শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
শ্রেয়াস আয়ার চোট পাওয়ায় রাজস্থানের বিরুদ্ধে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন শিখর ধাওয়ান। ম্যাচের পর তিনি বলেছেন, ‘আমাদের দলে রাবাডা ও নর্টজের মত দুই পেস বোলার রয়েছে, যাদের উপর চোখ বন্ধ করে ভরসা রাখা যায়। চলতি টুর্নামেন্টে উভয়েই দারুণ ধারাবাহিকতার সঙ্গে বল করে চলেছে। নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট তুলে নেওয়ার পাশাপাশি কৃপন বোলিং করে প্রতিপক্ষের রানের গতিতে লাগাম টানছে ওরা। গড়ে দিচ্ছে দলের জয়ের পথ। তাই ম্যাচের যে কোনও পরিস্থিতিতে নিশ্চিন্ত মনে রাবাডা ও নর্টজের হাতে বল তুলে দিতে পারে অধিনায়ক। আমরা জানি, এই দুই পেসার ঠিক উইকেট এনে দেবে।’ পাশাপাশি দিল্লির স্পিনারদের প্রশংসাও করেছেন ধাওয়ান। তিনি বলেছেন, ‘দলে রবিচন্দ্রন অশ্বিনের মত সিনিয়র ক্রিকেটার রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে উইকেট তুলে নিয়ে দলকে সাফল্য এনে দিচ্ছে সে। চোট সারিয়ে ফিরেও দারুণ পারফরম্যান্স করছে অশ্বিন।’ আইপিএলে অভিষেকেই নজর কেড়েছেন তুষার দেশপান্ডে। এই তরুণ পেসারকে নিয়েও উচ্ছ্বসিত ধাওয়ান। তাঁর মতে, ‘শেষ ওভারে দেশপান্ডের হাতে বল তুলে দিয়েছিলাম। ও চাপমুক্ত হয়ে বোলিং করেছে। একবারও মনে হয়নি, আইপিএলে প্রথম ম্যাচ খেলছে তুষার। বেন স্টোকসের মত ক্রিকেটারের উইকেট তুলে নিয়েছে সে।’ ধাওয়ান ও শ্রেয়াসের জুটি দলকে ১৬০ রানের গণ্ডি টপকাতে সাহায্য করে। এই প্রসঙ্গে ধাওয়ান বলেছেন, ‘আমি ইতিবাচক চিন্তা নিয়েই মাঠে নেমেছিলাম। মন্থর উইকেটের কারণে শুরুতে ধরে খেলাই প্রধান লক্ষ্য ছিল। আমার ও শ্রেয়াসের জুটি দলের জয়ে কাজে লেগেছে ভেবে ভালো লাগছে।’