বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে আজকের দিনটা শুভ। কর্মক্ষেত্রে আজ শুভ। শরীর-স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। লটারি, শেয়ার ... বিশদ
সূত্রের দাবি, আসন্ন পুরভোটে জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) কিংবা নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) নিয়ে একটি কথাও বলবে না বিজেপি। কারণ, এনআরসি নিয়ে বেশি গোয়ার্তুমি করতে গিয়ে ভোট বাক্সে কুপ্রভাব পড়েছে। বাস্তব থেকে শিক্ষা নিয়ে তাই কেবল স্থানীয় পুর পরিষেবা এবং বোর্ডে ক্ষমতায় এলে কী কী কাজ করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হবে, সেই নিয়ে প্রচার করা হবে। এই লক্ষ্যেই পুরভোটের জন্য পৃথক দলীয় ইস্তেহার বানাতে চলেছে বিজেপি। ইস্তেহারে ২০১০ এবং ২০১৫ সালে কলকাতা পুরভোটের জন্য তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দেওয়া হয়েছিল। তা কতটা পূরণ হয়েছে, তাও সহ-নাগরিকদের কাছে ভোট প্রচারে তুলে ধরবে বিজেপি। একইসঙ্গে দলের তরফে পাকা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, কলকাতা মেয়র হিসেবে কাউকেই তুলে ধরা হবে না। এ প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, কেবল কলকাতা নয়, আসন্ন শতাধিক পুরবোর্ডের কোথাও মেয়র হিসেবে আগাম ঘোষণা হবে না। কারণ, দলীয় রীতি অনুসারে নয়া স্থানীয় প্রশাসন দখলের আগে আগাম মেয়রের নাম ঘোষণা করা হয় না। দল ক্ষমতায় এলে মেয়র পদের যোগ্য ব্যক্তির নাম ঘোষণা হবে। সব মিলিয়ে, আসন্ন পুরযুদ্ধের আগে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীকে ঘায়েল করার নানা গোপন কৌশল নিয়েছে বিজেপি। এখন দেখার, তা কতটা সফল হয়।