মেষ: পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
দিব্যেন্দু বিশ্বাস, নয়াদিল্লি: পরিকাঠামোগত উন্নয়নের তালিকায় নাম অনেকগুলো। উদয়পুর, দীঘা, শঙ্করপুর, তাজপুর, মন্দারমণি, ফ্রেজারগঞ্জ, বকখালি এবং হেনরি আইল্যান্ড। কিন্তু রাজ্যের উপকূলবর্তী এই আট এলাকার উন্নয়নের জন্য কেন্দ্রীয় বরাদ্দের পরিমাণ সামান্য ৬ কোটি ৩৫ লক্ষ টাকা। পর্যটনমন্ত্রক তার বার্ষিক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, ২০১৯ সালে রাজ্যের উল্লিখিত এলাকাগুলির উন্নয়নের জন্য ৬ কোটি ৩৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের স্বদেশ দর্শন কর্মসূচির আওতায় ওই টাকা রাজ্য সরকারকে প্রদান করা হয়েছে বলে মন্ত্রকের বার্ষিক প্রতিবেদনে উল্লেখও করা হয়েছে। দীঘা, শঙ্করপুর, হেনরি আইল্যান্ড, মন্দারমণির মতো এলাকাগুলি রাজ্যের অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটনস্থল। যেগুলির পরিকাঠামোগত উন্নয়নের লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই বহু ইতিবাচক পদক্ষেপ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারও যেখানে এইসব এলাকার উন্নয়নের জন্য সচেষ্ট হয়েছে, সেখানে এত অল্প টাকায় কীভাবে বাংলার উপকূলবর্তী এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজকর্ম করা সম্ভব, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে।
২০১৯ সালের হিসেবে কেন্দ্রের নাম-কা-ওয়াস্তে বরাদ্দ অর্থে আদৌ কোস্টাল সার্কিটের ওই আট এলাকার উন্নয়ন সম্ভব নয় বলেই মনে করা হচ্ছে। পর্যটনমন্ত্রকের সংশ্লিষ্ট বার্ষিক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, স্বদেশ দর্শন কর্মসূচির আওতায় ২০১৯ সালে পশ্চিমবঙ্গ সহ বিভিন্ন রাজ্যকে মোট ৬৭৫ কোটি ৮৯ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে। তবে পশ্চিমবঙ্গের মতো অন্যান্য রাজ্যের প্রাপ্তির ভাঁড়ার এতটা শূন্য নয়। যেমন এক্ষেত্রে সবথেকে বেশি বরাদ্দ হয়েছে বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশের জন্য। ১০৯ কোটি ১৬ লক্ষ টাকা। এর মধ্যে স্বদেশ দর্শন স্কিমের অধীনে রামায়ণ সার্কিট থিমে চিত্রকূটের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন অন্যতম। জম্মু-কাশ্মীরকে দেওয়া হয়েছে ৯১ কোটি ২২ লক্ষ টাকা। বিহার পেয়েছে ৬৮ কোটি ৪৩ লক্ষ টাকা।
পাশাপাশি, পর্যটনের এরকম বিপুল সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও কেন পশ্চিমবঙ্গের জন্য ২০১৯ সালে এত কম বরাদ্দ করা হয়েছে, তা নিয়ে প্রত্যাশিতভাবেই জল্পনা ছড়িয়েছে তথ্যাভিজ্ঞ মহলে। যদিও পর্যটনমন্ত্রক সূত্রে জানা যাচ্ছে, বাংলার পর্যটনস্থলগুলির জৌলুস আরও বাড়াতে স্বদেশ দর্শন কর্মসূচিতেও জোর দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। এই বিষয়ে কেন্দ্র বিভিন্ন চিন্তাভাবনাও করছে। এমনকী উন্নয়নমূলক কাজের বাস্তবায়ন কীভাবে সম্ভব, তা চূড়ান্ত করতে রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনাও করতে চাইছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রক। যদিও বর্তমান করোনা পরিস্থিতির কারণে এখন সেভাবে পর্যটনস্থলের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন না পর্যটকেরা। অধিকাংশ পর্যটনস্থল বন্ধই রয়েছে। কাজেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এই বিষয়ে খুব বেশি অগ্রগতির সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করা হচ্ছে।
২০১৯ সালের হিসেবে কেন্দ্রের নাম-কা-ওয়াস্তে বরাদ্দ অর্থে আদৌ কোস্টাল সার্কিটের ওই আট এলাকার উন্নয়ন সম্ভব নয় বলেই মনে করা হচ্ছে। পর্যটনমন্ত্রকের সংশ্লিষ্ট বার্ষিক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, স্বদেশ দর্শন কর্মসূচির আওতায় ২০১৯ সালে পশ্চিমবঙ্গ সহ বিভিন্ন রাজ্যকে মোট ৬৭৫ কোটি ৮৯ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে। তবে পশ্চিমবঙ্গের মতো অন্যান্য রাজ্যের প্রাপ্তির ভাঁড়ার এতটা শূন্য নয়। যেমন এক্ষেত্রে সবথেকে বেশি বরাদ্দ হয়েছে বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশের জন্য। ১০৯ কোটি ১৬ লক্ষ টাকা। এর মধ্যে স্বদেশ দর্শন স্কিমের অধীনে রামায়ণ সার্কিট থিমে চিত্রকূটের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন অন্যতম। জম্মু-কাশ্মীরকে দেওয়া হয়েছে ৯১ কোটি ২২ লক্ষ টাকা। বিহার পেয়েছে ৬৮ কোটি ৪৩ লক্ষ টাকা।
পাশাপাশি, পর্যটনের এরকম বিপুল সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও কেন পশ্চিমবঙ্গের জন্য ২০১৯ সালে এত কম বরাদ্দ করা হয়েছে, তা নিয়ে প্রত্যাশিতভাবেই জল্পনা ছড়িয়েছে তথ্যাভিজ্ঞ মহলে। যদিও পর্যটনমন্ত্রক সূত্রে জানা যাচ্ছে, বাংলার পর্যটনস্থলগুলির জৌলুস আরও বাড়াতে স্বদেশ দর্শন কর্মসূচিতেও জোর দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। এই বিষয়ে কেন্দ্র বিভিন্ন চিন্তাভাবনাও করছে। এমনকী উন্নয়নমূলক কাজের বাস্তবায়ন কীভাবে সম্ভব, তা চূড়ান্ত করতে রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনাও করতে চাইছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রক। যদিও বর্তমান করোনা পরিস্থিতির কারণে এখন সেভাবে পর্যটনস্থলের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন না পর্যটকেরা। অধিকাংশ পর্যটনস্থল বন্ধই রয়েছে। কাজেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এই বিষয়ে খুব বেশি অগ্রগতির সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করা হচ্ছে।
