শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হাবড়া বিধানসভা কেন্দ্রে গত দু’বার জয়লাভ করে রাজ্যের মন্ত্রী হয়েছেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। হাবড়ার অলিগলি তিনি হাতের তালুর মতো চেনেন। দলের কর্মীরা তাঁর অনুগত। তৃণমূলের সাংগঠনিক শক্তিও এখানে যথেষ্ট। কিন্তু এবার হাইভোল্টেজ ম্যাচের আগে ভোটের প্রস্তুতিতে কোনও খামতি রাখতে চান না জ্যোতিপ্রিয়বাবু। তাই ভোট ঘোষণার অনেক আগে থেকেই হাবড়ায় পাড়া বৈঠক, জনসংযোগ যাত্রা, জনসভা করে প্রস্তুতিতে এগিয়ে থাকার মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি। প্রার্থীর নাম ছাড়াই বহু দেওয়ালে প্রতীক আঁকা হয়ে গিয়েছে। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, তৃণমূল হাবড়া বিধানসভা আসনে এবারও জ্যোতিপ্রিয়বাবুকেই ফের প্রার্থী করবে। এই পরিস্থিতিতে এদিন হাবড়ার বদর এলাকায় একটি দেওয়াল লিখনকে কেন্দ্র করে দলের অন্দরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। ওই দেওয়াল লেখায় নেতৃত্ব দেন হাবড়া ১নং ব্লক যুব তৃণমূলের সভাপতি তথা পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ নেহাল আলি। তাতে হাবড়া বিধানসভা কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হিসেবে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নাম লেখা হয়েছে। এই খবর জানা মাত্র বেজায় চটে যান জ্যোতিপ্রিয়বাবু। দলের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হওয়ার আগে কেন নাম লেখা হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। শেষমেশ তৃণমূল কর্মীরা প্লাস্টিক দিয়ে ওই দেওয়াল ঢেকে দিতে বাধ্য হন। এই বিষয়ে নেহাল আলি বলেন, জ্যোতিপ্রিয়বাবু হাবড়ার উন্নয়নে প্রচুর কাজ করেছেন। তাঁর নাম ঘোষণা এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। তাই উৎসাহী কর্মীরা তাঁর নাম দেওয়ালে লিখে ফেলেছেন। পরে এ নিয়ে আপত্তি ওঠায় ওই দেওয়াল প্লাস্টিক দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে। নাম ঘোষণা হলেই ওই প্লাস্টিক খুলে ফেলা হবে।