বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
সম্প্রতি জার্মানির ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট ফর দি সায়েন্স অব হিউম্যান হিস্ট্রি, তামিলনাড়ুর আন্না বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলকাতার আইআইএসইআরের কয়েকজন গবেষক এই বিষয়ে কাজ শুরু করেন। তাঁদের অনুসন্ধানে ধরা পড়েছে থরের এক অন্য চেহারা। রাজস্থানের এই বিস্তৃত এলাকা তখন আক্ষরিক অর্থে ছিল সুজল-সফলা! সৌজন্যে নদীর বহমান ধারা। প্রস্তরযুগের ওই স্রোতস্বিনী শুধু একটি জনপদের তৃষ্ণা মেটাতো না। ভিনদেশের অগণিত মানুষকেও বসত গড়তে আকৃষ্ট করত। ম্যাক্স প্ল্যাঙ্কের গবেষক জিমবব ব্লিঙ্কহর্ন বলেন, ‘থরের অতীত ইতিহাস অত্যন্ত সমৃদ্ধ। নদীকেন্দ্রিক সভ্যতাটি কীভাবে ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছিল তার প্রমাণ এই নদী।’ এরপর তাঁর সংযোজন, প্রাগৈতিহাসিক যুগে নদীর গুরুত্ব নিয়ে তেমন আলোচনা হয় না। থরের ভৌগোলিক ইতিবৃত্ত খুঁজতে গিয়েও বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি কৃত্রিম উপগ্রহ চিত্রে নদীটির বিভিন্ন শাখাপ্রশাখার চিহ্ন ফুটে ওঠে। গবেষকরা একমত, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জলপ্রবাহ সক্রিয়তা হারাতে থাকে।