বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
করোনার পরবর্তী পর্বে টানা চার ম্যাচে জয়ের মুখ দেখল জিদান-ব্রিগেড। যার মধ্যে তিনটি ম্যাচে জাল কাঁপালেন অধিনায়ক র্যামোস। বুধবার ম্যাচে ফ্রি-কিক থেকে দর্শনীয় লক্ষ্যভেদ তাঁর। দলকে জেতানোর পরেই নাম না করে বার্সেলোনায় খেলা জাতীয় দলের প্রাক্তন সতীর্থ জেরার্ড পিকেকে এক হাত নিলেন তিনি। শেষ কয়েকটি ম্যাচে বারবার রিয়ালের প্রতি রেফারিদের আনুগত্যের অভিযোগ এনেছিলেন পিকে। তারই প্রতিবাদে র্যামোস জানান, ‘আমরা লিগ টেবলে শীর্ষে পৌঁছতেই সংবাদমাধ্যমে অনেক শোরগোল হচ্ছে। এর আগে এত কথা হয়নি। ভার প্রযুক্তি নিয়ে অনেকেই অনেক কথাই বলছেন। আমরা এই ধরনের মন্তব্যকে গুরুত্ব দিই না। মনে হয় না, রেফারিরাও প্রভাবিত হন। সুষ্ঠুভাবে ম্যাচ পরিচালনা করার জন্য ওঁদের ধন্যবাদ। সমালোচকদের জন্য আমার পরামর্শ, কল্পনার জগতে বাস করবেন না।’ মায়োরকার বিরুদ্ধে প্রথম গোলটা ভিনিসিয়াস জুনিয়রের। মডরিচের বাড়ানো পাস থেকে লক্ষ্যভেদ করেন তিনি (১-০)। এরপর দ্বিতীয়ার্ধের দশ মিনিটে ফ্রি-কিক থেকে গোল করে ব্যবধান বাড়ান র্যামোস (২-০)।
এদিন ম্যাচ হারলেও মায়োরকার হয়ে নজির গড়ল লুকা রোমেরো। দীর্ঘ ৮০ বছরের রেকর্ড ভেঙে মাত্র ১৫ বছর বয়সে স্প্যানিশ লিগে অভিষেক ঘটল এই তরুণ আর্জেন্তাইন ফুটবলারের। বিশেষজ্ঞদের একাংশের দাবি, খেলার ধরনে মেসির সঙ্গে মিল রয়েছে তার। ১৯৩৯ সালে ১৫ বছর ২৫৫ দিন বয়সে লা লিগায় সেলতা ভিগোর জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল স্যানসনের। বুধবার তাঁকে পিছনে ফেললেন রোমেরো (১৫ বছর ২২৯ দিন)।