কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
প্রসঙ্গত যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে কোন দল জিতবে তার অনেকটা নির্ণায়ক ভূমিকা পালন করবে ভাঙড়। সে কথা ডান-বাম উভয় দলই জানে। সে কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে নৌশাদ বলেন, ‘অনেকেই বলছেন ভাঙড়ের মতো একটা বিধানসভা দিয়ে কিছু হবে না। কিন্তু আমি বলছি, ভাঙড় ঠিক করবে এবার যাদবপুরে কে জিতবে।’ তারপর জোটের দায় বামেদের উপরতলার উপর চাপিয়ে তাঁর বক্তব্য, ‘এতদিন আইএসএফের মাথায় কাঁঠাল রেখে বামেরা খেয়েছে। এবার থেকে সেটা হবে না। আমাদের মাথার কাঁঠাল আমরাই খাব। ভাঙড়ে সিপিএম নেতা তুষার ঘোষ, রশিদ গাজির মতো কিছু ভালো মানুষ রয়েছেন। কিন্তু এঁরা দলের সিদ্ধান্ত নেওয়ার জায়গায় নেই। দলের সিদ্ধান্ত নেয় উপরতলার কয়েকজন নেতা। কিন্তু তাঁদের জন্যই আমাদের আলাদা আলাদা লড়াই করতে হচ্ছে।’ প্রসঙ্গত লোকসভা ভোটে আসন রফা নিয়ে বামফ্রন্ট এবং আইএসএফ নেতৃত্ব দফায় দফায় বৈঠক করলেও কোনও সমাধান সূত্র বেরয়নি। বামেরা প্রার্থী ঘোষণার পরপরই আইএসএফ একাধিক লোকসভা আসনে তাদের প্রার্থী দিয়ে দেয়। এই নিয়ে দুই দলের মধ্যে চাপানউতোর তৈরি হয়।