বিদ্যার্থীরা পড়াশুনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
এই প্রকল্পে বাড়ি তৈরির জন্য উপভোক্তাকে দিতে হয় ২৫ হাজার টাকা। রাজ্য সরকার ২ লক্ষ ৩ হাজার এবং কেন্দ্রীয় সরকার ১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা দেয়। বাড়ি তৈরি করতে খরচ হয় ৩ লক্ষ ৬৮ হাজার টাকা। দেরিতে শুরু হওয়ায় খড়্গপুর পুরসভায় এখন এই দুই আর্থিক বছরের কাজ হচ্ছে। টাকা না আসায় অনেকের বাড়ি অসমাপ্ত হয়ে পড়ে রয়েছে। আবার বাড়ি তৈরির কাজ শেষ হয়ে গেলেও ঠিকাদার সংস্থাকে টাকা দেওয়া যায়নি। পুরসভার এগজিকিউটিভ অফিসার অরুণ সামন্ত বলেন, এই টাকা থেকে ঠিকাদারদের বকেয়াও মিটিয়ে দেওয়া যাবে।
পুরসভার এক আধিকারিক বলেন, যাঁদের বাড়ি অসমাপ্ত রয়েছ, তাঁদের কারও ৮০ হাজার টাকা, কেউ ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা পাবেন। কেউ আবার শেষ পর্যায়ের ৪২ হাজার টাকা পাবেন। এই টাকা না পাওয়ায় অনেকেই বাড়ির কাজ শেষ করতে পারেননি। টাকা আসায় সেই সব উপভোক্তা উপকৃত হবেন।