কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, এবারই প্রথম আর্থিকভাবে অনগ্রসর শ্রেণীর জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণ রাখা হয়েছে। ছ’জন রূপান্তরকামী প্রার্থী এবার পরীক্ষায় বসেন, একজন সফলও হয়েছেন। জানুয়ারিতে এই পরীক্ষা হয়েছিল। লকডাউন শুরু হওয়ায় ইউজিসির প্রতিনিধিদের নিয়ে মডারেটর্স এবং স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠক করা যাচ্ছিল না। আনলক-১ শুরু হলে কমিশনের তরফে জুনে দিল্লিতে ফের যোগাযোগ করা হয়। সেখান থেকে ভিডিও কনফারেন্সিং পদ্ধতিতে বৈঠক করার সবুজ সঙ্কেত আসে চলতি সপ্তাহে। ৯ জুলাই সেই বৈঠক করে শনিবার ফলপ্রকাশ করে দেওয়া হল। সফল প্রার্থীরা অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে আবেদনের যোগ্য। সাতদিনের মধ্যে ওয়েবসাইটে মডেল আনসার কি প্রকাশ করে দেবে কমিশন। কলেজ সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান দীপককুমার কর জানান, পুজোর পরেই অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা যাবে। প্রিন্সিপাল পদে আবেদন গ্রহণ এবং স্ক্রুটিনি প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিত হলেই ইন্টারভিউ নিয়ে প্যানেল প্রকাশ করে কাউন্সেলিং এবং নিয়োগ করা হবে। প্রসঙ্গত, এখনও গতবারের সামান্য কিছু অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে নিয়োগ বাকি রয়েছে। কলেজগুলি থেকে শূন্যপদও চাওয়া হয়েছে সে কারণেই। ভূগোল এবং রসায়নের প্যানেল প্রকাশ মার্চে হয়। তাই সেই বিষয়গুলিতে এখনও নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে।