বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে আজকের দিনটা শুভ। কর্মক্ষেত্রে আজ শুভ। শরীর-স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। লটারি, শেয়ার ... বিশদ
গ্রুপ পর্বে বায়ার্ন মিউনিখই একমাত্র দল যারা প্রতিটি ম্যাচ জিতেছে। তাদের এই ফর্মের নেপথ্যে রয়েছেন পোলিশ স্ট্রাইকার রবার্ট লিওয়ানডস্কি। চলতি মরশুমে বুন্দেশলিগায় ২৫ গোল করার পাশাপাশি চ্যাম্পিয়ন্স লিগেও ১০বার স্কোরশিটে নাম তুলেছেন তিনি। এছাড়া টমাস মুলারের ধারাবাহিকতাও বায়ার্নের সম্পদ। জার্মানি জাতীয় দলের সুযোগ না পেলেও মুলার সম্পর্কে যথেষ্ট আশাবাদী বায়ার্ন প্রশিক্ষক হ্যান্স ফ্লিক। এদিন লিওয়ানডস্কি তাঁর সহ-ফুটবলারের প্রশংসা করে জানিয়েছেন, ‘পাশে মুলার থাকলে আত্মবিশ্বাস বাড়ে। গোল করার পাশাপাশি ও আমাদের সামনে লক্ষ্যভেদের পথ খুলে দিতে পারদর্শী।’ ক্লাবের জার্সিতে ভালো খেলে জাতীয় দলের কোচ জোয়াকিম লো’কে জবাব দিতে মরিয়া মুলারও। তাঁর মন্তব্য, ‘আমি ফরোয়ার্ড ও মিডফিল্ডারের মিশ্রণ। বিপক্ষের ডিফেন্সিভ থার্ডে খেলা তৈরি করতে আমার ভালো লাগে।’
চেলসির কোচ ল্যাম্পার্ড জানেন, বায়ার্নের বিরুদ্ধে ওপেন ফুটবল খেললে বিপদ অনিবার্য। তাই মঙ্গলবারের ম্যাচে রক্ষণ জমাট করে দ্রুতগতির প্রতি-আক্রমণেই গোল তুলে নিতে চাইছেন তিনি। এদিনের অনুশীলনে উইলিয়ান ও আব্রহামের বোঝাপড়া বাড়ানোর দিকে বাড়তি জোর দিতে দেখা গেল তাঁকে। গত ম্যাচে হোসে মরিনহোর প্রশিক্ষণাধীন টটেনহ্যাম হটস্পারকে ২-১ গোলে হারিয়ে আত্মবিশ্বাস বেড়েছে সিজার আজপিলিকুয়েতাদের। এদিন ল্যাম্পার্ড বলেছেন, ‘অ্যাওয়ে ম্যাচে বায়ার্ন এবার দুরন্ত ফর্মে রয়েছে। তাই আমরা সতর্ক।’ গত মরশুমে লিভারপুলের কাছে হেরে রাউন্ড অব সিক্সটিন থেকেই বিদায় নিয়েছিল বায়ার্ন। এবার খেতাবের দিকেই পাখির চোখ তাদের। কোচ হ্যান্স ফ্লিক বলেছেন, ‘চেলসি সবসময়েই কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী। এই ম্যাচ ফিফটি-ফিফটি।’ উল্লেখ্য, ২০১২ সালে বায়ার্ন মিউনিখকেই হারিয়ে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছিল চেলসি।
খেলা শুরু রাত দেড়টায়।