ওয়েলিংটন, ২৩ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথমবার পরাজয়ের রক্তচক্ষু দেখছে ভারত। বড় কোনও অঘটন না ঘটলে বেসিন রিজার্ভে প্রথম টেস্ট জিতে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে কিউয়িদের এগিয়ে যাওয়াটা শুধু মাত্র সময়ের অপেক্ষা।
মাদ্রিদ, ২৩ ফেব্রুয়ারি: লা লিগার অ্যাওয়ে ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল রিয়াল মাদ্রিদ। শনিবার লেভান্তের কাছে ১-০ গোলে পরাস্ত হল জিনেদিন জিদানের দল। যার ফলে লা লিগার পয়েন্ট টেবলে দ্বিতীয়স্থানে নেমে গেলে রিয়াল। তাদের চেয়ে ২ পয়েন্টে এগিয়ে গেল চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা।
বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে আজকের দিনটা শুভ। কর্মক্ষেত্রে আজ শুভ। শরীর-স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। লটারি, শেয়ার ... বিশদ
কার্যত সেমিতে বাংলা
বাংলা ৩৩২ ও ৩৬১/৭ ওড়িশা ২৫০
কটক, ২৩ ফেব্রুয়ারি: দুই মরশুম পর ফের রনজি ট্রফির সেমি-ফাইনালে ওঠা বাংলার কাছে এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। অভিষেক রামন, শ্রীবৎস গোস্বামী, শাহবাজ আহমেদদের ব্যাটে ভর করে ওড়িশার বিরুদ্ধে কোয়ার্টার ফাইনালে জাঁকিয়ে বসেছে বঙ্গ ব্রিগেড। চতুর্থ দিনের শেষে অরুণ লালের ছেলেরা ৪৪৩ রানে এগিয়ে। জিতলে তো আর কথাই নেই। তবে ড্র হলেও প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে শেষ চারে জায়গা করে নেবেন অভিমন্যু ঈশ্বরণরা। কটক থেকে ফোনে বাংলার কোচ অরুণ লাল বলেন, ‘ম্যাচ এখন আমাদের হাতের মুঠোয়। সেমি-ফাইনালের কথা ভেবে খেলতে হবে। তাড়াহুড়ো করে দ্বিতীয় ইনিংস ডিক্লেয়ার করার কোনও পরিকল্পনা আপাতত নেই। আমরা চাইছি, পেসারদের বিশ্রাম দিতে। যাতে তারা পুরো ফিট হয়ে সেমি-ফাইনালে নামতে পারে।’সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ৪ মার্চ সেমি-ফাইনালে বাংলা খেলবে কর্ণাটক বনাম জম্মু ও কাশ্মীরের মধ্যে বিজয়ী দলের বিরুদ্ধে। শেষ চারে মনোজ তিওয়ারিদের প্রতিপক্ষ হতে পারে শক্তিশালী কর্ণাটক। সেক্ষেত্রে ম্যাচটি হবে ইডেনে।
প্রথম ইনিংসে লিড পাওয়ায় বাংলার ক্রিকেটারদের মনোবল অনেকটাই বেড়ে গিয়েছিল। এদিন ২ উইকেটে ৭৯ রান নিয়ে শুরু করেন মনোজ তিওয়ারি ও অভিষেক রামন। তবে ৬ রানে আউট হয়ে মাঠ ছাড়তে হয় মনোজকে। প্রথম ইনিংসে ১৫৭ রান করে যিনি বাংলার ব্যাটিং বিপর্যয় ঠেকিয়েছিলেন, সেই অনুষ্টুপ দ্বিতীয় ইনিংসে ১০ রানের বেশি করতে পারেননি। একটা সময় বাংলার স্কোর ছিল ৪ উইকেটে ১১৫ রান। সেই সময় অভিষেক রামন ও শ্রীবৎস গোস্বামী পঞ্চম উইকেটে ১০২ রান যোগ করেন। রামন গত কয়েকটি ম্যাচে বড় রান পাননি। এই ম্যাচে তাঁর বাদ পড়ার সম্ভাবনাও ছিল। কিন্তু সঠিক সময়ে তিনি ব্যাট হাতে জ্বলে উঠলেন। ৬৭ রানের এই ঝকঝকে ইনিংস তাঁকে সেমি-ফাইনালে খেলার সুযোগ করে দিতে পারে। ১৩৪ বলে ১১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৭৮ রান করেন শ্রীবৎস।
সপ্তম উইকেটে বাংলার দুই স্পিন অলরাউন্ডার শাহবাজ ও অর্ণব ৭৮ রান যোগ করায় সাড়ে তিনশোর গণ্ডি সহজেই টপকে যায় বাংলা। অর্ণব ৪৫ রানে আউট হন। ঝোড়ো ব্যাটিং করেছেন শাহবাজ। প্রথম ইনিংসে তিনি ৮২ রান করেছিলেন। দ্বিতীয় ইনিংসে শাহবাজ ৫২ রানে অপরাজিত। ৩টি চার ও ১টি ছক্কাও মেরেছেন তিনি। ৬ রানে ব্যাট করছেন মুকেশ কুমার। দিনের শেষে বাংলার স্কোর ৭ উইকেটে ৩৬১। শেষ দিনে বল টার্ন করবে বলে আশা করছে বাংলার টিম ম্যানেজমেন্ট। সেক্ষেত্রে শাহবাজ-অর্ণব জুটি স্পিনের ভেলকি দেখাতে পারেন।
বাংলা ৩৩২ ও ৩৬১/৭ ওড়িশা ২৫০
কটক, ২৩ ফেব্রুয়ারি: দুই মরশুম পর ফের রনজি ট্রফির সেমি-ফাইনালে ওঠা বাংলার কাছে এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। অভিষেক রামন, শ্রীবৎস গোস্বামী, শাহবাজ আহমেদদের ব্যাটে ভর করে ওড়িশার বিরুদ্ধে কোয়ার্টার ফাইনালে জাঁকিয়ে বসেছে বঙ্গ ব্রিগেড। চতুর্থ দিনের শেষে অরুণ লালের ছেলেরা ৪৪৩ রানে এগিয়ে। জিতলে তো আর কথাই নেই। তবে ড্র হলেও প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে শেষ চারে জায়গা করে নেবেন অভিমন্যু ঈশ্বরণরা। কটক থেকে ফোনে বাংলার কোচ অরুণ লাল বলেন, ‘ম্যাচ এখন আমাদের হাতের মুঠোয়। সেমি-ফাইনালের কথা ভেবে খেলতে হবে। তাড়াহুড়ো করে দ্বিতীয় ইনিংস ডিক্লেয়ার করার কোনও পরিকল্পনা আপাতত নেই। আমরা চাইছি, পেসারদের বিশ্রাম দিতে। যাতে তারা পুরো ফিট হয়ে সেমি-ফাইনালে নামতে পারে।’সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ৪ মার্চ সেমি-ফাইনালে বাংলা খেলবে কর্ণাটক বনাম জম্মু ও কাশ্মীরের মধ্যে বিজয়ী দলের বিরুদ্ধে। শেষ চারে মনোজ তিওয়ারিদের প্রতিপক্ষ হতে পারে শক্তিশালী কর্ণাটক। সেক্ষেত্রে ম্যাচটি হবে ইডেনে।
প্রথম ইনিংসে লিড পাওয়ায় বাংলার ক্রিকেটারদের মনোবল অনেকটাই বেড়ে গিয়েছিল। এদিন ২ উইকেটে ৭৯ রান নিয়ে শুরু করেন মনোজ তিওয়ারি ও অভিষেক রামন। তবে ৬ রানে আউট হয়ে মাঠ ছাড়তে হয় মনোজকে। প্রথম ইনিংসে ১৫৭ রান করে যিনি বাংলার ব্যাটিং বিপর্যয় ঠেকিয়েছিলেন, সেই অনুষ্টুপ দ্বিতীয় ইনিংসে ১০ রানের বেশি করতে পারেননি। একটা সময় বাংলার স্কোর ছিল ৪ উইকেটে ১১৫ রান। সেই সময় অভিষেক রামন ও শ্রীবৎস গোস্বামী পঞ্চম উইকেটে ১০২ রান যোগ করেন। রামন গত কয়েকটি ম্যাচে বড় রান পাননি। এই ম্যাচে তাঁর বাদ পড়ার সম্ভাবনাও ছিল। কিন্তু সঠিক সময়ে তিনি ব্যাট হাতে জ্বলে উঠলেন। ৬৭ রানের এই ঝকঝকে ইনিংস তাঁকে সেমি-ফাইনালে খেলার সুযোগ করে দিতে পারে। ১৩৪ বলে ১১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৭৮ রান করেন শ্রীবৎস।
সপ্তম উইকেটে বাংলার দুই স্পিন অলরাউন্ডার শাহবাজ ও অর্ণব ৭৮ রান যোগ করায় সাড়ে তিনশোর গণ্ডি সহজেই টপকে যায় বাংলা। অর্ণব ৪৫ রানে আউট হন। ঝোড়ো ব্যাটিং করেছেন শাহবাজ। প্রথম ইনিংসে তিনি ৮২ রান করেছিলেন। দ্বিতীয় ইনিংসে শাহবাজ ৫২ রানে অপরাজিত। ৩টি চার ও ১টি ছক্কাও মেরেছেন তিনি। ৬ রানে ব্যাট করছেন মুকেশ কুমার। দিনের শেষে বাংলার স্কোর ৭ উইকেটে ৩৬১। শেষ দিনে বল টার্ন করবে বলে আশা করছে বাংলার টিম ম্যানেজমেন্ট। সেক্ষেত্রে শাহবাজ-অর্ণব জুটি স্পিনের ভেলকি দেখাতে পারেন।
