2019
গড়পড়তা

গত শনিবার সাত সকালে দ্বিতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। পিছন পিছন শপথ নিলেন উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ার। তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করালেন রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি। বলা হল, ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেবেন ফড়নবিশ।
বিশদ

28th  November, 2019
ক্ষোভ প্রশমনের দাওয়াই 

অবসরপ্রাপ্ত বহু মানুষ স্বস্তিতে নেই। সন্তানের বেকারত্ব, নিজের রোগব্যাধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা সমস্যায় জেরবার তাঁরা। কর্মজীবনে তিলে তিলে সঞ্চয় করা অর্থের সুদের টাকায় অনেকের পক্ষে সংসার চালানোটা এখন মুশকিল হয়ে দাঁড়াচ্ছে।  বিশদ

27th  November, 2019
আপাতত জল্পনার স্বর্গরাজ্য 

মাঝরাতেই শিবির বদল শারদ পাওয়ারের ভাইপোর। রাতের অন্ধকারে মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে নাটকীয় পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান চরিত্র হয়ে উঠলেন এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার। কোন অজিত পাওয়ার? ফড়নবিশ যাঁকে দুর্নীতির দায়ে জেলে পাঠিয়েছিলেন। অতঃপর সেই অজিতের হাত ধরেই মহারাষ্ট্রে ফের সরকারে বিজেপি। 
বিশদ

25th  November, 2019
ঐতিহাসিক ‘গোলাপি’ টেস্ট

 অবশ্যই ঐতিহাসিক। দিনরাতের টেস্ট ম্যাচের পরিধিতে ঢুকে পড়ল ভারত। সৌজন্যে, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, বদল আসতে চলেছে তাঁর হাত ধরে। ভারতের ক্রিকেটে।
বিশদ

24th  November, 2019
আবার শিল্পে সুসময় আসুক

পশ্চিমবঙ্গে শিল্প-বিকাশের ক্যালেন্ডারটি থমকে গিয়েছিল বাম আমলেই। একরোখা শ্রমিক আন্দোলনের জেরে ধীরে ধীরে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল কারখানার চিমনিগুলি। ধনতন্ত্রের অবসানে শ্রমিক শ্রেণীর নেতৃত্বে রাষ্ট্র গঠনের আফিমে বুঁদ করে মজদুর খেপিয়ে এক এক করে শিল্পপতিদের রাজ্যছাড়া করেছে সিপিএম। যার ফলে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে বঙ্গের শিল্প সম্ভাবনার। 
বিশদ

23rd  November, 2019
এনআরসির উদ্দেশ্য হয়তো সাধু, উদ্বেগ প্রয়োগ নিয়েই

 মানুষের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের। আর রাজনৈতিক নেতাদের টিকে থাকার জন্য লাগে ইস্যু। জবরদস্ত ইস্যুই রাজনীতির প্রধান খোরাক। রাজনৈতিক দলের তৈরি ইস্যুতে আমরা আলোড়িত হয়, উৎফুল্ল হই, আবার উদ্বিগ্নও হই। এই ইস্যুকে ঘিরেই তৈরি হয় জনমত, এই ইস্যুই রাজনৈতিক দলগুলির ভাগ্য নির্ধারণ করে।
বিশদ

22nd  November, 2019
জলাশয় ধ্বংসে শাস্তিটাও কাম্য

 ভারতে সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ রাজ্যগুলির মধ্যে শীর্ষস্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। জনবসতির ঘনত্ব এখানে ক্রমবর্ধমান, নানা কারণে। স্বভাবত বসতি কেন্দ্রীভূত হওয়ার প্রবণতা কলকাতাকে ঘিরেই। কারণটি সোজা। পূর্ব ভারতের ভিতরে আধুনিক জীবনযাপনের সবচেয়ে বেশি সুযোগ কলকাতাতেই মেলে।
বিশদ

21st  November, 2019
বছরভর নজরদারি প্রয়োজন 

সাধারণ মানুষ বিশেষত গরিব মধ্যবিত্ত শ্রেণী এই মুহূর্তে যে সমস্যাটিতে জেরবার হচ্ছে তা হল সাম্প্রতিক বাজার দর। দেশের বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতিতে এমনিতেই মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। হাতে নগদ টাকার অভাব।   বিশদ

