কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
তাঁর আশ্বাস, ফের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে এলে শহরকে আবার সাজিয়ে তোলার কাজ শুরু হবে। প্রসঙ্গত, ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময়ে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই শহর সাফাইয়ের কাজে নেমেছে পুরসভা। কিন্তু শুক্রবারেও তাণ্ডবের ছবি খুব একটা বদলায়নি। উল্টে শহরের একাধিক জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে জল, আলোর দাবিতে পথে নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে জনতা। শুক্রবার, পরিস্থিতি সামলাতে সিইএসসি, ট্রাফিক পুলিস, বিপর্যয় মোকাবিলা, পুরসভার বিদ্যুৎ, উদ্যান, কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, বিল্ডিং দপ্তরের পদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন ফিরহাদ হাকিম। পরে তিনি জানান, ছোট-বড় মিলিয়ে সাড়ে পাঁচ হাজার গাছ পড়েছে। আড়াই হাজার বিদ্যুতের খুঁটি পড়ে গিয়েছে। দ্রুত পরিষ্কারের কাজ চলছে। তাঁর কথায়, আইলার পর কলকাতা নিজস্ব ছন্দে ফিরেছিল ২০ দিন পর। সেই জায়গায় আমরা সাতদিন সময় নিচ্ছি। দ্রুত গাছ কাটার জন্য আরও ১০০টি ইলেকট্রনিক মেশিন নামানো হচ্ছে।
পুর প্রশাসক বলেন, নাগরিকদের সমস্যার কথা মাথায় রেখে সিইএসসি, কেবল অপারেটর সঙ্গেও কথা বলেছি। যেসব জায়গায় গাছ পড়েছে, সেখানে ব্যারিকেড দিয়ে আটকে বাকি জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। যাতে পাম্প চালিয়ে কিছু মানুষের জলের চাহিদা মেটানো যায়।