কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০০৬ সালে আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ থেকে তিনি এমবিবিএস পাশ করেন। ২০১২ সালে আরজিকর থেকেই স্ত্রী রোগ বিষয়ে এমডি করেন। ২০১৬ সালে তিনি বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের স্ত্রীরোগ বিভাগে রেসিডেন্ট মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে যোগ দেন। তাঁর মৃত্যুতে চিকিত্সক মহলে শোকের ছায়া নেমে আসে। হাসপাতালের সুপার উত্পল দাঁ বলেন, প্রিয়ঙ্করবাবুর সার্জিক্যাল স্কিল খুব ভালো ছিল। সবসময় হাসিমুখে কাজ করতেন। রোগীদের সঙ্গে খুব ভালো মিশতে পারতেন। খবর পাওয়ার পর সবাই হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। একজন ভালো সহকর্মীকে হারালাম।