সাতটি ম্যাচে অপরাজিত (দু’টি বৃষ্টিতে ভেস্তে গিয়েছিল) থেকে ফাইনালে উঠেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। স্বাভাবিকভাবেই ২৬ মে চিপকে খেতাবি মঞ্চে ফেভারিট নাইটরাই। তাছাড়া এই মাঠে কেকেআরের পয়মন্ত।
এক-আধবার হলে কথা ছিল। খেতাবের মঞ্চ থেকে তিন-তিনবার খালি হাতে ফেরা! সতেরো বছর ধরে না পাওয়ার যন্ত্রণা নিঃসন্দেহে তাঁকে মানসিকভাবে শক্তিশালী করেছে। রাজস্থানের কাছে হেরে আইপিএল থেকে বিদায়ের পরেও তাই ভেঙে পড়েননি বিরাট কোহলি।
‘মিশন কুয়েত’। বিশ্বকাপের বাছাই পর্বের ম্যাচ সামনে রেখে ভুবনেশ্বরে প্রস্তুতিতে মগ্ন ভারতীয় দল। হাউসফুল যুবভারতীতে নিজেদের উজাড় করে দিতে প্রস্তুত রাহুল ভেকে, গুরপ্রীত সিং সান্ধুরা। না জিতলে পরের রাউন্ডে পৌঁছনো অনিশ্চিত।
কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের বিকল্প খোঁজা শুরু করে দিয়েছে বিসিসিআই। দেওয়া হয়েছে বিজ্ঞাপন। ২৭ মে’র মধ্যে আবেদন করার সুযোগ। অনেক নাম সামনে আসছে। চেন্নাই সুপার কিংসের কোচ স্টিফেন ফ্লেমিং, কেকেআরের মেন্টর গৌতম গম্ভীর রয়েছে দৌড়ে।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ইতিহাসের সফলতম কোচ কার্লো আনসেলোত্তি। এখনও পর্যন্ত চারবার ইউরোপের সেরা ট্রফি জয়ের স্বাদ পেয়েছেন তিনি। সংখ্যাটা পাঁচ হওয়ার হাতছানিও রয়েছে। আগামী ২ জুন ওয়েম্বলিতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের মুখোমুখি হবে আনসেলোত্তির রিয়াল মাদ্রিদ।
চলতি আইপিএলের শুরুটা দুর্দান্ত করেছিল রাজস্থান রয়্যালস। লিগ শীর্ষে থাকার হাতাছানি ছিল সঞ্জু স্যামসনদের সামনে। কিন্তু হঠাত্ ছন্দপতন। টানা চার ম্যাচ হেরে এলিমিনেটর খেলতে হয় তাঁদের। তবে বুধবার নক-আউটে বিরাট কোহলিদের বিরুদ্ধে ছন্দে ফিরেছে গোলাপি ব্রিগেড
আসন্ন ইউরোতে খেতাব ধরে রাখার লক্ষ্যে শক্তিশালী দল ঘোষণা করল ইতালি। বৃহস্পতিবারই ৩০ জনের প্রাথমিক দল বেছে নেন কোচ লুসিয়ানো স্পালেত্তি। গত ইউরো কাপ ফাইনালে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে খেতাব ঘরে তোলে ইতালি।
অবশেষে থামল বেয়ার লেভারকুসেনের অপরাজেয় দৌড়। টানা ৫১ ম্যাচ পর হারের স্বাদ পেলেন জাবি আলোন্সো। তারা যে অপ্রতিরোধ্য নয়, তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখাল আটালান্টা। বুধবার ইউরোপা লিগ ফাইনালে জার্মান ক্লাবটিকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়ে দীর্ঘ ৬১ বছরে প্রথম ট্রফি জয়ের স্বাদ পেল তারা।
ব কম বয়স থেকে ফুটবলের প্রতি ঝোঁক ছিল তাঁর। স্কুল ছুটির পর বাড়িতে ঘাড়ের ব্যাগ ফেলে ছুটতেন মাঠে। তাঁর আদিবাসী অধ্যুষিত গ্রাম কাপাশিয়া ফুটবলের জন্য খ্যাতি রয়েছে। এই গ্রাম থেকে বহু যুবক ফুটবল টুর্নামেন্টে সুনাম অর্জন করেছেন।
পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
