বিদ্যার্থীরা পড়াশুনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
সিপিএম সূত্রে জানা গিয়েছে, জোট হলে তারা ডোমকল, জলঙ্গি, ভগবানগোলা, জঙ্গিপুরের মতো আসনগুলি কংগ্রেসকে ছাড়বে না। বামেরা রানিনগর, নবগ্রামের মতো আরও বেশ কয়েকটি আসন দাবি করবে। তবে কংগ্রেস এই জেলায় এতটা উদার হবে কি না তা নিয়ে তারা সংশয়ে রয়েছে। দলীয় সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কংগ্রেসকে বার্তা দেওয়ার পাশাপাশি বামেরা গেরুয়া শিবিরে চলে যাওয়া কর্মী সমর্থকদের ঘরে ফেরানোর চেষ্টা শুরু করেছে। অনেকে বলছেন, সম্প্রতি পরপর কয়েকটি কর্মসূচি করে বামেরা এক ঢিলে দুই পাখি মারার কৌশল নিয়েছে। চলতি মাসে রানিনগরে ফরওয়ার্ডব্লক আলাদাভাবে কর্মসূচি নিচ্ছে। তবে বামেদের একাংশের দাবি, কংগ্রেসের হাত না ধরলে তাদের খেসারত দিতে হবে। বিনা জোটে এই জেলায় এবার খাতা খোলা কঠিন হবে। অন্যদিকে কংগ্রেসও জোট করে এই জেলায় আসন বাড়িয়ে নিতে চাইছে। এককভাবে লড়লে তাদেরও বহু কেন্দ্রেই বিপাকে পড়তে হবে। তাই উভয়পক্ষই নিজেদের স্বার্থে জোট করার চেষ্টা চালিয়ে যাবে। শুধুমাত্র বাড়তি আসন পাওয়ার জন্য বামেরা শক্তি দেখানোর কৌশল নিয়েছে। ফরওয়ার্ড ব্লক নেতা স্বরূপ দেব বলেন, আমরাও চাই জোট হোক। তবে উভয়পক্ষকে সম্মান দিতে হবে। আমরা জেলায় বহু আসনে দীর্ঘদিন ধরে লড়ে আসছি। তাই এবারও আমরা চাইব, ওই আসনগুলি আমাদের ছেড়ে দেওয়া হোক।
সিপিএম নেতা জামির মোল্লা বলেন, ২৭জানুয়ারির কর্মসূচিতে আমাদের ৫০হাজার কর্মী-সমর্থক থাকবেন। কংগ্রেস নেত্রী ফিরোজা বেগম বলেন, প্রতিটি দল আলাদা কর্মসূচি নিতেই পারে। তবে আসন বণ্টনের বিষয়টি আলোচনা করেই ঠিক হবে। সেটা আমাদের শীর্ষ নেতৃত্ব দেখবেন। ওদের কর্মসূচির সঙ্গে আসন রফার কোনও সম্পর্ক নেই। তৃণমূল নেতা অরিত মজুমদার বলেন, কংগ্রেস সিপিএমের হাত ধরছে এটা ভাবতেই খারাপ লাগছে। ওদের মধ্যে জোট হলেও আমাদের আটকাতে পারবে না।