নয়াদিল্লি: বেজিংয়ের স্বার্থ নিশ্চিত করতে নেপালের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে চীনের নাক গলানোর ধারা অব্যাহত। ব্যর্থতার অভিযোগে দলের অন্দরে ইতিমধ্যেই প্রবল চাপ তৈরি হয়েছে প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলির উপর। নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে তাঁর ইস্তফার দাবি জোরালো হয়ে উঠেছে।
নয়াদিল্লি: সংক্রমণের দিক দিয়ে বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ব্রাজিল। আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ লক্ষ ২৬ হাজার ছাড়িয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ৬৫ হাজার ৫৫৬ জনের। কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতোই করোনাকে লঘু করে দেখার অভিযোগ রয়েছে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর বিরুদ্ধে।
মেষ: পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: গলওয়ান উপত্যকা এবং হট স্প্রিং থেকে সেনা সরানোর প্রক্রিয়া শেষ করে ফেলেছে চীন। দুটি সেক্টর থেকেই ২ কিলোমিটার পিছনে সরে গিয়েছে লাল ফৌজ। ভারতীয় সেনার পক্ষ থেকে আজ এই দাবি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আরও জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবারের মধ্যে গোরগা পোস্ট থেকেও সরে যাবে চীন। এদিকে এই প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম বুধবার বলেছেন, আমাদের কি জানানো হবে যে ঠিক কোথা থেকে চীন সরে যাচ্ছে? আর সরে যাওয়ার পর এখন তারা কোথায়?
সম্প্রতি দুই দেশের বৈঠকে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত হয় যে ভারতও পিছনে সরে যাবে। সেক্ষেত্রে ভারতীয় সেনা কোথা থেকে কোথায় সরে গেল? দেশবাসীর এটা জানা দরকার। কারণ সকলেই জানতে চাইছে, ১৫ জুন লাদাখের কোথায় এবং কী হয়েছিল? এদিকে এখনও পর্যন্ত গলওয়ান উপত্যকা থেকে চীন সরে গেলেও ফরওয়ার্ড বেসে ভারতের যে সেনা মোতায়েন করা হয়েছিল তারা কিন্তু পিছু হটেনি। ভারত স্থির করেছে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা মে মাসের প্রথম সপ্তাহের অবস্থায় ফিরে গেলেই অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন কমাতে শুরু করবে দিল্লি। যদিও সরকারি সূত্রের খবর, লাদাখে যে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করা হয়েছে তার একটি অংশকে স্থায়ীভাবেই রাখা হবে এবার থেকে। একইভাবে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় আগ্নেয়াস্ত্র সহ টহলদারি নীতিও চালু হচ্ছে।
পাশাপাশি, বুধবার জাপান, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়া একযোগে চীনের আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে বিবৃতি প্রকাশ করেছে। বলা হয়েছে, দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের আচরণের প্রেক্ষিতে এই অঞ্চলে আমাদের মিত্র দেশগুলির আমরা সর্বদা পাশে থাকব। অর্থাৎ প্রত্যক্ষভাবে এই তিনটি দেশই কড়া বার্তা দিল চীনকে।
সম্প্রতি দুই দেশের বৈঠকে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত হয় যে ভারতও পিছনে সরে যাবে। সেক্ষেত্রে ভারতীয় সেনা কোথা থেকে কোথায় সরে গেল? দেশবাসীর এটা জানা দরকার। কারণ সকলেই জানতে চাইছে, ১৫ জুন লাদাখের কোথায় এবং কী হয়েছিল? এদিকে এখনও পর্যন্ত গলওয়ান উপত্যকা থেকে চীন সরে গেলেও ফরওয়ার্ড বেসে ভারতের যে সেনা মোতায়েন করা হয়েছিল তারা কিন্তু পিছু হটেনি। ভারত স্থির করেছে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা মে মাসের প্রথম সপ্তাহের অবস্থায় ফিরে গেলেই অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন কমাতে শুরু করবে দিল্লি। যদিও সরকারি সূত্রের খবর, লাদাখে যে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করা হয়েছে তার একটি অংশকে স্থায়ীভাবেই রাখা হবে এবার থেকে। একইভাবে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় আগ্নেয়াস্ত্র সহ টহলদারি নীতিও চালু হচ্ছে।
পাশাপাশি, বুধবার জাপান, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়া একযোগে চীনের আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে বিবৃতি প্রকাশ করেছে। বলা হয়েছে, দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের আচরণের প্রেক্ষিতে এই অঞ্চলে আমাদের মিত্র দেশগুলির আমরা সর্বদা পাশে থাকব। অর্থাৎ প্রত্যক্ষভাবে এই তিনটি দেশই কড়া বার্তা দিল চীনকে।
