প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
জিয়াগঞ্জে মোমবাতির কারখানা রয়েছে সুব্রত সরকারের। তিনি বলেন, মঙ্গলবার দুপুরের মধ্যেই ৬-৭ হাজার প্যাকেট বিক্রি হয়েছে। মুদির দোকানদাররা নিয়ে যাচ্ছেন। ফোনে আরও অনেকে অর্ডার দিতে শুরু করেছে। লকডাউন হয়ে যাওয়ায় কারিগরদের ছুটি দিয়েছি। কিন্তু যেভাবে অর্ডার আসছে, তাতে মনে হচ্ছে আমাদের নিজেদেরই তা তৈরি করতে হবে। সবেবরাতের জন্য মোমবাতি তৈরি হয়েছিল। সেকারণে অর্ডার আসার সঙ্গে সঙ্গে কয়েক হাজার মোমবাতি সরবরাহ করা গিয়েছে। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ফোন আসছে। জিয়াগঞ্জ, আজিমগঞ্জ, লালবাগ এবং বহরমপুর এলাকা থেকে সবচেয়ে বেশি অর্ডার আসছে। ব্যবসায়ী সঞ্জয় জৈন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর থেকেই বিভিন্ন জায়গা থেকে মোমবাতি নেওয়ার জন্য ফোন আসতে শুরু করেছে। শুক্রবার প্রায় ১৫০ প্যাকেট মোমবাতি বিক্রি হয়ে গিয়েছে। আশা করছি, আগামী দু’দিনও ভালো মোমবাতি বিক্রি হবে।
আরেক ব্যবসায়ী বলেন, লকডাউনের বাজারে মোমবাতির বিক্রি বাড়ায় ভালো হয়েছে। অধিকাংশ কারখানায় মহিলারাই মোমবাতি তৈরির কাজ করেন। তাঁদেরও সুবিধা হবে। কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর তাঁদের কাজ ছিল না। এই সুযোগে তাঁরা কিছুটা আয় করতে পারবেন।
মুর্শিদাবাদের বিজেপি নেতা শাখারভ সরকার বলেন, আমরা নিশ্চিত দলমত নির্বিশেষে সকলেই ওইদিন রাতে প্রদীপ এবং মোমবাতি জ্বালাবেন।