উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
এদিকে, দলের এই ভাঙনে আরও বড় বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছেন বিজেপি-র আলিপুরদুয়ার জেলা নেতৃত্ব। এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য আজ একটি দলীয় বৈঠক ডেকেছে জেলা বিজেপি। সাতজন পদাধিকারী সহ দলের জেলা সভাপতি গঙ্গাপ্রসাদ শর্মা তৃণমূলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলেই এই জরুরি বৈঠক। জেলার দলীয় অবজার্ভার ও কোচবিহার দক্ষিণের বিধায়ক নিখিলরঞ্জন দে এই বৈঠকের ডাক দেন। দলের জেলা পার্টি অফিসে এই বৈঠক হয়েছে। এদিনের বৈঠকে আলিপুরদুয়ারের সংসদ সদস্য জন বারলা, ফালাকাটার বিধায়ক দীপক বর্মন ও কুমারগ্রামের বিধায়ক মনোজ ওঁরাও উপস্থিত ছিলেন। তবে সেই বৈঠকে আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল ও কালচিনির বিধায়ক বিশাল লামা অনুপস্থিত ছিলেন। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা শুরু হয়েছে। অন্যদিকে, মাদারিহাটের বিধায়ক মনোজ টিগ্গা অবশ্য কলকাতায় রয়েছেন। এদিন ভাঙন ঠেকাতে দলীয় স্তরে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি।