অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি। প্রিয়জনের বিপদগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা। সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
সম্প্রতি কংগ্রেস শীর্ষ নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে জানিয়েছিলেন, আগামী ৯ ডিসেম্বর উপনির্বাচনের ফলপ্রকাশের পরই ‘সুখবর’ দেবেন। সিদ্ধারামাইয়ার মতে, এই ‘সুখবরে’র অর্থ কংগ্রেস ১৫টি আসনেই জয়ী হবে। যদিও অনেক কংগ্রেস নেতাই বিষয়টিকে জোট করে সরকার গঠনের সম্ভাবনা অর্থে দেখছেন।
অন্যদিকে, ২২৪ সদস্যের বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে অন্তত ৬টি আসনের উপনির্বাচনে জিততেই হবে বিজেপিকে। এরপরও মাসকি এবং আর আর নগরের উপনির্বাচন বাকি রয়েছে। যদিও ১৫টি আসনেই জয়ের আশা করছেন মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পা। এদিন হুবলিতে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানিয়েছেন, ‘আমি ১৫টি কেন্দ্রে দু’বার করে গিয়েছি। কেন্দ্রগুলির সর্বত্র বিজেপি হাওয়া রয়েছে। আমরা এতটা আশা করিনি। আমি বলেও দিয়েছি যে ১৫টি আসনেই জিতব।’
কংগ্রেস-জেডি(এস) জোট ১৪ মাস সরকারে ছিল। গত জুলাই মাসে ১৭ জন বিধায়ক ‘বিদ্রোহ’ করায় কুমারস্বামী সরকারের পতন হয়। ১৭ জনকে বিধানসভা থেকে বহিষ্কারও করা হয়। এরপর থেকেই দেবেগৌড়া-কুমারস্বামীর সঙ্গে বিবাদে জড়িয়েছেন সিদ্ধারামাইয়া। পরে সুপ্রিম কোর্টে ১৭ জনকে উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অনুমতি দিয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১৩ জনকে এবার প্রার্থী করেছে বিজেপি।