20th  November, 2019
শ্রীলঙ্কায় ‘চীনবন্ধু’র জয় ভারতের পক্ষে অনুকূল হবে না 

ভোটে জিতে শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট পদে আসীন হলেন গোতাবায়া রাজাপাকসে। আমরা শ্রীলঙ্কার মহিন্দা রাজাপাকসেকে জানি। ইনি হলেন তাঁর দাদা। ভালো মার্জিনে জিতে গোতাবায়া ক্ষমতায় এলেও একমাত্র সিংহলী আর বৌদ্ধরা ছাড়া সেই দ্বীপভূমি রাজ্যে আর কেউ তেমন আনন্দে নেই। কেননা গোতাবায়ার অতীত ইতিহাস তেমন উজ্জ্বল নয়।  
বিশদ

19th  November, 2019
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটা। স্থান সল্টলেক স্টেডিয়াম। যুবভারতীর বাঁ দিকে পাশাপাশি দু’টি প্র্যাকটিস গ্রাউন্ড। এটিকে’র প্র্যাকটিসের জন্য প্রথম মাঠটির ফ্লাড লাইট জ্বলে ...

ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...

বিএনএ, মালদহ: রোগীকে পরীক্ষার নাম করে তার শ্লীলতাহানির অভিযোগে অভিযুক্ত চিকিৎসকের খোঁজ মিলল না বৃহস্পতিবারেও। ইংলিশবাজার শহরে তার চেম্বারটিও বন্ধ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এব্যাপারে মালদহ মহিলা থানা একটি মামলা দায়ের করেছে বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।  ...

 সংবাদদাতা, উলুবেড়িয়া: বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ভাইঝির উপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠল খুড়তুতো জেঠার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার দুপুরে শ্যামপুর থানার খাড়ুবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মরশাল গ্রামে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি। প্রিয়জনের বিপদগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা। সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

 ১৯০১ - মার্কিন চলচ্চিত্র প্রযোজক, নির্দেশক ও কাহিনীকার ওয়াল্ট ডিজনির জন্ম,
১৯২৪: গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার জন্ম
১৯৩৫ - কলকাতায় মেট্রো সিনেমা হল প্রতিষ্ঠা হয়।
১৯৫০: বিপ্লবী, দার্শনিক ও আধ্যাত্মসাধক ঋষি অরবিন্দের প্রয়াণ
১৯৫১: শিল্পী ও লেখক অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু
১৯৯৯: মিস ওয়ার্ল্ড হলেন যুক্তামুখী

05th  December, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৯২ টাকা ৭৩.০৯ টাকা
পাউন্ড ৯১.৬২ টাকা ৯৬.০৫ টাকা
ইউরো ৭৭.৪২ টাকা ৮১.১৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৭২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৭৪০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,২৯০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৯ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৬ ডিসেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, দশমী অহোরাত্র। উত্তরভাদ্রপদ ৪২/৬ রাত্রি ১০/৫৭। সূ উ ৬/৬/৫৩, অ ৪/৪৭/৫৩, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ মধ্যে পুনঃ ৭/৩২ গতে ৯/৪০ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৮ গতে ২/৩৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৪১ গতে ৯/১৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৪ গতে ৩/২৭ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/৪৭ গতে ১১/২৭ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৭ গতে ৯/৪৭ মধ্যে।
১৯ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৬ ডিসেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ৫৮/২৮/৪৯ শেষরাত্রি ৫/৩১/৫০। উত্তরভাদ্রপদ ৪১/৪৫/৪১ রাত্রি ১০/৫০/৩৪, সূ উ ৬/৮/১৮, অ ৪/৪৮/২৩, অমৃতযোগ দিবা ৭/২ মধ্যে ও ৭/৪৪ গতে ৯/৫০ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৪/৪৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৫ গতে ৯/২১ মধ্যে ও ১২/৩ গতে ৩/৩৮ মধ্যে ও ৪/৩২ গতে ৬/৯ মধ্যে, কালবেলা ১০/৮/২০ গতে ১১/২৮/২১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৮/২২ গতে ৯/৪৮/২১ মধ্যে।
৮ রবিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। বৃষ: সাংসারিক সমস্যার সমাধান সূত্র ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮২৩: জার্মান দার্শনিক ম্যাক্সমুলারের জন্ম১৮৫৩: ঐতিহাসিক ও শিক্ষাবিদ হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর ...বিশদ

07:03:20 PM

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সিরিজের প্রথম টি-২০ জিতল ভারত

10:31:05 PM

 প্রথম টি২০: ভারত ১৭৭/২ (১৬ ওভার)

10:13:22 PM

প্রথম টি২০: ভারত ৮৯/১ (১০ ওভার) 

09:34:38 PM

প্রথম টি২০: ভারতকে ২০৮ রানের টার্গেট দিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ 

08:34:59 PM