লখনউ: টানা দু’ম্যাচ হারের পর জয়ে ফিরল দিল্লি ক্যাপিটালস। শুক্রবার তারা ৬ উইকেটে হারাল লখনউ সুপার জায়ান্টসকে। কথায় বলে‘ক্যাচ মিস তো ম্যাচ মিস।’ এদিন দিল্লির ব্যাটার ফ্রেজারের ক্যাচ ফেলে সেই প্রবাদের সত্যতা ফের একবার প্রমাণ করল লোকেশ রাহুল ব্রিগেড। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে ৯৪ রানে সাত উইকেট পড়ে গিয়েছিল লখনউ সুপার জায়ান্টসের। একানা স্টেডিয়ামে কুলদীপ যাদবের ঘূর্ণিতে তখন অসহায় দেখাচ্ছে হোমটিমকে। সেই কোণঠাসা অবস্থা থেকে শেষ পর্যন্ত ১৬৭ রানে পৌঁছল লখনউ। অবিচ্ছিন্ন অষ্টম উইকেটে আর্শাদ খানের সঙ্গে ৪২ বলে ৭৩ তুললেন বাদোনি। আইপিএলের ইতিহাসে অষ্টম উইকেটে এটা রেকর্ড। ৩৫ বলে বাদোনি অপরাজিত থাকলেন ৫৫ রানে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৮.১ ওভারে চার উইকেটের বিনিময়ে ১৭০ রান তুলে জয় ছিনিয়ে নেয় দিল্লি।
বাদোনি ছাড়া লখনউয়ের হয়ে রান পেলেন শুধু ক্যাপ্টেন লোকেশ রাহুল (৩৯)। দেবদূত পাদিক্কাল (৩), মার্কাস স্টোইনিস (৮), নিকোলাস পুরান (০), ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে নামা দীপক হুডা (১০), ক্রুনাল পান্ডিয়ারা (৩) ব্যর্থ। লখনউ ইনিংসে ভাঙন ধরান কুলদীপ। তিনি চার ওভারে ৩টি উইকেট নেন।
১৬৮ রানের জয়ের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ওয়ার্নারের (৮) উইকেট খোয়ায় দিল্লি। পৃথ্বী থামলেন ৩২ রানে। ইনিংসের হাল ধরেন ফ্রেজার ম্যাকগার্ক ও অধিনায়ক ঋষভ পন্থ। আইপিএলের অভিষেক ম্যাচেই ব্যাট হাতে নজর কাড়লেন ফ্রেজার। ৩৫ বলে তাঁর সংগ্রহ ৫৫। ২৪ বলে ৪১ করে যখন ডাগআউটে ফিরলেন ঋষভ, তখন দিল্লির পকেটে ম্যাচ। তাই ফিনিশিং টাচ দিতে স্টাবস ও হোপের কোনও অসুবিধে হয়নি। দুই ব্যাটসম্যানই অপরাজিত থাকলেন যথাক্রমে ১৫ ও ১১ রানে। ১৮.১ ওভারেই জয়ের প্রযোজনীয় লক্ষ্যে পৌঁছায় দিল্লি।
বাদোনি ছাড়া লখনউয়ের হয়ে রান পেলেন শুধু ক্যাপ্টেন লোকেশ রাহুল (৩৯)। দেবদূত পাদিক্কাল (৩), মার্কাস স্টোইনিস (৮), নিকোলাস পুরান (০), ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে নামা দীপক হুডা (১০), ক্রুনাল পান্ডিয়ারা (৩) ব্যর্থ। লখনউ ইনিংসে ভাঙন ধরান কুলদীপ। তিনি চার ওভারে ৩টি উইকেট নেন।
১৬৮ রানের জয়ের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ওয়ার্নারের (৮) উইকেট খোয়ায় দিল্লি। পৃথ্বী থামলেন ৩২ রানে। ইনিংসের হাল ধরেন ফ্রেজার ম্যাকগার্ক ও অধিনায়ক ঋষভ পন্থ। আইপিএলের অভিষেক ম্যাচেই ব্যাট হাতে নজর কাড়লেন ফ্রেজার। ৩৫ বলে তাঁর সংগ্রহ ৫৫। ২৪ বলে ৪১ করে যখন ডাগআউটে ফিরলেন ঋষভ, তখন দিল্লির পকেটে ম্যাচ। তাই ফিনিশিং টাচ দিতে স্টাবস ও হোপের কোনও অসুবিধে হয়নি। দুই ব্যাটসম্যানই অপরাজিত থাকলেন যথাক্রমে ১৫ ও ১১ রানে। ১৮.১ ওভারেই জয়ের প্রযোজনীয় লক্ষ্যে পৌঁছায় দিল্লি।
