শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
ভোট অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করা এবং ভোটের পরিবেশ অনুকূল রাখার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিশেষ ভূমিকা থাকে। সেই জায়গা থেকেই শহরে কেন্দ্রীয় বাহিনী পৌঁছনর পর থেকে শহরবাসীও উদগ্রীব হয়ে ওঠে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ দেখার জন্য। সেইসঙ্গে প্রশ্ন ছিল কোন এলাকা থেকে তা শুরু হবে।
এদিন সকালে শহরের বেশ কয়েকটি এলাকায় রুটমার্চ শুরু হয়। এর মধ্যে শিলিগুড়ির গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য কেন্দ্র খালপাড়ার ৮ নম্বর ওয়ার্ড, নয়াবাজারে রুটমার্চ করা হয়। আর একটি দলে ভাগ হয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা পুরসভার ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের চম্পাসারি, শ্রবণনগর হয়ে মহানন্দা নদীর পাড় দিয়ে বিস্তীর্ণ এলাকায় টহল দেন। জওয়ানদের সঙ্গে স্থানীয় থানার পুলিস আধিকারিকরা ছিলেন।
কেন্দ্রীয় বাহিনীর টহল নিয়ে কোথাও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক বা ভয় দেখা যায়নি। বরং সর্বত্রই তাদের দেখার জন্য রাস্তার ধারে এলাকার মানুষকে অপেক্ষায় থাকতে দেখা দিয়েছে। তাদের উদ্দেশ্যে কচিকাঁচারা যেমন হাত নেড়ে স্বাগত জানিয়েছে আবার অনেক জায়গায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের দেখা গিয়েছে সাধারণ মানুষের সঙ্গেও সৌজন্যতামূলক কথা বলতে। মূলত শান্তিতে যাতে সর্বত্র ভোট হয় সেই কারণেই রুটমার্চ করছে এই বাহিনী। ক্রমে শহরের প্রায় সব জায়গাতেই রুটমার্চ করবে বাহিনী। তবে কবে কোন এলাকায় রুটমার্চ হবে তা অবশ্য গোপন রাখা হচ্ছে। এদিন যেসব এলাকায় রুটমার্চ করা হয়েছে সেগুলি স্পর্শকাতর এলাকা বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এভাবেই স্পর্শকাতর এলাকাকে অগ্রাধিকার দিয়ে রুটমার্চ করা হতে পারে বলে শহরবাসী মনে করছেন।