বিদ্যার্থীরা পড়াশুনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কন্যাশ্রী প্রকল্পে মুর্শিদাবাদ, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনায় সবচেয়ে বেশি টার্গেট ছিল। মুর্শিদাবাদ জেলায় দু’লক্ষ ৪৮হাজার ৭১ জন ছাত্রীকে কে-ওয়ান প্রকল্পের টাকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল। তার মধ্যে ২৩ লক্ষ ৩৮ হাজার ৮৫৮জনের অ্যাকাউন্টে ইতিমধ্যেই টাকা পৌঁছে গিয়েছে। আর্থিক বছর শেষ হতে এখনও দু’মাসের বেশি সময় রয়েছে। তার আগেই সবার অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে বলে আধিকারিকরা জানিয়েছেন। এই জেলায় ৯৬ শতাংশের অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে গিয়েছে। উত্তর ২৪ পরগনায় দু’লক্ষ ৪৮ হাজার ৪১১ জনকে এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় দু’লক্ষ ৩৬ হাজার ১৫ জনকে এই প্রকল্পের সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তার মধ্যে একটি জেলা ৯৫ শতাংশ এবং অন্য জেলা ৯৩ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করেছে। ইতিমধ্যে দার্জিলিং, পশ্চিম মেদিনীপুর, কালিম্পং ১০০ শতাংশ টার্গেট পূরণ করেছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, লকডাউনের জন্য ড্রপ আউটের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা প্রবল রয়েছে। বিশেষ করে মালদহ, মুর্শিদাবাদ, দক্ষিণ ২৪ পরগনা মতো জেলাগুলিতে অনেকেই স্কুলের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে। তেমনটা আগাম আন্দাজ করতে পেরে জেলা প্রশাসনও তৎপর হচ্ছে। কন্যাশ্রী প্রকল্পের টাকা অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি স্কুল খোলার পর পড়ুয়ারা যাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসে তার জন্য প্রচার চালানো হচ্ছে। মুর্শিদাবাদের জেলাশাসক জগদীশপ্রসাদ মীনা বলেন, আমাদের জেলায় কন্যাশ্রী প্রকল্পের যথেষ্ট ভালো কাজ হয়েছে। পড়ুয়াদের অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে গিয়েছে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কে-টু প্রকল্পেও কালিম্পং, দার্জিলিং, মুর্শিদাবাদ এবং পশ্চিম বর্ধমানের মতো জেলাগুলি টার্গেটের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে।