কর্মে ও ব্যবসায় বাধা থাকলেও অগ্রগতি হবে। আর্থিক যোগ শুভ। ব্যয় বাড়বে। সম্পত্তি নিয়ে শরিকি ... বিশদ
ত্রিপুরার রাজা বীরবিক্রম কিশোর মাণিক্যকে নিয়ে একটি বই লিখেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লবকুমার দেব। শোনা যাচ্ছে, এই বইটি স্কুল সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। একটি মঞ্চ আবার দাবিও জানিয়েছে, বইটি পাঠ্যক্রমে নিয়ে আসতে। তবে এখনও পর্যন্ত তা নিয়ে ত্রিপুরা সরকারের শিক্ষাদপ্তর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত কিছু নেয়নি। সূত্রের খবর, আলোচনা চলছে। এখানেই ত্রিপুরা বিজেপির মুখপাত্র সুব্রত চক্রবর্তী বলেছেন, ত্রিপুরার আধুনিক রূপকার বলা হয় বীরবিক্রম কিশোর মাণিক্যকে। ওঁর বহু অবদান। ফলে ওঁর সম্পর্কে সকলের জানা দরকার। স্কুল সিলেবাসেও তা অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত। সিলেবাসে থাকলে ছাত্রছাত্রীরা আরও জানতে পারবে। তবে কোন পর্বটি আসবে, তা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
এখানেই পাল্টা কটাক্ষ ছুড়ে দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। নাম না করে খোঁচা দিয়েছে তারা বিপ্লব দেবকে। তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায় বলেছেন, উনি (বিপ্লব দেব) যে লেখালেখি করেন সেটাই একটা খবর! ইতিহাস নিয়ে লিখেছেন, এটা আর একটা বড় খবর! সেটা স্কুলের পাঠক্রমে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করছেন। তাতে আমি শঙ্কিত। কারণ, ত্রিপুরার ছাত্রছাত্রীরা ওই ইতিহাস পড়বেন, তাঁদের ভবিষ্যৎ কতটা সুনিশ্চিত হবে।
এদিকে দশমীর দিন ত্রিপুরার তৃণমূল যুব নেতা শান্তনু সাহার উপর হামলা চালায় একদল দুষ্কৃতী। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ভর্তি করানো হয় ত্রিপুরা মেডিক্যাল কলেজে। ঘটনার পর দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও কেউ গ্রেপ্তার না-হওয়ায় আন্দোলনে নামে তৃণমূল। সোমবার পূর্ব আগরতলা থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। দলের রাজ্য আহ্বায়ক সুবল ভৌমিক বলেছেন, পুলিসের কাছে আমাদের দাবি দুষ্কৃতীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করতে হবে। অন্যথায় আমরা বৃহত্তর আন্দোলনের পথে যাব।