শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
বরাবরই তারকাখচিত দল গড়ে আরসিবি। কিন্তু আজ পর্যন্ত তারা খেতাবের নাগাল পায়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ত্রয়োদশ আইপিএলে আরসিবি’র ক্রিকেটাররা যেমন ছন্দে রয়েছেন, তাতে এবার কোহলির হাতে ট্রফি উঠলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। বেঙ্গালুরুর টপ অর্ডার ধারাবাহিক ভাবে রান করছে। দেবদূত পাদিক্কাল ও অ্যারন ফিনচ ইনিংসের শুরুটা ভালো করায় পরের দিকে বিরাট কোহলি, এবি ডি’ভিলিয়ার্সদের চালিয়ে খেলতে সুবিধা হচ্ছে। মিডল অর্ডারে শিবম দুবে, ওয়াশিংটন সুন্দরও কার্যকরী ভূমিকা পালন করছেন।
আরসিবি’র বোলিংও বিগত কয়েক বছরের তুলনায় এবার বেশ ছন্দে রয়েছে। স্পিনার যুজবেন্দ্র চাহাল হোক কিংবা পেসার নবদীপ সাইনি প্রত্যাশা পূরণে সফল। ইসুরু উদানা ও ক্রিস মরিসের মতো বিদেশি পেসাররাও এবার দারুণ সার্ভিস দিচ্ছেন।
অন্যদিকে, কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের ব্যাটিং বড় বেশি লোকেশ রাহুল ও মায়াঙ্ক আগরওয়াল নির্ভর। দু’জনেই রানের মধ্যে রয়েছেন। ওপেন করতে নেমে নিয়মিত বড় ইনিংস খেলছেন তাঁরা। কিন্তু বাকিরা তেমন সহযোগিতা করতে না পারায় সাফল্য পাচ্ছে না দল। গত ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে জয়ের উজ্জ্বল সম্ভাবনা জাগিয়েও ২ রানে হেরে গিয়েছিল পাঞ্জাব। বৃহস্পতিবার দলে বেশ কিছু পরিবর্তন আনতে চান কোচ অনিল কুম্বলে। বর্ষীয়ান ক্যারিবিয়ান তারকা ক্রিস গেইল অবশেষে মাঠে নামতে পারেন। তাতে পাঞ্জাবের ভাগ্যের চাকা ঘোরে কি না সেটাই দেখার।
কোহলি বাহিনীর বিজয়রথ থামাতে হলে পাঞ্জাবের বোলারদের শুরুতেই কয়েকটা উইকেট তুলে নিতে হবে। সেক্ষেত্রে মহম্মদ সামি, কটরেলদের ভূমিকা হবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।