কর্মপ্রার্থীদের কর্মযোগে বিলম্ব ঘটবে। বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মযোগ আছে। ব্যবসায় যোগ দেওয়া যেতে পারে। কোনও বন্ধুর ... বিশদ
এই স্কুলে সাধারণ পঠনপাঠনের পাশাপাশি খেলাধুলোয় বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হবে। ভবিষ্যতের ক্রীড়াবিদ তৈরি করতে এই স্কুলে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে খুদে পড়ুয়াদের। সকাল থেকেই সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। ভোর সাড়ে ৬টা থেকে শারীরিক কসরত করবে ছাত্ররা। তারপর স্নান-খাওয়া সেরে সকাল ১০টা থেকে ক্লাস শুরু। চলবে বেলা আড়াইটে পর্যন্ত। এরপর সাড়ে তিনটে থেকে শুরু হবে খেলার প্রশিক্ষণ। সন্ধ্যার পর পড়ুয়াদের জন্য টিউটোরিয়াল ক্লাসেরও ব্যবস্থা থাকছে।
অনুষ্ঠান শেষে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, এই জমানায় কোনও কিছু বন্ধ থাকে না। এই স্কুল চালু করাই তার বড় উদাহরণ। বহুদিন বন্ধ থাকার পর শিক্ষা দপ্তরের উদ্যোগে তা নতুন করে চালু করা হল। আশা করি, ভবিষ্যতে এখান থেকে ভালো ক্রীড়াবিদ উঠে আসবে। এদিকে, স্কুলের আবাসিক পড়ুয়াদের একঘেয়েমি কাটাতে টিভি’র ব্যবস্থাও করা হয়েছে। বিনোদনের জন্য ক্যারাম বোর্ড দেওয়া হয়েছে। এবছর শুধু ছাত্রদের ভর্তি নেওয়া হয়েছে। আগামী বছর ছাত্রীদেরও নেওয়া হবে বলে ঠিক হয়েছে।