নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: লাগাম পরানো গেলেও গতি রোধ হচ্ছে না সংক্রমণের। গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরের আনাচে কানাচেই আঘাত বেশি। আতঙ্কের চাদরে বেশি করে ঢাকা পড়েছে কলকাতা ও আশপাশের চার জেলা। নবান্নের আরও মাথাব্যথা বাড়িয়েছে করোনা ছোঁয়াচ মাত্র একঘরে করে দেওয়ার প্রবণতা। রোগের থেকেও দ্রুত ছড়াচ্ছে এই সামাজিক সমস্যা।
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ঘূর্ণিঝড় বিধ্বস্ত মানুষকে ঠকানোর শাস্তি একটাই! সরাসরি দল থেকে বহিষ্কার। ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের জনপ্রতিনিধিরা সরকারি ক্ষতিপূরণের টাকা ‘চুরি’ করলে তাড়িয়ে দিন। তিনি যে স্তরেই থাকুন, দেখার দরকার নেই।
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনায় আক্রান্ত হলেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। শুক্রবার দুপুরে তিনি নিজেই জানিয়েছেন একথা। এক ট্যুইটবার্তায় বলেছেন, এদিন সকালে করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: এবার গ্যাস বুকিংয়ের ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম আসতে চলেছে। যাঁরা ইন্ডিয়ান অয়েলের আওতায় থাকা ইন্ডেন গ্যাসের গ্রাহক, তাঁদের জন্য নতুন নিয়মটি পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে কিছু জায়গায় কার্যকর হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
রাজু চক্রবর্তী, কলকাতা: উন্নয়নের বিবিধ ক্ষেত্রে অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় অনেক বেশি গতিশীল পশ্চিমবঙ্গ। এবার সড়কপথে নয়া টোল ব্যবস্থার সফল রূপায়ণেও দেশকে দিশা দেখাল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলা।
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: মধ্যবিত্তের পাতে এখনও অধরা ইলিশ। রাজ্যে বর্ষা ঢুকলেও রুপোলি শস্যের জোগান কম থাকায় এখনও পর্যন্ত মুখে হাসি ফোটেনি বাঙালির। বাজারে ইলিশের আকাল না-থাকলেও তাতে হাত দিতে রীতিমতো ছেঁকা লাগছে ক্রেতার।
দেবাঞ্জন দাস, কলকাতা: করোনা আবহের মধ্যেই নির্বাচনী প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে বিজেপি। ডিজিটাল সভা থেকে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) প্রসঙ্গ উস্কে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
মেষ: পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
দিব্যেন্দু বিশ্বাস, নয়াদিল্লি: হাওড়া-পুরী, হাওড়া-বারাণসী, আসানসোল-পুরীর মতো বাংলার মোট ১৫টি রুটে চলবে বেসরকারি ট্রেন। বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা করেছে রেল বোর্ড। একইসঙ্গে এইসব ট্রেনে সাধারণের তুলনায় বিপুল ভাড়া বৃদ্ধির ইঙ্গিতও দিয়েছে রেলমন্ত্রক। যদিও রেল জানিয়েছে, বর্তমানে উল্লিখিত রুটগুলিতে যে ট্রেন চলছে, তারই পাশাপাশি অতিরিক্ত এই বেসরকারি ট্রেনগুলি চালানো হবে। অর্থাৎ, বেসরকারি ট্রেন চালানোর জন্য ওই রুটের কোনও ট্রেনকে বাতিল করা হবে না। এদিন রেলমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস থেকে সারা দেশের ১০৯টি রুটে মোট ১৫১টি বেসরকারি ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। এদিন রেল বোর্ড জানিয়েছে, আগামী ১০ জুলাই থেকে এর দরপত্র ডাকার কাজ শুরু করা হবে। যার ফলে মনে করা হচ্ছে, লকডাউনের কারণে কিছুটা থমকে গেলেও আনলক পর্বে ট্রেনের বেসরকারিকরণের লক্ষ্যে আর বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট করতে রাজি নয় রেলমন্ত্রক। এই রুট নির্ধারণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন জোনকে ১২টি ক্লাস্টারে ভাগ করেছে রেল। যার মধ্যে হাওড়া ক্লাস্টার ছাড়াও রয়েছে বেঙ্গালুরু, চণ্ডীগড়, চেন্নাই, দিল্লি-১ ও ২, জয়পুর, মুম্বই-১ ও ২, পাটনা, প্রয়াগরাজ এবং সেকেন্দারাবাদ ক্লাস্টার। বাংলার রুটের ক্ষেত্রে হাওড়া ক্লাস্টারে ১০টি, মুম্বই-১ ক্লাস্টারে একটি, পাটনা ক্লাস্টারে দুটি, সেকেন্দারাবাদ ক্লাস্টারে একটি এবং বেঙ্গালুরু ক্লাস্টারে একটি রুটকে বেছে নেওয়া হয়েছে।
বেসরকারি ট্রেন চলাচলের জন্য বাংলার কোন ১৫টি রুটকে বেছে নেওয়া হয়েছে? রেলমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই ১৫টি রুট হল, ১. হাওড়া-ভাগলপুর, ২. শিয়ালদহ-গুয়াহাটি, ৩. হাওড়া-বারাণসী ভায়া পাটনা, ৪. হাওড়া-আনন্দবিহার, ৫. নিউ বঙ্গাইগাঁও-হাওড়া, ৬. হাওড়া-রাঁচি, ৭. পুরী-হাওড়া, ৮. হাওড়া-চেন্নাই, ৯. হাওড়া-পুনে, ১০. রাঁচি ভায়া পুরুলিয়া-হাওড়া, ১১. মুম্বই-হাওড়া, ১২. আসানসোল-পুরী, ১৩. আসানসোল-সুরাত, ১৪. হাওড়া-বেঙ্গালুরু এবং ১৫. হাওড়া-সেকেন্দারাবাদ। তবে বাংলার একেকটি রুটে একটি করেই বেসরকারি ট্রেন চলবে, নাকি কয়েকটি রুটে একাধিক বেসরকারি ট্রেন চালানো হবে, তা এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত নয়।
যদিও এর ফলে সাধারণ মানুষ কতটা লাভবান হবেন, তা নিয়ে প্রশ্ন থাকছেই। কারণ এই বেসরকারি ট্রেনের ভাড়া হবে অনেক বেশি। এদিনই রেল বোর্ড জানিয়েছে, বেসরকারি ট্রেনগুলিতে ভাড়ার পরিমাণ হবে ‘ফ্লেক্সিবেল’। যাত্রী চাহিদা বৃদ্ধি বা হ্রাসের উপর যাত্রীভাড়া বাড়বে ও কমবে। বেসরকারি ট্রেনগুলির সময়সূচিকে ভারতীয় রেলের টাইম টেবিলে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলেই জানিয়েছে রেলমন্ত্রক। জানানো হয়েছে, এই মুহূর্তে সারা দেশে যত মেল/এক্সপ্রেস এবং প্যাসেঞ্জার ট্রেন চলে, তার মাত্র পাঁচ শতাংশ চালাবে বেসরকারি সংস্থা। বাকি ৯৫ শতাংশ ট্রেন থাকবে রেলমন্ত্রকেরই হাতে।
বেসরকারি ট্রেন চলাচলের জন্য বাংলার কোন ১৫টি রুটকে বেছে নেওয়া হয়েছে? রেলমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই ১৫টি রুট হল, ১. হাওড়া-ভাগলপুর, ২. শিয়ালদহ-গুয়াহাটি, ৩. হাওড়া-বারাণসী ভায়া পাটনা, ৪. হাওড়া-আনন্দবিহার, ৫. নিউ বঙ্গাইগাঁও-হাওড়া, ৬. হাওড়া-রাঁচি, ৭. পুরী-হাওড়া, ৮. হাওড়া-চেন্নাই, ৯. হাওড়া-পুনে, ১০. রাঁচি ভায়া পুরুলিয়া-হাওড়া, ১১. মুম্বই-হাওড়া, ১২. আসানসোল-পুরী, ১৩. আসানসোল-সুরাত, ১৪. হাওড়া-বেঙ্গালুরু এবং ১৫. হাওড়া-সেকেন্দারাবাদ। তবে বাংলার একেকটি রুটে একটি করেই বেসরকারি ট্রেন চলবে, নাকি কয়েকটি রুটে একাধিক বেসরকারি ট্রেন চালানো হবে, তা এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত নয়।
যদিও এর ফলে সাধারণ মানুষ কতটা লাভবান হবেন, তা নিয়ে প্রশ্ন থাকছেই। কারণ এই বেসরকারি ট্রেনের ভাড়া হবে অনেক বেশি। এদিনই রেল বোর্ড জানিয়েছে, বেসরকারি ট্রেনগুলিতে ভাড়ার পরিমাণ হবে ‘ফ্লেক্সিবেল’। যাত্রী চাহিদা বৃদ্ধি বা হ্রাসের উপর যাত্রীভাড়া বাড়বে ও কমবে। বেসরকারি ট্রেনগুলির সময়সূচিকে ভারতীয় রেলের টাইম টেবিলে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলেই জানিয়েছে রেলমন্ত্রক। জানানো হয়েছে, এই মুহূর্তে সারা দেশে যত মেল/এক্সপ্রেস এবং প্যাসেঞ্জার ট্রেন চলে, তার মাত্র পাঁচ শতাংশ চালাবে বেসরকারি সংস্থা। বাকি ৯৫ শতাংশ ট্রেন থাকবে রেলমন্ত্রকেরই হাতে।
