কর্মে ও ব্যবসায় বাধা থাকলেও অগ্রগতি হবে। আর্থিক যোগ শুভ। ব্যয় বাড়বে। সম্পত্তি নিয়ে শরিকি ... বিশদ
অন্যদিকে, রবিবার ও সোমবার রাজপথে নেমে প্রতিবাদে গর্জে ওঠে বঙ্গ বিজেপি। দলটি পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে দু’দিন ধরে পড়শি দেশের হিন্দুদের পাশে দাঁড়ানোর ব্যাপারে জোরালো বার্তা দিয়েছে। সেই সূত্রে সোমবার বিজেপির উত্তর কলকাতা জেলার তরফে প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। শ্যামবাজারে বিজেপির নেতা-কর্মীদের জমায়েত ঘিরে পুলিসের সঙ্গে তীব্র বচসাও বাধে। গেরুয়া পার্টির দাবি, ১৫ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে লালবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে অবশ্য তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়। একইভাবে রাজ্যজুড়ে দলের একাধিক সাংসদ-বিধায়কের নেতৃত্বে জেলায় জেলায় প্রশাসনিক কর্তাদের কাছে স্মারকলিপি পেশ করা হয়।
দলীয় সূত্রের দাবি, ভবিষ্যতে ফের নাগরিকত্ব আইনের (সিএএ) পক্ষে নতুন করে প্রচার শুরু করবে বিজেপি। মোদি-শাহের নেতৃত্বে পাশ হওয়া এই আইন বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানের সংখ্যালঘু হিন্দুদের রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করবে বলে মনে করেন গেরুয়াপন্থীরা। বাংলায় বিজেপির স্বপ্নের দৌড় বিধানসভা ভোটে কার্যত আটকে গিয়েছে। ভোট-পরবর্তী সময়ে ক্রমেই প্রাসঙ্গিকতা হারাচ্ছে পদ্ম-পার্টি। কিন্তু ওপার বাংলায় ঘটে যাওয়া এই অবাঞ্ছিত ঘটনাকে হাতিয়ার করে ফের হিন্দু আবেগ চাঙ্গা করতে চাইছে সঙ্ঘের বিচার পরিবার। তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধেও বাঙালি হিন্দুর আবেগ উসকে দিতে চাইছে গেরুয়া শিবির। হিন্দুঐক্য তৈরি করাই তাদের আশু লক্ষ্য।