সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
শনিবার মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির রাস্তায় প্রচারে গেলে পুলিস বাধা দেয় বলে নির্বাচন কমিশনে একটি অভিযোগ জানান সিপিএম প্রার্থী। ওইদিন রাতেই ই-মেলে কমিশন জানায় কোভিডবিধি মেনে তিনি ভবানীপুরের যেকোনও জায়গায় প্রচারে যেতে পারবেন। সংবিধান অনুযায়ী প্রত্যেক ভোটারের কাছে গিয়ে সমর্থন চাওয়ার অধিকার তাঁর রয়েছে বলে জানায় কমিশন। এরপরে রবিবার সেই নির্দেশ সঙ্গে নিয়ে হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটে হাজির হন শ্রীজীব। তবে হাই-সিকিউরিটি জোন হওয়ায় রাস্তা পুলিসের ব্যারিকেড দিয়ে ঘেরা ছিল। তবে প্রচারের জন্য সেই ব্যারিকেডের তোয়াক্কা না করে এগতে যান প্রার্থী সহ সিপিএমের অন্যান্য নেতা-নেত্রীরা। তাঁদের বাধা দেন নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিসকর্মীরা। প্রার্থীকে প্রচারে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ বামেদের।
এই প্রসঙ্গে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, শাসক দলের হয়ে কাজ করছে পুলিস। প্রত্যেক ভোটারের কাছে যাওয়ার অধিকার রয়েছে প্রার্থীর। তৃণমূল ভয় পেয়ে গিয়েছে। তাই প্রচারে বাধা দিচ্ছে। যদিও পুলিস জানিয়েছে, কোভিড মেনে প্রচারের অনুমতি থাকলেও সিপিএম প্রার্থীর সঙ্গে চারজনের বেশি লোক ছিল। তাই প্রচারকারীদের বাধা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীকালে প্রার্থীর সঙ্গে আর চারজনকে হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটে প্রচারে অনুমতি দেয় পুলিস।
বামেদের প্রচারে এই উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে তৃণমূল কংগ্রেসের উত্তর কলকাতা জেলা সভাপতি তথা মন্ত্রী তাপস রায় বলেন, সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী সেখানে আত্মপ্রচারে গিয়েছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি হওয়ার কারণে হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিট হাই-সিকিউরিটি জোন। তাই পুলিস নিরাপত্তার খাতিরে বাধা দেয় প্রচারকারীদের। - নিজস্ব চিত্র