সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
স্টেট ব্যাঙ্কের গ্রুপ চিফ ইকনমিক অ্যাভডাইজার সৌম্যকান্তি ঘোষের কথায়, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের তুলনায় ২০২০-২১ অর্থবর্ষে করের হার কার্যত ৩৫ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ২৬ শতাংশ। ইঞ্জিনিয়ারিং, রিয়েলটি, অটোমোবাইল বা কিছু ট্রেডিং ব্যবসায় ২৪ শতাংশ পর্যন্ত কর কমেছে। ভোগ্যপণ্য, টায়ার এবং সিমেন্টের মতো ব্যবসায় কর প্রদানের হারও বেড়েছে, দাবি করেছেন সৌম্যকান্তিবাবু। সুদের হার কম থাকাও এই সেক্টর বা শিল্পগুলিতে অক্সিজেন জুগিয়েছে। সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করেছে স্বাস্থ্য বা চিকিৎসা সংক্রান্ত শিল্পও। স্টেট ব্যাঙ্কের বক্তব্য, বহু সংস্থা করোনার সময়কালে খরচ কমিয়েছে। সেই তালিকায় সবার আগে আছে পোশাক শিল্প। গড়ে ১০৭ শতাংশ খরচ কমানো হয়েছে এই শিল্পক্ষেত্রগুলিতে। তবে মেটাল ও অ্যাগ্রো কেমিক্যালসের মতো শিল্পগুলিতে আবার খরচ বেড়েছে অনেকটাই, দাবি এসবিআইয়ের। আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচামালের দাম অনেকটা বেড়ে যাওয়ায় এই ব্যবসায় খরচ বেড়েছে বলে জানা গিয়েছে। গত অর্থবর্ষে কর্মচারী খাতে খরচ গড়ে তিন শতাংশ কমানো হয়েছে বলে দাবি করেছে স্টেট ব্যাঙ্ক। তাদের আশা, কর্পোরেট সংস্থাগুলির আর্থিক হাল ফেরার প্রক্রিয়া চলতে থাকবে এবং দেশের কর আদায়ের মাত্রাও বাড়বে। সর্বোপরি এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে দেশে ফের ঘুরবে বিনিয়োগের চাকা, মনে করছে দেশের সর্ববৃহৎ ব্যাঙ্ক।